নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Ambivert, Swimmer Against The Stream, But I\'m Not Anti-Social I\'m Anti-Idiots.

জ্যাক স্মিথ

লিখতে না পড়তে ভালো লাগে, বলতে না শুনতে ভালোবাসি, সেমি-ইন্ট্রোভার্ট।

জ্যাক স্মিথ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামি জঙ্গি গোষ্ঠীগুলো আসলে চায় কি? মস্কোয় খুন ১৪৩!!

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৩২



গত শুক্রবার সন্ধ্যায় মস্কোর এক কনসার্ট হলে অতর্কিত হামলা চালিয়ে ১৪৩ জন সাধারণ নাগরিককে হত্যা করা হয়েছে এবং শত শত জনকে আহত করা হয়েছে যা আমরা সবাই জানি। এ হামলার দায় স্বীকার করছে ইসলামিক সংগঠন আইএস। ইসলামি এসব সংগঠনগুলো প্রায়শই বিশ্বের নানা প্রান্তে বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে সাধারণ নাগরিকদের সমাবেশ স্থলে হামলা চালিয়ে থাকে। কনসার্ট হল, থিয়েটার, স্কুল, মসজিদ, মন্দির, গির্জা, খেলাধুলার মাঠ, রাজনৈতিক সমাবেশ স্থল, রেস্তোরাঁ ইত্যাদি সব স্থান তাদের হামলার লক্ষবস্তু হয়ে থাকে; উদ্দেশ্য একটাই, খুব অল্প সময়ে যত বেশী সম্ভব মানুষকে হত্যা করা, তাদের এসব হামলায় টার্গেট হয়ে থাকে একেবারেই সাধারণ জনগণ। এখন কথা হচ্ছে- নির্বিচারে এসব সাধারণ মানুষকে হত্যা করে এদের কি ফায়দা হয়? এরা আসলে চায় কি? সাধারণ জনগণ হত্যা করে তারা কি প্রতিষ্ঠা করতে চায়? রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা চালিয়ে ইউক্রেন দখল করতে চায় বা ইউক্রেনে রাশিয়ান মতবাদ প্রতিষ্ঠা করতে চায়, কিন্তু এসব ইসলামি দলগুলোর উদ্দেশ্য আসলে কি?


ধরি, আইএস এর সাথে পুতিনের বা রাশিয়ার ঝামেলা আছে; তাহলে তাদের হামলার লক্ষবস্তু হওয়া উচিৎ ছিল ক্রোমোলিন অথবা রাশিয়ার সরকারি বাহিনী কিন্তু তা না করে নিরপরাধ সাধারণ নারী-পুরুষ-শিশু হত্যা করে তারা রাশিয়াকে কি বার্তা দিতে চায়? এর আগেও চেচেন মুসলিম জঙ্গি সংগঠনগুলো বেশ কয়েকবার রাশিয়াতে হামলা চালিয়ে হাজার হাজার নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করেছে, কিন্তু তাতে রাশিয়ার তো কিছু হয়'ইনি উল্টো চেচনিয়াকে এখন পুরোপুরি কব্জা করে রেখেছে রাশিয়া, চেচনিয়া এখন রাশিয়ার তালেবর রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে।

গত ৭ ই অক্টোবর ফিলিস্তিনের আরেক জঙ্গি গোষ্ঠী হামাস বাহিনী ইসরাইলের এক গ্রামের কনসার্ট হলে হামলা চালিয়ে ১৩০০ জনকে হত্যা এবং শত শত জনকে জিম্মি করে; ফলশ্রুতিতে গাঁজায় আজ কি হচ্ছে তা আমরা সবাই জানি, রাশিয়া চেচনিয়াতে যা করেছিলো এখন ইসরাইলও ফিলিস্তিনে ঠিক তাই করছে, তাহলে কি চেচনিয়ার মত ফিলিস্তিনও ইসরায়েলের তালেবর রাষ্ট্রে পরিণত হতে যাচ্ছে? প্রশ্ন হচ্ছে- রাশিয়াও যদি এখন আইএস নির্মূলের লক্ষ্যে সিরিয়া, লেবানন এবং ইরাকে হামলা চালায় তখন কি হবে?

