নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Ambivert, Swimmer Against The Stream, But I\'m Not Anti-Social I\'m Anti-Idiots.

জ্যাক স্মিথ

লিখতে না পড়তে ভালো লাগে, বলতে না শুনতে ভালোবাসি, সেমি-ইন্ট্রোভার্ট।

জ্যাক স্মিথ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সৃষ্টিকর্তা যখন ড্রাঙ্ক ছিলেন

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০৬



মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন হচ্ছে- এই দুজনের মধ্যে এখন যদি যে কোন একজন মারা যায় তখন অপরজনের কি হবে?

২০১৬ সালে সেনেগালের প্রত্যন্ত এক গ্রামে জন্ম হয় সংযুক্ত এই শিশু-দুটির, জন্মের পরপরই ডাক্তার বলেছিলেন এরা হয়তো খুব বেশিদিন বাঁচবে না, কিন্তু ডাক্তারদের অনুমান ভুল প্রমাণ করে দিয়ে আজ এই ২০২৪ সাল পর্যন্ত শিশু দুটি বাহল তবিয়তেই জীবিত রয়েছে, শুধু তাই নয় তারা এখন স্কুলেও যাচ্ছে। :D



অবাক করা কান্ড হচ্ছে; দুটি শিশুর জন্য মাত্র এক জোড়া পা এবং তাদের দুজনের ডান হাত একটি, আরও অবাক ঘটনা হচ্ছে- শিশু দুটির কোমড়ের নিচ থেকে কাঁধ পর্যন্ত পুরোপুরি জোড়া লাগানো থাকলেও দুজনের রয়েছে সম্পূর্ণ ভিন্ন স্পাইনাল কর্ড, আলাদা হার্ট এবং মস্তিষ্ক। বিস্ময়কর বিষয় হচ্ছে- শিশু দুটি বেশকিছু অর্গান শেয়ার করলেও দুজনের রয়েছে সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যক্তিত্ব, দুজনের নামও ভিন্ন Marieme এবং Ndeye, Marieme এর যেমন কম কথা বলা এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার পছন্দ আপর দিকে Ndeye প্রচুর কথা বলে এবং ঝাল খাবার পছন্দ। Ndeye এর চেয়ে Marieme সবকিছু দ্রুত শিখতে পারে, কি অদ্ভুত তাই না?



আরে অদ্ভুতের দেখছেন কি! ভয়ানক অদ্ভুত বিষয় হচ্ছে- যেহেতু দুজনের এক জোড়া পা আর তাই পা নাড়াচাড়া করার জন্য একে অপরের অনুমতি নিতে হয় না; মানে যে কোন একজনের ব্রেইনের সিগন্যাল পেলেই পা সে অনুযায়ী নড়ে যেমন- Marieme এর ইচ্ছে হলো পা'টা একটু নড়াবে তাহলেই সে পা নাড়াতে পারবে, এজন্য Ndeye এর সম্মতির প্রয়োজন নেই। সংযুক্ত ডান হাতের ক্ষেত্রেও তাই, যে কোন একজন ইচ্ছে করলেই হাত নাড়াতে পারে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে- একজন ইচ্ছে করলো হাত বা পা নাড়াবে কিন্তু অপরজনের ইচ্ছে নাড়াবে না, তখন কি হবে? একজনের ব্রেইন বলছে ইয়েস, অপরজনের ব্রেইন বলছে নো তখন হাত বা পা কোন ব্রেইনের সিগন্যাল পালন করবে? B:-)



শিশু-দুটির বাবা ইব্রাহিম চেয়েছিলেন অপারেশনের মাধ্যমে বাচ্চা দুটিকে আলাদা করে তাদের স্বাভাবিক জীবনে অভ্যস্ত করতে, আর এ জন্য তিনি তাদের লন্ডনের নামকরা Great Ormond Street হাসপাতাল এ নিয়ে এসেছিলেন, কিন্তু সারা দুনিয়ার বাঘা বাঘা সব ডাক্তারগণ দীর্ঘদিন শিশু-দুটিকে নিয়ে গবেষণা করে শেষ পর্যন্ত অপারেশন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কারণ অপারেশন করলে দুটি শিশুর যে কোন একজনের মৃত্যু অনিবার্য আর এ জন্য তাদের বাবা ইব্রাহিমকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে সে কোন শিশুটিকে বাঁচিয়ে রাখতে চায় আর কোন শিশুটিকে মারতে চায়? পৃথিবীর কোন বাবার ক্ষেত্রেই এ ধরণের কোন সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব নয় যা ইব্রাহিমের ক্ষেত্রেও ঘটেছে আর তাই তিনি শিশু-দুটিকে আলাদা না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন হচ্ছে- এই দুজনের মধ্যে এখন যদি যে কোন একজন মারা যায় তখন অপরজনের কি হবে? অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে একজন মারা গেলে অপরজনও দুইচারদিনের মধ্যেই মারা পড়বে। :|

শিশু-দুটি বর্তমানে লন্ডনের Great Ormond Street হাসপাতালে রয়েছে, বাচ্চা দুটি'কে নিয়ে আগামী বুধবার বিবিসি একটি গবেষণামুলক ডকুমেন্টারি প্রকাশ করতে যাচ্ছে, তখন হয়তো আরও বিস্তারিত জানা যাবে।

