নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Ambivert, Swimmer Against The Stream, But I\'m Not Anti-Social I\'m Anti-Idiots.

জ্যাক স্মিথ

লিখতে না পড়তে ভালো লাগে, বলতে না শুনতে ভালোবাসি, সেমি-ইন্ট্রোভার্ট।

জ্যাক স্মিথ › বিস্তারিত পোস্টঃ

‘জিন’ তাঁকে অন্তঃসত্ত্বা করেছে

০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫২



মরক্কো, সুদানসহ মুসলিম বিশ্বে ‘আধ্যাত্মিক কবিরাজ’–এর কাছে সমস্যা সমাধানের নামে নারীদের যৌন নিপীড়নের ঘটনা ঘটছে। এসব দেশের একাধিক নারী এসব কবিরাজের হাতে যৌন নিপীড়নসহ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। কিন্তু এসব বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে নারাজ দুই দেশের কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি ‘আধ্যাত্মিক কবিরাজ’ হিসেবে কাজ করা এসব পুরুষের যৌন নিপীড়নের বিষয়টি নিয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিবিসি অ্যারাবিক।

আধ্যাত্মিকভাবে রোগ নিরাময় আরব ও মুসলিম বিশ্বের একটি জনপ্রিয় অনুশীলন। এসব দেশের অধিকাংশ নারীই বিশ্বাস করেন, এসব কবিরাজ ‘জিন’ তাড়িয়ে অসুস্থতার নিরাময় করতে পারেন। বিবিসি এক বছরের বেশি সময় ধরে এমন ৮৫ জন নারীর সঙ্গে কথা বলেছে। তাঁরা মরক্কো ও সুদানের ৬৫ জন তথাকথিত কবিরাজের নাম দিয়েছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অসুস্থতা নিরাময়ের নামে নারীদের যৌন হয়রানি থেকে ধর্ষণ পর্যন্ত করার অভিযোগ আছে। এই দুই দেশে আধ্যাত্মিক কবিরাজি অনুশীলনের বেশ প্রচলন রয়েছে।

বিবিসি নিউজ অ্যারাবিকের প্রতিনিধি হানান রাজেক বলেন, ‘এসব বিষয়ে আমরা বেসরকারি সংস্থা, আদালত, আইনজীবী ও নারীদের সঙ্গে কথা বলে নিপীড়নের তথ্য সংগ্রহ করে তা যাচাই করেছি। এসব কাজে অনেক মাস সময় লেগেছে। তদন্তের কাজে সহযোগিতা করতে একজন প্রতিনিধি এক কবিরাজের কাছে চিকিৎসা নিতে গিয়েছিলেন। কবিরাজ ওই নারী প্রতিনিধিকে অনৈতিকভাবে স্পর্শ করেছিলেন। পরে তিনি পালিয়ে এসেছেন।’

দালাল (ছদ্মনাম) নামের এক নারী কয়েক বছর আগে মরক্কোর কাসাব্লাঙ্কার একটি শহরে বিষণ্নতার চিকিৎসা নিতে এক কবিরাজের কাছে গিয়েছিলেন। তখন তাঁর বয়স ছিল ২০–এর মাঝামাঝি। তিনি বলেন, কবিরাজ তাঁকে বলেছিলেন, তাঁর বিষণ্নতার মূল কারণ ‘জিন প্রেমিক’, যা তাঁকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে। ওই কবিরাজের কাছে একজন একজন করে যেতে হয়। সে সময় কবিরাজ দালালকে কস্তুরির ঘ্রাণ নিতে বলেছিলেন। কিন্তু তিনি এখন বিশ্বাস করেন, ওই ঘ্রাণ ছিল একধরনের মাদক। কারণ, তিনি ঘ্রাণ নিয়েই চেতনা হারিয়ে ফেলেছিলেন। আগে দালালের যৌনতার কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না। তিনি বলেন, কবিরাজের ডেরায় চেতনা ফিরে এলে তিনি দেখেন, তাঁর অন্তর্বাস খুলে ফেলা হয়েছে। বুঝতে পেরেছিলেন, তিনি ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এ সময় তিনি চিৎকার করে রাকির (আধ্যাত্মিক কবিরাজ) কাছে জানতে চান যে তাঁর সঙ্গে তিনি কী করেছেন। দালাল বলেন, ‘আমি ওই কবিরাজের কাছে জানতে চেয়েছি, কেন আমার সঙ্গে এমন করলেন?’ এর জবাবে কবিরাজ বলেন, ‘তোমার শরীর থেকে জিনদের ছাড়িয়ে নিতেই এমন করা হয়েছে।’