নিউইয়র্কের টুইন টাওয়ারে হামলা করেছিলো কোন এক ইসলামি জঙ্গি গোষ্ঠী আর তাতে সমর্থন জানিয়েছিলো লাদেন বাহিনী, যার প্রতিশোধ নিতে আমেরিকা ২০ বছর আফগানিস্তান দখল করে রেখেছিল। এসব চোরাগুপ্তা হামালা চালিয়ে ইসলামি দলগুলো আজ পর্যন্ত কোন কিছু প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে বলে শুনিনি, তাহলে এগুলো করে তারা লাভ পায় কি? এ কি শুধুই জান্নাত পাওয়ার পাঁয়তারা? :-B


২০১৬ সালে বাংলাদেশের হলিআর্টিজোন রেঁস্তোরায় হামালা চালিয়ে এতজন বিদেশী নাগরিককে হত্যা করে তারা কি ফায়দা হাসিল করিলো? তারা কি বাংলাদেশের ক্ষমতা দখল করতে পেরেছে? শুধু নিজের জীবন শহীদ করা ছাড়া তাদের কোন ফায়দাই আমি দেখি না। শহীদদের বিনা হিসেবে জান্নাত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে তাদের মতবাদে। যতবেশী বিধর্মী, গান-বাজনা পছন্দ করা, স্কুল কলেজে পড়ুয়া নষ্ট হয়ে যাওয়া মানুষকে হত্যা করা যাবে ততবেশি জান্নাতে পুরুষ্কার পাওয়া যাইবে, জান্নাতে যাওয়ার সবচেয়ে শর্টকাট উপায় হচ্ছে এভাবে মানুষ হত্যা করা। এভাবে মানুষ হত্যা করে দুনিয়াবি কোন লাভ তারা হাসিল করতে পেরেছে তা আমি দেখছি না, সুতরাং জান্নাত পাওয়ার লোভেই তারা এসব করছে ইহা আজ প্রমাণিত।


যুদ্ধক্ষেত্রে দুই পক্ষের সংঘর্ষের মাঝে পড়ে যে সকল সাধারণ মানুষের মৃত্যু হয় আর ইচ্ছে করে উদ্দেশ্যমূলক ভাবে সমাবেশ স্থলে হামলা চালিয়ে সাধারণ মানুষকে হত্যা করা এ দুটির মধ্যে কিন্তু পার্থক্য রয়েছে, নিঃসন্দেহে দ্বিতীয় ঘটনাটি কাপুরুষিত হত্যাকাণ্ড, আর হাজার বছর ধরে এসব কাপুরুষিত হত্যাকাণ্ড'ই চালিয়ে আসছে ইসলামি জঙ্গি সংগঠনগুলো শুধুমাত্র ওই জান্নাতের লোভেই। রাশিয়াও ইউক্রেনে হাজার হাজার সাধারণ নাগরিককে হত্যা করছে, কিন্তু তাতে পুতিন বা রাশিয়াকে কেউ জঙ্গি তকমা দিচ্ছে না, বড়জোড় তাকে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে কিন্তু জঙ্গি নয়। ৭১ সালেও পাকিস্তান বাংলাদেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ হত্যা করেছে কিন্তু উহা ছিল যুদ্ধ, জঙ্গি কার্যক্রম নয়। যুদ্ধ আর জঙ্গি কার্যক্রমের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে, যুদ্ধে দুই পক্ষের লড়াই হয় এক পক্ষ হেরে যায় অন্য পক্ষ পরাজয় বরণ করে বিজয়ী পক্ষের অধীনে চলে যায়, যুদ্ধের পক্ষে দুদলেরই থাকে নিজস্ব যুক্তি বা লজিক, কিন্তু জঙ্গিবাদে কোন লজিক থাকে না, না থাকে দুনিয়াবি কোন লাভ, জঙ্গিবাদের একটাই উদ্দেশ্য তা হচ্ছে কাপুরুষিত হামলা চালিয়ে মানুষ হত্যা করে জান্নাতে যাওয়ার লজিক, যা খুবই ভয়ঙ্কর এক লজিক ( জঙ্গি লজিক ) X(

এই ১৩৩ জনকে হত্যা করে আইএস আসলে রাশিয়াকে কি বার্তা দিতে চায় সে বিষয়টি আশা করি আমাদের ব্লগের বিজ্ঞ ইসলামি বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জানিতে পারিবো।

রাশিয়ার ভুল: অল্প কিছুদিনের মধ্যেই রাশিয়াতে বড় ধরণের জঙ্গি হামলা হতে পারে বলে রাশিয়ান সরকারি বাহিনীকে সতর্ক করেছিলো আমেরিকান গোয়েন্দা বাহিনী সিআইএ, কিন্তু রাশিয়া এতে পাত্তাই দেয়নি, বাধ্য হয়ে আমেরিকা রাশিয়ায় অবস্থানরত নিজ নাগরিকদের রক্ষার্থে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে তাদের নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছিলো এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সব ধরণের সভা, সমাবেশ এড়িয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিলো। এখন দেখার বিষয় এ হামলায় কোন আমেরিকান নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে কি না? যদি হয় তাহলে বুঝতে হবে তারা সতর্কবার্তায় পাত্তা দেয়নি।

