নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গল্পই জীবন ৷ জীবনই গল্প ৷

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী)

তোমার প্রাণের পরে ঠাই দিও একটুখানি, আমি প্রাণ ভরে শ্বাষ নিতে চাই তোমার মাঝেই ৷ তুমি মানেই আমি আমি মানেই তুমি ৷

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাগল সমাচার

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১

আমি নাকি পাগল হয়ে গেছি আমার আম্মু বারবারই বলছে কথাটা ৷
আমাকে তার ঠিক কোন এঙ্গেল থেকে পাগল মনে হচ্ছে আমি জানিনা অবস্থা এমনই বেগতিক যে আম্মু আমাকে সাইকিয়াট্রিস্ট দেখাতে চাচ্ছেন ৷ তিনি কখন আবিষ্কার করলেন আমি পাগল সেটা বলি,

ঘটনা এক
সেদিন রাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে গেলো ডিম লাইট জ্বালানো জোস্না রাত ৷ জানালার সাথেই বিছানা দক্ষিণ দিকে জানালা ৷ জানালার দিক পা দিয়ে শুই আমি আর আম্মু ৷ বাবা চাকরী করেন অন্য জেলায় সপ্তাহে একবার আসেন ৷ তো ঘুম ভাঙ্গার পর আর ঘুম আসছিলোনা বলে জানালার দিকে তাকিয়ে ছিলাম ঠিক তখনই একটা ছায়ামূর্তি জানালার সামনে দাড়ালো আমি প্রচন্ড রকমের ভয় পেলাম ভয়ে চোখ বন্ধ করে ফেললাম তখন বুঝলাম ছায়ামূর্তি আমার ওপর আলো ফেলছে একটু পর আলো সরে গেলো আমি ভয়ে ভয়ে এক চোখ খুলে দেখি সে আসলে ছায়ামূর্তি ফুর্তি কিছুই না লম্বা লাঠি নিয়ে আম্মুর ব্যাগ নেবার চেষ্টা করছে ৷ মেজাজটা খুবই খারাপ হলো চোর পুরো ভুতের ভয় পাইয়ে দিলো? দাড়া ব্যাটা করাচ্ছি চুরি ৷ আমি লাফ দিয়ে জানলা বরাবর তার মুখের সামনে গিয়ে মুহাহাহাহাহাহাহা আজ তুই শ্যাস বলে চিৎকার দিলাম চোর ওরে মা গো বলে দিলো এক দৌড় আমি আর হাসি চাপিয়ে রাখতে পারলামনা ইতিমধ্যে মা তো জেগে গেছেই পাশের বাসার সবাই ও জেগে গেছে সবাই যখন আমাকে জিগেস করতে ব্যাস্ত প্রিয়তা কি হয়েছে? আমি তখন হাসির জোড়ে কিছুই বলতে পারছিনা শুধু বলছি আমি ঘুমিয়ে হাহাহাহাহাহাহাহা আমি উঠে হাহাহাহাহাহাহা এপর্যন্তই ৷ হাসতে হাসতে দম আটকে যাবার জেগাড় ৷
পরে সবাই চোরের কথা বিশ্বাষ করলেও আম্মু বললো আমি নাকি পাগল হয়ে গেছি কারনে অকারণে হাহাহিহি করি ৷ হাসা যে পাগলের লক্ষণ তা আমি জানতাম না ৷ অবশ্য আম্মু আরো ব্যাখ্যা দিয়েছেন যেমন সেদিন আম্মু বললো এতো চা খেতে ইচ্ছে করে কিন্তু বানাতে ইচ্ছে করেনা কথাটা শুনে গোসলে ঢুকলাম ট্যাপ ছেড়ে পানিতে হাত দিতেই মনে হলো হাতটা পুড়ে যাবে এতো গরম ৷ তখনই দৌড়ে ছাদে গেলাম আবার দৌড়ে নেমে এসে আম্মু কে বললাম আম্মু একটা ছাকনি আর কাপ নিয়ে এদিকে এসো আম্মু ভাবলেন আমি তার জন্য চা বানিয়েছি মহা খুশী হয়ে এলেন আমি বেসিনের ট্যাপ ছেড়ে ছাকনি আর কাপ ধরলাম এককাপ রং চা পড়লো ৷ আম্মু হতবম্ভ হয়ে জিগেস করলেন কি করেছিস তুই প্রিয়?
আমি বললাম পানি এতো গরম তাই চা পাতা আর চিনি ট্যাংকি তে ঢেলে এসেছি এখন থেকে রেডীমেট চা পাবে ৷
আম্মু আমার দিকে অাগুনচোখে তাকিয়ে বললেন কে দিলো এই বুদ্ধি?
আমি বললাম নাট বল্টু তে দেখেছিলাম হাহাহাহাহা ৷ ফল স্বরুপ ডিশের লাইন আম্মু কটাস করে কেটে দিলেন ৷ আর বললেন তুই আস্তা পাগল একটা পুরাই ৷
আম্মুকে বলতে ইচ্ছা করছিলো যে আম্মু আস্তা আর পুরাই তো একই জিনিস খামোখা দুবার বলার কারণ কি? কিন্তু পেটের কথা পেটেই চেপে রাখলাম এখন কোন ভাবেই বলা যাবে না ৷