দালাল এ ঘটনার কথা কাউকে জানাননি। এ ঘটনা কাউকে জানালে তাঁকেই দোষ দেওয়া হবে, এই ভয় ছিল তাঁর। কিন্তু কয়েক সপ্তাহ পর যখন তিনি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন, তখন আরও ভয় পেয়ে যান। এ সময় তিনি আত্মহত্যার কথাও ভেবেছেন। অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার কথা দালাল ওই কবিরাজকে জানিয়েছিলেন। কবিরাজ বলেছেন, নিশ্চয়ই ‘জিন’ তাঁকে অন্তঃসত্ত্বা করেছে। এসব ঘটনায় দালাল অনেক ভেঙে পড়েছিলেন। পরে তিনি ওই সন্তানের জন্ম দেন। জন্ম দিলেও ওই সন্তানকে দেখা ও নাম রাখতে অস্বীকার করেছিলেন। পরে ওই সন্তানকে দত্তক দেওয়া হয়। দালাল বলেছেন, এসব ঘটনা যদি তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানতে পারেন, তাহলে তাঁরা তাঁকে হত্যা করবেন।

বিবিসি যাঁদের সঙ্গে কথা বলেছে, তাঁদের মধ্যে অনেক নারীই বলেছেন, তাঁরা এসব ঘটনা বলতে ভয় পান। কারণ, এসব অভিযোগ জানালে উল্টো তাঁদেরই দোষী করা হবে। খুব অল্পসংখ্যক নারীই পরিবারকে জানিয়েছেন। আবার কারও কারও বিশ্বাস, এসব ব্যাপারে অভিযোগ করলে ‘জিন’ প্রতিশোধ নিতে উসকে উঠতে পারে।

সুদানে সাওসান নামের এক নারী বলেছেন, দ্বিতীয় স্ত্রীর সঙ্গে থাকার জন্য তাঁর স্বামী তাঁদের ছেড়ে চলে গেছেন। এ বিষয়ে সাহায্যের জন্য তিনি এক কবিরাজের কাছে গিয়েছিলেন। কিন্তু সমস্যা সমাধানে তিনি কবিরাজের দেওয়া প্রস্তাব আশা করেননি। কবিরাজ তাঁকে বলেন, এই সমস্যা সমাধানে তাঁর সঙ্গে শারীরিক সংসর্গ করতে হবে। এরপর শরীর থেকে নির্গত তরল দিয়ে তিনি (কবিরাজ) ওষুধ তৈরি করবেন। সেই ওষুধ তাঁর স্বামীকে খাওয়াতে হবে।

সাওসান বলেন, ‘তাঁর (কবিরাজ) আত্মবিশ্বাস ছিল, আমি তাঁর বিরুদ্ধে পুলিশ বা আদালতে বা এমনকি আমার স্বামীর কাছেও কোনো অভিযোগ করব না।’ কবিরাজের প্রস্তাব শুনে তিনি দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। আর এসব বিষয়ে কারও কাছে কোনো অভিযোগ করেননি।

সুদানে যৌন নিপীড়নের শিকার ৫০ জন নারীর সঙ্গে কথা বলেছে বিবিসি। এঁদের মধ্যে তিনজন শেখ ইব্রাহিম নামের আধ্যাত্মিক কবিরাজের কাছে গিয়েছিলেন। তাঁদের একজনের (নাম প্রকাশ করা হয়নি) সঙ্গে ইব্রাহিম কৌশলে শারীরিক সংসর্গ করেছেন। আফাফ নামের আরেকজন নারী বলেছেন, যখন তাঁকে শারীরিক সংসর্গ করতে বলা হয়, তখন তিনি শক্তি হারিয়ে ফেলেছিলেন।আফাফ বলেন, ‘ইব্রাহিম যে এসব বলেন ও করেন, তা কেউ বিশ্বাস করবে না। আমি এই অভিযোগের বিষয়ে প্রত্যক্ষদর্শীও খুঁজে পাব না। কারণ, ঘরের ভেতর তাঁর সঙ্গে আমাকে কেউ দেখেনি।’