শেষ কথা হচ্ছে-' জঙ্গি, সন্ত্রাসবাদ চালিয়ে কখনো ইসলামি মতবাদ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে না' এ বিষয়টি ইসলামি সংগঠনগুলো যত তাড়াতাড়ি বুঝবে ততই বিশ্ববাসীর মঙ্গল হবে।



বিশেষ দ্রষ্টব্য: মৃত্যুর পর কি হবে তা আমরা জানি না, আমাদের সবাইকে একদিন মরতে হবে, এই বিশ্ব জগত এমনি এমনি সৃষ্টি হয়নি, সৃষ্টিকর্তা বলে কেউ একজন আছেন, আব্দুল কাদের জিলানী পানির উপর দিয়ে হেঁটে যেতেন, আরেক বুজুর্গ বাতাসের উপর দৌড়তেন ইত্যাদি সব বুলশিট বলে বলে কেউ যদি মস্কোর এই হামলাকে জায়েজ করার পাঁয়তারা করেন তাহলে তাকে ভেরিফায়েড জঙ্গির তকমা দেয়া হবে।

ধন্যবাদ সবাইকে।

সোর্স: Moscow attack: Day of mourning after 133 killed at Crocus City Hall concert.

Did Russia ignore US 'extremist' attacks warning?


মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৪

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


সিআইএ রাশিয়াকে এলার্ট করেও পাত্তা পাইনি মানে? রুশ গোয়েন্দাগিরি ঘুমায় নাকি?

জঙ্গী হামলায় বীরত্ব আছে জঙ্গী কমিউনিটিতে ; এই ভ্রম থেকে বের হওয়া যায় না।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: রাশিয়ান গোয়ান্দের স্বর্ণযুগ শেষ হয়ে গেছে অনেক আগেই, এখন সিআইএ মাঠ কাঁপাচ্ছে। পুতিন ঠিক কবে কোন সময় ইউক্রেনে হামলা করবে তা কিন্তু একেবারে দিনক্ষণ গুণে বলে দিয়েছিল আমেরিকা, স্বয়ং ইউক্রেনবাসিও কিন্তু তাদের সে বার্তায় পাত্তা দেয়নি, তারা বলতো যুদ্ধ বাঁধানোর জন্য এসব বাইডেনের প্রলাপ ছাড়া কিছুই নয়, রাশিয়া কখনোই আমাদের উপর হামলা করবে না।

বাংলাদেশে বিদেশীদের উপর হামলা হতে পারে এই সতর্কবার্তার কারণে কিন্তু অস্ট্রেলীয়া, নিউজল্যান্ড ২০১৬ সালে বাংলাদেশে খেলতে আসেনি, যা দেখে আমরা হাসাহসি করে বলতাম আসলে ওরা ভয় পাইছে তাই হারার ভয়ে না আসার অজুহাত খুঁজছে, (তখন বাংলাদেশ খুব ভালো ফর্মে ছিলো) ঠিকই কিন্তু তার কয়েকমাস পরে হলিআর্টিজোনে হামলা হয়েছে, উক্ত ঘটনাটি আমাকে এখনো ভাবায়।

২| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩

শেরজা তপন বলেছেন: আই এস আই এল -আফগান ব্রাঞ্চ। যাকে ইসলামিক স্টেট অফ খোরাসান প্রভিন্স, আই এস কে পি -বলে ডাকা হয়।
এরা কি আই এস এর অঙ্গ সংগঠন?
শেষ কার্টুনটা চমৎকার হয়েছে! কোন যুদ্ধ হামলা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে আখেরে কার লাভ হয় এইটাই বুঝলাম না। :(

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: জঙ্গিরা নাকি নিজেদের নেটওয়ার্কে প্রভাব বিস্তার করার জন্য এভাবে মানুষ হত্যা করে, তাছাড়া ফ্রী জান্নাতের টিকিট তো থাকছেই।
আজ পর্যন্ত কোন জাঙ্গি হামলায় ওদের কোন লাভ হয়েছে তা আমি দেখিনি, উল্টো ওরা নিজেরাই পরে মার খায়, কিন্তু তবুও ওরা এমন কর্ম করেই যাচ্ছে।

