নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Ambivert, Swimmer Against The Stream, But I\'m Not Anti-Social I\'m Anti-Idiots.

জ্যাক স্মিথ

লিখতে না পড়তে ভালো লাগে, বলতে না শুনতে ভালোবাসি, সেমি-ইন্ট্রোভার্ট।

জ্যাক স্মিথ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিবর্তন তত্বে মুসলিম বিজ্ঞানীদের অবদান

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৩৪


প্রথমেই বলে নেয়া প্রয়োজন যে এটি একটি লিংক সমৃদ্ধ পোষ্ট। বর্তমান সময়ে জ্ঞান বিজ্ঞানে মুসলিম বিশ্ব কিছুটা পিছিয়ে থাকলেও বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা, প্রশাখায় মুসলিম বিজ্ঞানীদের অবদান অনিস্বীকার্য। যুগ যুগ ধরে মুসলিম বিজ্ঞানীগণ জ্ঞান বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় অবদান রেখে এসেছেন এ কথা আমরা সবাই জানি, কিন্তু আজ আমরা দেখবো চার্লস ডারউইনের জন্মেরও বহু বছর আগে বিবর্তন তত্ব নিয়ে মুসলিম বিজ্ঞানীগণ কি কি ধারণা দিয়ে গিয়েছেন। দুঃখজনক হলেও সত্য যে মুসলিম জনগোষ্ঠীর বিজ্ঞানে অনাগ্রহ, পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধার অভাব এবং পশ্চিমা বিশ্বে মুসলিম বিজ্ঞানীদের প্রতি অবহেলার কারণে এ সকল মুসলিম বিজ্ঞানী আজ পর্দার আড়ালেই রয়ে গিয়েছেন। ইতিহাসের পাতা ঘাঁটলে দেখা যায়; বেশকিছু মুসলিম বিজ্ঞানী, দার্শনিক ছিলেন যারা ডারউইনের জন্মের অনেক আগেই বিবর্তন নিয়ে বিভিন্ন ধারণা দিয়ে গিয়েছেন, কিন্তু ধর্মীয় কারণে তাদের সে গবেষণা খুব একটা আলোর মুখ দেখেনি। আমি আজ কয়েকজন মুসলিম বিজ্ঞানীদের নাম উল্ল্যেখ করবো যারা বিবর্তন নিয়ে নিরলস কাজ করে গেছেন। এই পোস্টে প্রতিটি মুসলিম বিজ্ঞানী এবং বিবর্তন সমন্ধে তাদের গবেষণার বিষয়ে আলাদা আলাদা ভাবে বিস্তারিত আলোচনা করা সম্ভব হবে না; আমি শুধু তাদের নাম এবং তাদের বিষয়ে কিছু লিংক দিয়ে দিচ্ছি, যাদের পর্যাপ্ত সময় রয়েছে তারা আলাদা আলাদা ভাবে উনাদের নিয়ে গবেষণা করে দেখতে পারেন। চলুন দেখি কোন কোন মুসলিম বিজ্ঞানী বিবর্তন নিয়ে গবেষণা করেছেন।

১: আল-জাহিজ: (৭৭৬ - ৮৬৯)

মাহান এই বিজ্ঞানীর আসল নাম "আবু উসমান আমর ইবনে বাহর" তবে তিনি "আল-জাহিজ' নামেই বেশি পরিচিত ছিলেন । ৭৭৬ সালে তিনি ইরাকের বসরা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। মুসলিম বিজ্ঞানী, দার্শনিকদের মধ্যে তিনিই সর্বপ্রথম বিবর্তন সম্পর্কে ধারণা দেন। তার বিখ্যাত গ্রন্থ "কিতাব আল হায়াওয়ান" বা "প্রাণীর বই" নামক এই গ্রন্থে তিনি বিবর্তনের প্রথমিক ধারণা দিয়ে গিয়েছিলেন।


বইটিতে তিনি প্রজাতির রূপান্তর এবং বিবর্তনীয় না প্রক্রিয়া সম্পর্কে তার চিন্তাভাবনা বর্ণনা করেছেন।



এখান থেকে বইটির আরবী ভার্সন ডাউনলোড করা যাবে।

বইটির ইংলিশ ভার্সন পেলাম না, তবে এখানে বইটি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাবেন।

একজন Assistant professor in the department of near & Middle Eastern civilizations Mr.Jeannie Miller বইটির কড়া সমালোচনা করেছেন : The transcendent value of disgust

