নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অগোছালো ব্লগ

ইশতিয়াক হোছাইন

সমস্ত ভুল ভ্রান্তি নিয়ে আমি মানুষ

ইশতিয়াক হোছাইন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের ক্রিকেট স্টেডিয়ামগুলোতে দর্শক ধারণক্ষমতা ও কিছু কথা

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

বাংলাদেশের যত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম ও তাদের দর্শক ধারণক্ষমতাঃ
১। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকা – ৩৬ হাজার
২। এম এ আজিজ স্টেডিয়াম, চট্টগ্রাম – ৩০ হাজার
৩। শেরে বাংলা ন্যাশনাল স্টেডিয়াম, ঢাকা – ২৬ হাজার
৪। খান সাহেব ওসমানী স্টেডিয়াম, নারায়ণগঞ্জ – ২২ হাজার
৫। জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম, চট্টগ্রাম – ২০ হাজার
৬। শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম, বগুড়া – ১৮ হাজার
৭। শেখ আবু নাসের স্টেডিয়াম, খুলনা – ১৩ হাজার
৮। সিলেট ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়াম, সিলেট - ২২ হাজার

এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ও এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে ২০০৫ সাল থেকে আর ক্রিকেট হয়না। অবশ্য এবছরের বিপিএলের কিছু ম্যাচ এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে হয়েছিল কিন্তু সেটাও জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম সংস্কার কাজের জন্য খেলার অনুপযুক্ত ছিল বলে। আর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ২০০৬ সালের পর থেকে কোন এক অজানা কারণে আর আন্তর্জাতিক ম্যাচ হয়না।

বাংলাদেশের মানুষের ক্রিকেট উন্মাদনার পরিপ্রেক্ষিতে এদেশের স্টেডিয়ামগুলোর দর্শক ধারণক্ষমতা অনেক কমই বলতে হয়। গত-কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের ম্যাচের সময় টিকেটের যে হাহাকার দেখা যায় তাতেই বোঝা যায় চাহিদা আর সরবরাহের মাঝে বিশাল ঘাটতি। এটা অবশ্য ঠিক যে টিকেটের হাহাকারের জন্য টিকেট কালোবাজারি অনেকাংশে দায়ী, কিন্তু তারপরেও দর্শকের চাহিদার অনুপাতে স্টেডিয়ামের আসন সংখ্যা কম একথা অস্বীকার করা যাবেনা।

তাই বিসিবির উচিৎ অতিদ্রুত দেশের স্টেডিয়ামগুলোর আসন সংখ্যা বাড়ানোর ব্যবস্থা করা। প্রায় সবগুলো স্টেডিয়ামের আসন সংখ্যা ৫০ হাজারের কাছাকাছি এবং বিশেষ করে মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটের আসন সংখ্যা ৬০ হাজারের আশেপাশে হওয়া দরকার। হ্যাঁ, অনেকে বলবেন এত-বেশী আসন বাড়ালে টেস্ট ম্যাচে গ্যালারী ফাঁকা পড়ে থাকবে, আমি বলব টেস্টেও টাইগারদের পারফর্মেন্সের গ্রাফ যেভাবে উপরের দিকে উঠছে তাতে টেস্ট ম্যাচে গ্যালারী ফাঁকা থাকার দিন শেষ।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

হাটহাজারী, চট্ট্রগাম। বলেছেন: আসন সংখ্যার দিক হতে বেশী জরুরী ষ্টেডিয়ামকে আর্ন্তজাতিক মানের সৌন্দর্য করা,

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

ইশতিয়াক হোছাইন বলেছেন: দুটোই গুরুত্বপূর্ণ ।

২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৯

ডনস ইব্রাহিম বলেছেন: হুম,বাসাই জানে ?

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৯

ইশতিয়াক হোছাইন বলেছেন: হুম, জানে ।

৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪০

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
অ্যাশেজের প্রথম দিন মেলবোর্নে নাকি এক লক্ষের উপর দর্শক হতে যাচ্ছে, পড়লাম দুই দিন আগে। আর আমাদের জাতীয় স্টেডিয়ামে পূর্ণ দর্শক হইলে থাকে ২২৫০০। কেমনে কি?

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪১

ইশতিয়াক হোছাইন বলেছেন: একলক্ষ অনেক দূরের ব্যাপার, ঠিকমত ৫০ হাজার হলেই হয় ।

৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৭

শাহরিয়ার খান রোজেন বলেছেন: মনের কথাটাই বলেছেন।

৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫২

রাজীব বলেছেন: যখন দেশে ফুটবলের আমেজ ছিল তখন বংগবন্ধু ও মিরপুর স্টেডিয়ামে ফুটবল খেলা হতো। সময়টা মনে হয় ১৯৯০-১৯৯৪ সাল। তখন পত্রিকা মারফত জানতে পারি বংগবন্ধু স্টেডিয়ামে আসন ৫০ হাজার ও মিরপুরে আসন সংখ্যা ৬০ হাজার। এই হিসাব মতই টিকিট বিক্রি করা হতো কিন্তু সাংবাদিকদের মতে দর্শক থাকত ৭০-৮০ হাজার।

পরে গত বিশ্বকাপের আগে দেশের স্টেডিয়ামের গ্যালারীতে চেয়ার বসানো হয় ও বড় চেয়ার ও ২টি চেয়ারের মাঝে আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ি স্পেস রাখাতে আসন সংখ্যা কমে যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.