নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বন্য হুঁকার কিংবা উত্তাল উচ্ছ্বাস

বহুদিন হয়ে গেলো দেখিনা তোমার বন্য হুঁকার কিংবা উত্তাল উচ্ছ্বাস

বন্য হুঁকার কিংবা উত্তাল উচ্ছ্বাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

অবিশ্বাস্য কিন্তু সত্যি আমরাও পারি ইসরাইলের বর্বরতা থামাতে...!!! কীভাবে??

১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩৮

আমরা হয়তো কিছুই করতে পারবো না......আমাদের সরকারও কি কিছুই করতে পারবে না্‌......??? অন্তত তীব্র নিন্দাতো জানাইতে পারে জাতিসংঘে......আরও অনেক কিছুই করতে পারে বাংলাদেশ সরকার... আমার কথা শুনে অনেকেই হয়তো হাসবে...কারন বাংলাদেশ আবার কি করবে ইসরাইলের ??? ইসরাইলের সাথে হয়তো সত্যিই কিছু করতে পারবে না...। কিন্তু বাংলাদেশ সরকার চাইলেই অনেক কিছুই করতে পারে জাতিসংঘের মাধ্যমে ...কীভাবে?? জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে বেশী শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠায় বাংলাদেশ এবং বর্তমানে প্রায় দশ হাজার বাংলাদেশী শান্তিরক্ষী কর্মকর্তা জাতিসংঘের বিভিন্ন শান্তিরক্ষা মিশনে কর্মরত আছে...। শুদু একরার সহস করে বললেই হবে এই বর্বরতা বন্ধ না করলে এদের প্রত্যাহার করার কথা...বাকিটা অন্যরা করে দিবে...ভয়ের কিছুই নাই আমাদের কোন কর্মকর্তাকে প্রত্যাহারও করতে হবে না। দুইটা কারনে

১। এতো বেশী সংখ্যক দক্ষ কর্মকর্তা আল্প সময়ে পৃথিবীর খুব কম দেশই পাঠাতে পারবে...।।

২। এটা শুনতে খারাপ লাগলেও বাস্তব খুব এই রকম ঝুঁকিপূর্ণ কাজে কোন উন্নত দেশই তাদের কর্মকর্তা পাঠাবে না ... আমরা গরিব দেশ তাই আমরা আমাদের ওই সাহসী বীর কর্মকর্তাদের এই রকম ঝুঁকিপূর্ণ কাজে পাঠাই...

আরও অনেক কারন আছে...এইদিকে আর কথা বাড়াইলাম না। বাংলাদেশ ওই ঘোষণা দিলে এই ইস্যু সামনে চলে আসবে ...এবং বন্ধ হবে। অনেকই এই বেপারে আমার সাথে হয়তো দ্বিমত হবেন... হয়তো বলবেন এটা করলে দেশের অনেক ক্ষতি হবে...।দেশের কিছু ক্ষতি হবে এতে কোন সন্ধেহ নাই...কিন্তু ভাই শান্তিরক্ষায় আমাদের কর্মকর্তাদের অবদান আজ বিশ্বস্বীকৃত ... ওই শান্তিরক্ষাদের দেশের মানুষ হয়ে কীভাবে এই বর্বরতা মেনে নেয়া যায়?? কোথায়ও আমরা শান্তিরক্ষায় জীবন দিয় আবার কোথায়ও বসে বসে দেখি??আমাদের কিছু জাতি সত্ত্বা থাকাতো দরকার নাকি??আমদের সব শান্তিরক্ষী কর্মকর্তা দেশে চলে আসলেও আমরা মরে যাবো না ...... আন্তত এদেশের কিছু মায়ের কোল খালি হওয়া থেকে বেঁচে যাবে।

অনেক কিছুই বললাম আবেগতাড়িত হয়ে...আমাদের এই রকম পদক্ষেপ নেওয়ার মতো কোন নেতা আছে কিনা জানি না কিংবা আমাদের নেতারা এই বর্বর হত্যাকাণ্ডের কথা জানে কিনা ওইটাইও কথা!!!



সর্বশেষে একটা কথাই বলি ফিলিস্তিনের শিশুহত্যার প্রতিবাদ করার জন্য আপনাকে যেমন মুসলিম হবার দরকার নেই...... তেমনি শিশু হত্যার জন্য কাউকে ইহুদি ও হতে হয় না... অমানুষ হলেই চলে...... এই অমানুষরাই ২য় বিশ্ব যুদ্ধে ইহুদি শিশু মেরেছিল... ৭১ এ বাংলাদেশী শিশুদের হত্যা করেছিল... এখন ফিলিস্তিনি শিশুদের হত্যা করছে... আবার এরাই কিন্তু শবেবরাতের রাতে বিহারি ক্যাম্পের শিশুদের হত্যা করেছিল......