যুদ্ধে যে পক্ষ বিজয়ী হয় তাদের অনেক লাভ আছে, এ জন্যই তো তারা যুদ্ধ করে। কিন্তু জঙ্গি কার্যক্রমের লাভ কি তা আজ পর্যন্ত আমি গবেষণা করে বের করতে পারিনি।

৩| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ইন্ডিভিজুয়্যাল একটা একটা কেস করে বলা আমার পক্ষে সম্ভব না। তবে গত কয়েক বছরের হিসাবে দেখছি ওভারঅল হুথি, আইএস, হামাস ইত্যাদি শুধুমাত্র, এবং শুধুমাত্র আম্রিকা ও ইস্রাইলের সুবিধার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বড় বড় সন্ত্রাসী গ্রুপের সাথে বিভিন্ন দেশের গোয়েন্দা সংগঠের যোগাযোগ থাকে যা আমিও জানি। সোমালিয়ার জলদস্যুদের সাথে আমার কেন যেন মনে হয় ভারতীয় গোয়েন্দাদের হাত রয়েছে, আমার কাছে প্রমাণ নেই তবে বেশ কিছু ঘটনা বিশ্লেষণ করে আমার কাছে তাই মনে হয়েছে।

গলির পুঁচকে এক সন্ত্রাসী থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক বড় বড় সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর পিছনে কোন না কোন ব্যাকআপ থাকে যার বলে ওরা সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে যায়।

৪| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৩

এম ডি মুসা বলেছেন: ইসলাম, হিন্দু, বৌদ্ধ ,খ্রিস্টান অন্যান্য দেশের সকল ধর্ম রয়েছে, কোন ধর্মেরই নিরীহ মানুষ নিরপরাধ মানুষকে অত্যাচার অবিচার করা কোনো ভালো বা সভ্যতার বৈশিষ্ট্য নয়। নিরপরাধ মানুষকে অত্যাচার করা অভিসার করা কোন ধর্মের বা কোন ব্যক্তি কখনো সুষ্ঠু হতে পারে না। একজন মানুষ খারাপ করবে তার জন্য সকলকে দোষী করা সম্ভব নয়। মুসলিম জাতিদের ভিতরে হোক অন্য জাতিদের ভিতরে হোক আপনি খারাপ করছেন আপনার গায়ে একান্ত নিজেই। আমার মনে হয় নিরপরাধ মানুষকে অত্যাচার করা বা অবিচার করা এটার মানবতার লঙ্ঘন।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এমনকি স্বয়ং শত্রুকেও পিছন থেকে আক্রমণ করা কাপুরুষচিত কাজ, আর জঙ্গিরা যাদের হত্যা করেছে এরা কখনোই কোন সংগঠনের সদ্যস নয় এরা নিতান্ত্যই সাধারণ মানুষ এদের উপর এমন অতর্কিত হামলা করা সত্যিই এক ভয়াবহ মানবিকতার লংঘন।

৫| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫০

নতুন বলেছেন: মস্কোকে এই হামলার জন্য এতো টাকার যোগান কই থেকে আসলো?

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: LOL, এ হামলায় অত্যাধুনিক জঙ্গি বিমান, মিসাইল, ট্যাংক, কামান এসবের কিছুই ব্যবহার করা হয়নি, এটা ছিল নিতান্ত্যই এক সন্ত্রাসী হামলা, চারটি রাইফেল আর হাতে বানাোনে কয়েকটি পেট্রোল বোমা দ্বারা এ হামলা চালানো হয়েছে, এসব জোগার করা আইএস জন্য কোন ঘটনা? তবে এ হামলার পিছনে গত দুই বছর ধরে পরিকল্পনা করা হয়েছিলো।

৬| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: মস্কোয় হামলাকারী আইএস নয়, বললেন রুশ মিডিয়া গ্রুপের সম্পাদক

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি বললাম আমি খুন করেছি, আর হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়া পরিবারের লোকজন বললো না না আপনি খুন করেনি খুন করেছে ওমুক জন, একেই বলে আন্তর্জাতিক রাজনীতি, এ হামলা ইক্রেন চালালে তারা অবশ্যই তা স্বীকার করে ক্রেডিট নিতো যেহেতু রাশিয়ার সাথে তাদের চলামান একটি যুদ্ধ রয়েছে সুতরাং এ হামলার দায় তারা নিতেই পারে। মস্কোর প্রাণকেন্দ্রে হামলা চালানো চারটিখানি কথা নয়।

