নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যামিনী সুধা

যামিনী সুধা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকার সাহায্য নিয়ে, পাকিস্তান আমাদের জাতির উপর প্রতিশোধ নিয়ে যাচ্ছে বারবার।

১৭ ই মে, ২০২৫ ভোর ৫:২৯



শেখ হত্যা, বাংলাদেশে মিলিটারী শাসন, মিলিটারীর মুঠোয় জাতি, মিলিটারীর দল বিএনপি, জাপার জন্ম ও তান্ডব; জামাত-শিবির'এর তান্ডব, এগুলো হচ্ছে পাকিস্তানের প্রতিশোধ নেয়ার এ্যাকশন। তারা ১৯৭১ সালের পরাজয় ও বিশেষ করে ৯০ হাজার সৈন্যের ভারতে হিন্দুদের হাতে বন্দী হওয়ায় ভয়ংকর ক্ষুব্ধ।

পাকিস্তান ভাংগার জন্য কে দায়ী, বাংগালী জাতি, শেখ মুজিব, পাকিস্তানী সেনাবাহিনী, ভুট্টো, পশ্চিম পাকিস্তানের মানুষ?

আমার মতে দায়ী পাকিস্তানের সেনাবাহিনী; ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর উপর পশ্চিম পাকিস্তানের জনতার বড় অংশের বিশাল আস্হা ছিলো। তখনো সেনাবাহিনীতে আইয়ুবের জেনারেলরা অপরিসীম ক্ষমতার অধিকারী। অন্যদিকে ভুট্টো ছিলো আইয়ুবের বরপুত্র। পাকী বাহিনী ও ভুট্টো মিলে আওয়ামী লীগকে সরকার গঠনে বাধা দেয়ায়, বাংগালীরা অসহযোগ আন্দোলন শুরু করেন। এই আদোলন থামানোর একমাত্র উপায় ছিলো সরকার গঠন করতে দেয়া।

কিন্তু সেনাবাহিনী আন্দোলন থামানোর সমাধান হিসেবে বেছে নয় ২৫শে মার্চ রাতে জাতির উপর গণহত্যা চলানো। গণহত্যা চালানোতে মুক্তিযুদ্ধ হয় ও বাংলাদেশের জন্ম হয়; দায়ী কে?

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:০৯

কামাল১৮ বলেছেন: পাকিস্তানের জন্মই ছিলো ভুল।বাংগালীদের উচিত হয়নাই পাকিদের সাথেমিলে একটি রাষ্ট্র গঠন করা।বাংগালীদের দরকার ছিলো আলাদা একটি রাষ্ট্র গঠন করা দুই বাংলাকে নিয়ে।জাতিরাষ্ট্র হয় ধর্মীয় রাষ্ট্র হয় না।
পাকিরা আমাদের কেবলমাত্র অর্থনৈতিক ভাবেই শোষণ করে নাই তারা আমাদের মাতৃভাষার উপরও আঘাত করেছে।

১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৬

যামিনী সুধা বলেছেন:



বৃটিশ যখন সিদ্ধান্ত নেয় যে, তারা ভারতে থাকবে না, তখন তারা সেখানে "কলোনী" থেকে ১টি "রিপাবলিক" গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়; পরে রাণী জিন্নাহের অনুরোধে মুসলমান এলাকা নিয়ে আরেকটি দেশ গঠনের অনুমতি দেয়'

কেহ চাইলেই ৩য় আরেকটা দেশ পেতো না; তখন যে এসব কথা উঠেনি তা'নয়; কিন্তু উহাকে কার্যকর করার মতো বাংগালী নেতৃত্ব ছিলো না।

২| ১৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ১১:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশে স্বাধীনতার এত বছর পরও অনেক লোক পাকিস্তান পাকিস্তান করে!!