নিউজ লিংক: Conjoined twins given days to live are proving world wrong

এখন আমি যা বলতে চাই তা হচ্ছে- আমার কি এখন সৃষ্টিকর্তাকে গালাগালি করা উচিৎ? কিন্তু গালাগালি তো কোন সমাধান নয় আর এ তো শুধুই দুর্বলের হাতিয়ার। তবে আমি মনে করি সৃষ্টিকর্তাকে গালাগালি না করেও তার সমালোচনা করা যেতে পারে কারণ দৈনন্দিন বিভিন্ন ঘটনা প্রবাহের কারণে সবাই সৃষ্টিকর্তাকে বুঝে না বুঝে শুধু ধন্যবাদই জানিয়ে আসছে কিন্তু তার নানা অসঙ্গতিপূর্ণ, অমানবিক কাজের জন্য কেউ তার সমালোচনা করছে না যা একদম'ই ঠিক না বলে আমি মনে করি। আমি আরও মনে করি সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ জানানোর পাশাপাশি তার সমালোচনাও করা উচিৎ তা না হলে তার স্বেচ্ছাচারিতা কমবে না। তাছাড়া বেসিক নলেজ হচ্ছে- ভালো কাজের জন্য কেউ যদি ধন্যবাদ পাবার যোগ্য হয় তাহলে নিশ্চিত ভাবেই খারাপ কাজের জন্য সে সমালোচনার পাত্রও বটে। আবার কারো যদি খারাপ কাজ করার কোন সুযোগ বা ক্ষমতা না থাকে তাহলে তার ভালো কাজগুলো সব মূল্যহীন। সুতরাং বুঝা গেলো সৃষ্টিকর্তার সমালোচনা করা যেতেই পারে এবং এতে দোষের কিছু নেই।



সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে আমার ধারণা অতি নগণ্যই, প্রাচীনপন্থী কিছু বই-পত্র এবং মানুষের মুখ থেকে যতটুকু জানতে পেরেছি তা হলো- তিনি খুবই ক্ষমতাবান, তিনি যখন যা খুশি তাই করেন, তিনি কারো কোন ধার ধারেন না, তিনি করো মুখাপেক্ষীও নন, সবমিলিয়ে তিনি অত্যন্ত শক্তিশালী এক স্বৈরাচার। ওয়াজ মাহফিল তথা ধর্মীয় সমাবেশ থেকে তার সম্বন্ধে আরও জানতে পারি- সবকিছুই তিনি সৃষ্টি করেছেন, সমস্ত কিছুর ডিজাইনার তিনি নিজেই, আসমান ও জমিন এ দুয়ের মধ্যবর্তী স্থানে তার অবগতির বাহিরে কিছুই নেই, সমস্তকিছুই তিনি নিয়ন্ত্রণ করেন, তার তৈরি কোন কিছুতেই বিন্দুমাত্র কোন খুত নেই... ইত্যাদি। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে পৃথিবীতে ফিজিক্যালি এবং মেন্টালি ডিসেইবলড কোটি কোটি মানুষ রয়েছে এবং প্রতিদিন হাজার হাজার এ ধরণের বিকলাঙ্গ শিশুর জন্ম হচ্ছে যাদের দুরবস্থার দায় সম্পূর্ণ সৃষ্টিকর্তার নিজের, এ দায় তিনি কখনোই এড়াতে পারে না। সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বিষয় হচ্ছে- পৃথিবীতে এমন কিছু মানুষ রয়েছে যাদের শারীরিক গঠন এক কিন্তু মানসিক দিক দিয়ে তারা সম্পূর্ণ ভিন্ন এক মানুষ, মানে হচ্ছে; পুরুষের খোলসে নারী এবং নারীর খোলসে পুরুষ ঢুকিয়ে দিয়েছেন এই মহান সৃষ্টিকর্তা, যাদের আমরা গে বা লেসবিয়ান বলে থাকি, আর হিজড়া বলে যাদের আমরা চিনি তাদের মধ্যে তো পুরাই জগাখিচুড়ি করেছেন এই সৃষ্টিকর্তা, একই দেহের মধ্যে দুই ধরণের (নারী এবং পুরুষের) অবয়ব, মানসিকতা ঢুকিয়ে দিয়ে সবকিছু লেজে গোবরে অবস্থা করে ফেলেছেন আমাদের মহান এই সৃষ্টিকর্তা।জন্মগতভাবে যারা ত্রুটি নিয়ে জন্মায় এবং যারা হিজড়া সম্প্রদায়; সমাজে টিকে থাকতে তাদের খুব একটা বাধার সম্মুখীন হতে হয় না কারণ তাদের শারীরিক অসঙ্গতিগুলো খালি চেখেই দেখা যায়, কিন্তু সবচেয়ে বিপদের মধ্যে রয়েছে যারা গে বা লেসবিয়ান তারা, বাইরে থেকে এদের দেখে বুঝার কোন উপায়'ই নেই যে এই পুরুষটি মানসিকভাবে আসলে একজন নারী বা এই নারীটি আসলে একজন পুরুষ, যে কারণে সমাজের কাছে এরা নানাভাবে হেনেস্তার শিকার হয়, বাধ্য হয়েই অনেকেই লিঙ্গান্তর করে যাদের আমরা ট্রানজেন্ডার পুরুষ বা নারী বলে থাকি, শরীফ থেকে শরীফার ঘটনা নিশ্চয় মনে আছে?

