নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সর্বপ্রথম আমি মুসলিম এরপরে বাকি সব পরিচয়

রোহিঙ্গা

সর্বপ্রথম আমি মুসলিম এরপরে বাকি সব পরিচয়

রোহিঙ্গা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম ধর্মে পঙ্গপাল খাওয়ার কি অনুমতি আছে..।?

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫

ইসলাম ধর্মে কি পঙ্গপাল খাওয়ার অনুমতি আছে। কারো জানা থাকলে আওয়াজ দিন

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৯

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: হালাল হলে খাওয়া যাবে

২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬

রোহিঙ্গা বলেছেন: আপু রেফারেন্সটা খুব প্রয়োজন

৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এইটা তো ফড়িং!! এইটারে খাইবার চান?? :|| :-/

৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৩

এইচ.এম উবায়দুল্লাহ বলেছেন: সংজ্ঞা
- সমস্ত জিনিস মূলত মুবাহ- জায়েয
- হালাল বা হারাম নির্ধারণ কেবলমাত্র আল্লাহ্র অধিকার
- হালালকে হারাম করা এবং হারামকে হালাল ঘোষণা করা শিরক
- হারাম জিনিসমূহে অত্যন্ত ক্ষতিকর
- হালাল জিনিস মানুষকে হারাম নির্ভর হওয়া থেকে মুক্ত করে
- যা হারামের কারণ তাও হারাম
- হারামের ব্যাপারে কৌশল অবলম্বনও হারাম
- নিয়ত ভাল হলেই হারাম জিনিস হালাল হয়ে যায় না।
- হারাম জিনিস থেকে নিজকে বাঁচানোর উদ্দেশ্যে সন্দেহের জিনিসমূহ পরিহার করে চলা
- হারাম সকলের জন্যেই হারাম
- প্রয়োজন তীব্র হলে অনেক নিষিদ্ধ জিনিসও মুবাহ হতে পারে

সংজ্ঞা
হালালঃ মুবাহ, নিষিদ্ধ নয় এমন শরীয়াত প্রবর্তক যা করার অনুমতি দিয়েছেন কিংবা যা করতে নিষেধ করেন নি।
হারামঃ শরীয়াতদাতা যা স্পষ্ট ভাষায় নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন, যা করলে পরকালে অবশ্যই জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হতে হবে। অনেক সময় দুনিয়ায়ও দণ্ড ভোগ করতে হবে।
মাকরূহঃ যে কাজ করতে শরীয়াতদাতা নিষেধ করেছেন, কিন্তু খুব কড়াকড়িভাবে নিষেধ করেন নি। হারামের তুলনায় এর নিষিদ্ধতা অনেক কম ও ক্ষীণ। হারাম কাজ করলে যে শান্তি প্রাপ্য, মাকরূহ করলে তা পেতে হয় না। তবে ক্রমাগতভাবে মাকরূহ কাজ করতে থাকলে হারাম কাজের শাস্তি ভোগ করতে হবে।

৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫

এইচ.এম উবায়দুল্লাহ বলেছেন: মুসলিমের ব্যক্তিগত জীবনে হালাল-হারাম
- খাদ্য ও পানীয়
- পোশাক ও অলংকার-সৌন্দর্য
- ঘর-বাড়ি
- উপার্জন ও পেশা

মুসলিমের ব্যক্তিগত জীবনে হালাল-হারাম
খাদ্য ও পানীয়- বিশেষ করে পশুকুলের মধ্য থেকে খাদ্য গ্রহণ ব্যাপারে প্রাচীনতম কাল থেকেই জাতিসমূহের মধ্যে মতবিরোধ বা মতপার্থক্য চলে এসেছে। কোন্ কোন্ জিনিস জায়েয ও বৈধ এবং কোন্ কোন্ জিনিস নয়, এই নিয়েই মতবিরোধ দানা বেঁধে উঠেছে।
উদ্ভিজ খাদ্য ও পানীয়র ক্ষেত্রে মতবিরোধ খুব বেশি এবং ব্যাপক নয়। ইসলাম মদ্যপান হারাম করে দিয়েছে, তা আঙ্গুর দিয়ে বানান হোক, বা খেজুর, যব কিংবা অন্যকিছু দিয়ে। অনুরূপভাবে যেসব জিনিস মানুষের বিবেক-বুদ্ধি বিকৃত করে দেয় অথবা কোনরূপ বিপর্যয়ের সৃষ্টি করে, আর যা স্বাস্থ্যের পক্ষে হানিকর তা সবই হারাম।
তবে পশু জাতীয় খাদ্যের ব্যাপারে দুনিয়ার বিভিন্ন জাতির মধ্যে তীব্র মতবিরোধ রয়েছে।
ব্রাহ্মণদের দৃষ্টিতে পশু যবাই করা ও খাওয়া
ব্রাহ্মণ ইত্যাদি ধর্মবিশ্বাসী ও কোন কোন দার্শনিক মতাবলম্বীদের দৃষ্টিতে পশু যবাই করা ও খাওয়া তাদের নিজেদের জন্যে হারাম। উদ্ভিদ বা শাক-সব্জিই তাদের একমাত্র খাদ্য। কেননা তাদের মতে পশু যবাই করা নিতান্তই মর্মান্তিক ও নির্দয়তার কাজ। ওদেরও বাঁচার অধিকার আছে এবং সে অধিকার থেকে বঞ্ছিত করা যেতে পারে না।

৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০

এশো শান্তির দিকে বলেছেন: আমি উবায়দুল্লাহ ভাইয়ের সাথে একমত।
যদি তাদের এই খাবার ব্যাতীত আর কোন খাবার না থাকে তাহলে খাওয়া যাবে।

৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩২

এশো শান্তির দিকে বলেছেন: আর পঙ্গপাল খাওয়া মাকরুহে তাহরিমি,
যা হারামের সমতূল্য।

৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেকুবদের প্রশ্নগুলো আজগুবি টাইপের

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২২

রোহিঙ্গা বলেছেন: না দাদা এটা হাদীসে আছে আমি জানি আরো রেফারেন্স আছে কিনা সেটা জানার জন্য দিলাম

৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৩

মোঃ আলামিন বলেছেন: যে প্রানী অন্য প্রানীর মাংস খায়, সে মাংস স্বাশি প্রানি খাওয়া হারাম। এটা শুনেছি নিশ্চিত নই।

১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৯

এ,রহিম বলেছেন: পঙ্গপাল খাওয়া জায়েজ ।
যে বস্তু দ্বারা উপকৃত হওয়ার আশা করা যায় না যেমন : মশা, তেলা পোকা অথবা যার ফায়দা গ্রহণ হারাম যেমন: মদ ও শূকুর অথবা যা বিশেষ প্রয়োজন ও কঠিন পরিস্হিতি ছাড়া বৈধ হয় না.... যেমন : কুকুর ও মৃত লাশ ইত্যাদি বৈধ নয়। তবে মৃত মাছ ও পঙ্গপালের ব্যাপার স্বতন্ত্র।
সূত্র : ফিকাহ সিলেবাস লেভেল ৩
আল আহসা ইসলামিক সেন্টার
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রনালয়, সৌদি আরব।

১১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০০

বিজন রয় বলেছেন: এত জিনিষ থাকতে ফড়িং।

১২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৪

এ,রহিম বলেছেন: স্বতন্ত্র মানে যার রুচিবোধ হবে সে খেতে পারবে।

১৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১২

কলাবাগান১ বলেছেন: Stupid questions

১৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২১

রোহিঙ্গা বলেছেন: ইবনে মাজা আর ইবনে খুজাইমাতে হাদীসটা সহীহ সনদে বর্নিত

১৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩২

মোহাম্মদ হোসাইন বিন বাশার বলেছেন: ইসলাম ধর্মে পঙ্গপাল খাওয়ার অনুমতি আছ
দলিল সহ উল্লেখ করলাম

বইঃ সুনানে ইবনে মাজাহ, অধ্যায়ঃ ২৩/ আহার ও তার শিষ্টাচার, হাদিস নম্বরঃ ৩৩১৪
২৩/৩১. কলিজা ও পীলহা।
১/৩৩১৪। আবদুল্লাহ ইবনে উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তোমাদের জন্য দু’ প্রকারের মৃতজীব ও দু’ ধরনের রক্ত হালাল করা হয়েছে। মৃত জীব দু’টি হলো মাছ ও টিড্ডি এবং দু’ প্রকারের রক্ত হলো কলিজা ও প্লীহা।
আহমাদ ৫৬, ৯০, সহীহাহ ১১১৮। তাহকীক আলবানীঃ সহীহ। উক্ত হাদিসের রাবী আবদুর রহমান বিন যায়দ বিন আসলাম সম্পর্কে আবুল ফারাজ ইবনুল জাওযী বলেন, তার দুর্বলতার ব্যাপারে সকলে একমত। আবুল কাসিম বিন বিশকাওয়াল বলেন, তার ভাই তাকে দুর্বল বলেছেন। আবু বাকর আল-বায়হাকী বলেন, তার হাদিস দলীল হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়, তিনি দুর্বল। আবু যুরআহ আর-রাযী ও ইমাম তিরমিযি বলেন, তিনি হাদিস বর্ণনায় দুর্বল। (তাহযীবুল কামালঃ রাবী নং ৩৮২০, ১৭/১১৪ নং পৃষ্ঠা) উক্ত হাদিসটি সহীহ কিন্তু আবদুর রহমান বিন যায়দ বিন আসলাম এর কারণে সানাদটি দুর্বল। হাদিসটির ২৯ টি শাহিদ হাদিস রয়েছে, ১০ টি খুবই দুর্বল, ৯ টি দুর্বল, ৮ টি হাসান, ২ টি সহীহ হাদিস পাওয়া যায়। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলঃ আহমাদ ৫৬৯০, দারাকুতনী ৪৬৮৭, শারহুস সুন্নাহ ২৮০৩। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.