১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৮

যামিনী সুধা বলেছেন:




৩০ ভাগ "দুষ্ট ও পঁচা" বাংগালী ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে কাজ করেছিলো; আজকে তাদের সংখ্যা ৬০ ভাগের বেশী।

৩| ১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:২০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ক্যু এর মাধ্যমে পাকিস্তান প্রতিশোধ নেয় জনগণের উপর আর ক্যু না হলে শেখ হাসিনা গদিতে বসে থাকলে আওয়ামী লীগ এবং ছাত্রলীগ কে দিয়ে জনগণের উপর প্রতিশোধ নিতো। এইজন্য ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য কওমী জননী উপাধি নিয়েছেন।

১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৪

যামিনী সুধা বলেছেন:



রাজনীতি আপনি যতটুকু বুঝেন , দেশ নিয়ে লেখার জন্য ইহা যথেষ্ট নয়; আপনি পাক ভারত, পাকিস্টান ও ভারত, এরপর পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের ইতিহাস বুঝেন বলে মনে হয় না। আপনি শেখ হাসিনাকে দেখেছেন; কিন্তু শেখ হাসিনা কেন নিজ দলকে ধ্বংস করে, আমলা, পুলিশ ও সেনাবাহিনী নিয়ে দেশ চালাতে বাধ্য হলেন, তা বুঝার মতো অবস্হানে এখনো নেই।

১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৯

যামিনী সুধা বলেছেন:



সামুর একমাত্র গল্পকার ব্লগার অপু কেন আজকাল গল্প লেখেন না? কারণ, ১ জন পাঠক উনাকেবেলেছেন যে, উহার লেখা গল্পগুলো কখনো গল্পের লেভেল অবধি যায় না।

আপনি ফিলিস্তিন সম্পর্কে না'জেনেও লিখেছেন; না'জেনে, না'বুঝে লেখার কোন দরকার ছিলো?

৪| ১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার সাথে একজন সাধারণ আওয়ামী লীগারের তেমন কোনো ডিফারেন্স নেই। দীর্ঘ এক যুগের বেশি সময় শাসন করার পরও আপনার কাছে মনে হয় শেখ হাসিনার সাথে অন্যায় হয়েছে। অথচ শেখ হাসিনার শাসনআমলে যে মানুষের সাথে অন্যায় হয়েছে সেটা আপনার চোখে পড়ে না। তাই যখনই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যায় কোনো বক্তব্য তখন সে লেখকের জ্ঞানের ঘাটতি ধরা পড়ে আপনার চোখে। শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশ জঙ্গীবাদ চর্চার উর্বর ভূমিতে পরিণত হয়েছে। এগুলো এতদিন চাপা ছিলো এখন সব একসাথে আত্নপ্রকাশ করেছে। জাতি বিভক্ত হয়েছে শেখ হাসিনার কারণে।

ফিলিস্তিন নিয়ে লেখার ব্যাখ্যা আমি দিয়েছি।

আমি সবসময় সঠিক হবো না এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সামু কোনো এক্সাম সেন্টার না। :)

১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৫

যামিনী সুধা বলেছেন:




সামু এক্সাম সেন্টার নয়, সামু হচ্ছে শিক্ষিত বাংগালী পাঠক ও লেখকদের স্হান।

আমি আওয়ামী লীগের সঠিক নেতৃত্ব দেখার সুযোগ পেয়েছিলেম, আমি আওয়ামী লীগের পতনও দেখেছি। ১টি দল বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে কাজ করেছিলো, সেটা আওয়ামী লীগ।

