নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গল্পই জীবন ৷ জীবনই গল্প ৷

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী)

তোমার প্রাণের পরে ঠাই দিও একটুখানি, আমি প্রাণ ভরে শ্বাষ নিতে চাই তোমার মাঝেই ৷ তুমি মানেই আমি আমি মানেই তুমি ৷

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) › বিস্তারিত পোস্টঃ

পিশাচ সংসার ( শেষ পর্ব )

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১০

আগের পর্বের লিংকঃ Click This Link

যাই হোক আমাকে উপায় খুজতে হবে ৷ এমনিও মরতে হবে হবে ওমনিও মরতে হবে উপায় খুজতে তো দোষ নেই ৷
আচ্ছা আমার শ্বাশুড়ীর জিনিসপত্র কোথায়? আমি কি সেখান থেকে কিছু পাবো? কিন্তু বাবার ঘরে তো শুধু বাবার জিনিস ৷ মৌলী কে ফোন দিবো? ও হয়তো জানবে মার জিনিস কোথায় কিন্তু যদি জিগেস করে কেনো? কি উত্তর দিবো? না না ওকে জড়ানোর দরকার নেই ৷ এমনিও ও নাকি বিয়ের পর আসেইনা এই বাসায় শুধু আমার বিয়ের সময় এসেছিলো তাও রাতে থাকেনি ৷ তার মানে ও এখানে ইনবভল্ব থাকতে চায়না ৷ থাক ওকে বিপদে ফেলবোনা আমি ৷

"" তো মা র ঘ রে ই বো সো মা ম নি""

আমার ঘরে বসবো কেনো? এই টেনশনে বসবো কি ভাবে? :-(
আমার ঘরে? ইয়েস তার মানে ক্লু আমার ঘরেই ৷ উফফ থ্যাংইউ মা :-*
কিন্তু ঘর তো দেখা শেষ কিছু তো পাইনি ৷ ফ্যান বন্ধ হলো ক্যান? কেমন লাগে ?
ওহ মাই গড সানসেট চেক করাই হয় নি আমার তো মাথাতেই নেই সানসেটের কথা ৷
উঠে পরলাম চেয়ার নিয়ে ৷ একটা বস্তা মতোন জিনিষ ছাড়া আর কিছুই নেই ৷ বস্তা ধরে নামালাম ৷ বস্তা খুলতেই জিনিষ দেখেই বুঝলাম এগুলো মায়েরই জিনিষ ৷ কিছু শাড়ী ৷ কিছু গয়না, কসমেটিক্স কিছু বক্স ৷
তার মানে ফ্যান অফ হয়েই ছিলো আমার চোখ যেনো উপরে যায় সেজন্য ৷ উফফ লাভ ইউ মা ৷ এই দুঃখের সময়ও ভীষণ খুশী লাগছে আমার মায়ের হেল্প করা দেখে ৷

" স ম য় নে ই"

মানে কি? তার মানে শাকিল আসছে? না না এখন আমি হার মানবোনা ৷ কিন্তু কিছুই পাচ্ছি না ৷ এই বক্সগুলোয় কি থাকতে পারে? সব বক্সে ১, ২, ৩, ৪, ৫ এবাবে লেখা পাঁচটা বক্স ৷
প্রথমটা খুললাম ৷ একটা কালো গোলাপ ৷ উফ আবার এই ঘোড়ার ডিম? এটা তো স্টোররুমে বোঝাই করা :-
দুই নম্বর বক্স খুললাম ৷ একটা লাল কাপড় ৷ এই আন্ডা দিয়ে কি করবো??
তিন নম্বরটা খুললাম ৷ একটা কাগজ ৷

" লাল রংয়ে বন্দী করো কালো
এক কাঠিতেই জ্বালিয়ে ফেলো আলো
জ্বলবে যখন অগ্নী শিখা
সময় চাকা থামিয়ে দিও
যার সাথে তার প্রাণটা বাধা
দেখবে তবে আলোর দিশা"