এই পৃথিবীর বুদ্ধিমান প্রাজাতিটার কেবল দুইটাই জাত আছে ...... মানুষ আর অমানুষ......

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৯

নতুন বলেছেন: ফিলিস্তিনের শিশুহত্যার প্রতিবাদ করার জন্য আপনাকে যেমন মুসলিম হবার দরকার নেই...... তেমনি শিশু হত্যার জন্য কাউকে ইহুদি ও হতে হয় না... অমানুষ হলেই চলে...... এই অমানুষরাই ২য় বিশ্ব যুদ্ধে ইহুদি শিশু মেরেছিল... ৭১ এ বাংলাদেশী শিশুদের হত্যা করেছিল... এখন ফিলিস্তিনি শিশুদের হত্যা করছে... আবার এরাই কিন্তু শবেবরাতের রাতে বিহারি ক্যাম্পের শিশুদের হত্যা করেছিল......
এই পৃথিবীর বুদ্ধিমান প্রাজাতিটার কেবল দুইটাই জাত আছে ...... মানুষ আর অমানুষ.....

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২২

বন্য হুঁকার কিংবা উত্তাল উচ্ছ্বাস বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমরা হয়তো কিছুই করতে পারবো না......আমাদের সরকারও কি কিছুই করতে পারবে না্‌......??? অন্তত তীব্র নিন্দাতো জানাইতে পারে জাতিসংঘে......আরও অনেক কিছুই করতে পারে বাংলাদেশ সরকার..

পারে এবং তা করা উচিত আমাদের সরকারের। আপনার লেখাটির জন্য অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৩

বন্য হুঁকার কিংবা উত্তাল উচ্ছ্বাস বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধরুন, বাংলাদেশ এরকম একটা হুমকি দিল, এবং হুমকির পর সব জাতিসংঘ মিশন থেকে বাংলাদেশিদের ফিরিয়ে নিয়ে আসলো। এতে জাতিসংঘ বিপদে পড়বে নিঃসন্দেহে। সেই বিপদ থেকে জাতিসংঘকে সহযোগিতা করার জন্য অন্য কোনো দেশ না আসলে জাতিসংঘের ব্যর্থতা চরমে যোগে ঠেকবে। কিন্তু জাতিসংঘের ব্যর্থতায় কারো কিছু যায় আসে না। ইরাকে উপর হামলা করার জন্য জাতিসংঘ আমেরিকাকে অনুমতি দেয় নি। এরকম অনেক ক্ষেত্রেই জাতিসংঘের অনুমোদন না থাকা সত্ত্বেও সুপার পাওয়াররা আগ্রাসনে গেছে।

আর ইসরায়েল এসবের কোনো কিছুই তোয়াক্কা করে না। সমগ্র বিশ্ব এখন ইসরায়েলের পদানত।

এজন্য আপনার প্রস্তাবটা আবেগতাড়িত, কিন্তু বাস্তবিক অর্থে হাস্যকর।

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৫১

বন্য হুঁকার কিংবা উত্তাল উচ্ছ্বাস বলেছেন: বাংলাদেশ এই রকম কিছু করলে বিশ্বের অনেক দেশই নড়েচড়ে উঠবে... এতে কোন সন্দেহ নেই। হয়তো এইবারের মতো বন্ধও হবে। কারন আগের ঘটনা গুলা লক্ষ করে দেখবেন ইসরাইলকে দেরীতে হইলেও জাতিসংঘই থামাইছে। আমেরিকা আর ইসরাইল এক না ... জাতিসংঘ চাপ দেওয়া শুরু করলে ইসরাইল থামতে বাধ্য হবে... অতীতেও হয়েছিল।
তবে ইসরাইল এসবের কোনো কিছুই তোয়াক্কা করে না এতে কোন সন্দেহ নাই... ওরা কিছু দিন চুপ থেকে আবার শুরু করবে। আমার প্রস্তাবটা আবেগতাড়িত হইতে পারে... কিন্তু হাস্যকর???? চুপ করে অমানুষের বর্বরতা দেখা কি?? অবশ্য বিশ্বের রুই কাতলারা যেখানে চুপ থাকে সেখানে পুঁটি মাছের কিছু করাই তো হাস্যকর তাই না???

৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চরমে যোগে ঠেকবে > চরমে গিয়ে ঠেকবে।

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৫৩

বন্য হুঁকার কিংবা উত্তাল উচ্ছ্বাস বলেছেন: চরমে গিয়ে ঠেকার পরেই কিন্তু পরিবর্তন ঘটে।।

৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৪৪

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: সবার আগে উচিত ওআইসির বিলুপ্তি দাবি করে ওআইসি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নেয়া।

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২৩

বন্য হুঁকার কিংবা উত্তাল উচ্ছ্বাস বলেছেন: সহমত.।।

৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:১৮

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: অনেকময় যেটা শুধুমাত্র আবেগপূর্ণ চাওয়া থাকে একটা সময় দেখা যায় সেই আবেগই চরম বাস্তবতায় পরিণত হয়ে গেছে।

আপনার লেখায় আমাদের করনীয়টা আসলেই এখন হয়তো বাস্তবতা থেকে দূরে। কিন্তু আমাদের এই যে চিন্তা এটাই কিন্তু স্বার্থপরটা। আমরা নিজেদের স্বার্থে নিজেদের গুটিয়ে রাখতে চাচ্ছি। ভেবে দেখুব এই চাওয়াটা কিন্তু অন্য সবার। আজ কেন আরব দেশগুলো চুপ করে আছে? অবশ্যই নিজেদের স্বার্থে !! নয়কি? তবে সবাই যদি স্বাত্থের কথা চিন্তা করে তবে তাদের পাশে যেয়ে দাড়াবেটা কে?

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২৫

বন্য হুঁকার কিংবা উত্তাল উচ্ছ্বাস বলেছেন: সহমত.।.।।তবে সবাই যদি স্বাত্থের কথা চিন্তা করে তবে তাদের পাশে যেয়ে দাড়াবেটা কে? এই কথাটাই বুজাইতে চাইছি.।।।

৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:২৮

রাজিব বলেছেন: জাতিসংঘে আমরা সৈন্য না পাঠালে কোন কোন দেশের লাভ হবে জানেন? ভারত, পাকিস্তান ও নেপালের। কারন আমাদের প্রায় সমান সংখ্যাক সৈন্য রয়েছে ভারত ও পাকিস্তানের। নেপালের রয়েছে আমাদের থেকে ৩ হাজার কম। তাই দয়া করে একটু জেনে কথা বললে ভাল হয়।
বাংলাদেশ যদি সব সৈন্য ফেরত আনে তাহলে ভারত, নেপাল ও পাকিস্তানের পোয়াবারো। তারা ৭ দিনের মধ্যে শুন্য স্থান পূরণ করে দেবে ডলার কামাতে।
আর তর্কের খাতিরে যদি ধরে নেই যে আপনার কথাই সত্য। যদি জাতিসংঘ চাপে পড়ে দিশাহারা ভাষা হারা হয়ে যাবে তাহলে পরের দিন থেকে জাতিসংঘের সাহাজ্য বন্ধ হয়ে যাবে।
আমেরিকা ও ইউরোপ আমাদের পন্যের উপর নানা ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে। আর আমেরিকা সউদি আরব, দুবাই (আরব আমিরাত) আর কাতারের উপর চাপ দেবে আমাদের প্রবাসী শ্রমিকদের দেশে ফেরত পাঠাতে। ইসরায়েলকে বাঁচাতে আমেরিকা সবই করতে পারে এবং সবসময় করেছে। আমেরিকার সঙ্গে কানাডা ও ইউরোপের অনেক দেশ আছে।