শেষ কথা হচ্ছে- সৃষ্টিকর্তা এত নিখুঁত এবং অত্যন্ত উঁচুমানের একজন ডিজাইনার হওয়া সত্যেও পৃথিবীতে এত এত অসঙ্গতিপূর্ণ ডিজাইনের মানুষ কেন? সৃষ্টিকর্তা যে অনেক উঁচুমানের একজন ডিজাইনার এ বিষয়ে আমার মনে বিন্দুমাত্র কোন সন্দেহ নেই, তবে আমার মনে হয় মাঝে মাঝে তিনি (সৃষ্টিকর্তা) ড্রিংস করেন, তিনি যখন ড্রিংস করেন অথবা ড্রাঙ্ক থাকেন তখনই মনে হয় এসব অদ্ভুত ডিজাইনের জীব তৈরি করেন। এই পোস্টের Marieme এবং Ndeye এর ডিজাইন করার সময়ও খুব সম্ভবত তিনি ড্রাঙ্ক ছিলেন, তা না হলে তাদের এমন অদ্ভুত ডিজাইন হতো না।

সৃষ্টিকর্তার শুভ বুদ্ধির উদয় হোক, সে প্রত্যাশায় বিদায়।

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:



ভয়ংকর সমস্যার সৃষ্টি করেছে প্রকৃতি, একটি শিশুর মৃত্যু হলে, ডাক্তারদেরকে ভয়ংকর একটি পদক্ষেপ নিতে হবে; খুব অল্প সময়ের মাঝে মৃতজনের অরগ্যানগুলো সরায়ে, জীবিত জনকে জীবিত রাখার চেষ্টা করতে হবে; ইহা হবে এক বিশাল পদক্ষেপ। তাদেরকে সব সময় ২৪ ঘন্টার ওয়াচে রাখা হচ্ছে বলে আমার ধারণা।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হ্যাঁ তারা লন্ডনের উক্ত হাসপাতালের বিশেষজ্ঞদের তত্বাবধানে আছে, একজনের মৃত্যু হলে ওভাবেই হয়তো অন্যজনকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করা হবে। প্রকৃতি সত্যিই এক অপার রহস্য, আমি একে বুঝার চেষ্টা করতেছি।

ভালো থাকবেন।

২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩৯

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:



সৃষ্টিকর্তা ঠিক কি অবস্থায় আপনার পোস্ট পড়তে পারে বলে মনে করেন।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: শুনেছি তিনি নাকি রাতে ড্রিংকস করেন না, তবে রাত বা দিন যাই হোক তিনি সব দেখেন ও সব শুনেন। আমি আশা করবো এই পোস্ট দেখার পর তার শুভ বুদ্ধির উদয় হবে।

৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা তাঁর সমালোচনা স্বীকার করেন না। সেজন্য মুমিনগণ তাঁর সমালোচনা করে না। সাধারণত ধর্মহীনরা সৃষ্টিকর্তার সমালোচনা করে থাকে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: জ্বী তিনি তার সমালোচনা একদম বরদাস্ত করেন না আর তাই তাকে আমার শক্তিশালী এক স্বৈরাচার মনে হয়।

আচ্ছা, সৃষ্টিকর্তাকে আমি যে স্বৈরাচার বললাম ইহাতে উনি কি রাগ করিবেন?

৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৪১

নিমো বলেছেন: হা-হা! হা-হা! সেটাই ১০০ জনকে কোন দুর্ঘটনায় মেরে, একটি শুিশুকে বাঁচিয়ে রাখার নাম অলৌকিকতা। আপনি কোন এক গুহায় যাবেন, গাছ তলায় বসবেন, পাহাড়ে যেয়ে আগুন পাবেন, আরও নানা কিসিমের কেলেংকারি করবেন, সেখানে কেউ একজন আপনার কাছে আসবে ব্যস হয়ে গেল নূতন ধর্ম। বাকি রইল কিছু ভেড়ার পাল, যারা মগজ কোন এক সিন্দুকে বন্দি রেখে আপনার পিছু ধরবে। ইহা মহাজাগতিক মাতলামি! একমাত্র লাবলু ভাইজানই পারবে আপনার সাথে টক্কর দিতে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সৃষ্টিকর্তার তপস্যা বাদ দিয়ে মানুষ যদি একটু প্রকৃতিকে বুঝার চেষ্টা করতো তাহলে জীবন আরও সহজ হতো। লাবলু নামে কেউ হয়তো এই ব্লগে আছেন যিনি কুরআন থেকে বিবর্তন বের করার চেষ্টা করছেন, বিজ্ঞানের কোলে আশ্রয় নিয়ে কুরআনকে বাঁচিয়ে রাখারে সেকি আপ্রাণ চেষ্টা!!

আপনার বুদ্ধিদীপ্ত মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম।

৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৩০

কামাল১৮ বলেছেন: এটা কোন সৃষ্টিকর্তার কাজ না।সৃষ্টাকর্তা থকলেতো তার কাজ হবে।এটা প্রকৃতির কাজ।যখন বাচ্চাদুটি তার মায়ের পেটে বেড়ে উঠে তখন তাদের বেড়ে উঠার ছবি নেয়া হলে এর ব্যাখ্যা সম্ভব হতো।এখন আর তা সম্ভব নয়।
সৃষ্টিকর্তার সম্মন্ধে জানতে হলে অনেক বই আছে।তবে নিরপেক্ষভাবে জানার ইচ্ছা থাকতে হবে।আপনাকে অজ্ঞেয়বাদি মনে হয়।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৪২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপাদত মানুষের জ্ঞানের পরিধির বাইরে কোন কিছুতে আমার বিশ্বাস নেই, ইহা থাকলেও তাহাতে আমার বিশ্বাস নেই আর না থাকলে তো নাই। আমি এখানে লোকমুখে যে সৃষ্টিকর্তার কথা শুনতে পেয়েছি সে কাল্পনিক সৃষ্টিকর্তার কথা বলেছি।

৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:৪৩

আলামিন১০৪ বলেছেন: চেক দিস আউট

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এসব কুরআন-হাদিসের বয়ান আমি বুঝি না। কোরআন-হাদিস থেকে কপি পেস্ট করা ব্যতিত যদি আপনার নলেজে কিছু থাকে তাহলে নির্দ্বিধায় তা এখানে বলতে পারেন।

ধন্যবাদ।

৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:০১

অহরহ বলেছেন: ভাইয়া, আল্যার লীলা বুঝা দায়। ইহাই মহাজাগতিক পরীক্ষা, উনি আর কিছু না পারলেও মানুষের পকেট কেটে মার্বেল পাথরের মসজিদ বানাতে পারদর্শী। তারপর শুরু হয় নির্বোধের পরীক্ষা।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৪৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আল্যার লীলা বুঝা বড়ই মুশকিল!!

৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

ইরানেও এই ধরনের একজোড়া মেয়ে ছিল। যাদের অপারেশন হয়েছিল সিঙ্গাপুরে। তাদেরকে আলাদা করা হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা বেঁচে থাকতে পারেনি।

ধর্ম সঠিক কি বেঠিক সেটা একটা কঠিন বিষয়। আপাতত: আমার ২টি প্রিয় সুরা-
১। সুরা আবু লাহাব
২। সুরা নাস পড়ুন।

সব কিছু সামান্য হলেও ক্লিন হয়ে যাবে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ওই দুটি সুরার মধ্যে এ বিষয়ে কি বলা আছে?
বাইবেলের কোন কোন সুরা আপনার ভালো লাগে?
ধন্যবাদ।

৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


উনার যখন কোন কিছু তৈরী করার ইচ্ছে হয় তখন তিনি বলেনঃ কুন।
অমনি তা তৈরী হয়ে যায়।


উনার ক্ষমতা বিরাট ও অসীম। উনার সাথে আমাদের তুলনা চলে না। আমরা কুন বললে কিছুই হবে না। এখানে কুন এই শব্দটির কোন পাওয়ার নেই। পাওয়ার আছে তার যিনি এই কুন বলেছেন।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমার মনে হয় সৃষ্টিকর্তা যখন ড্রাঙ্ক থাকেন তখন তিনি ঠিকভাবে 'কুন' শব্দটি উচ্চারণ করতে পারেন না, তিনি হয়তো 'কুন' এর পরিবর্তে কিন, কোন, খুন, খিন..ইত্যাদি বলেন যে কারণে এসব আজগুবি টাইপের জীবের সৃষ্টি হয়।

১০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৪২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আল্লাহ যাহা করেন তাহা আমাদের ভালোর জন্যই করেন। আমাদের উচিত সকল অবস্থায় তাহার শোকর গোজার করা। আর প্রশংসা করা। চিৎকার করে বলা- আলহামদুলিল্লাহ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মানুষ আসলে কিছুই বুঝল না, আফসোস.... বড়ই আচানক ঘটন!!

১১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

নতুন বলেছেন: কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে পৃথিবীতে ফিজিক্যালি এবং মেন্টালি ডিসেইবলড কোটি কোটি মানুষ রয়েছে এবং প্রতিদিন হাজার হাজার এ ধরণের বিকলাঙ্গ শিশুর জন্ম হচ্ছে যাদের দুরবস্থার দায় সম্পূর্ণ সৃষ্টিকর্তার নিজের, এ দায় তিনি কখনোই এড়াতে পারে না।

ধমান্ধরা খুব সাধারন ভাবেই এই সব সৃস্টিকর্তার পরিক্ষা, তার ইচ্ছা, তিনি ভালো জানেন বলে গোজামিল দিতে চায়।

কিন্তু এই ঘটনাগুলি যেই সব মানুষের সাথে ঘটে তারাই উপলপ্ধি করতে পারে যে কেমন লাগে।

লক্ষ লক্ষ বিকলাঙ্গ/ফিসিক্যালী চ্যাল্যন্জিড মানুষের সাথে যোগ করুন অনাগত শিশু গুলি। যারা গর্ভেরই মারা গেছে। সব মিলিয়ে সংখ্যাটা কত কোটি প্রতি বছর? দুনিয়াতে অনেক বড় একটা % মহিলাই জীবনে ১ বার গর্ভপাত বা শিশু হারানোর মতন ঘটনার স্বীকার।

আমার ৬ দিনের মেয়ে মরিওম তখন NICU তে, বাসা থেকে হাসপাতালে যাবার সময় দেখি মিরপুর রাস্তায় একজন পূর্ন বয়স্ক যার কোমর থেকে ২ পা তিনি দুই হাতে ভর দিয়ে রাস্তা পার হোচ্ছেন, তিনিও বেচে আছেন, জীবন জাপন করছেন। কিন্তু আমরা আমাদের মেয়ে কে ৬ দিন পরে হারিয়েছিলাম।

এমন সব পরিস্থিতি আপনাকে অনুধাবন করতে সাহাজ্য করে যে ধর্মের নামে মানুষকে একটা বিশ্বাসের আফিম দিয়ে বুদ করে রেখেছে কিছু মানুষ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমার ভাগ্নের ৬ বছর ৪ মাস হতে চললো কিন্তু এখনো সে কথা বলতে পারে না; সে সবকিছু বুঝে, সবকিছু করে কিন্তু সে কথা বলবে না।

জন্মগতভাবে যারা নানা অসংঙ্গতি নিয়ে জন্মায় তাদের আসলে ভোগান্তির শেষ নেই। বিষয়গুলো নিয়ে আরও ব্যাপক আকারে গবেষণা প্রয়োজন।

১২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২১

ধুলো মেঘ বলেছেন: আপনার এই পোস্ট এবং এই পোস্টে কিছু উজবুক ছাগলের বাচ্চার কমেন্ট পড়ে ধর্মবিশ্বাসী মাত্রেরই মেজাজ গরম হয়ে যাওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু এদের দলের একজন হয়েও আমার মেজাজ গরম হয়নি। আমি বরং করুণা অনুভব করি এইসব উজবুক দের জন্য। কতটা বেকুব হলে এরা কিছু না বুঝেও একটা সিরিয়াস বিষয় নিয়ে হাসি ঠাট্টায় মেতে উঠতে পারে। আমি বরং চেষ্টা করি বিষয়টা আমার মত করে ব্যাখ্যা করতে।