এটার মানে কি? কে জানে?
চার নম্বরটায় একটা ম্যাচের বক্স ৷
পাঁচ নম্বর বক্সটা ফাকা ৷
কিছুইবুঝতে পারছিনা এসবের ৷
কলিং বেল!! চলে এসেছে শাকিল ৷ কি করবো এবার? এতদুর এসেও কিছুই পারলামনা আমি ৷ মায়ের সব জিনিস কোনোরকমে বস্তায় ভরে খাটের নিচে ঢুকিয়ে দিলাম শুধু বক্সগুলো আমার হ্যান্ডব্যাগে রাখলাম ৷
হ্যাঁ আমি রেডী ৷ জানিনা বেঁচে থাকবো কি না কিন্তু মৃত্যুর মুখোমুখি হতে প্রস্তুত আমি ৷
-- এতো দেরী হলো?
-- ব বাথরুমে ছ ছিলাম ৷
-- এভাবে কথা বলছো কেনো?
-- ক কই? এমনি শরীরটা ভা লো না ৷
-- এসো
শাকিল হাত ধরে ঘরে নিয়ে যাচ্ছে আমাকে ৷ সবসময় ওর স্পর্শ আমার কাছে স্বর্গসুখ লাগে আজ জেনো মনে হচ্ছে শত শত কালো সাপ আমার হাতটাকে পেচিয়ে রেখেছে ৷ আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে ৷ জ্ঞান হারাচ্ছি আমি!!!!

কতক্ষণ জ্ঞান ছিলোনা জানিনা ৷ উঠে দেখলাম ঘরে আমি একা ৷ আমার হ্যান্ডব্যাগটা পাশেই ছিলো হাতে নিলাম নাহ বক্সগুলো ঠিক আছে ৷ কিন্তু শাকিল কোথায়? ঘরে কোথাও নেই ও ৷ আর আমারই বা কি হলো হঠাৎ? কি হয়েছিলো আমার? শাকিল কি কিছু করেছে? কিছুই মনে পরছেনা ৷
-- নাদিয়া!
চমকে গেলাম আমি ৷
-- কোথায় ছিলে?
-- মিষ্টি আনতে গিয়েছিলাম ৷
-- মানে? (নিশ্চই আমাকে মারবে সেই খুশীতে)
-- আমি বাবা হচ্ছি তাই ৷
-- কিহ?????
আমি আকাশ থেকে পরলাম ৷ এ কি হলো? এত ভালো খবর এতো খারাপ সময়ে কেনো পেলাম আমি? নিজের ওপর রাগ হচ্ছে অনেক ৷ শাকিল আমাকে জড়িয়ে ধরলো আমার আবারও বিষাক্ত লাগছে সব ৷
-- নাদিয়া!
-- বলো ৷
-- কালো গোলাপটা লাল কাপড়ে মুড়ে একটা কাঠি দিয়ে আগুন জ্বালাতে হবে তারপর আমার হাতের ঘড়িটা ও সেই আগুনে পোড়াতে হবে তাহলেই আমার অস্বিত্ব শেষ হবে ৷ তোমার ধাধার উত্তর এটাই ৷
-- শ শ শা কি ল আ আ মি ৷
-- হয়তো খেয়াল করোনি আমি কখনো এই ঘড়ি হাত থেকে খুলি না ৷ এটাই তার কারণ ৷ আমার জন্মের পর আমাকে নাকি একদিন পাওয়া যাচ্ছিলোনা এরপর একাই একাই ফিরেছি এরপর থেকেই আমি অস্বাভাবিক ৷ আমি কাউকে মারতে চাইনা নাদিয়া কিন্তু আমার নিজের ওপর নিয়ন্ত্রন থাকেনা ৷ আমার মাকেও আমি বলেছিলাম সব ৷ আমার মা কে কেউ একজন আমাকে মারার উপায় বলেছিলো ৷ আমি যখন আমার মামা, মামাতো ভাই এদের মারলাম আমার মা তখন আমাকে মারতেই গোলাপ পুড়িয়েছিলেন কিন্তু তিনি লাল কাপড়ে মোড়াতে ভুলে গিয়েছিলেন বাকীটা তুমি যানো ৷
আর কালো সবসময় অশুভ তাই কালো ব্যাপারটায় আমি জড়িতো ৷
আমি চাই তুমি আমাকে মুক্তি দাও এই অভিশপ্ত জীবন থেকে ৷
--
-- নাদিয়া! তুমি ছাড়া কেউ পারবেনা এটা ৷ তাই সব ইঙ্গীত উপায় তোমার সামনে একাই চলে এসেছে ৷ আমি জানিনা তোমার কোনো ক্ষতি কেনো আমার পিশাচ স্বত্বা করছেনা তবে তা করার আগেই তুমি আমাকে মুক্তি দাও ৷ নাদিয়া তোমার পায়ে পরছি ৷ আমার অনাগত সন্তানের দোহাই ৷ তুমি এটা করো ৷
আমি জানিনা এসব কি হচ্ছে ৷ শাকিল কি সত্যি বলছে? কিন্তু আমি কিভাবে ওকে মারবো?
-- নাদিয়া তুমি হয়তো জানোনা তোমার পুরো ফ্যামলির সবাই মরবে আমার হাতে ৷ আমার পিশাচ স্বত্বা জাগার আগে এটা করো ৷
শাকিল কি পাগল হয়ে গেছে? না আমি পারবোনা কিভাবে সম্ভব এটা???

