নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আদর্শ আহেমদ

আদর্শ আহেমদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কয়েকটি হাদিস

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮

রাসূলে পাক (দ) এর হাত মোবারকের সুগন্ধিঃ

রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসল্লাম এর হাত মুবারক হতে সর্বদা খুশবো বের হতো যে.....

হযরত জাবের ইবনে সামুরা রাঃ বলেন,

আমি রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসল্লাম এর সাথে ফজরের নামায আদায় করলাম ,অতঃপর নিজের হুজরা মুবারকের দিকে যাচ্ছিলেন । যাওয়ার পথে যত বাচ্চা দেখলেন সকলের মুখের উপর হাত বুলিয়ে দিলেন, এক পর্যায়ে আমার মুখের উপরও । আমি এমন কোমলতা ও সুগন্ধি অনুভব করলাম মনে হচ্ছিল যেন আতরের বক্সের ভেতর থেকে তিনি এই মাত্র হাত মুবারক বের করে এনেছেন ।

(মুসলিম শরীফ ২য় খন্ড,২৫৬ পৃঃ, মিশকাতুল মাসাবীহ, ৫১৭পৃঃ )

--- সুবহানাল্লাহ ----

রাসূলুল্লাহ (দঃ) বলেনঃ

“আল্লাহ তায়ালা প্রতি রাতের

শেষাংশে – শেষ তৃতীয়াংশে -

নিকটবর্তী আসমানে অবতীর্ণ

হয়ে আহবান জানাতে থাকেন ‘এমন কেউ কি আছে যে আমাকে

ডাকবে আর আমি তার ডাকে সাড়া দেব?

এমন কেউ কি আছে যে আমার

কাছে কিছু চাইবে আর আমি তাকে দেব ? এমন কেউ কি আছে আমার কাছে ক্ষমা চাইবে আর আমি তাকে ক্ষমা করে দেব ?”



[বুখারী, হাদীস নং ১১৪৫,

মুসলিম হাদীস নং ৭৫৮]



হযরত জাবের রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত,

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু তা'আলা আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরাশাদ

করেছেন, তিনিটি গুণ যার

মধ্যে পাওয়া যাবে আল্লাহ

তাকে (কিয়ামতের দিন ) রহমতের

ছায়াতলে স্থান দিবেন

এবং তাকে জান্নাতে প্রবেশ

করাবেন। (সেই তিনটি গুণ হলো)

দুর্বলের সাথে নরম ব্যবহার করা,

পিতামাতার সাথে সদাচরণ

করা এবং গোলামের সাথে ভাল

ব্যবহার করা।

[জামে তিরমিযি:২৪৯৪]

সংগ্রহ : বাংলা হাদীস



হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা) হতে বর্ণিত

তিনি বলেন রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু

আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত আবু যর! ঈমানের

কোন শাখাটি বেশি মজবুত? তিনি বললেন ।

আল্লাহ ও তার রাসুলই অধিক আবগত। রাসূলুল্লাহু

আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন,তাহলো একমাত্র

আল্লাহর সন্তষ্টির উদ্দেশ্যে পরস্পর বন্ধুত্ব স্হাপন

করা এবং আল্লাহ তা য়ালার সন্তুষ্টির

উদ্দেশ্যে কাউকে ভালবাসা ও আল্লাহর সন্তুষ্টির

জন্যই কাউকে ঘৃনা করা ।





আল্লাহর নামে আড়ম্ব,যিনি পরম দয়ালু,করুণাময়।



হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রাদ্বিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু হতে বর্ণিত,তিনি বলেন;

রাসূলুল্লাহ্‌ সাল্লাল্লাহু তা’আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন,

যার মধ্যে চারটি দূষণীয় স্বভাব থাকে সে খাঁটি মুনাফিক,

এবং যার মধ্যে এর থেকে একটি দোষ থাকবে,

তার মধ্যে মুনাফিকের একটি দোষ থাকবে।

যতক্ষণ সে তা বর্জন না করে- যখন তার নিকট আমানত

রাখা হবে তখন খিয়ানত করবে, যখন কথা বলবে মিথ্যা বলবে,

যখন ওয়াদা করবে তখন তা ভঙ্গ করবে। এবং যখন ঝগড়া করবে তখন গালি দেবে।

(কিতাবুল ঈমানঃ বাবুল কাবাইর-হাদীস নং ৫০, মিশকাত শরীফ)



*******ওযুর অবশিষ্ট পানি*****



ওযুর অবশিষ্ট পানি পান করাতে রোগমুক্তি রয়েছে।এই প্রসংগে একজন মুসলমান ডাক্তার বলেছেন,

১.এর প্রথম ক্রিয়া মূত্রনালীর উপর পড়ে,প্রস্রাবের প্রতিবন্ধকতা দূরীভুত হয় এবং খোলাসাভাবে প্রস্রাব বের হয়ে আসে।

২.অবৈধ কামভাব হতে মুক্তি পাওয়া যায়।

৩.যকৃত,পাকস্থলি ও মুত্র নালীর উত্তাপ দূরীভুত হয়।

এক বর্ণনায় এসেছে,"কোন পাত্র বা লোটা দিয়ে ওযু করে থাকলে তার অবশিষ্ট পানি ক্বিবলামুখী হয়ে পান করা মুস্তাহাব।(তাবয়ীনুল হাকায়িক,১ম খন্ড)



মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩

আহলান বলেছেন: সুবহানাল্লাহ ....

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:২৪

আদর্শ আহেমদ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহি ওয়া বারকাতুহু

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.