এবং Islamic Research Foundation International, Inc, আল-জাহিজের বিবর্তন বিষয় একটা প্রবন্ধ লিখেছে: AL-JAHIZ AND THE RISE OF BIOLOGICAL EVOLUTIONISM পড়ে দেখতে পারেন।

ইদানিং কুয়েতের ছেলে-মেয়েদের তার বই পড়ানো হচ্ছে।

( দুঃখিত, কুয়েতের ওয়েব সাইটের লিংকটি সংযুক্ত হচ্ছে না তাই নিচের এই লেখাটা দিয়ে গুগুলে সার্স করুন পেয়ে যাবেন )
"KFAS and 1001 Inventions launch new Arabic children’s book about 9th –century scholar and explorer Al-Jahiz and his book on animals"
আল জাহিজ সম্পর্কে আরও জানি উইকি থেকে।

=============================================================


২: ইবনে মিসকাওয়াইহ: (৯৩২ - ১০৩০)

পুরো নাম - আবু আলী আহাম্মদ ইবনে মোহাম্মদ ইবনে ইয়াকুব বিন মিসকাওয়াই, যিনি ৯৩২ সালে তৎকালিন পরস্য অঞ্চলে জন্মগ্রহন করেন। তিনি আল-জাহিজের বিবর্তন তত্বকে আরও বিস্তারিতভাবে ব্যখা করেন তার "Al-Fauz al-Asghar" (The Small Achievement) নামক বইয়ে।


তিনি সেখানে উল্ল্যেখ করেন "প্রত্যেক প্রাণীই প্রকৃতপক্ষে একটি অ-প্রাণী থেকে উদ্ভূত, কারণ আধা তরল নিজেই একটি প্রাণী নয়: এই তরল রক্ত, রক্তের খাদ্য, উদ্ভিদের খাদ্য, উদ্ভিদের উপাদান ও সরল পরমাণুর উপাদান এবং একই 'রূপ' এবং 'বস্তু' দ্বারা গঠিত।" ভারতীয় ইসলামী পণ্ডিত 'মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ' 'ইবনে মিসকাওয়াইহের' মতামতকে ডারউইনের বিবর্তনীয় চিন্তাধারার সাথে তুলনা করেছিলেন। তো চট করে বইটি এক্ষুনি পড়ে ফেলুন আমাজন থেকে; দাম মাত্র ১৮ ডলার :-P । ওয়েট এ মিনিট স্যার, কেনার আগে একটু খেয়াল কইরা, বইটি কিন্তু আরবিতে লিখা। পই পই করে খুঁজেও বইটির বাংলা অথবা ইংরেজী ভার্সন পেলাম না। আমি ঠিক বুঝলাম না ব্লগাররা সারাদিন করেটা কি!! দুষ্প্রাপ্য এসব বই গুলো তারা কি আমাদের জন্য একটু অনুবাদ করে দিতে পারে না? সারাদিন খালি ক্যাচাল করার ফঁন্দি মাথায়; আর শুধু ফাঁকিবাজি, হা! হা!

জৈবিক বিবর্তন তত্ত্ব নিয়ে তিন জন ইসলামিক পন্ডিতের কি কি গবেষণা পত্র আছে তার কিছু নমুনা এখানে পাবেন IKHWAN AL-SAFA, IBN MISKAWAYH, BIRUNI AND BIOLOGICAL EVOLUTIONARY THEORY তে, আর এই তিনজনের একজনই হচ্ছেন এই ইবনে মিসকাওয়াইহ

ইবনে মিসকাওয়াহ সমন্ধে আরও জানি উইকি থেকে

==================================================================

৩: নাসির আল-দিন আল-তুসি:


১৮ই ফেব্রুয়ারী ১২০১ খ্রিস্টাব্দে ইরানের খেরসন অঞ্চলে জন্ম নেয়া এই মুসলিম বিজ্ঞানী ডারউইনের জন্মের ৬০০ বছর আগেই ন্যচারাল সিলেকশন, মানুষ এবং প্রাণীর মধ্যে যোগসূত্র, জীবের পরিবর্তনের বিভিন্ন ধাপ সম্পর্কে আলোচনা করে গিয়েছেন।
উনার সম্পর্কে আরও বিস্তারিত পাওয়ে যাবে এখানে Theory of Evolution was Originally Created by a Muslim Scientist