৫| ১৭ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: একবার কোনো ভালো কাজ করলে যে আজীবন সেটাকে পুজি করে খারাপ করে যাবে এইটা কোনো যুক্তির কথা হতে পারে না। রাষ্ট্রে বসবাস করা লোকজন নাগরিক হয়ে উঠবে না ট্রাইবাল-সমাজের দিকে অগ্রসর হবে সে জন্য শ্রেষ্ঠ জ্ঞানীর প্রয়োজন হয় না। বেসিক কিছু বিষয়ে কাজ করলেই হয়। এখন যদি শেখ হাসিনার বেসিক জ্ঞানও না থাকে তাহলে এতদিন ক্ষমতা ধরে রাখা উচিত হয়নি। জাতি যেহেতু অধঃপতিত হয়ে গেছে ৭৫ সালে তাই ২০১৪ সালস ক্ষমতা ছেড়ে দিলে ভালো হতো। যেহেতু আর ঠিক হবে না জাতি শুধু শুধু কষ্ট করে লাভ কি ? :)

১৭ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫২

যামিনী সুধা বলেছেন:




শেখ হাসিনা ক্ষম্তায় আসার কথা ছিলো না; মিলিটারী শেখকে হত্যা করায় ও মিলিটারী দেশে সরকার গঠনে হস্তক্ষেপ করায় সবকিছুই ছিলো ওলটপালট; এখনো তাই হচ্ছে।

৬| ১৭ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:০১

কথামৃত বলেছেন: ৫ আগষ্ট ২০২৪ এ শেখ হাসিনা সরকারের পতনের কারন স্রেফ ভোটাধিকার হরন ও সীমাহীন দূর্নীতি নয়।শেখ হাসিনার পতনের প্রধান কারন আওয়ামী লীগকে দূর্বল করে দেওয়া।

শেখ হাসিনা মনে করে সে বিশাল বড় কুতুব।কিন্তু বাস্তবতা হলো শেখ হাসিনার বিশেষত্ব আওয়ামী লীগের কারনে।আওয়ামী লীগ একটি ঐতিহাসিক রাজনৈতিক দল।দলটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে।স্বাভাবিকভাবে দলটিতে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ব্যাপী সমর্থক রয়েছে।বুদ্ধিজীবী রয়েছে এবং মতাদর্শিক গ্রহনযোগ্যতা ও বাঙালি জাতীয়তাবাদী কালচারাল উইং রয়েছে।

কিন্তু শেখ হাসিনা সাইকোলজিক্যালি একজন স্বৈরাচার ও সেমি ফ্যাসিস্ট।স্বৈরাচার সবসময় নিজের প্রশংসা শুনতে পছন্দ করে।সে তার দলের ভেতর অন্যদের প্রশংসা শুনলে ঈর্ষান্বিত হয়।দেখবেন ঠিক এইজন্য শেখ হাসিনা সৈয়দ আশরাফকে অপছন্দ করত।সে মনে করত আওয়ামী লীগের ভেতরে হাসিনার চয়েও সৈয়দ আশরাফের জনপ্রিয়তা বেশি।শেখ হাসিনা শহীদ জননী জাহানারা ইমামকে ঘৃণা করত কারন সে ভাবত যদি জাহানারা ইমাম মুক্তিযুদ্ধের প্রধান স্টেক হোল্ডার হয়ে উঠেন!

এইজন্য শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের ভেতরের যত বড় নেতা রয়েছে তাদের ধীরে ধীরে সাইডলাইন করে দিয়ে তেলবাজ "জ্বি আফা" টাইপ নেতাকর্মীদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বসিয়েছিল।ওবায়দুল কাদেরের মত অযোগ্য ও তৃণমূলে অজনপ্রিয় নেতাদের দীর্ঘদিন দলের সাধারণ সম্পাদকের আসনে বসিয়েছিল।

শেখ রেহেনা, শেখ হেলাল, ওবায়দুল কাদের মিলে আওয়ামী লীগের প্রতি অঙ্গসংগঠনে টাকা নিয়ে পদ বিক্রি করত।স্বাভাবিক একজন লোক সারাজীবন রাজনীতি করেছে আওয়ামী লীগের জন্য, বিএনপির আমলে মাইর খাইছে জেল কেটেছে সে কেন টাকা দিয়ে পদ কিনবে? সুতরাং পদগুলো কিনে নিছে বিভিন্ন ব্যবসায়ী, বর্জোয়া এবং জামাতপন্থী লোকজন।

