![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক ফেবু-পাতায় ধর্মের মুন্ডুপাত করে মানুষ হত্যার প্রধান হেতু হিসাবে ধর্মকে দেখানো হল। তা'তে আমি নিচের মন্তব্যটি করেছি।
....... বর্তমান বিশ্বে যে পণ্যটির পিছনে সবচেয়ে বেশী বিনিয়োগ, তা কোথায়?
অস্ত্র কারখানায়।
অস্ত্র কোথায় ব্যবহার হইবে?
যুদ্ধে।
যুদ্ধ কিভাবে বাধিবে?
বিভাজনে।
সুতরাং বিভাজন তৈরী কর - দেশে, ভাষায়, ধর্মে, বর্ণে, স্থানে, অভ্যাসে, গোষ্ঠিতে...........
কেবল ধর্মের মুন্ডুপাত করে কি লাভ?
[মন্তব্যটি এখানে শেষ, কিন্তু ইহার সামান্য ব্যখ্যার দরকার আছে]
ধর্ম দিয়ে বিভাজন সহজ হয় বলে ধর্মটা সামনে আসছে। ধরুন যার যার ধর্ম সে সে নির্বিবাদে বড়ই শান্তিতে পালন করছে।
যুদ্ধ হবে না?!
তাহলে অস্ত্র কারখানায় যে ট্রিলিয়ন-ট্রিলিয়ন অর্থ বিনিয়োগ করা হল তা উঠে আসবে কিভাবে?
তখন বিভাজন হবে অন্য কোন অনুভুতিতে।
সুতরাং যুদ্ধ বন্ধ হবে অস্ত্র-কারখানা গুলো বন্ধ হলে।
অস্ত্র-বেচাটা হচ্ছে উদ্দেশ্য।
আর যে কোন বিভাজনের জন্য যুদ্ধ হচ্ছে অস্ত্র-বেচার বাজার।
পণ্য উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাক, বাজার আপনা-আপনিই বন্ধ হয়ে যাবে।
এমনকি একজন ভাত খেয়ে খুধা নিবারন করে, অন্যজন রুটি খেয়ে -
অস্ত্র ব্যবসায়ীগন এখানেও বিভাজন তৈরী করবে।
একজন স্নানে তো অন্যজন গোসলে ।
অস্ত্র ব্যবসায়ীগন এখানেও বিভাজন নিয়ে আসবে।
........ এবং তখন যুদ্ধ আবশ্যক।
এখন প্রশ্ন হল তারা আপনাকে বিভাজিত করে, করুক - আপনি বিভাজিত হবেন কেন?
ভাইরে! কুটনীতি, অর্থনীিতি, খাদ্যনীতি, ভৌগলিক আগ্রাসন, গোয়েন্দা-জাল, জন-চাহিদা, ধর্মবিশ্বাস, সামাজিক-সম্মান, অপহরণ, ব্ল্যাকমেল, ব্যাক্তি-অহংকার - সবকিছু মিলে এমন চাপ আপনার ঘাড়ে পড়বে যে,
আপনি যুদ্ধ করবেন না, আপনার ঘাড় যুদ্ধ করবে।
source: my fb page f/zazabormon
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪
ইকবাল হোসেন খালি বলেছেন: নাহ্ কিস্যু করতেপারি না, চেয়ে থাকা ছাড়া
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২
মোয়ােজজম হোেসন বলেছেন: সবই সত্যি কিনতু আমরা কিছুই করতে পারি না।