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৮

বন্য হুঁকার কিংবা উত্তাল উচ্ছ্বাস বলেছেন: আমরা গরিব দেশ তাই আমরা আমাদের ওই সাহসী বীর কর্মকর্তাদের এই রকম ঝুঁকিপূর্ণ কাজে পাঠাই...
আরও অনেক কারন আছে...এইদিকে আর কথা বাড়াইলাম না। বাংলাদেশ ওই ঘোষণা দিলে এই ইস্যু সামনে চলে আসবে ...এবং বন্ধ হবে। অনেকই এই বেপারে আমার সাথে হয়তো দ্বিমত হবেন... হয়তো বলবেন এটা করলে দেশের অনেক ক্ষতি হবে...।দেশের কিছু ক্ষতি হবে এতে কোন সন্ধেহ নাই...কিন্তু ভাই শান্তিরক্ষায় আমাদের কর্মকর্তাদের অবদান আজ বিশ্বস্বীকৃত ..। আমার জানা মতে জাতিসংঘে বাংলাদেশের বিকল্প খুব কম দেশ আছে.
ইন্ডিয়ার সৈন্য সংখ্যা বাংলাদেশের কয়েক গুন বেশী কিন্তু ওরা আমাদের তুলনায় কম সৈন্য পাঠায় কেন জানেনে???আর অন্য তম কারন ওরা খুব শক্তিশালী দুই দেশের সাথে সীমান্ত নিয়া সমস্যায় আছে.।।(চিন ও পাকিস্তান) তাই ওদের ক্ষমতা থাকার পরে ও অনেক কম সৈন্য পাঠায়.।।।এর পাকিস্তানের অবস্থা আমার মনে হয় আপনার জানা আছে .।।নিজের দেশেই ওদের অবস্থা খারাপ.।।। নেপালের কথা বলছেন।।ওদের এতো বেশী সৈন্য শান্তিরক্ষা মিশনে যাবার কারন এক মাত্র ইন্ডিয়া.।।কথা না বাড়িয়ে শুদু আইটুকু বলি হাল চাষ করতে বলদ লাগে.।।ছাগল না। কথাটা নিয়া একটু ঘাটাঘাটি করলে বুজতে পারবেন.।.।।।অনেক কূটনৈতিক বিষয় আছে যে গুলা বললেই হয়ে যায় না.।তবে আমেরিকা অনেক কিছুই করতে পারে কথা পুরাই সত্য কিন্তুওরা নিজেদের স্বার্থ ভালো মতোই দেখে করে.।। এতে বাংলাদেশের একার ক্ষতি হবে না.।এর এতো সহজ না যে বাংলাদেশের উপর এই জন্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে.।। আমাদের কিছু পরিক্ষিত বন্ধু দেশ আছে যারা ঘাস খায় ন।। এর কিছু উদাহরণ আছে একটু কষ্ট করে খোঁজ নিয়ে।আর সবচেয় বড় কথা হইলো সুপার পাওয়ার দেশগুলোর বর্তমান পরিস্থিতি আমার মনে হয় আপনার জানা আছে.।তাদের কেউ কেউ এখন কিছু ইসু খুজতাছে.।যাই হোক একটা বাস্থব কথা হচ্ছে সৎ ও সাহসী উদ্যোগ যেই নিক না কেন বিশ্ব জুড়ে তাদের কিছু সাপোর্টার হয়ে যায়.।।

জাতিসংঘ চাপে পড়ে দিশাহারা ভাষা হারা হয়ে যাবে তাহলে পরের দিন থেকে জাতিসংঘের সাহাজ্য বন্ধ হয়ে যাবে।এটা কি এতই সহজ???বাংলাদেশ সব শান্তিরক্ষী দেশে নিয়ে আসলেও
জাতিসংঘ বন্ধ হবে ন।।কূটনৈতিক বিষয়গুলো এতো সহজ না.।

৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪২

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: জাতিসংঘের কানাকড়িও দাম আমি দেই না। অনেক অনেক ক্ষেত্রেই ইহা শয়তানের সংঘ।

আর আমাদের যেহেতু ইজরাঈলের সাথে কূটনৈতিক কোন সম্পর্ক নেই সেহেতু আমাদের উচিত এতোটুকু মহৎ এবং বিচক্ষন কাজে যেহেতু আমাদের প্রতিটা সরকারই ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে সেহেতু আশা করবো এটুকু সাহসিকতার এবং বুদ্ধিদীপ্ত ভূমিকাও বাংলাদেশ সরকারের রাখাটা অবশ্যই অবশ্যই উচিত এবং যৌক্তিক হবে....



ফিলিস্তিনের শিশুহত্যার প্রতিবাদ করার জন্য আপনাকে যেমন মুসলিম হবার দরকার নেই...... তেমনি শিশু হত্যার জন্য কাউকে ইহুদি ও হতে হয় না... অমানুষ হলেই চলে...... এই অমানুষরাই ২য় বিশ্ব যুদ্ধে ইহুদি শিশু মেরেছিল... ৭১ এ বাংলাদেশী শিশুদের হত্যা করেছিল... এখন ফিলিস্তিনি শিশুদের হত্যা করছে... আবার এরাই কিন্তু শবেবরাতের রাতে বিহারি ক্যাম্পের শিশুদের হত্যা করেছিল......
এই পৃথিবীর বুদ্ধিমান প্রাজাতিটার কেবল দুইটাই জাত আছে ...... মানুষ আর অমানুষ......
ভালোবলেছেন ...

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৫

বন্য হুঁকার কিংবা উত্তাল উচ্ছ্বাস বলেছেন: সহমত

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.