ঘটনা দুই
আমার চাচাতো বোন রুমী এস এস সি পরীক্ষা দিয়ে আমাদের বাসায় বেড়াতে এসেছিলো তো আমি তখন ওর সাথে ঘুমোতাম আর আম্মু একা ঘুমোতো ৷ রুমী ফেবু চালাচ্ছিলো আমাকে ডেকে বললো আপু দেখ কি লিখেছে আমি বললাম কি লিখেছে? ও পড়লো, "হঠাৎ মাঝরাতে যদি আপনার ঘুম ভেঙ্গে যায় তাহলে বুঝবেন কেউ অনেক্ষন আপনার দিকে তাকিয়ে ছিলো" কথাটা পড়েই ও ভয় পেয়েছে এমন করতে লাগলো ৷
আমি পড়ে গেলাম চিন্তায় আমার তো প্রায়ই ঘুম ভাঙ্গে তাহলে কি আমার দিকেও কেউ তাকিয়ে থাকে? কে তাকাবে? আম্মু? নাহ ব্যাপারটা নিয়ে গবেষণা করতে হবে ৷ যেমন ভাবা তেমন কাজ,
রুমী ঘুমিয়েছে আমি রসগোল্লার মতো চোখ বড় বড় করে প্রায় বিশ মিনিট ওর দিকে তাকিয়ে আছি চোখটাই মনে হয় ছিড়ে যাবে তাও তো রুমী তাকাচ্ছে না ৷ আমি আরেকটু সামনে গিয়ে ওর মুখের সামনে ঝুকে পড়লাম নাহ ঘুমই তো ভাঙ্গেনা মেয়ের তখন আর না পেরে একটা খোচা দিলাম ও চোখ খুলেই আমার রসগোল্লা চোখ দেখে গগনবিদারী চিৎকার দিয়ে দিলো আমি হাসতে হাসতেই খুন আম্মু দৌড়ে এসেই বলছে কি করেছিস প্রিয়? মানে সে জানে আমিই করেছি যা করার এবারো ৷ সেই অবস্থায় রুমী তো ভয়ে কথাই বলতে পারছেনা আর আমি মা জানো হাহাহাহাহাহাহাহাহা আমি চোখ হাহাহাহাহাহাহাহা আমি খোচা হাহাহাহাহাহা আর বলতে পারলামনা হাসি থামাতেই পারছিলামনা ৷ পরেরদিনই রুমী মায়ের কাছে এসে হাত জোড়ে করে বলতে লাগতো চাচী প্রিয়তা আপু পাগল হয়ে গেসে আমি আর থাকবোনা প্লীজ আমাকে পাঠায় দেন ৷ মা আর কি করবেন পাঠিয়ে দিলেন রুমীকে ৷ ওকে বলতেই পারলামনা ওই লেখাটা আসলে ভুল তাকিয়ে থাকলেই কারো ঘুম ভাঙ্গেনা সাথে একটা খোচাও দিতে হয় ৷