যুবলীগ আওয়ামী লীগের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।কারন মাঠ দখলে যুবলীগের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি।অথচ যুবলীগের সকল পদ বিক্রি করত শেখ পরশের বউ যুথি

স্বাভাবিকভাবে যখন একজন লোক টাকা দিয়ে পদ কিনবে তখন তার প্রধান টার্গেট থাকবে সেই টাকা উঠানো।সুতরাং আওয়ামী লীগ পার্টি হয়ে উঠে একটি টাকা ইনকামের মাধ্যমে।স্বাভাবিকভাবে ২০১৬ এর পর থেকে এই প্রক্রিয়া ১০ বছর চলমান থাকার পর এখন দল হিসেবে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক অবস্থান দেউলিয়া।

দেখবেন গত ৮ মাসে শেখ পরিবারের কোন সিঙ্গেল সদস্য দেশে আসে নি সাহস করে।এছাড়া আওয়ামী লীগের বর্তমান কমিটির শীর্ষ কোন নেতা মাঠে নামে নি।

সুতরাং শেখ হাসিনার এমন লক্ষনসেনের মত অবস্থা হওয়ার কারন নিজের হাতে দল দূর্বল করে দেওয়া যদিও এই পদবানিজ্য করে হাসিনার আত্মীয় স্বজনরা বিলিয়ন ডলার কামিয়েছে।

এদের হাতে আওয়ামী লীগের অবস্থা বিয়ন্ড রিপেয়ার অবস্থায় পরিনত হয়েছে।আওয়ামী লীগ কখনো আর শক্তিশালী হতে পারবে না যতদিন হাসিনার আত্মীয় স্বজনরা যেমন শেখ রেহানা, শেখ হেলাল, শেখ তাপস, শেখ পরশ, শেখ তন্ময়, নিক্সন চৌধুরীসহ শেখ পরিবারের লোকজন আওয়ামী লীগের পদগুলো বন্টন করবে।

একজন লোক আওয়ামী লীগের জন্য সারাদিন লেখালেখি করছে, রাস্তায় মাইর খাচ্ছে, জেল কাটছে তাকে দেখবেন দলে কোন পদ নেওয়া হবে না।অথচ অন্য নেতা শেখ পরশের বউ যুথির Pu$$Y চেটে দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদ পেয়ে যাচ্ছে তখন স্বাভাবিকভাবে ঐ দল বিরোধী দলের সঙ্গে পাওয়ার পলিটিক্স ও ইনটেলেকচুয়াল পলিটিক্সে লড়াই করতে পারবে না।

৫ আগষ্ট ২০২৪ এ শেখ হাসিনা সরকারের পতনের কারন স্রেফ ভোটাধিকার হরন ও সীমাহীন দূর্নীতি নয়।শেখ হাসিনার পতনের প্রধান কারন আওয়ামী লীগকে দূর্বল করে দেওয়া।

শেখ হাসিনা মনে করে সে বিশাল বড় কুতুব।কিন্তু বাস্তবতা হলো শেখ হাসিনার বিশেষত্ব আওয়ামী লীগের কারনে।আওয়ামী লীগ একটি ঐতিহাসিক রাজনৈতিক দল।দলটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে।স্বাভাবিকভাবে দলটিতে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ব্যাপী সমর্থক রয়েছে।বুদ্ধিজীবী রয়েছে এবং মতাদর্শিক গ্রহনযোগ্যতা ও বাঙালি জাতীয়তাবাদী কালচারাল উইং রয়েছে।