বিবিসির প্রতিনিধি হানান রাজেক বলেন, ‘এসব তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহে একজন সাংবাদিক পরিচয় গোপন করে আমাদের দলের হয়ে শেখ ইব্রাহিমের সঙ্গে দেখা করতে রাজি হয়ে যান। ওই সাংবাদিকের নাম দেওয়া হয় রিম। বন্ধ্যাত্বে ভুগছেন, এমন একজন রোগী হিসেবে রিমকে ওই কবিরাজের কাছে পাঠানো হয়।’

রিমকে শেখ ইব্রাহিম বলেছিলেন, তিনি রিমের জন্য প্রার্থনা করবেন। রিমকে ‘মাহাইয়া’ নামের এক বিশেষ ধরনের ‘নিরাময় পানি’ খেতে তাঁর বাড়িতে যেতে হবে। রিম বলেছেন, এরপর ইব্রাহিম তাঁর খুব কাছাকাছি এসে বসে পেটে হাত রাখেন। এরপর তিনি সারা শরীরে এমনকি বিশেষ অঙ্গেও হাত দেন। রিম তাঁকে হাত সরিয়ে নিতে বলে দ্রুত ওই ঘর থেকে বেরিয়ে যান। রিম আরও বলেন, ‘আমি খুব ভয় পেয়েছিলাম। তাঁর ওই আচরণ দেখে মনে হয়নি, তিনি এটা প্রথমবার করছেন।’

রিমের সঙ্গে কী করা হয়েছিল, তা শেখ ইব্রাহিমের কাছে জানতে চায় বিবিসি। ইব্রাহিম যৌন নিপীড়নের বিষয়টি অস্বীকার করে দ্রুত সাক্ষাৎকার পর্ব শেষ করেন। এসব বিষয়ে তথ্যপ্রমাণসহ মরক্কো ও সুদানের রাজনৈতিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিবিসি যোগাযোগ করেছে। এত বেশি নারী যে নিপীড়নের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন, তা প্রাথমিকভাবে বিশ্বাস করতে নারাজ সুদানের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের পরিবার ও সমাজ বিভাগের প্রধান আলা আবু জেইদ। তবে তিনি স্বীকার করেছেন, আধ্যাত্মিক নিরাময়কেন্দ্র নিয়ন্ত্রণের অভাবে ‘বিশৃঙ্খলা’ সৃষ্টি হচ্ছে। আর ‘যারা বেকার বা চাকরি নেই, তাঁরাই এটিকে পেশা’ হিসেবে ব্যবহার করছেন।

মরক্কোর ধর্মবিষয়ক মন্ত্রী আহমেদ তৌফিক বলেছেন- তিনি বিশ্বাস করেন না, আধ্যাত্মিক কবিরাজের বিষয়ে আলাদা কোনো আইনের প্রয়োজন আছে। এসব বিষয়ে আইনগতভাবে হস্তক্ষেপ করা কঠিন। ধর্মীয় শিক্ষা ও প্রচারের মধ্যেই এর সমাধান আছে।

বিবিসির প্রতিনিধি হানান রাজেক বলেন, ‘আমরা যত তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহ করেছি, এসব বিষয়ে মরক্কো ও সুদান কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নিতে নারাজ। তাই নিরাময় পেশার আড়ালে লুকিয়ে থাকা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কথা বলার ভার কেবল নারীদের ওপরই থেকে যাচ্ছে।’ :(

সোর্স: প্রথম আলো

মন্তব্য: বীভৎস। X((

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৫

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:



আপনার আশেপাশে কেউ অন্তঃসত্তা হয়েছে, যে জ্বীন এসে নাম রেখে গেছে।

০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তবে এক সুন্দরী মহিলার কথা জানি, যাকে মাঝে মাঝেই জিনে নিয়ে যেতো এবং ৪/৫ পাঁচ দিন পর আবার ফেরৎ দিয়ে যতো। =p~ সে লম্বা কাহিনী এখন বালা যাবে না।

আমি মাঝে মাঝে ভাবি সব বাদ দিয়ে জীন ব্যবসা শুরু করলে মন্দ হবে না, রথও দেখা যাবে, কলাও বিক্রি হবে। :D

২| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২১

কামাল১৮ বলেছেন: ঢাকায় এমন একজন গুরু ছিলেন সায়েদাবাদী।যে সব পরিবারে বাচ্চা আসতো না এই এই হুজুরের কাছে গেলে কারো কারো বাচ্চা আসতো।এরশাদ এই হুজুরের ভক্ত ছিলো।
ভারতের হিন্দু হুজুররা এই কামে ওস্তাদ।অনেকের জেল জরিমানা হয়েছে।
আধ্যাত্মিক হুজুররা এক পর্যায়ে বলেন,যৌন মিলন ছাড়া আধ্যাত্মিকতা অর্জন করা সম্ভব না।প্রথম সারিতে ছিলো রজনিশ।সে আমেরিকায় যৌনমিলনের কারখানা ঘড়ে তুলে ছিলো।