ঘটনা তিন
বাসায় আম্মুর পরিচিত এক আন্টি এলেন বেড়াতে ৷ তার কথায় কি যে ন্যাকামো তা যদি দেখাতে পারতাম সবাইকে তাহলে বুঝতো সে নাকি একটা গাড়ী কিনেছে সেই গাড়ী নিয়েই চলছে তার কথার ট্রেন ৷ ১০ টা কথার মধ্যে ৯ টাতেই গাড়ীকে টেনে আনে অনেকটা ওই কুমিরের খাজকাটা গল্পের মত ৷ যাইহোক আম্মু ওনাকে বললেন চা খাবেন? উনি বললেন আসোলে অ্যামি ঢায়েট খরছি থো থাই ঘ্রীন ঠি ছাড়া খাই না ৷ আম্মু বললেন রং চা খাবেন তো? উনি বললেন , থা খাওয়া ঝ্যায় থবে আধা ভেশী ঝেনো ঝাল ঠাইপ হয় ৷ আম্মু আমাকে বললেন চা বানিয়ে দিতে মনে মনে ভাবলাম দুপুর টাইম হলে স্পেশাল টাংকি চা খাওয়াতাম টাংকির পানি গরম থাকতো ৷ তো গেলাম চা বানাতে আদা দিলাম চেখে দেখলাম কিন্তু ঝাল তো হয় না মহিলা যে রকম ঝাল না হলে আবার কি বলে কে জানে উপায় না পেয়ে হাফ চামচ মরিচের গুড়া দিলাম ৷ চা নিয়ে দিলাম উনি চা খেয়ে ওরে বাবারে বলে উঠতে গিয়ে চা পড়ে গেলো তার সারা শরীরে সেই যে দিলেন ছুট আর কোনদিন আসবেন বলে মনে হলো না ৷ আম্মু বললেন কি করেছিস তুই আবার? আম্মুকে মরিচের গুড়ার কথা বলতেই তিনি মারতে তেড়ে এলেন ৷ আমি বুঝলামনা আমার কি দোষ ঝাল চা খেতে চাইলেন বলেই তো দিয়েছিলাম ৷

ঘটনা চার
আম্মু সেদিন বলছিলো হ্যাঁ রে প্রিয় সবাই দেখি কি সুন্দর করে চুলের কাট দেয় ৷ ওই যে ইউ, ভি আমার চুলে ভালো লাগবে? আমি বললাম আরেহ কি বলো? লাগবেনা মানে? একবারে উরা ধুরা ভালো লাগবে ৷ আম্মু বলে হইসে চুপ থাক এমনই বললাম আমি কি এই বুইড়া বয়সে পার্লারে যাবো? আর কাজ নাই ৷ আমি তখন সুপার ওমেনের মতো আম্মুর সামনে লাফ দিয়ে গিয়ে বললাম তুমি যে কি সব বলো না ৷ এইসব ইউ ভি এলফাবেট কাট আমার এক আঙ্গুলের ব্যাপার ৷ আসো আমি কেটে দেই ৷ আম্মু মনে মনে একটু খুশীই হলো বলা ভালো আম্মুর চুলগুলা সেই সুন্দর আর অনেক লম্বা ৷ আম্মু কয়েকবার বললো পারবিতো? আমি বললাম তুমি দেখলে খুশীতে অজ্ঞান হয়ে যাবে ৷
তো শুরু করলাম কাট প্রায় বিশ মিনিট লাগিয়ে অনেক যত্ন করে চুল কেটে দিলাম তারপর ফোনে একটা ছবি তুলে আম্মুকে দেখালাম আম্মু সত্যি সত্যি খুশীতে অজ্ঞান হয়ে গেলো ৷ চোখে মুখে পানি দিলাম জ্ঞান ফিরেই আম্মু ডিপজলের মতো চোখ বানায় আইজ তোরে পাইসি বলে আমার দিকে তেড়ে এলো আমি সেই তো দৌড় কিছুই বুঝলামনা কি জন্য এমন করছে ৷ এতো যত্ন করে আম্মুর চুলে ডাব্লিউ কাট দিয়ে দিলাম পুরা ঢেউ ঢেউ তা প্রশংসা করা বাদ দিয়ে মারতে আসে ক্যান? :-( ভাবসিলাম খুশীতে অজ্ঞান হয়েছে এখন দেখি টাশকি খেয়ে অজ্ঞান হয়েছিলো আসলে ৷
আমার কি দোষ? আমাকে তো বলেনি কোন লেটারের মতো করে কাট টা দিবে তাই আমি মনের মাধুরী মিশিয়ে ডাব্লিউ কাট দিয়ে দিলাম