আল-তুসি চার্লস ডারউইনের জন্মের প্রায় 600 বছর আগে প্রজাতির বিবর্তনের একটি মৌলিক তত্ত্ব উপস্থাপন করেছিলেন তার রচিত: "আখলাক-ই-নাসরি" নামক এক বইয়ে।


মুসলিম ডট কমে আল-তুসি সমন্ধে আরও লিখা আছে: However, one other notable contribution of al-Tusi is his theory of evolution. He proposed this theory about 600 years before Charles Darwin conceived of evolution. In his work ‘Akhlaq-i-Nasri’, he explains how the universe once consisted of small and similar elements. Then, he puts the emphasis on the internal variability that started to appear between these elements. Some substances started to grow faster and became different from the other substances around them. This way, elements turned into minerals, plants, animals and humans. These are the types of living things that Tusi described. বিস্তারিত জানি এখান থেকে: Meet The Scholar Who Proposed The Theory of Evolution 600 Years Before Darwin Did.

আল- তুসি সম্পর্কে আরও জানি এখান থেকে: A 13th-Century Darwin?

উইকিতে Nasir al-Din al-Tusi সম্পর্কে লিখা আছে: Nasir proposed that humans are related to animals and that some animals have a limited level of awareness while humans have a superior level of awareness amongst animals. He also framed a very basic evolutionary theory (though markedly different from modern evolutionary theory)
উনার সম্পর্কে আরও জানি উইকি থেকে


=====================================================================

উপরে আমি শুধুমাত্র উক্ত তিনজন মুসলিম বিজ্ঞানীর বিবর্তন সম্পর্কিত তথ্য দিয়ে দিলাম, এছাড়া আরও অন্তত ১০ জন মুসলিম বিজ্ঞানী, দার্শনিক পাওয়া যাবে যারা বিবর্তন নিয়ে গবেষণা করেছেন অথবা পূর্বের বিজ্ঞানীদের (মুসলিম এবং অ-মুসলিম) বিবর্তন সম্পর্কিত চিন্তাধারার সাথে একমত পোষণ করেছেন। আমি কয়েকজনের নাম উল্ল্যেখ করে দিচ্ছি শুধু।
১: আল-ফারাব্বী (870-950)
২: আল-মাসুদী (345/957)
৩: ঈমাম রাগিম ইসফহনি
৪: আল-বিরুণী
৫: ইকওয়ান আল-সাফা, এবং আরও অনেকে। বিস্তারতি পাবেন এখানে: Pre-Darwinian Muslim Scholars’ Views on Evolution

এখানেও একটু ঢুঁ মারি: A Thousand Years Before Darwin, Islamic Scholars Were Writing About Natural Selection

এ ব্যাপারে উইকিতে দেখি কি লেখা আছে Islamic views on evolution

বিবর্তনের ইসলামীক পূর্বাভাস। ইদানিং মধ্যপ্রাচ্যের উতি উৎসাহী কেউ কেউ দাবী করছেন, ডারউইন বিবর্তনের প্রাথমিক আইডিয়া মুসলীম বিজ্ঞানীদের কাছ থেকেই কপি করেছেন বা চুরি করছেন। তবে বিশিষ্ট বিজ্ঞানী Salman Hameed, the director of the Centre for the Study of Science in Muslim Societies at Hampshire College in Amherst, বিষয়টি পুরোপুরি নাকচ করে দিয়েছেন, যে এর কোন প্রমাণ নেই। নিচে স্ক্রীনশটটি দেখুন।


বিষয়টি নিয়ে বিবিসিবাংলা তে একটা আর্টিক্যাল প্রকাশ হয়েছিল ২০১৯ এ: ডারউইনের ১০০০ বছর আগে বিবর্তনবাদের তত্ত্ব দিয়েছিলেন যে মুসলিম দার্শনিক

এবার বিবর্তন তত্ব নিয়ে দুজন খ্যাতিমান মুসলিম স্কলার কি বলেন তা একটু শুনি নিচের ভিডিও থেকে।





লেটেস্ট খবর হচ্ছে- বিজ্ঞানময় গ্রন্থ আল-কুরআনেও নতুন এক ধরনের বিবর্তনের প্রমাণ পাওয়া গেছে, এই পোস্টে