০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:২১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বুদ্ধি কিন্তু খারাপ না এক ঢিলে দুই পাখি মানে, রথও দেখা হলো আমও খাওয়া হলো। :P
তবে মিডিয়ার কল্যাণে ইদানিং জিনের দৌরাত্ব বাংলাদেশে কিছুটা হলেও কমেছে।

৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৬

কামাল১৮ বলেছেন: মরিয়মকে আল্লাহ নিজেই অন্তঃসত্ত্বা করেছে।সে জ্বীনের সর্দার।

০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:২৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এটা হচ্ছে মহান আল্লাহ পাকের মহা কুদরত, যে কারণে খ্রিস্টান, ক্যাথলিক ধর্মে যিশুকে গডের পুত্র বলে মান্য করা হয়।
আল্লাহ পাক শুধু জিন নয়, ফেরেশতাদেরও সর্দার।

৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: কী জঘন্য অবস্থা !! এইসব লোকদেরকে তো শাস্তির আওতায় আনা উচিত !!


একই সাথে কামাল১৮ এর ৩ নং মন্তব্যের প্রতিবাদ করছি , ওনার এইসব মন্তব্যও চরম জঘন্য !!

০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কিন্তু ওসব দেশের কর্তৃপক্ষ এসবের বিচার করতে নারাজ, কারণ এসব ওদের ধর্মীয় বিষয়, মানুষের ধর্মীয় সেন্টিমেন্টে আঘাত লাগতে পারে।

নিম্নে পোস্টের শেষের অংশ কপি করে দিচ্ছি-
মরক্কোর ধর্মবিষয়ক মন্ত্রী আহমেদ তৌফিক বলেছেন- তিনি বিশ্বাস করেন না, আধ্যাত্মিক কবিরাজের বিষয়ে আলাদা কোনো আইনের প্রয়োজন আছে। এসব বিষয়ে আইনগতভাবে হস্তক্ষেপ করা কঠিন। ধর্মীয় শিক্ষা ও প্রচারের মধ্যেই এর সমাধান আছে।

বিবিসির প্রতিনিধি হানান রাজেক বলেন- ‘আমরা যত তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহ করেছি, এসব বিষয়ে মরক্কো ও সুদান কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নিতে নারাজ। তাই নিরাময় পেশার আড়ালে লুকিয়ে থাকা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কথা বলার ভার কেবল নারীদের ওপরই থেকে যাচ্ছে।’

ধন্যবাদ।


৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৫৯

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি সুদান মুদান কেনো খোজেন। এমন কাহিনী বাংলাদেশের আনাচে কানাচে পাবেন।

০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সুদান, বাংলাদেশ, উগান্ডা, মরোক্কো, সোমালিয়া এগুলা সবই ভাই ভাই, চিন্তা চেতনায় খুবই মিল আছে। ;)

৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: বিশ্ব এগিয়ে গেছে, কিছু মানুষ এখনও এগিয়ে যেতে পারেনি।
এই আধুনিক বিশ্বে ধর্ম শুধু আমাদের ক্ষতিই করে যাচ্ছে।

০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ঠিক আছে- কিন্তু, আপনি নিজে একজন ধর্মে বিশ্বাসী মানুষ হয়ে ধর্মের বিরুদ্ধে বলাটা কি ঠিক হলো?
তাছাড়া, বাইবেলে জিনের কথা বলা আছে দুই হাজার বছর আগেই।

৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৩৯

কামাল১৮ বলেছেন: @ নি নি,আমি কি কিছু ভুল বলেছি যে প্রতিবাদ করতে হবে।আল্লাহ নিজেই বলেছেন,আমি তার গর্ভে সন্তান ফুকে দিয়েছি।গর্ভাশয়ে সন্তান কোন দিক দিয়ে ফুকে দেয়া সম্ভব এটা আগে জানুন তার পর কথা বলুন।

০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৩৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আলাহ পাকের ফুঁতে অনেক কুদরত আছে।

৮| ১০ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:১৮

অহরহ বলেছেন: এ সব অসভ্য বর্বর রীতিনীতি......... ইসলাম ধর্মের ছত্রছায়ায় উর্বর হয়। জঘন্য!!!