দু দিন আমি কোনো কথা বলিনি একটা শব্দও না ৷ আমার জীবনটা এমন হলো কেনো?
Incoming call
Baba....
-- নাদিয়া কি ব্যাপার?
-- হুম বাবা
-- ময়না কাল তোর বাসায় ১ ঘন্টা বাইরে দাড়িয়ে ছিলো তুই নাকি দরজা খুলিসনি ৷ তোর মা এতোবার ফোন দিচ্ছে কথা বলিসনা রিসিভ করে সমস্যা কি তোর?
-- বাবা রাখি ৷
আমি জানিনা আমি কি করবো পাথর হয়ে আছি কোনো ফিলিংসও আসছেনা ৷ ফিলিংস এলো বিকেলে যখন বাবার মৃত্যু সংবাদ পেলাম!!!!

শাকিলের বেঁচে থাকার কোনো অধিকার নেই সামান্য ব্যাপারে আমার বাবাকে মারলো শাকিল??? আমি জানি ওকে কিভাবে মারতে হবে এবং আমি আজই সেটা করবো ৷ হ্যাঁ আজই ৷
আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে শাকিলের দুহাতের ভেতর ৷ ওকে মারার চেষ্টা করায় ও আমাকে মেরে ফেলছে ৷ আমার নিঃশ্বাস নিতে খুব কষ্ট হচ্ছে ৷ কিন্তু আমি কিছুই করতে পারছিনা ৷ হাত পা অবশ হয়ে আসছে ৷ কিন্তু আবছা চোখে দেখছি শাকিলের দুচোখ দিয়ে অনর্গল পানি পরছে ৷ কেনো পরছে? কে জানে? তবে আমিও তো ভালোবেসেছিলাম আমার ডার্কবয়কে ৷
মাটিতে পরে গেলাম ৷
শাকিল ছেরে দিলো আমাকে? কেনো? আমি সত্যিই বেঁচে আছি তো?? হ্যাঁ আছি তো ৷ কিন্তু........
শাকিল আমাকে প্রচন্ড ভালোবাসে তার পিশাচ স্বত্বাটাও আমাকে ভালোবাসে ৷ তাই সে মারতে পারলোনা বোধহয় ৷ ঠিক আছে তবে ৷ গল্পের শেষটা তবে আমিই লিখবো ৷

১ মাস পর ৷

আমার মা আজ আমাকে বকেছেন আমি জানি কি ঘটতে চলেছে ৷
-- শাকিল বাসায় এসো এই মুহূর্তে আসবে ৷
-- কি ব্যাপার নাদিয়া?
-- চলো ৷
-- কোথায়?
-- মার বাসায় ৷
স্পষ্ট শাকিলের পৈশাচিক হাসিটা দেখতে পেলাম ৷ মানুষ মারার আনন্দের হাসি ৷
মার বাসায় আসলাম মার সামনে শাকিলকে বসিয়ে পাশের রুমে গেলাম ৷ সময় হয়েছে মা কে মারবে শাকিল ৷ তার পৈশাচিক স্বত্ত্বা জেগে উঠেছে ৷ এটার অপেক্ষাতেই ছিলাম ৷ দৌড়ে এসে শাকিলকে জড়িয়ে ধরলাম মায়ের সামনেই ৷

"ভালোবাসি তোমাকে"
শাকিল থেমে গেলো :-)

প্রতিটা খুনের আগে আমি জানতে পারি কিভাবে পারি তা আমি জানিনা আর এভাবেই আমার ডার্কবয়কে আটকে ফেলি আমি ৷ আমি কোনো ছলনা করে ভালোবাসি বলিনা তাকে স্যতিই ভালোবাসি ৷ হ্যাঁ ও খুনি ৷ নিজের বাবা মা আত্মীয়, আমার বাবা সবার খুনী ও কিন্তু তবুও আমি ওকে ভালোবাসি ৷
বাবা ঠিকই বলেছিলো আমিই পারবো ওকে মুক্তি দিতে ৷