যা হোক মস্কোতে এটাই প্রথম জঙ্গি হামলা নয়, এর আগেও বহুবার মস্কো কেঁপেছে ইসলামিক জঙ্গিদের দ্বারা। যেসব হামলা কাঁপিয়ে দিয়েছিল মস্কোকে

৭| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১৫

মিরোরডডল বলেছেন:




এতোগুলো নিরীহ নির্দোষ মানুষ মারা গেলো!!!!
কিছু টেররিষ্ট ধরা পড়েছে।
তাদেরকেও ঠিক একইভাবে মেরে ফেলা উচিত।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৩৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি ভেবে পাইনা মস্কোর প্রাণকেন্দ্রে গিয়ে তারা এ ধরণের ঘটনা ঘটালো কিরে? আর প্রায় ৭ হাজার মানুষের সমাবেশস্থলের আশে পাশে অবশ্যই পুলিশ থাকার কথা, জঙ্গিরা ঘটনাস্থলেই পুলিশের গুলিতে মারা পড়ার কথা, কিন্তু এত বড় একটি হত্যাকাণ্ড ঘঁটিয়ে কয়েকশত মাইল দূরে ইউক্রেন সীমান্ত পর্যন্ত চলে যায় কি করে?

আর হামলার কয়েক মিনিটের মধ্যেই আইএস গ্রুপ ছবি ভিডিও প্রকাশ করে দাবী করে এ হামলা তারা চালিয়েছে ১২ ঘন্টা পরেই তারা বলছে তাদের সঙ্গীরা সফল হামলা চালিয়ে নিরাপদে ফিরে এসেছে। আর এদিকে মস্কো দাবী করছে হামলাকারীদের ইউক্রেনের সীমান্ত থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি বেশ জটিল মনে হচ্ছে।

আমরা ধারণা যে বা যারাই হামলা চালাক তারা কখনোই হামলা চালিয়ে মস্কো ত্যাগ করার পরিকল্পনা করতে পারে না, তারা ঘটনাস্থলের আশেপাশেই জনগণের সাথে মিশে যাওয়ার কথা, বা ছদ্মবেশ নিতে পারে।

৮| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩০

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: জঙ্গিরা নিপাত যাক। মানবতা মুক্তি পাক।।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৩৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমাদের সকলেরই এটাই কাম্য।

মন্ত্যের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

৯| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩২

কামাল১৮ বলেছেন:

সব থেকে বেশি বন্দুক হামলা হয় আমেরিকায়।তারা নিজেদেরটা ঠেকাতে পারে না।

সিরিয়ায় সি আই এর হাতে অনেক আই এস আছে।তাদের দিয়েই তারা কলকাঠি নাড়ছে।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৩৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এমনটি হওয়া অসম্ভব কিছু নয়, সব বড় বড় সন্ত্রসী গ্রুপের সাথেই বিভিন্ন দেশের গোয়েন্দা সংস্থার যোগসাজেশ থাকে।

১০| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:০২

নিমো বলেছেন: দারুল ইসলাম

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এর আগেও বহুবার জঙ্গি হামলায় মস্কো কেঁপেছে।

১১| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১২

ঢাবিয়ান বলেছেন: রাশিয়া সব হত্যাকারীদের আটক করেছে এবং জানিয়েছে যে , মস্কোয় হামলাকারী আইএস নয় ।রুশ কর্তৃপক্ষ এরই মধ্যে হামলাকারীদের নাম জানতে পেরেছে। জিজ্ঞাসাবাদে এই ‘সন্ত্রাসীরা’ সব তথ্য দিয়েছে।রুশ মিডিয়া গ্রুপের সম্পাদক জানিয়েছে যে , হামলাকারীরা এমনভাবে হামলা চালিয়েছেন যেন পশ্চিমারা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বোঝাতে পারে, এই হামলার পেছনে আইএসের হাত রয়েছে। তবে হামলায় সন্ত্রাসী সংগঠনটি জড়িত নয়। এই হামলা চালিয়েছেন ইউক্রেনীয়রা।

রাশিয়ার এমন ক্লিয়ার বক্তব্যের পর আর কোন conspiracy theory র প্রয়োজন নাই।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি বললাম আমি খুন করেছি, আর হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়া পরিবারের লোকজন বললো না না আপনি খুন করেনি খুন করেছে ওমুক জন, একেই বলে আন্তর্জাতিক রাজনীতি, এ হামলা ইক্রেন চালালে তারা অবশ্যই তা স্বীকার করে ক্রেডিট নিতো যেহেতু রাশিয়ার সাথে তাদের চলামান একটি যুদ্ধ রয়েছে সুতরাং এ হামলার দায় তারা নিতেই পারে। মস্কোর প্রাণকেন্দ্রে হামলা চালানো চারটিখানি কথা নয়।