১০ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:২৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: জঘন্য!!!

৯| ১০ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:৩১

রোকসানা লেইস বলেছেন: বাংলাদেশে প্রচুর এমন কাজ হচ্ছে। আর তারা এত আত্মবিশ্বাসী যা করছে তা ইউটিউবে ছেড়ে দিচ্ছে।
মানুষের এই সব বিশ্বাস কুসংস্কার, অজ্ঞতা দূর হওয়া খুব জরুরী।

১০ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:৪৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ধন্যবাদ আপি, দ্বিমত করার কোন সুযোগ নেই।

১০| ১০ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৫৯

ধুলো মেঘ বলেছেন: কামাল১৮ নামের মানসিক রোগীটা মনে হচ্ছে কোন মাদ্রাসা হুজুরের বলৎকারের ফসল। কীবোর্ড দিয়ে কি সব হাবিজাবি আউড়াচ্ছে, নিজেও জানেনা।

জ্বীন কোনভাবেই মানুষকে গর্ভবতী করতে সক্ষম নয়, কারণ তার কোন শারীরিক গঠন নেই। শারীরিক গঠন যদি থেকেও থাকে, তারপরও জীনগত পার্থক্য থাকতেই হবে। বাঘ এবং সিংহীর মিলনে টাইগন, বা ঘোড়া ও গাধার মিলনে খচ্চর উৎপাদন করা গেলেও মানুষের সাথে কোন প্রাণীর মিলনেই নতুন জীবের জন্ম দেয়া সম্ভব নয়।

১০ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:২১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মাদ্রাসার হুজরগণ এত বলৎকার করে কেন, উনাদের কি বউ নেই?

এটা ব্লগ, এখানে নিশ্চই সবাই একই ধরণের চিন্তাভবনা প্রকাশ করবে না আর তাই প্রতিক্রিয়াশীল না হয়ে সহনশীল উপায়ে মরিয়মের গর্ভধারণের বিষয়টি উনাকে বুঝিয়ে বলুন।

ধন্যবাদ।

১১| ১০ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:২৫

অক্পটে বলেছেন: এই বিষয় গুলো জঘন্য এবং এসব ধর্মের আড়ালে করে বেড়ায় ভন্ডরা। সকল ধর্মেই এরা আছে। সকল দেশেই এরা পৃষ্ঠপোষকতা পায় সরকার থেকে। কোন দেশের সরকার যদি চায় এই ভন্ডদের আমি উপড়ে ফেলব, তাহলেই সম্ভব এদের নির্মূল করা। সরকার চায়না আর এরা বাড়ছে।

১০ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: পাবলিক সেন্টিমেন্টের বিরুদ্ধে যায় সরকার প্রধানগণ সেসব বিষয় নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামায় না যে কারণে, এদের দৌরাত্বও কমে না।

ধন্যবাদ।

১২| ১০ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল কথা হুলো- জ্বীন ভূত এগুলো অল্প জ্ঞানের ফসল। আজকের যুগে এদের কপালে ভাত নেই।

১০ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ঠিক। আসলে এগুলো অন্ধত্বতার ফসল, একটা নির্দিষ্ট টাইপের মানুষজন এসব বিষয় নিয়ে এখনো পরে থাকে।

জ্ঞানোর আলো ছড়িয়ে দিতে হবে সর্বত্র, তাহলে এসব অন্ধত্বতা দূর হবে।

দ্বিতীয়বার ঢুঁ মারার জন্য কৃতজ্ঞতা।

১৩| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:০৬

ধুলো মেঘ বলেছেন: মরিয়ামের গর্ভধারণের বিষয়টা যতই বুঝিয়ে বলা হোক না কেন, এই ধরণের নিম্নস্তরের পশুদের তাতে কোন বোধ বুদ্ধি হবেনা। এরা মুসলিম আবেগ অনুভূতিকে খোঁচা দিয়ে এক ধরণের অসুস্থ আনন্দ পায়। মরিয়ম (আ) আমাদের বিশ্বাস অনুযায়ী একজন আল্লাহ্‌ ভীরু পুত পবিত্র নারী। তার পিতার বয়েস যখন আশি বছরের বেশি, তখন তার বন্ধ্যা মায়ের মারিয়ামের জন্ম। এটা নিয়ে তো কেউ কোন বাজে ইঙ্গিত দেয়না! একজন বন্ধ্যা নারীর গর্ভে কিভাবে সন্তানের জন্ম হয়! সেটাকে সবাই তখন আল্লাহ্‌র কুদরত বলেই ধরে নেই। আল্লাহ্‌ যদি এরকম কুদরত একবার দেখাতে পারেন, তাহলে দুইবার দেখাতে সমস্যা কি? মরিয়মের গর্ভে ঈসা (আ) এর জন্ম তেমনি আরও একটা কুদরত। এটা নিয়ে যে মরিময়ের চরিত্র কলঙ্কিত করার চেষ্টা করবে, অথবা বিজ্ঞানের পার্থোজেনেসিস পদ্ধতির মাধ্যমে পুরষের সংস্পর্শ ব্যতীত পুরুষের জন্ম দেয়া যায় কিন - সেই প্রশ্ন তুলবে - তারা আসলে মানুষের জন্ম নয়।

