নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জানা-অজানা

ইব্রাহীমলিজা

সুস্থ্য ব্লগিং বাঞ্ছনীয়...

ইব্রাহীমলিজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ ভয়াল সেই ৫ই মে!

০৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০

আজ ভয়াল সেই ৫ই মে! সেদিন ঘটেছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নেক্কার জনক ঘটনা। যা বাংলাদেশের জনগণ এমনকি বিশ্ববাসি ও ভুলতে পারবে না। হেফাজতে ইসলাম ও সরকারের মধ্যে যে ধন্ধ/সংঘর্ষ বেঁধে ছিল তা রুপ নিয়েছিল এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে। এবং হতাহত হয় অসংখ্য লোক। যার প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে ও আছে বিভিন্ন রকম তথ্য। যা আমরা সবাই জানি, এর কোনো সঠিক তথ্য সরকার বা হেফাজতে ইসলাম আজ ও দিতে পারেনি। সেদিন আন্দোলনকারী আর সরকারী বাহীনির সংঘর্ষে রেহাই পায়নি সাধারণ জনগন এমনকি মিডিয়া কর্মীরাও। সংঘর্ষ এতোটাই লোমহর্ষক হয়েছিল যে সরকার বাধ্য হয়েছে লাইভ টেলিকাষ্ট/সরাসরি সম্প্রচার বন্ধ করতে, শুধু তাই নয় বন্ধ করে দেয়া হয়েছে কয়েকটি টিভি চ্যানেল ও, যা আজ ও খুলে দেয়নি সরকার।



এই ঘটনায় বিস্মিত হয়েছিল পুরো বিশ্ব মিডিয়া, প্রচার করেছিল তা অত্যান্ত গুরুত্ব সহাকারে। এবং পরে আসল ঘটনা কি হয়েছিল তা জানতে চেয়েছিল তা সরকারের কাছে, বিষেশ করে একটাই প্রশ্ন ছিল বিশ্ব মিডিয়ার যে "কেন রাতের আলো বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল আর সরাসরি সম্প্রচার বন্ধ করা হয়েছিল।" কি ঘটেছিল রাতের অন্ধকারে? হয়তো অনন্ত কাল ধরে এই প্রশ্ন আমাদের সবার মনেই থেকে যাবে।



চলুন দেখি সেই ভয়াল সেই ৫ই মে!-এর রক্তক্ষয়ি যুদ্ধের কিছু ছবি আর ভিডিও...









চলবে....





মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

মুন্তাসীর আর রাহী বলেছেন: সেই নিহত কুটি কুটি লোকের লিস্ট আজ ও কেউ দিতে পারল না

২| ০৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২

হেডস্যার বলেছেন:
রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ...হি হি হি.....
তা সেই যুদ্ধে আফনের পরিবারের কয়জন মর্ছে??

৩| ০৫ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৩৮

মুহাই বলেছেন: হেডস্যার বলেছেন: রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ...হি হি হি.....
তা সেই যুদ্ধে আফনের পরিবারের কয়জন মর্ছে??o_O

৪| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ১:২৫

যুবায়ের খান বলেছেন: সে রাতের বিভিষাকাময় চিত্রগুলো মনে হলে এখনো গা শিউরে ওঠে।

১০ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮

ইব্রাহীমলিজা বলেছেন: সত্যিই গা শিউরে ওঠে।

৫| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ২:০১

উপপাদ্য বলেছেন: সে রাতের প্রতিশোধ নেয়া হবে যেদিন বাংলাদেশ থেকে গুমনেত্রী, খুনকন্যা, লেডী লেন্দুপের মুলোৎপাটন হবে।

সে রাতের প্রতিশোধ নেয়া হবে যেদিন বাংলাদেশের ঘরে ঘরে শান্তির পতাকা উড়বে।

আজ যারা টাট্টা তামাশা করছে। আজ যারা মিথ্যাবাদি রাখালের মতো বলছে ঐ রাতে একজনকেও হত্যা করা হয়নি। আমরা সেদিন তাদের শান্তির পতাকা তলে আশ্রয় দেব। যারা আমাদের রক্ত পান করে আজ উল্লাস করছে তাদের বিরোদ্ধে কোন অভিযোগ থাকবেনা আমাদের। কারন আমরা নবীজির জন্য মিছিলে শ্লোগানে রাজপথ কাঁপাই, আমরা শান্তির জন্য যুদ্ধ করি।

১০ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:০০

ইব্রাহীমলিজা বলেছেন: অসাধারণ অনুভুতি।... সেলুট

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.