| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শেখ ও তাজউদ্দিন যদি বুঝতেন যে, ১৬ই ডিসেম্বরের (১৯৭১ সাল ) পর, ১ম বক্তৃতায়, তাঁদেরকে "জাতি গঠনের" উপর কথা বলতে হবে পুরাটা, তা'হলে আজকে আপনিও জানতে পারতেন জাতি গঠন বলতে কি বুঝায়। শেখের ৭ই মার্চের বক্তৃতাটি জাতির জন্য ঐতিহাসিক বক্তৃতায় পরিণত হয়েছে। ১০ জানুয়ারী ১৯৭২ সালে ফিরে আসার পর, তারচেয়েও হাজার গুণ শক্তিশালী ১টি বক্তৃতা দেয়া উচিত ছিলো; সেটা তিনি দেননি; সেটা দিলে আজকে জাতি অনেক উঁচু লেভেলে থাকতো।
শেখ জাতি গঠনের উপর বক্তব্য রাখেননি; কারণ, উনি জানতেন না যে, ঐ বক্তব্যে কি বলার দরকার ছিলো! আপনার মতে ঐ বক্তব্যে কি বলার দরকার ছিলো? আজকে যদি কোথায়ও রাজনৈতিক বক্তব্য রাখার সুযোগ পান আপনি, এবং তাতে জাতি গঠন নিয়ে বলতে হয়, আপনি কি নিয়ে আলাপ করবেন?
০৬ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫
যামিনী সুধা বলেছেন:
কাছাকাছি হয়েছে; এগুলোকে ১ শব্দে বলে, জাতির উন্নয়নের "খোলা রোডম্যাপ" দেয়া।
রোডম্যাপে, নতুন জাতির জন্য জন্য কিছু ঘোষণা থাকতে হয়: যেমন, সবার জন্য চাকুরী, সবার জন্য ফ্রি শিক্ষা, সবাই চলার জন্য মিনিমাম পারিবারিক আয়।
২|
০৬ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমরা নাকি নেক্সট দশবছরে সিংগাপুর হতে যাচ্ছি ? মাথাপিছু আয়ের ডিফারেন্স দেখে তো মনে হচ্ছে না । ![]()
০৬ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
যামিনী সুধা বলেছেন:
নোয়াখালীর অনেক মানুষ নিজেদের এলাকাকে জাপান নামে ডাকে।
৩|
০৬ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অবকাঠামো ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা গেলে সম্ভব।
০৬ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
যামিনী সুধা বলেছেন:
বিশ্বের সবাই এগুলো করার চেষ্টা করছে; বেগম জিয়া, ফালু, এরশাদ, রওশন, বসুন্ধরা, বেক্সিমকো, ঢাবিয়ান, এনসিপি, নতুন নকিব ও সত্যপথিক এগুলো করার চেষ্টা করছে
৪|
০৬ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: চিটাগাং যখন থাকতাম এক মুদি দোকানদার কে সবাই জাপানী নামে ডাকতো। আমি তো ভাবতাম যে লোকটা জাপানে গিয়েছিলো কিন্তু বড়ো হওয়ার পর আসল কাহিনী জেনেছিলাম। ছোট বেলায় প্রচুর ডিম খেতাম। হালি ছিলো ১২/১৮ টাকা ! লোকটার দোকান থেকে কিনতাম সবসময় ! ![]()
০৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:৩২
যামিনী সুধা বলেছেন:
মনে হয়, বাংলাদেশ পুরোটাই জাপান হয়ে যাবে।
৫|
০৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:৪৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: নতুন দেশে উনার রাজনীতি কেমন হবে সেটা খোলাসা করার দরকার ছিল, কাদেরকে নিয়ে উনি দেশ চালাবেন সেটা পরিষ্কার করে বলতে পারতেন।
০৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:৩৩
যামিনী সুধা বলেছেন:
ড: ইউনুস ১ জন শঠ, জালিয়াত সুদখোর ব্যতিত অন্য কিছু নয়।
৬|
০৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:০০