সব মিলিয়ে আম্মু আমাকে আজ ডক্টরের কাছে নিয়ে যাচ্ছেন ৷ আমার মাথায় নাকি গোলমাল আছে ৷ আমিও সুযোগ বুঝে রিক্সা থেকে লাফ মেরে দিলাম দৌড় ৷ একজায়গায় এসে হাপাতে হাপাতে থামলাম ৷ পেছন থেকে কে যেনো বিশাল জোড়ে কানটা টেনে ধরলো তাকিয়ে দেখি আম্মু !! আমি তো তব্দা খেয়ে ভাবছিলাম আম্মু কি উড়ে আসলো নাকি? তখন মনে পড়লো
হায় হায় আমি রিক্সা থেকে নেমে পেছনদিকে দৌড় না মেরে সামনের দিকে দৌড় দিয়ে ডক্টরের চেম্বারের কাছে এসেই থেমেছি ৷ আর আম্মু তো রিক্সা করে পেছন পেছন চলে এলো ৷
এরই নাম কপাল ৷ এবার ডক্টরই আমাকে পাগল বানায় দিবে

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ফানি, বেশ ফানি

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৯

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: হেহেহে ৷ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৫

আখেনাটেন বলেছেন: ভূতের পাগলীর তো মাথা মনে হয় সত্যি সত্যিই গ্যাছে গা। :P

অাপডেট দিবেন......চিকিৎসার পর কি হল? রোগ বাড়ল না কমল। টেনশনে থাকলুম। :D

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১০

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: অবশ্যই জানাবো হেহেহে

৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৮

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
ডাক্তার মশাই একজন নতুন রোগী পেলেন বিনা রোগে ট্রিটমেন্ট চলবে! হা হা হা ;)

আমি আমার এক ফুফাতো বোনকে দেখেছি খুব হাসে, কছু ভার্সিটি ফ্রেণ্ডদের দেখে আমিও বিশ্বাস করে নিয়েছিলাম মেয়েরা পুরুষদের চেয়ে বেশি হাসে, কিন্তু রিসার্চে গিয়ে উল্টা প্রমাণ পেলাম। রিসার্চের দরন শুনলে হাসবা! অন্য দিন বলবো।

তবে চুরের সাথে সৌজন্যমূলক আচরণ আমার কাছে ভালই লেগেছে, ওও বেটা আর এদিকে ভুলেও পা দিবে না, সেই সাথে গারীওয়ালীও ;) ;) ;) ;)

আমি একটা থিউরি শুনেছিলাম, যদি কেউ কোন মানুষের পেছন দিক থেকে চেয়ে থাকে তবে সে ফিরে চাইবেই ;) এটার বাস্তবতা পরীক্ষা করা হয়নি!

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১১

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: রিসার্চটা জানতে আগ্রহী ৷

৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৮

শায়মা বলেছেন: হা হা হা হাসতে হাসতে শেষ আমি!