কিন্তু শেখ হাসিনা সাইকোলজিক্যালি একজন স্বৈরাচার ও সেমি ফ্যাসিস্ট।স্বৈরাচার সবসময় নিজের প্রশংসা শুনতে পছন্দ করে।সে তার দলের ভেতর অন্যদের প্রশংসা শুনলে ঈর্ষান্বিত হয়।দেখবেন ঠিক এইজন্য শেখ হাসিনা সৈয়দ আশরাফকে অপছন্দ করত।সে মনে করত আওয়ামী লীগের ভেতরে হাসিনার চয়েও সৈয়দ আশরাফের জনপ্রিয়তা বেশি।শেখ হাসিনা শহীদ জননী জাহানারা ইমামকে ঘৃণা করত কারন সে ভাবত যদি জাহানারা ইমাম মুক্তিযুদ্ধের প্রধান স্টেক হোল্ডার হয়ে উঠেন!

এইজন্য শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের ভেতরের যত বড় নেতা রয়েছে তাদের ধীরে ধীরে সাইডলাইন করে দিয়ে তেলবাজ "জ্বি আফা" টাইপ নেতাকর্মীদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বসিয়েছিল।ওবায়দুল কাদেরের মত অযোগ্য ও তৃণমূলে অজনপ্রিয় নেতাদের দীর্ঘদিন দলের সাধারণ সম্পাদকের আসনে বসিয়েছিল।

শেখ রেহেনা, শেখ হেলাল, ওবায়দুল কাদের মিলে আওয়ামী লীগের প্রতি অঙ্গসংগঠনে টাকা নিয়ে পদ বিক্রি করত।স্বাভাবিক একজন লোক সারাজীবন রাজনীতি করেছে আওয়ামী লীগের জন্য, বিএনপির আমলে মাইর খাইছে জেল কেটেছে সে কেন টাকা দিয়ে পদ কিনবে? সুতরাং পদগুলো কিনে নিছে বিভিন্ন ব্যবসায়ী, বর্জোয়া এবং জামাতপন্থী লোকজন।

যুবলীগ আওয়ামী লীগের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।কারন মাঠ দখলে যুবলীগের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি।অথচ যুবলীগের সকল পদ বিক্রি করত শেখ পরশের বউ যুথি

স্বাভাবিকভাবে যখন একজন লোক টাকা দিয়ে পদ কিনবে তখন তার প্রধান টার্গেট থাকবে সেই টাকা উঠানো।সুতরাং আওয়ামী লীগ পার্টি হয়ে উঠে একটি টাকা ইনকামের মাধ্যমে।স্বাভাবিকভাবে ২০১৬ এর পর থেকে এই প্রক্রিয়া ১০ বছর চলমান থাকার পর এখন দল হিসেবে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক অবস্থান দেউলিয়া।

দেখবেন গত ৮ মাসে শেখ পরিবারের কোন সিঙ্গেল সদস্য দেশে আসে নি সাহস করে।এছাড়া আওয়ামী লীগের বর্তমান কমিটির শীর্ষ কোন নেতা মাঠে নামে নি।

সুতরাং শেখ হাসিনার এমন লক্ষনসেনের মত অবস্থা হওয়ার কারন নিজের হাতে দল দূর্বল করে দেওয়া যদিও এই পদবানিজ্য করে হাসিনার আত্মীয় স্বজনরা বিলিয়ন ডলার কামিয়েছে।

এদের হাতে আওয়ামী লীগের অবস্থা বিয়ন্ড রিপেয়ার অবস্থায় পরিনত হয়েছে।আওয়ামী লীগ কখনো আর শক্তিশালী হতে পারবে না যতদিন হাসিনার আত্মীয় স্বজনরা যেমন শেখ রেহানা, শেখ হেলাল, শেখ তাপস, শেখ পরশ, শেখ তন্ময়, নিক্সন চৌধুরীসহ শেখ পরিবারের লোকজন আওয়ামী লীগের পদগুলো বন্টন করবে।