আল্লাহ্‌র সৃষ্টিতে বাস্তবিকই কোন খুঁত নেই। আল্লাহ্‌র সৃষ্টি কি? আল্লাহ্‌র সৃষ্টি হল এই মহাবিশ্ব - এই মহাবিশ্বের প্রতিটি কণার গঠন, এর পরমাণুর ইলেক্ট্রন, প্রোটন, নিউটন কণার বিন্যাস, অণুর মধ্যে থাকা আয়নের কার্কারিতা। অন্য পরমাণুর সংস্পর্শে এসে বিক্রিয়া জনিত আচরণ, জীবকোষের জীন বিন্যাস - এগুলো সবই পরিচালিত হয় সূক্ষ্ম কোডের মাধ্যমে। এই কোডের রচয়িতা হলেন সৃষ্টিকর্তা। এই সুডোকোড এবং এ্যালদরিমের মধ্যে কেউ চাইলেও কোন ভুল বের করতে পারবেনা। বার বার চেষ্টা করলেও।

আইসিটি প্রোগ্রামারেরা একটি প্রোগ্রামের কোড লেখার পর সেটাকে রান করে কার্যকারিতা যাচাই করার করার চেষ্টা করে। কোন ভুল পেলে সেটা রেক্টিফাই করে প্রোগ্রামকে স্মুথ করে। ট্রাবলশ্যুটিং করে, ট্রায়াল রান দেয়। এই সব কিছু করার পরেও প্রোগ্রামটি যে একেবারে নির্ভুলভাবে চলবে - এই নিশ্চয়তা সে দেয়না। প্রোডাক্ট ডেলিভারি দেবার পরেও ছোটখাট কিছু ভুল ভ্রান্তি রয়েই যায়।

আর স্রষ্টার করা এই প্রগ্রাম কোডে যদি ভুল হতো, তাহলে তার প্রভাব কিভাবে পড়ত? ধরুন, সূর্য পূর্বদিকে উঠল, তারপর কোন প্রোগ্রামিং বাগের কারণে পশ্চিম দিকে না গিয়ে উত্তর দিকে সরতে শুরু করল? তখন পৃথিবীর বায়মন্ডলের উপর কি প্রভাব পড়বে, তা ভেবে দেখেছেন? অথবা পৃথিবী নিজ কক্ষপথে না ঘুরে কোন কারণে মঙ্গলের কক্ষপথে চলে গেল, তখন কি অবস্থা হবে? অথবা কৃষকের গোয়ালের গরু কোন কারণে কুকুরের মত আচরণ শুরু করল। বাস্তবে কি এরকম কোন কিছু আপনারা দেখেন? দেখেন না, কারণ আল্লাহ্‌র তৈরি প্রোগ্রামে এরকম কোন ভুক হয়না।

বিকলাঙ্গ শিশুর জন্ম কোন প্রোগ্রাম কোডের ভুলের ফসল নয়। মানুষের জীনেটিক কোডে বহুদিনের বিবর্তনের ফলে সামান্য কিছু পরিবর্তন হতেই পারে। এই পরিবর্তনের হার হতে পারে এক লক্ষ ভাগের এক ভাগ। অর্থাৎ জিনেটিক ডিসঅর্ডারের কারণে এক লক্ষ শিশুর মধ্যে একটি শিশু বিকলাঙ্গ হয়ে জন্ম নিতে পারে। এটি খুবই প্রাকৃতিক ও স্বাভাবিক। আবার জন্মের সময় চিকিৎসকের ভুলের কারণেই দুই একটি শিশু বিকলাঙ্গ হয় - হতেই পারে।

এই ঘটনাগুলোও প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার জন্য খুব প্রয়োজনীয় বলে মনে করি। দুই একজনের অটিস্টিক শিশু হতে দেখে আল্লাহ্‌র কাছে ধরণা দেই, নিজের শিশু সুস্থ জন্মালে আল্লাহ্‌র শুকরিয়া আদায় করি, অটিস্টিক হলে ধৈর্যের পরীক্ষা দেই। এগুলোও আল্লাহ্‌র পরীক্ষা। এই জীবনের মধ্যে তৃপ্তি আছে। পাওয়া ও না পাওয়া নিয়েই জীবন। সুস্থ শিশু জন্মালে আমরা তা স্বাভাবিক বলে ধরে নেওয়া, আর বিকলাঙ্গ হলে স্রষ্টাকে মদ্যপ বলে গালাগালি করা - এগুলো কোন মানসিক সুস্থতার পরিচয় বহন করেনা।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সবকিছু আল্লাহর পরীক্ষা এসব ভেবে বসে থাকলে হবে না, বিষয়গুলো নিয়ে গবেষণার প্রয়োজন আছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে একসময় হয়তো আর এসব বিকালাঙ্গ শিশুর জন্ম হবে না তখন আল্লাহর পরীক্ষাও আর থাকবে না।

আল্লাহ পূর্ব দিক থেকে সূর্য উঠায় এ কথা শুধু দাবী করলেই হবে না এর প্রামাণও দিতে হবে।

সঙ্গত কারণে আল্লাহকে মদ্যপ বলা যেতেই পারে, ইহাতে তিনি মনক্ষুন্ন হবেন না বলেই আমার বিশ্বাস, আর এজন্য আপনার এত মথা গরম না করলেও চলবে।

এই পোস্টে একমাত্র আপনি ছাড়া অন্য কেউ'ই মাথা গরম করে কমেন্ট করে নি।

ধন্যবাদ।

১৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২৯

নতুন বলেছেন: ধুলো মেঘ বলেছেন: আপনার এই পোস্ট এবং এই পোস্টে কিছু উজবুক ছাগলের বাচ্চার কমেন্ট পড়ে ধর্মবিশ্বাসী মাত্রেরই মেজাজ গরম হয়ে যাওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু এদের দলের একজন হয়েও আমার মেজাজ গরম হয়নি। আমি বরং করুণা অনুভব করি এইসব উজবুক দের জন্য।