যাক এইবার নীল আকাশ ভাইয়া আসুক!


দেখিয়ে দাও তুমি আরও কত্ত কিছু লিখতে জানো!

:) :) :)

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২২

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: হাহাহাহা উনি শুধু বিয়ের টপিক ই দেখেন আমার ৷ :-(

৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৯

শায়মা বলেছেন: সবচেয়ে মজা হয়েছে বোনের দিকে বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে থাকা!!!!!!!
হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা

আমার দিকে এইভাবে কেউ তাকিয়ে থাকলে কি হ্য তাই ভাবছি। ঐ মেয়ে বেঁচে থাকলো কিভাবে!!!!!

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৩

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: হেহেহে

৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তুমি পাগল নয়! পাগলী !!
ফানি পোস্ট, মজা লাগলো।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৫

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ পড়ার জন্য

৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩০

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: উমমম, আপনার সাথে কি পরিচয় আছে আমার? আগেও মনে হয় একটা পোষ্টে বলেছিলাম। কারণ চোরের ঘটনাটা একজনের মুখে শুনেছি; কিন্তু সে তো আপনি হবার কথা না B:-) অবশ্য সে চোরকে হাসি দিয়ে ভয় দেয় নাই; মুখের উপর লাইট মেরেছিলো!

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৬

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: পরিচয় তো থাকবার কোন চান্স নেই ৷ তবে কাকতালীয় ভাবে মিলে গেছে :-D

৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৭

হাবিব বলেছেন: বাহ........ বেশ মজা পেলুম ভুতের বাড়ি এসে

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৬

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: ভূতের বাড়ী মজার হাড়ী

৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৭

নীল আকাশ বলেছেন: যাক এইবার নীল আকাশ ভাইয়া আসুক! দেখিয়ে দাও তুমি আরও কত্ত কিছু লিখতে জানো!
শায়মা আপু, আমি আপনি না ডাকলেও আসতাম। আমি ওর প্রতিটা লেখা পড়েছি, একদম প্রথম লেখা থেকে। ইচ্ছা করলেই যে উনি টপিক চেঞ্জ করে লিখতে পারবেন এটা আমি বুঝেছিলাম, ঠিক এই জন্যই বিয়ে বাদ দিয়ে অন্য বিষয়ে লিখতে বলেছি। আপনি যেখানে দেখেছেন সেটা ছাড়াও আগে আরো কয়েক জায়গায় আমি ওই কথাটা বলেছি। আমার ঠেলায় তো মনে হয় সত্যই কাজ হয়েছে, বলুন হয়নি?

ইরাবতি, আপনাকে বলছি, নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন, আপনার লেখার হাত ভাল, শুধু ধৈর্য্য সহ লিখবেন। কিছু জায়গায় তাড়াহুড়ো করেছেন, বানানের দিকে খেয়াল রাখবেন। আমার আগের মন্তব্যে যা বলেছি আশা করি তা ফলো করবেন। আমি যা চেস্টা করেছি আপনি নিজেই একদিন সেটা উপলব্ধি করবেন।

এই লেখাটা তুলনামুলক ভাবে অনেক অনেক ভালো হয়েছে। ভালো লাগা রেখে গেলাম।
শুভ কামনা রইল!

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৩

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: অনেক বেশী ধন্যবাদ ভাইয়া ৷ আমি আরোো কেয়ারফুল হবো ৷

১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪০

শায়মা বলেছেন: গুড গুড গুড অপিনিওন এ্যান্ড সাজেশন নীলআকাশ ভাইয়া! :)

আমিও সাজেশন দিয়েছি ভুত পেত্নী আপুটাকে!

মনে হচ্ছে এই আপুটা একদিন ব্লগের অপু তানভীর ভাইয়া হয়ে যাবে!