১৪| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৩১

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: @কামাল১৮ , আল্লাহর তো ফুঁকে দেবার কথা বলা হয়নি বলা হয়েছে হও বা কুন । এরপর হয়ে গেল । ফুঁকে যদি দিতেই হয় তিনি কেমন করে আপনার প্রদর্শিত পথে দেবেন ? তিনি অসীম এবং অমুখাপেক্ষী । এটা তো জানা তাই না ? আপনি বিশ্বাস না করলেও কোরাণে তো তাই বলা আছে আপনি নিশ্চয়ই পড়েছেন ?

আপনার প্রতিবাদ করছি কারণ আপনার ভাষা সত্যিই জঘন্য । এমনকি আপনার মতই জঘন্য আপনার কথা !!

১৫| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৩৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক সময় মেয়ে জীনও তরুণ ছেলেদের বিব্রত করে।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:১৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বলেন কি!! সত্যি নিকি?? :-B

১৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৪৯

ধুলো মেঘ বলেছেন: নিবর্হণ নির্ঘোষ, রূহ ফুঁকে দেবার কথাই কুরআনে আছে সূরা হিজর, আয়াত ২৯ এ। তবে সেটা ঈসা (আ) নয়, আদম (আ) এর দেহে।

১৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:০৪

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: @ধুলো মেঘ , হ্যাঁ আছে বটে । আমি তো এখানে ঈসা আঃ এর ক্ষেত্রে নিয়ে বলছি তাই ঐ বিষয়টা মানে আদমের ফুঁকে দেবার ঘটনাটাকে টানছি না কারণ এটা অপ্রাসঙ্গিক হয়ে দাঁড়ায় !!

১৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:১২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @নিবর্হণ নির্ঘোষ, @ধুলো মেঘ, @সাড়ে চুয়াত্তর - রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি সুদান মুদান কেনো খোজেন। এমন কাহিনী বাংলাদেশের আনাচে কানাচে পাবেন।

রানা ব্লগার খারাপ বলেন নি, বাংলাদেশে এখনো প্রচুর জিন গবেষক আছে দেখা যাচ্ছে।

রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল কথা হুলো- জ্বীন ভূত এগুলো অল্প জ্ঞানের ফসল। আজকের যুগে এদের কপালে ভাত নেই।

রাজীব নুর তো আপনাদের ভাত মেরে দিলো। =p~

১৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৮

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: @জ্যাক স্মিথ , আমি কিন্তু জীন গবেষক না তবে আপনি অত্যুৎসাহী হয়ে ভেবে নিলে আমার কিছু করবার নেই । আমার কোন মন্তব্যে আমি জীন নিয়ে কিছুই বলিনি তবুও কেন আপনার মনে হলো আল্লাহ মালুম !!

রাজীব নুর তো আপনাদের ভাত মেরে দিলো। =p~

অন্যরা কী বলবে জানি না , তবে আমি বলে যাই । রাজীব ভাই ভালোই করেছেন , আমাদের ভাত মেরে আপনার মুখে আহার তুলে দিয়েছেন । এটা কিন্তু উনি মহান কাজ করেছেন , যাক আমাদের ভাত মেরে আপনার তো উপকার হল ! কী বলেন ? ;)

১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:১৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি জিন ব্যবসা করি না।

২০| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:০৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: রাজীব নূর দুধ ভাত। ওনার কথা বিশ্বাস করার কোন দরকার নাই। ওনাকে জীনে ধরলে বুঝবে জীন কাকে বলে।

১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:১৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: উনাকে কিন্তু মাঝে মাঝে জিনে ধরে, উনার বেশ কিছু পোস্ট আছে পড়লেই টের পাবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.