===============================


আজকের মত এ পর্যন্তই, দেখা হবে আরেক দিন।

পোস্টে ভুল ভ্রান্তি থাকা বাঞ্চনীয়, ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ থাকবে।

সোর্স: পোস্টে উল্ল্যেখিত লিংকগুলোই এই পোস্টের সোর্স সমুহ।

ধন্যবাদ সবাইকে।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৭

অধীতি বলেছেন: আপনি কাভা ভাইয়ের পোস্টে জানান। আমি জানিয়েছিলাম এবং প্রথম পাতায় লিখতে পেরেছিলাম।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: নাহ নরমালি যদি তারা এপ্রুভ না করে না করুক, অনুরোধ করে এপ্রুভ করানোর বিষয়টি আমার কাছে ভালো লাগে না। তবে আপনার পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ। আর হ্যাঁ আপনাকে প্রথম পাতা থেকে আবার সরিয়ে নেয়া হলো কেন?
ভালো থাকুন সবসময়।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সরি আমি আপনাকে ব্লগার 'চারাগাছ' মনে করেছিলাম; সেখানে এ বিষয়ে মন্তব্য করেছিলাম তাই ভেবেছিলাম আপনি হয়তো সেই ব্যক্তি, কিন্তু এখন দেখি আপনি অন্যজন। আপনি কিভাবে বুুঝলেন যে আমার লেখা যে প্রথম পাতায় যায় না?
ধন্যবাদ।

২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১২

অধীতি বলেছেন: ওখানে আপনার মন্তব্য দেখলাম।

৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২২

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার লিখায় কিছু গুরুত্বপূর্ন ও মুল্যবান তথ্য আছে। লেখাটা প্রথম পাতায় থাকা উচিৎ ছিল।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৩৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি যে কষ্ট করে আমাকে খুঁজে বের করেছেন এজন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জনবেন, তপন দা। :D
৭ মাস হয়ে গেলেও আমার কোন লেখা এখনো প্রথম পাতায় যায় নি।

৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৫৫

শেরজা তপন বলেছেন: ইঁনাকে ফেসবুকে একটা ম্যাসেজ পাঠান।
জানিয়ে রাখুনাপনার ব্যাপারটা। এটা কোন অনুরোধ নয় আপনার অধিকার।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৩৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ধন্যবাদ তপন দা, বিষয়টা মাথায় রাখলাম, পরবর্তী পোস্ট করার আগে ওনাকে জানিয়ে রাখবো।
নিরন্তর ভালবাসা রইল।

৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:০৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তথ্যপূর্ণ পোস্ট। প্রথম পাতায় না আসায় হয়তো অনেকের চোখ এড়িয়ে গেছে।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:১২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি রেগুলার পোস্ট করি না বা ব্লগেও থাকি না, যে কারণে মডুরাও হয়তো আমাকে দেখতে পায় না।
ভালো থাকবেন সবসময়।

৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



তুসির মৌলিক লেখা কেহ সংরক্ষণ করেছে বলে মনে হয় না। ১২০০ সালের মাঝামাঝি সময় সেই অন্চলে অনেক যুদ্ধ হয়েছে ও এলাকাটি নিজেদের দখল হারিয়েছিলো।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:১৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আল-তুসির কিছু কিছু লেখায় প্রাণীর বিবর্তন সম্পর্কে বেশ কিছু ধারণা দিয়ে গিয়েছিলেন, বিশেষ করে আখালক-ই-নাসারি নামক গ্রন্থে , কিন্তু উনার লেখাগুলো এখন আর পাওয়া যায় না বা মুসলিমরা সংরক্ষণ করে রাখেনি এগুলো বিজাতীয় থিওরী মনে করে।

৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



মধ্যযুগে মুসলিম এলাকায় জ্ঞানচর্চা হয়েছিলো; কিন্তু উহা সাধারণ মানুষ অবধি যায়নি।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:২৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মধ্যযুগে মুসলিম এলাকায় জ্ঞানচর্চা হয়েছিলো
কোন সন্দেহ নেই, কিন্তু তা খুব একটা আলোর মুখ দেখেনি তৎকালীন সমাজ ব্যবস্থার কারণে। কম-বেশি প্রতিটি মুসলীম বিজ্ঞানী তৎকালীন ধর্মীয় গুরু বা সমাজ ব্যবস্থা দ্বারা নানা ভাবে নিগৃহীত হয়েছে; নাস্তিক, কাফের, মুরতাদ খেতাব পেয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.