আপুনি ডু নট স্টপ রাইটিং!!!!!! উই লাভ ইউ!!!!! :)

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৪

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: ভালোবাসা আপুনি ৷

১১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কিউট পেত্নীর ব্লগ এ এটা আমার প্রথম মন্তব্য B-))

তুমি তো দারুণ দুষ্টু ;)

আমি দুষ্টুদের পছন্দ করি :D

দারুণ দুষ্টুমিমাখা পোস্ট এ প্লাস :)

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫৩

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: হেহেেহে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ৷

১২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কিছুটা পাগলী পাগলী আছেন।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫৪

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: হতে পারে ৷

১৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৮

নীল আকাশ বলেছেন: শায়মা আপু, নতুন ব্লগার আসলে আমরা কেউ একজন যদি সময় বের করে একটু হেল্প করতে পারি সেটা একদিন সত্যই ভালো রেজাল্ট নিয়ে আসে। ইরাবতী কে স্টেরিওটাইপ থেকে বের করে দিতে পেরেছি এটাই যথেষ্ঠ। উনি আস্তে আস্তে এখন বিভিন্ন বিষয়ে লিখতে পারবেন যদি উনি চেস্টা করে যান। আমার খুবই ভালো লাগছে উনার প্রোগ্রেস দেখে। আমার কষ্টটা কাজে লেগেছে.......

একদিন আমিও শুরুতে এভাবে যথেষ্ট সাহায্য পেয়েছি বেশ কয়েক জন আপুর আর ভাইদের কাছ থেকে। সেই কৃতজ্ঞতায় আমি সময় পেলেই নতুনদের সাহায্য করি।
ইরাবতীর কাছে থেকে দারুন দারুন আরো লেখা পাবো সেই শুভ কামনায়,
শুভ রাত্রি।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫৫

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: পাশে থেকে সাপোর্টের জন্য ধন্যবাদ ৷ ভবিষ্যতেও আপনাদের মতো মানুষগুলোকে পাশে চাই ভুলটা ধরিয়ে দেবার জন্য ৷

১৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩২

তানজীর আহমেদ সিয়াম বলেছেন: ধুরো ছাতা
চেয়ার থেকে পড়ে গেলাম নাকি চেয়ার টা ভেংগে ফেললাম :)
পড়েও হাস্তাছি
লেখতে থাকুন স্থে পাগ্লামিটাও

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৮

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: হাহাহা ব্যাাথা পাননি তো ভাই??

১৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০২

বিবেকবান জড় বলেছেন: আপনার পাগল সমাচারে আমিই পাগল উপাধি পাওয়ার জোগাড়! অফিসে বসে সামু ওপেন করতেই এই পোস্ট।পড়তে পড়তেই মুচকি হাসি কখন যে অট্টহাসিতে রুপান্তরিত হয়ে গেছে,নিজেও বুঝে উঠতে পারি নাই।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৯

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: হাহাহা তাই? যাহোক আমি সার্থক তাহলে রম্য গল্প লিখে ৷

১৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭

ফেইরি টেলার বলেছেন: আপনার লেখার হাত মারাত্মক ! মনে হচ্ছিল পড়ছি না সরাসরি দেখছি

আর হাসি নিয়ে টেনশন করবেন না আমার ছোটবোনেরও সেম রোগ, এটাকে বলে গার্ল ফ্যাক্টর

একবার রাগ হয়ে বোনের দিকে ভ্রু কুচকে তাকিয়েছিলাম হিংস্রতা বুঝাতে । চেহারা দেখে বোন আমার ভয় পাবে তো দুর ! উলটো হাসতে হাসতে শেষ । দীর্ঘ সময় বিভিন্ন ভংগিতে হেসে শেষে বলে ভাইয়া তোমার ভ্রু কুচকানো ঠিক ছিল কিন্তু এক্সপ্রেশনটা হয় নাই B:-)

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: হাহাহা আপনার ভ্রু কুচকানো টা আমিও ইমাজিন করে বাসছি ৷

১৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৫০

কালো_পালকের_কলম বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা হা

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৬

ইরাবতী (ভূতের পেত্নী) বলেছেন: হে হে হে হে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.