যা হোক মস্কোতে এটাই প্রথম জঙ্গি হামলা নয়, এর আগেও বহুবার মস্কো কেঁপেছে ইসলামিক জঙ্গিদের দ্বারা। যেসব হামলা কাঁপিয়ে দিয়েছিল মস্কোকে

খুব সম্ভবত আইস এর আরেকটি শাখা যার নাম আইস-কে তাদের ইউক্রেনেও কোন ঘাঁটি রয়েছে তা না হলে এত দূর থেকে এ হামলার পরিকল্পনা করা সম্ভব হতো না। বিস্তারিত





১২| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আফসোস!

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: একবার মৃত্যের পরিবারের কথা চিন্তা করুন। :((

১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আল্লাহ দেখতে কেমন?
আল্লাহ কোথায় থাকেন?
আল্লাহর আকার কী?
মানুষের পক্ষে কি আল্লাহকে দেখা সম্ভব?

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এ প্রশ্নের উত্তর আমাদের ব্লগের মহামান্য ব্লগার বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ, জনপ্রিয় আলেম, মউলানা 'মহাজাগতিকচিন্তা' সাহেব দিতে পরিবেন।

১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৪৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



তিনি তাহার মত করিয়া উত্তর প্রদান করিয়াছেন ।
কিন্তু তার উত্তর আমাকে প্রশান্তি দিতে পারে নাই।
তিনি বলিয়াছেন আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান।
অথচ আমরা জানি আল্লাহ সর্বদাই তাঁর আরশে বসে থাকেন।
নিজে কোন কাজ করেন না।
কোন কিছু করতে চাইলে এমনকি নবীকে খবর দিতে চাইলেও জিব্রাইলকে পাঠাইতে হয়।

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:০৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তিনি সবসময় তাহার মত করেই উত্তর প্রদান করিয়া থাকেন।
আসলে তাহার উত্তরে সন্তুষ্ট বা অসন্তুষ্ট হওয়ার কোন কারণ নেই, কারণ তিনি সবসময় কাল্পনিক জগতে বিচরন করেন।

যেদিন থেকে আমি জানিতে পারিলাম তিনি প্রায় প্রতি রাতেই আল্লাহর সাথে কথোপোকথন করেন, স্বপ্নে নবীর সাথে দেখা সাক্ষাত করেন, তার পর থেকেই উনার পোস্টে সিয়াস কমেন্ট করা একদম বাদ দিয়েছি, আগেও উনার পোস্টে খুব একটা সিরিয়াস মন্তব্য করতাম না। এই যদি হয় একজন বিজ্ঞ আলেম ব্লগারের অবস্থা তাহলে দেশে হাজার হাজার আলেমদের না জানি কি অবস্থা!!

আল্লার মত অলস পাবলিক এই দুনিয়া আর কেউ নেই, সে সারাদিন খায় আর ঘুমায়, প্রাচীণ কালের এসব কাল্পনিক চরিত্র নিয়ে মাথা ঘামিয়ে নিজের মূল্যবান সময় নষ্ট করিবেন না, এই দুনিয়ায় দেখার, জানার এবং বুঝার আছে অনেক কিছুই। তবে ভূলেও ধর্মীয় বুলিশট বুঝতে যাবেন না, কারণ বুলিশিট বুঝে কোনই ফায়দা নেই।

ভালো থাকিবেন।

১৫| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



ইসলাম।
ইসলাম কায়েম করতে চাইলে নামাজ কায়েম করতে হবে এবং নামাজ কায়েম করতে চাইলে অবশ্যই জিহাদ করতে হবে।
জিহাদ করা ছাড়া ইসলাম ও নামাজ কায়েম করার কোন সুযোগ নেই।

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:১৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইসলাম এমন একটি ধর্ম যা একজন ব্যক্তিতে ধীরে ধীরে একেবারে নিঃশ্বেষ করিয়া দেয়, এটা স্লো পয়জনের মত কাজ করে, সময়ের সাথে সাথে মানুষ তার কমন সেন্স হারাতে থাকে।

যারা জিহাদকে অস্বীকার করবে তারা সহীহ মুসলিম নয়, ইসলামি জঙ্গি সংগঠনগুলোই হচ্ছে একেবারে খাঁটি মুসলিম আর বাকি যারা আছে তারা তো নামে মাত্র মুসলিম।

