![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পরিবার আমরা প্রবাসিদের পাশে না থাকলে যেন সরকার আমাদের পাশে থাকে। আমরা প্রবাসি আছি তারা কত সুখে আছি। দেশ থেকে প্রিয় জনের কল আসলে। জ্বর নিয়ে কাজ করার পর ও বলি ভাল আছি। কারন জ্বরের কথা জানতে পারলে তারা টেনশন করবে। কিন্তু দেশে যারা আছে মোবাইলে কথা বলার সময় অমুকের জ্বর তারাতারি টাকা পাঠাও টাকা নাই। গত মাসে বেতন পেয়ে নিজের খরচের টাকা সহ দেশে পাঠিয়ে দিয়েছি। এখন যে আর টাকা নাই দেশের মানুষ তা বুঝে না। এক সময় বন্দুদের কাছ থেকে সব টাকা ধার করে বাড়িতে টাকা পাঠিয়ে দেয়। পরের মাসে বেতন পেলে গত মাসে ধার করা বন্দুদের টাকা পরিশোধ করে যা থাকে তা দেশে পাঠালে বলে এই মাসে এত কম টাকা কেন? বাড়ির অন্য সদস্যরা বলে সে নিশ্চয় (খাটি বাংলা যা জুলা) করে। এইভাবে তিন চার বা দশ বছর সব টাকা দিয়ে, চাকুরির মেয়াদ শেষ করার পর দেশে যাবার পর তার জন্য কোন টাকা নেই। এখন সে কি করবে তার জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সময় প্রবাসের মাটিতে পার করে দিয়ে এখন তার হাত যে শূন্য। সে হয়ত দিন মুজুরের কাজ করতে বাধ্য। এক জন লোক দশ বার বছর বিদেশে থেকে কি পেল। কত জন প্রবাসে কাজ করে বাংলাদেশ সরকার জানে না। কিন্তু প্রবাসিদের পাঠানো রেমিটেন্সের টাকা দিয়ে দেশের উন্নয়ন হচ্ছে। কিন্তু দশ বছর সে মানবেতর জীবন যাপন করছে। যদি বাংলাদেশর সব প্রবাসীরা দেশে চলে আসে তাহলে দেশের কা অবস্থা হবে আপনি আমি চিন্তা করতে পারব না।
বিএমইটির তথ্য অনুসারে, ১৯৭৬ সাল থেকে চলতি ২০১৭ বছরের অক্টোবর পর্যন্ত মোট ৯৫ লাখ ৭০ হাজার ১১২ জন শ্রমিক প্রবাসে কাজ করা জন্য যায়। কিন্তু এর সংখ্যা আর বেশি হবে। ১ কোটি মানুষের উপর ৫ কোটি মানুষ নির্ভরশীল।
আমি মনে করি প্রবাসিদের জন্য সরকার এগিয়ে আসতে হবে। সকল প্রবাসিদের জন্য পেনশন চালু করা হক। যারা দশ বছরের অধিক প্রবাসে থাকবে তাদের জন্য তা প্রযোজ্য হবে। তার সকল প্রবাসীদের নাম নিবন্ধন করে তাদের মানবতের জীবন যাপন থেকে রক্ষা করতে হবে। পরিবারের লোকেরা চলে গেলে যেন সরকার তাদের পাশে দাড়ায়।
২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯
তপোবণ বলেছেন: সুন্দর একটি পোস্ট কিন্তু সাবলীল ভাবে লেখা হয়নি। প্রবাসীদের রেমিটেন্সের দিকে সকল আমলের সরকারেরই শকুনির দৃষ্টি ছিল এবং আছে। কিন্তু এদের জীবন মানের দিকে কেউই খেয়াল রাখেনি। দেশ যদি চালায় লুটেরা সরকার তাহলে প্রবাসী আয় সুইস ব্যাংকেই জমা হবে। এতে করে ১০/১৫ বছর কঠোর পরিশ্রমের পর দেশে ফিরে এসে সেই মানবেতর জীবনই পায় প্রবাসীরা।
৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫
একা কি আমি! বলেছেন: বিএমইটির মাধ্যমে যারা দেশের বাইরে যায় তাদের নাম রেজিষ্টার হয়েছে। যারা বিএমইটির মাধ্যমে দেশের রেজিষ্টার না হয়ে বাইরে গেছেন তাদের সঠিক সংখ্যা কেউ বলতে পারবে না
৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সকল প্রবাসিদের জন্য পেনশন চালু করা হক। সহমত ।
৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮
ঢাকার লোক বলেছেন: প্রবাসীরা আবেগ তাড়িত হয়ে সব কামাই আত্মীয় স্বজনকে না দিয়ে নিজের জন্যও কিছু সঞ্চয় করুন বা দেশে কিছু ব্যবসা বা প্রপার্টি কিনুন যা দেশে ফিরে গেলে কাজে আসবে, পেনশন আশা করে বসে থাকবেন না
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
পোস্টটি সঠিকভাব লেখা হয়নি, এখন প্রবাসে আছে ১কোটির কাছাকাছি; ১৯৭৬ সালের পর থেকে যারা এসেছেব, বারার এসেছেন, ফেরত গেছেন, সবাইকে ধরলে আড়াই কোটীর বেশী মানুষ প্রবাস জীবন যাপন করেছেন।
রামিট্যান্স সম্পর্কে মানুষ পুরোপুরি বুঝে না; সরকারের লোকেরা প্রবাসীদের থেকে বেশী লাভবান হয়েছেন ব্যক্তিগত পার্যায়ে।