কারুর বিশ্বাসের সাথে একমত পোষন না করায় নিজে মানুষ হয়ে অপর একজন মানুষকে উজবুক ছাগলের বাচ্চা ডাকার মতন শিক্ষা শুধুই ধর্মই একজন মানুষকে দিতে পারে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হাঠাৎ করেই উনার এমন মথা গরম করে কমেন্ট করার কোন কারণ আমি খুঁজে পাচ্ছি না।

১৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪৯

ধুলো মেঘ বলেছেন: নতুন, যাদের ধর্মীয় শিক্ষা নেই, তাদের গালাগালির লেভেল যে কতদূর পর্যন্ত যেতে পারে - সে ব্যাপারে আপনার কোন ধারণাই নেই। ছাগলের বাচ্চা একটা খবরের কাগজ দেখেই মনে করে খাবার - সেটা মুখে নিয়ে চাবাতে শুরু করে। একটু গন্ধ শুঁকে জিনিসটা খাবার কিনা - বোঝারও চেষ্টা করেনা। আর তথাকথিত জ্ঞানী ইসলাম বিদ্বেষীগণ দুই একটা বিকলাঙ্গ বাচ্চা কাচ্চা দেখেই সৃষ্টিকর্তার খুঁত ধরে ফেলার আনন্দে লুঙ্গি খুলে নাচতে শুরু করে। এদেরকে ছাগলের বাচ্চা ছাড়া আর কি বলে ডাকলে উপযুক্ত হবে?

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আচ্ছা- 'ছাগলের বাচ্চা, উজবুক' এসব বলে গালাগলি করে আপনি যদি আনন্দ পান তাহলে গালাগলি চালাতে থাকুন সমস্যা নেই, গালাগালি থেকেও একসময় ভালো কিছু হতে পারে।

১৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০৮

নতুন বলেছেন: ধুলো মেঘ বলেছেন: নতুন, যাদের ধর্মীয় শিক্ষা নেই, তাদের গালাগালির লেভেল যে কতদূর পর্যন্ত যেতে পারে - সে ব্যাপারে আপনার কোন ধারণাই নেই।

যারা গালাগালী করে তাদের কোন জ্ঞানই নেই। শিক্ষা থাকলে তারা গালাগালি করতো না।

গালি নিয়ে একটা অন্য রকমের কথা বলি।

যারা গালি দেয় তাদের থেকে এ সব শব্দগুলি একজন জ্ঞানী/শিক্ষিত মানুষ কম জানে না।

কিন্তু ঐ জ্ঞানী মানুষ জানে কিভাবে ঐ শব্দগুলি ব্যবহার করতে হয় এবং কোন মানুষকে ঐ শব্দগুলি ব্যবহার করতে নেই।

তাই একজন মানুষ কি রকমের ভাষা ব্যবহার করে সেটা নির্ভর করে তার জ্ঞানের লেভেলের উপরে। ;)

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আসলে কোন পক্ষ গালাগলি এবং ব্যক্তি আক্রমণ করে ইহা আজ দুনিয়ার সবাই জানে তাই উনাকে গালাগলি করতে দিন একটু শ্বান্তি পাক।

১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩

নতুন বলেছেন: @ধুলো মেঘ ভাই।::- আল্লাহ্‌র সৃষ্টিতে বাস্তবিকই কোন খুঁত নেই। আল্লাহ্‌র সৃষ্টি কি? আল্লাহ্‌র সৃষ্টি হল এই মহাবিশ্ব - এই মহাবিশ্বের প্রতিটি কণার গঠন, এর পরমাণুর ইলেক্ট্রন, প্রোটন, নিউটন কণার বিন্যাস, অণুর মধ্যে থাকা আয়নের কার্কারিতা। অন্য পরমাণুর সংস্পর্শে এসে বিক্রিয়া জনিত আচরণ, জীবকোষের জীন বিন্যাস - এগুলো সবই পরিচালিত হয় সূক্ষ্ম কোডের মাধ্যমে। এই কোডের রচয়িতা হলেন সৃষ্টিকর্তা। এই সুডোকোড এবং এ্যালদরিমের মধ্যে কেউ চাইলেও কোন ভুল বের করতে পারবেনা। বার বার চেষ্টা করলেও।

আপনি বিশ্বাস করেন যে এই সব আপনার আল্লাহ করেন। এটা আপনার বিশ্বাস মাত্র। প্রমানিত কিছু না। এর বিরুদ্ধে কথা বললেই ছাগলের বাচ্চা, উজবুক হয়ে গেলো? /:)

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সূর্য পূর্বদিক থেকে উঠে আর তাতেই উনি এটাকে আল্লাহর কাজ বলে দাবী করতেছেন =p~
উনাকে কমেন্ট করতে দেন, উনার মাথায় আর কি কি আছে একটু খুলে দেখতে হবে।

১৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: মূলত এর জন্য দায়ী প্রকৃতি। ঈশ্বরের এখানে কোনো হাত নেই।
প্রকৃতি মাঝে মাঝে ভুল এক্সপেরিমেন্ট করে। প্রকৃতির ভুলের কারণে মানুষকে ভূগতে হয়।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আর যে জন্য এই প্রকৃতিকে মানুষ যতবেশী বুঝতে পারবে জীবন তত সহজ হবে।

১৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



ইশ্বর যদি আকৃতি নিয়ে মানুষের মাঝে আসতো তাহলে কি যে হতো ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৫৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত কতকিছুর পরিবর্তন হয়ে গেলো কিন্তু ইশ্বর এখনো অন্ধকারেই রয়ে গেলো।

১৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০১

ধুলো মেঘ বলেছেন: সূর্য পূর্ব দিকে আল্লাহ উঠায় না। সূর্য পূর্ব দিক থেকে উঠবে - এই নিয়ম তিনি তৈরি করে রেখেছেন।

আপনি ইসলাম বিদ্বেষী হলে মুসলিমদের অন্তরে আঘাত দেবার জন্য আপনি আল্লাহকে মদ্যপ কেন - আরো ভয়ঙ্কর অনেক কিছুই বলতে পারেন। তাতে আল্লাহ রেগে যাবেন না ঠিক আছে, কিন্তু আমরা দুঃখিত হব - আল্লাহ্‌র তৈরি মানুষ কেন ছাগলের বাচ্চার মত চিন্তা করে - এই ভেবে।

১৬ নং মন্তব্যের জবাব দিতে গেলে আগে আপনাকে ঘোষনা করতে হবে যে আপনি এর বিরুদ্ধে বলেছেন। এই বিশ্বে যা কিছু ঘটে চলেছে - এগুলোর আইন এবং কোড সব কিছু আল্লাহ তায়ালা নিজে নির্ধারণ করেছেন - এই মহাসত্যকে কি আপনি অস্বীকার করছেন?

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সূর্য পূর্ব দিকে আল্লাহ উঠায় না। সূর্য পূর্ব দিক থেকে উঠবে - এই নিয়ম তিনি তৈরি করে রেখেছেন। - অহেতুক মিথ্যা দাবী কেন করছেন? প্রাকৃতিক কার্যক্রমের কোনকিছু নিয়ন্ত্রণ করার কোন ক্ষমতা আপনার আল্লাহপাকের নেই, (এই পোস্ট'টিই হচ্ছে তার বড় প্রমাণ) যদি সত্যবাদী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার আল্লাহকে সূর্যটাকে একদিন পশ্চিম দিক থেকে উঠাতে বলেন, তাহলে আল্লাহর ক্ষমতার মহিমা বিশ্ববাসী দেখতে পাবে।

এই বিশ্বে যা কিছু ঘটে চলেছে - এগুলোর আইন এবং কোড সব কিছু আল্লাহ তায়ালা নিজে নির্ধারণ করেছেন - এই মহাসত্যকে কি আপনি অস্বীকার করছেন?- মনগড়া দাবী করলেই কোন কিছু সত্য হয়ে যায় না আর এসব ভিত্তিহীন দাবীকে আপনি মহাসত্য বলছেন!! :-<

আপনার কাছে যা মহাসত্য কারো কাছে তা অজ্ঞতা বই কিছু নয়। ;)

ধন্যবাদ।

২০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: পোষ্টটির লেখক- “অত্যান্ত নিম্নমানের নাস্তিক” । উনাকে খুব বেশী হলে একজন ধর্ম বিরোধী বলা যেতে পারে।
একজন নাস্তিকের বক্তব্য হবে এরকম- ঃ প্রকৃতির এটা একটা প্রডাক্টফল্ট । একটি পাউরুটি কারখানার ৯০% থেকে ৯৭% সঠিক আকৃতির হতে পারে। বাকি ৩% থেকে ১০% বৈদ্যুতিক কম্পন এর হেরফের , আকস্মিক আকাশের বিদ্যুত তরঙ্গের প্রভাব, মেকানিক্যাল হুইল গুলিতে হঠাৎ পোকার প্রবেশ , প্রধান ’র, ম্যাটারিয়ালগুলি সরবরাহ সময়ে তাপমাত্রা ও আদ্রতার হেরাফেরি, প্রডাক্টটির যৌগিক তরল থেকে কঠিন হওয়ার মধ্যবর্তী সময়ে প্রয়োজনমত মাল-মসলা সরবরাহে হেরাফেরি , হঠাত হ্যামারের (পাঁঠার) অনিয়ন্ত্রিত দৈহিক প্রেমচাপ, মানসিক প্রেমচাপ প্রয়োগ, পাঁঠির ভুল শয়ন, চলন, কর্ম তৎপরতা ইত্যাদি কারনে ঘটে। গন্ডমুর্খদের কথিত সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব এখানে কোথায় ? মোহতারাম ? =p~

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ঝাঝা খায়েরাল্লাহ!! আপনার মন্তব্য পড়তে গিয়ে আমার দাঁত ভেঙ্গে গিয়েছে... =p~
আপনি যা লিখেছেন তা কি আপনি নিজে দ্বিতীয়বার পড়ে দেখেছেন? :-B

২১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২৭

নতুন বলেছেন: ১৬ নং মন্তব্যের জবাব দিতে গেলে আগে আপনাকে ঘোষনা করতে হবে যে আপনি এর বিরুদ্ধে বলেছেন। এই বিশ্বে যা কিছু ঘটে চলেছে - এগুলোর আইন এবং কোড সব কিছু আল্লাহ তায়ালা নিজে নির্ধারণ করেছেন - এই মহাসত্যকে কি আপনি অস্বীকার করছেন?