১৬| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০০

শ্রাবণধারা বলেছেন: ঘটনাটি আইএস ঘটালেও এর পেছনে আরও বড় কোন শক্তি আছে বলে মনে হয়। দুঃখের বিষয় এরা এই জংগী দলগুলোকে কাজে লাগায়।

আমাদের প্রায় অযোগ্য সরকারের মত করেও যদি উন্নত দেশগুলো সন্ত্রাসবাদী জংগী দমনে আন্তরিক হত, তাহলে আইএস অনেক আগেই বন্ধ হতো। কিন্তু সেই দেশগুলোই ঘুটির চালের জন্য আইএসের মত জংগীদের অর্থায়ন করে। রাশিয়া এই হামলার কারণ হিসেবে এই কথাটাই বলছে এ ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের অর্থায়ন আছে। এই সুযোগে ইসরাইল রাফায় বোমা ফেলে সব নিশ্চিহ্ণ করে ফেলছে।

হামাসের ঘটনাও ঠিক তাই। এদেরকে এক সময় অর্থায়ন করে পোষা হয়েছে মূলধারার প্রগতিশীল রাজনৈতিক দলগুলোকে বন্ধ করার জন্য।

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:২৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি একেবারে সঠিক পয়েন্টেই তীরটি ছুড়েছেন, দ্বিমত করার কোন সুযোগ নেই। এসব জঙ্গি গোষ্ঠীগুলো যে শক্তিধর রাষ্ট্রগুলোর খেলার পুতুল হয়ে নাচছে তা তারা বুঝতে পারছে না। অবশ্য বড় বড় সব সন্ত্রাসী গ্রুপকেই কেউ না কেউ ব্যাকআপ দিয়ে থাকে, ব্যকআপ বিহীন কোন সন্ত্রাসী গোষ্ঠির অস্তিত্ব নেই এই পৃথিবীতে, কেউ না কেউ তাদের ব্যবহার করেছে, আর অন্যের দ্বারা ব্যবহৃত হওয়া সন্ত্রাসীদের পেশা।

১৭| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জঙ্গি শোয়রের বাচ্চা ও তাদের দোসরদের প্রতি একরাশ ঘৃণা।

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:২৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আস্তে ব্রো আস্তে!! লোকে খারাপ বলবে যে। 8-|

১৮| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পুতিন সিরিয়ার বাশার আল আসাদকে সমর্থন দিয়েছেন। সম্ভবত এ কারণেই সেখানকার বিদ্রোহী গোষ্ঠী পুতিনকে পছন্দ করছে না। সে বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সাথে আবার আইএস-কে'র সংযোগ আছে। নিরীহ মানুষ মারা মানে হচ্ছে নিজের নাক কেটে অন্যের যাত্রা ভঙ্গ করা। জঙ্গীরা সেটা সবসময়ই করে।

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:৩৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: জ্বী ঠিক বলেছেন, এসব ইসলামি জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর কারণে মধ্যপ্রাচ্যে একেবারে লেজে গোবরে অবস্থা, অথচ বিশ্বের অন্যন্য প্রান্তের দিকে তাকান, ছোট খাটো কিছু ঝামেলা ছাড়া বিশ্বের সর্বত্রই কিন্তু মোটামুটি শ্বান্তি বিরাজ করছে।

বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ইসলাম হচ্ছে প্রধান অন্তরায়, মধ্যপ্রাচ্যের এই বিষ কিভাবে যে আমাদের দেশে আসলো তা ভেবে আমি কুল পাই না, কিছু হুজুর, মুজুর ১৮ কোটি জনগণকে পুরো মোহগ্রস্থ করে রেখেছে।

১৯| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৩০

জ্যাকেল বলেছেন: আইএস জংগিগোষ্টী ইসরাইলের স্বার্থ রক্ষা করে থাকে। ইসরাইলের চিফ গোয়েন্দা বলেছিল আইএসকে নির্মুল করার দরকার নেই, তারা ইরান, সিরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে।
চাইলে ডকুমেন্ট দেওয়া যাবে।

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:১৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ডকুমেন্ট লাগবে না, জঙ্গিগোষ্ঠীগুলো যে গোয়েন্দা সংস্থার খেলার পতুল তা আমি জানি।
মন্তব্যের জন্য ধনবাদ।

২০| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: ইসলামিক সংগঠন গুলো পৃথিবীর জন্য হুমকি স্বরুপ। এদের চিরতরে থামানো দরকার।

