![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত প্রত্যুষে চারজনের [মামুন, রাসেল, সাইদুর ও ইকবাল চৌ] এক অভিযাত্রী দল ফোরাত নদীর কুলে ডলফিন পয়েন্টাভিমুখে যাত্রা শুরু করে। তাহাদের সেই অভিযান মাঝ পথে মরু সাহারায় এসে মুখ থুবড়ে পড়ে।
এক অভিযাত্রী'র বাহন বিকল হয়ে পড়ে। অপর আরেক অভিযাত্রী'র পিছুটান তাদের মনোবল ভেঙ্গে দেয়। ফলে পুরো দলটি ভগ্নমনোরথে, হতাষ-হৃদয়ে ঘরে ফিরতে বাধ্য হয়।
দাদা-সাইক্লিস্ট তাদের এই ব্যর্থ-অভিযানের খবর পায়। পুরোন দলকে সে আহবান করে। কিন্তু মনোবল ভেঙ্গে তাদের ভিতর এক পলায়নপর মানসিকতার জন্ম নেয়।
কিন্তু ইকবাল চৌ. যাকে গতকালের ব্যর্থতা পরাভুত করতে পারেনি। তার ভিতর এক অদম্য অভিযান-স্পৃহা জাগতে থাকে। সে এক যোগ্য-সাহসি-অকুতোভয় সহযাত্রী'র সন্ধান করতে থাকে - মনে, মনে।
আজ হেমন্ত-ভোরে দাদা-সাইক্লিস্টের আহবানে তার ঘুৃমন্ত ইচ্ছায় যেন স্ফুলিঙ্গ ঘটায়।
কাক-ডাকা-ভোরে তারা দুই অভিযাত্রী মরু সাহারা হয়ে ফোরাত-কূলে'র ডলফিন-পয়েন্টাভিমুখে রওনা দেয়।
এক পাইপলাইন দেখে সভয়ে ইকবাল চৌ দাদাকে শুধায় - ইহা কিসের লাইন? দাদা চিন্তিত মনে উত্তরে বলে - সম্ভবত ইউএসএ গোপন কোন লাইন দিয়ে মধ্যপ্রাচ্য থেকে তেল সরাচ্ছে।
অভিযাত্রী দু'জন ব্যাথিত মনে পা টেনে টেনে, বাহন হেচড়ে এগোতে থাকে।
.........এবং অবশেষে তাহারা পৌঁছে যায় তাদের আরাধ্য ডলফিন পয়েন্ট এ।
এখানে স্থানের নাম গুলো কাল্পনিক। যেমন - ফোরাত-নদীর জায়গায় তুরাগ-িনদী হবে, মরু-সাহারা হচ্ছে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহসড়ক থেকে ৭/৮ কিলো পশ্চিমে ছায়াবিথী নামে একটা আবাসন প্রকল্পে বালি দিয়ে ভরাট জায়গা। আর নদীর পাড়টা ছিল টঙ্গি গাজীপুরের কাইসানি গ্রাম।
আমরা ক’জন সকাল বেলা সুযোগ পেলে সাইক্লিং করি।
আপনাদের ভাল লাগলে এরকম আরো কিছু ভ্রমন শেয়ার করব।
পরিশেষে, হেমন্তের এই ভোরে বট-বৃক্ষের পাতার ফাঁকে সূর্য-রশ্নি আলোছায়ার এক সপ্নিল পরিবেশ তৈরী করেছে।
source: from my fb page f/zazabormon
২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২
প্রামানিক বলেছেন: আরো একটু বিস্তারিত লিখলে ভাল হতো। ধন্যবাদ
৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১
এহসান সাবির বলেছেন: আমি তো সত্যিই ভেবেছিলাম।
৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: বিস্তারিত থাকলে ভালো হতো। ছবিও আরো কয়েকটা বেশি থাকলে। অস্থির লোকেশন।
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫
ইকবাল হোসেন খালি বলেছেন: সারা দেশের মত টঙ্গিতেও সাইকেল বান্ধব রাস্তা বেশীদুর নাই। এবড়ো-থেবড়ো, ভাঙ্গাচুরা। টঙ্গিতেও এর ব্যতিক্রম নাই। তাই আমাদের সাইকেল চালানোর মত কাছাকাছি তেমন কোন ভাল রুট নাই। ছায়াবিথী এলাকাটা গাজীপুর সিটি কর্পো. এর আওতায় টঙ্গি যোন'এ। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহসড়ক থেকে মোক্তারবাড়ি রোড, খাঁ-পাড়া বা সাতাইশ দিয়ে ৫/৬ কিলো পথ পশ্চিমে গেলেই গুটিয়া ইন্ট. মেডিক্যাল কলেজ [প্রাইভেট]। কলেজটি প্রাইভেট হলেও ইহার ক্রাম্পাসটি বেশ বড়। এই কলেজের পশ্চিমে ছায়াবিথী'র কয়েকটা প্রযেক্ট তুরাগের পাড় ধরে বিস্তৃত।
যতদিন না এগুলো ভরাট হয়ে পূর্ণ আবাসিক এলাকার রুপ না পাচ্ছে ততদিন কিছুটা শান্তিতে সাইক্লিং করা যাবে। একদিকে ক্রমবর্ধমান মানুষের আবাসন সমস্যা; অপরদিকে খাল-ঝিল-ডোবা-জঙ্গল-মাঠ সব ভরাট হয়ে প্রাকৃতিক জায়গা কমে যাওয়া।
দু'টোই সমস্যা। ক্ষুদ্র মাথায় কিছুই ধরে না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮
সুমন কর বলেছেন: ছায়াবিথীর ছবিগুলো দেখলাম। আরো একটু লিখলে ভালো হতো।