ধুলো মেঘ সৃস্টিকর্তাকে আপনি মহাসত্য না বলে বলুন মহা বিশ্বাস।

আমি তো ধর্মকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্ক্যামই বলি, একটা বিশ্বাসকে এত বড় প্রাতিস্থানিক রুপ দিতে পারা অবশ্যই অনেক বড় জিনিস।

দুনিয়াতে অনেক বড় ভ্রান্তধারনাকে মানুষ বিশ্বাস করে, MLM ব্যবসা, হোমিওপ্যাথি, পীর, সাধুর অলৌকিক ক্ষমতা, এমন অনেক বিষয় আছে যার উপরে বিশ্বের লক্ষ লক্ষ মানুষ বিশ্বাস করে।

আর ধর্মের উপরে বিশ্বাস আরো একটু বেশি এই যা।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: একদম পার্ফেক্ট বলেছেন তবে 'সৃস্টিকর্তা' নামক এই শব্দটিকে আমি 'মহা বিশ্বাস' না বলে একে বলবো 'মহা অজ্ঞতা', সমস্ত অজ্ঞতা, অন্ধত্বতা এই 'সৃষ্টিকর্তা' নামক শব্দটির হাত ধরেই উঠে এসেছে।

২২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৪

ধুলো মেঘ বলেছেন: নতুন, আসল পয়েন্টে আসার জন্য ধন্যবাদ। আপনি এবং লেখক - দুজনেই যদি ধর্মকে স্ক্যাম হিসেবে মানেন, তবে একটা বিকলাঙ্গ শিশুর জন্মকে সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টির খুঁত হিসেবে কোন যুক্তিতে বিবেচনা করেন? ধর্ম স্ক্যাম হলে তো সৃষ্টিকর্তার এখানে কোন অস্তিত্বই নেই।

বিশ্বাসের মাত্র দুটোই ফলাফল আছে - লাভ এবং লোকসান। ইসলাম এমন এক বিশ্বাসের নাম, যেখানে বিনিয়োগ করে কেউ কোনদিন ঠকেনি। MLM ব্যবসা, হোমিওপ্যাথি, পীর, সাধুর অলৌকিক ক্ষমতা - এগুলোতে বিশ্বাস করে খুব মানুষই লাভ করেছে। তাই ইসলাম ধর্মমতে বিশ্বাসীর সংখ্যা কখনও কমেনি।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এখানে সৃষ্টিকর্তার কোন অস্তিত্ব নেই দেখেই তো ধর্ম'কে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় স্ক্যাম হিসেবে গন্য করা হয়।



সমাজ, রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রণ করার লক্ষ্যে কিছু ধুর্ত লোক ধর্মের আবির্ভাব ঘঁটিয়েছে আর তা সৃষ্টিকর্তার নামে চালিয়ে দিয়েছে মাত্র।



২৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৭

নতুন বলেছেন: ধুলো মেঘ বলেছেন: নতুন, আসল পয়েন্টে আসার জন্য ধন্যবাদ। আপনি এবং লেখক - দুজনেই যদি ধর্মকে স্ক্যাম হিসেবে মানেন, তবে একটা বিকলাঙ্গ শিশুর জন্মকে সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টির খুঁত হিসেবে কোন যুক্তিতে বিবেচনা করেন? ধর্ম স্ক্যাম হলে তো সৃষ্টিকর্তার এখানে কোন অস্তিত্বই নেই।

যেহেতু ধার্মিকেরা সৃস্টিকর্তার কথা বলেন তাই মানুষ এইসব উদাহরন এনে বলে যে সৃস্টিকর্তার সৃস্টি নিখুত নয় এগুলি তার প্রমান। অর্থ এগুলি সৃস্টিকর্তার সৃস্টি না। সৃস্টিকর্তা বলে কেউ আছে এটা প্রমানিত কিছু না।

ধুলো ভাই।:- বিশ্বে ধর্ম বিশ্বাসীর পরিমান কমে যাচ্ছে। এখন দেশে মানুষ অন্ধবিশ্বাসীর পরিমান কম। পানিপড়া, পীরের ব্যবসায় অলরেডি ভাটা পড়েছে।

আর আমাদের দেশ বা পাকিস্তান, আফগানস্তিনে তো ধার্মিক রা বক ধামিক। নতুনা এইসব দেশ দূনিতিতে সেরা হয় কিভাবে?

এরা বাব দাদার ধর্ম অস্বীকার না করে সামাজিক প্রথার মতন পালন করে।

ভবিষ্যতে মানুষ ধর্মের এই প্রভাব থেকে বের হয়ে আসবে, মানবিকতাকে প্রাধান্য দিয়ে আরো মানবিক হবে। আলো আসবেই।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ঠিক বলেছেন, আর মুসলিম জনসংখ্যা হয়তো শুধু সংখ্যায় বৃদ্ধি পাচ্ছে কিন্তু দিন দিন মানুষ যত বুদ্ধিমান হচ্ছে ধর্মের প্রভাব ঠিক ততটাই কমতে শুরু করেছে। বাংলাদেশ আর আফগানিস্তান বলুন সর্বত্রই ধর্মের প্রভাব কমতে শুরু করেছে।



ভবিষ্যতে মানুষ ধর্মের এই প্রভাব থেকে বের হয়ে আসবে, মানবিকতাকে প্রাধান্য দিয়ে আরো মানবিক হবে। আলো আসবেই।

২৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



ইরানকে চাপিয়ে দেয়া হয়েছিল।
আফগানকে চাপিয়ে দেয়া হয়েছে।
আর বাংলাদেশের নারীরা নিজেরাই ইচ্ছে করে ঢুকে যাচ্ছে দারুণ অন্ধকারে।
তারা জানে না তারা করি ভয়ঙ্কর রকম সর্বনাশের পথে চলেছে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দ্বিমত করার কোন সুযোগ নেই, বিশ্ব যেখানে ধর্ম থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করছে আর আমরা অন্ধকারের পথে ধ্বাবিত হচ্ছি।

২৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪

বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: ঝাঝা খায়েরাল্লাহ!! আপনার মন্তব্য পড়তে গিয়ে আমার দাঁত ভেঙ্গে গিয়েছে... =p~
আপনি যা লিখেছেন তা কি আপনি নিজে দ্বিতীয়বার পড়ে দেখেছেন?

মোমিনরা কর্তা মোতাবেক নিজেদের পাউরুটি মনে করলে- আমার কি করার =p~

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সুভাহানাল্লাহ!! আপনার এ মন্তব্যটিও আমার মাথার উপ্রে দিয়ে গেলো। B:-)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.