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:০৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: একমাত্র জ্ঞানের অলোই পারে এদের অজ্ঞানতা দূর করতে, চারিদিকে জ্ঞান ছড়িয়ে দিন।

২১| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:১৪

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: আমেরিকা

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমার মনে হয় রাশিয়াকে ধরাশায়ী করার জন্য আমেরিকা ইসলামি জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোকে কাজে লাগাবে, টাকার লোভ দেখিয়ে আপনি এদের দিয়ে যা খুশি তাই করাতে পারবেন, ১ হাজার ডলার দিলে এরা ১ হাজার জন মানুষ হত্যা করবে।

২২| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



জিহাদ বিনে আমি শান্তির কোন পথ দেখি না।

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: চরম কোপাকুপি শুরু করে দিতে হবে, বিধর্মী যারা আছে এদের সবকটাকে সাইজ করতে হবে, তাহলেই শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে, কারণ তাদের ধর্মের নাম হচ্ছে শান্তি, তাই শান্তি প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। জিহাদের গুরুত্ব ও ফযীলত বইটি এক্ষুণি ডাউন করে পড়তে শুরু করুন। মনে রাখবেন, বাঁচলে গাজী, মরলে শহীদ শুধু লাভ আর লাভ।

২৩| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫০

রানার ব্লগ বলেছেন: এরা কিছুই চায় না , এদের দিয়ে চাওয়ান হয় । এরা হলো বেঁধে রাখা কুকুর । যখন ইচ্ছা তখন এদের ছাড়া হয় ।

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ডলার দিয়ে এদের দ্বারা যে কোন ঘৃণ্য কাজ করানো সম্ভব, একটা সংগঠন পরিচালনা করতে হলে প্রচুর অর্থের প্রয়োজন হয়, অর্থ তো আর ফেরেশতা এসে দিয়ে যায় না নিশ্চই করো না করো কাছ থেকে পায়, জত বড় জঙ্গি সংগঠন তত বড় অর্থনৈিতক ফায়াদা।

২৪| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:০৮

ধুলো মেঘ বলেছেন: রানার ব্লগের সাথে সহমত।

রাশিয়ার সরকার এবং জনগণ যুগে যুগে মুসলিমদের প্রতি অনেক সহানুভূতিশীল ছিল - যেটা আইএসের সহ্য হচ্ছিলনা। তাই তারা রুশ জনগণকে টার্গেট করেছে, যাতে তাদের মধ্যেও ইসলাম ভীতি ছড়িয়ে দেয়া যায়। এই কাজে তারা কতটা সফল, বোঝা যাবে রুশ সরকারের আফটার শক এক্টিভিটি দেখে।

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ডলার দিয়ে এদের দ্বারা যে কোন ঘৃণ্য কাজ করানো সম্ভব, একটা সংগঠন পরিচালনা করতে হলে প্রচুর অর্থের প্রয়োজন হয়, অর্থ তো আর ফেরেশতা এসে দিয়ে যায় না নিঃশ্চই করো না করো কাছ থেকে পায়, যত বড় জঙ্গি সংগঠন তত বড় অর্থনৈিতক ফায়াদা।

২৫| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:০৮

ধুলো মেঘ বলেছেন: রানার ব্লগের সাথে সহমত।

রাশিয়ার সরকার এবং জনগণ যুগে যুগে মুসলিমদের প্রতি অনেক সহানুভূতিশীল ছিল - যেটা আইএসের সহ্য হচ্ছিলনা। তাই তারা রুশ জনগণকে টার্গেট করেছে, যাতে তাদের মধ্যেও ইসলাম ভীতি ছড়িয়ে দেয়া যায়। এই কাজে তারা কতটা সফল, বোঝা যাবে রুশ সরকারের আফটার শক এক্টিভিটি দেখে।

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৪০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মুসলিম জংঙ্গিদের দ্বারা রাশিয়াতে এটিই প্রথম আক্রমণ নয়, যুগে যুগে বহুবার রাশিয়া জঙ্গি হামলার শিকার হয়েছে।
যেসব হামলা কাঁপিয়ে দিয়েছিল মস্কোকে

চেনিয়া, বসনিয়া, তাজাকিস্তান, উজবেকিস্তান এসব দেশে রাশিয়া গাজার থেকে বেশি বোমাবািজ করেছে। আর অফগানিস্তানে তো টানা ১০ বছর বোমাবাজি করেছে, রাশিয়ান ট্যাকগুলো এখনো আফাগানিস্তানের পথেঘাটে অকেজে হয়ে পড়ে রয়েছে।


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.