কামাল১৮ বলেছেন: ফিরে আসার পর তাকে সম্বর্ধনা দেয়া হয়।সেখানে তিনি পাকিস্তানে তার সাথে কি করা হয়েছিলো সেই গল্প শুনিয়ে ছিলেন।জাতিকে দিক নির্দেশনা দিয়ে তেমন কিছু বলেন নাই।তার পর জাসাদের গনবাহিনী এবং সিরাজ সিকদারের সর্বহারা নিয়ে বড়রকমের সমস্যায় ছিলেন।এই করতে করতে এক সময় ঘাতকদের হাতে সপরিবারে নিহত হন।
০৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:৩৪
যামিনী সুধা বলেছেন:
লোকটার কমনসেন্স ছিলো ১ জন ছাত্রলীগ নেতার সমান।
৭|
০৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:৫১
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমার রাজনীতিতে আসার পথ বন্ধ।
তবে, বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে, আমি দেশের তরুণদের উচ্চতর শিক্ষা লাভের জন্যে বিদেশে যেতে বলবো। অন্যান্য জাতির সাথে মিশে তাঁদের জ্ঞান আহরণ করে কয়েক বছর পরে দেশে ঢুকতে বলবো।
যারা বিদেশে যেতে পারবেন না, তাদেরকে দেশে বসে অনলাইনে বিদেশের সাথে যুক্ত হতে বলবো, জ্ঞান আহরণের জন্যে।
০৬ ই মে, ২০২৫ রাত ১০:৩৬
যামিনী সুধা বলেছেন:
আপনি যা বলেন, উহার কোন মুল্য নেই; আপনার সততার অভাব আছে।
৮|
০৬ ই মে, ২০২৫ রাত ১১:৫৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমার মনে আছে ড. ইউনূস বক্তব্যের দেয়ার সময় বারবার Malaysia'র কথা বলেছিলেন। সেখানে মনে হয় সোশ্যাল বিজনেস ভালো ব্যবসা করছে। আরেকটা কথা বলেছিলেন তা হলো ভারত-পাকিস্তানের কর্মীদের থেকে নাকি বাংলাদেশি কর্মীদের সুনাম বেশি বিদেশে। ভারত-পাকিস্তানের কর্মীরা নাকি মেশিন নষ্ট হলে নিজে ঠিক করার চেষ্টা করে না। বাংলাদেশিরা নিজেরাই ঠিক করে কাজ শুরু করে দেয়। কারো ঠিক করা পর্যন্ত অপেক্ষা করে না।
আর তেমন কোনো বক্তব্য মনে নাই। উনার থেকে ব্রাকের সৌজন্যে মার্কেটিং গুরু ফিলিপ কটলারের বক্তব্য বেশি উপভোগ করেছিলাম।
০৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:০৫
যামিনী সুধা বলেছেন:
উনি নোবেল পাবার পর, ২০০ ডলার ( স্ত্রী ও আমি) দিয়ে উনার বক্তব্য শুনার জন্য গিয়েছিলাম; ২০ মিনিট শোনার পর, আমরা বেরিয়ে গেছি। পরে শুনলাম উনি ১২০ মিনিট বক্তৃতা দিয়ে ছিলেন।
৯|
০৭ ই মে, ২০২৫ ভোর ৫:৫৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভারত এইটা কি কাজ করলো ? নাকি পুরোটাই দুই দেশের মধ্যে মধ্যস্ততায় হয়েছে?
০৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:০৭
যামিনী সুধা বলেছেন:
ভারত পাকিস্তানকে নিজেদের মাসল দেখাচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি যদি জাতি গঠনের বক্তব্য দিতাম তবে যে বিষয় গুলো উল্লেখ থাকতো :

১- কিভাবে জাতিকে উন্নতির পথে এগিয়ে নেয়া যায়।
২- শিক্ষা, নৈতিকতা ঐক্য, স্বাধীনতা ও সংস্কৃতির ধরে রাখার গুরুত্ব বুঝাতাম।
৩- নাগরিকদের অধিকার ও কর্তব্য নিয়ে আলোচনা করতাম।
৪ - ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি শক্তিশালী ও সম্মানিত জাতি গঠনের কর্মপদ্ধতি নিয়ে কথা বলতাম।
এছাড়া রাজনৈতিক নেতৃত্ব সৎ ব্যক্তির হাতে থাকা উচিত, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, দূর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স, জনকল্যাণ মুখী কাজ, জনগণ মিলেমিশে যাতে কাজ করে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করতাম।