এখন,
আমাদের ছেলের বয়স পাঁচ ৷
আজকাল আমার ডার্কবয় আর মানুষ মারেনা ৷ আমি পেরেছি তার পিশাচ স্বত্বাকে দমিয়ে দিতে ৷ ভালোবাসার চেয়ে বড় শক্তি আর কি হতে পারে? জানিনা আর কখনো আবার ওর পিশাচ স্বত্ত্বা জাগবে কিনা শুধু জানি তাকে আগলে রাখবো রাখবোই ৷
শ্বাশুড়ি মা কিন্তু এখনো আসেন ৷ ওই যে স্মেলটা পাই ওটা মা এলেই পেতাম ৷
কালো ডায়েরীটা পুড়িয়ে দিয়েছি লাল মলাটের ডায়েরী এনেছি ৷
প্রথম পাতায় লিখে রেখেছি

" তুমি যাই হও তুমিই আমার বাস্তব ৷ তোমাকে নিঃশ্বেষ করার চেয়ে ভালোবেসে নিয়ন্ত্রণ করাটাই আমার শ্রেয় মনে হয়েছে ৷ ভালোবাসি ৷"


(সমাপ্ত)

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৪

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: B:-)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৩

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: ভ্যাবাচ্যাকাময় মনে হলো কি? :-(

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৬

শায়মা বলেছেন: যাক বাবা শাকিলকে মেরে ফেলতে হবে ভেবে আমার অনেক মন খারাপ হচ্ছিলো!

যাক শেষ পর্যন্ত অন্য পন্থা খুঁজে পেলে ! :D

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: গল্পের শেষ কিন্তু হয়নি ৷ আরোও দুটো লিখেছি পার্ট ২,৩

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০২

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: পড়লাম। মাঝখানের ছড়াটা ভালো লেগেছে।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ৷ জ্বী ছাড় দিলেই সব ব্যাপারেই সবদিক থেকে ভালোই হয় ৷

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২১

শায়মা বলেছেন: কই ২ , ৩ ???

লিঙ্ক দাও দেখি।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: ব্লগে দিবো খুব তাড়াতাড়ি আপুনি

৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখার সময় তাড়াহুড়া করবেন না।
লেখা পোষ্ট করার আগে একবার চোখ বুলিয়ে নিবেন।
উপদেশ নয় অনুরোধ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: এবারও কি বানানে ভুল ছিলো? অনেক সময় নিয়েই লিখেছি ৷

৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৪

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ওরে বাপরে। বিশাল কাহিণি।। যাই হোক ভালো ছিলো

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪০

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: ধন্যবাদ পড়বার জন্য ৷

৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: সুমু,
অনেক সুন্দর লেখেছ।
" তুমি যাই হও তুমিই আমার বাস্তব ৷ তোমাকে নিঃশ্বেষ করার চেয়ে ভালোবেসে নিয়ন্ত্রণ করাটাই আমার শ্রেয় মনে হয়েছে ৷ ভালোবাসি ৷"


শেষের দিক সুন্দর মিলিয়ে দিলে।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৮

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ৷ আমার নাম কীভাবে জানলেন বলুন তো?

৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৭

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আরে বোন, প্রোপিকে নিজের ছবি না দিয়ে প্রাকৃতি বা নিজের শ্রেষ্ট পছন্দের কিছু ছবি দাও, তা না হলে যা জানি সব বলে দেব! ;)

(এটা আল্টিমেডাম না :) )

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০০

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: আমি আবারো অবাক হলাম ৷ তবে ছবি দেখে চেনার ব্যাপারটা ঠিক মনে ধরলোো না কারণ আমার খুব কাছের মানুষরা ছাড়া ছবি দেখেও আমাকে কারো চেনার কথা না ৷ আর এমনিও ছবিটায় একটু আড়াল ও আছে ৷ যা হোক যে ই হোন গল্প পড়বার জন্য ধন্যবাদ ভাইজান ৷

৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৬

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: মেইল করতে পারেন :) [email protected]

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৯

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: -_-

১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১২

মা.হাসান বলেছেন: এক বসায় সব পর্ব পড়লাম। ভালো লেগেছে। ভৌতিক গল্প আরো লিখবেন এই অনুরোধ থাকলো।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৮

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: অনেেক ধন্যবাদ আপনাকে ৷ জ্বী আবারো চেষ্টা করবো ৷

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.