একজন লোক আওয়ামী লীগের জন্য সারাদিন লেখালেখি করছে, রাস্তায় মাইর খাচ্ছে, জেল কাটছে তাকে দেখবেন দলে কোন পদ নেওয়া হবে না।অথচ অন্য নেতা শেখ পরশের বউ যুথির Pu$$Y চেটে দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদ পেয়ে যাচ্ছে তখন স্বাভাবিকভাবে ঐ দল বিরোধী দলের সঙ্গে পাওয়ার পলিটিক্স ও ইনটেলেকচুয়াল পলিটিক্সে লড়াই করতে পারবে না।




কারন ভেড়াকে দিয়ে নেতৃত্ব করিয়ে কখনো যুদ্ধ জেতা যায় না।যে লোক যুথির Pu$$Y চেটে নেতা হইছে তার প্রধান দক্ষতা ওটাই।সে কখনো রাস্তায় আওয়ামী লীগের পক্ষে থেকে বিএনপি বা জামাতের সঙ্গে মারামারি করবে না।

সুতরাং শেখ হাসিনা সরকারের এই পতনের প্রধান কারন আওয়ামী লীগ দলকে দূর্বল করে দেওয়া পদ বানিজ্যের মাধ্যমে।

১৭ ই মে, ২০২৫ রাত ১০:২৬

যামিনী সুধা বলেছেন:



শেখ হাসিনা রাজনীতিবিদ ছিলেন না; তিনি একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক দলকে ধ্বংস করে, সেখানে লাঠিয়ালদের যায়গা করে দিয়ে দলটাকে পরাজিত করেছেন। শেখ পরিবারে শেখ সাহেব ছিলেন নেতা, শেখ হাসিনা ছিলো কৌশলী, বাকীরা ছিলো চোর ডাকাত।

৭| ১৭ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:০৮

কথামৃত বলেছেন: সরি, ছবি আপলোড করার জন্য লেখা কপি করেছিলাম। সেইটা আবার পেস্ট হয়ে গেছে।

১৭ ই মে, ২০২৫ রাত ১০:২৭

যামিনী সুধা বলেছেন:



অসুবিধা নেই, আমি বুঝতে পেরেছি।

৮| ১৮ ই মে, ২০২৫ ভোর ৪:৪৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আপনি এক জন জামাতী।
হিজবুতও হতে পারেন।

১৮ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:৩৩

যামিনী সুধা বলেছেন:




এখন যারা ব্লগে আছেন, ওদের ৮০/৯০ ভাগ প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের অংশ; এরা আজকের বিশ্ব সম্পর্ক কোন ধারণাই রাখে না।

৯| ১৮ ই মে, ২০২৫ ভোর ৪:৫১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ক্যু এর মাধ্যমে পাকিস্তান প্রতিশোধ নেয় জনগণের উপর আর ক্যু না হলে শেখ হাসিনা গদিতে বসে থাকলে আওয়ামী লীগ এবং ছাত্রলীগ কে দিয়ে জনগণের উপর প্রতিশোধ নিতো। এইজন্য ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য কওমী জননী উপাধি নিয়েছেন।


আপনি কি একজন জামাতী?
হিজবুতও হতে পারেন।

১০| ১৮ ই মে, ২০২৫ দুপুর ২:৩১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আওয়ামী লীগের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে না দেওয়া ছিল সে সময়ের সবচেয়ে বড় অপরাধ।

১৮ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:৩৬

যামিনী সুধা বলেছেন:




ক্ষমতা না দেয়ায় নতুন দেশের জন্ম হলো! ওরা বিশ্বাসঘাতক বাংগালীদের কিনে, বাংলাদেশকে ধ্ংস করে দিয়েছে।

১১| ১৮ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৪

মিরোরডডল বলেছেন:




কামালের প্রথম মন্তব্যটা ভালো লেগেছে।

গতকাল এই পোষ্টে কমেন্ট করেছিলাম।


১৮ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:৪১

যামিনী সুধা বলেছেন:




অন্য পোষ্টে আপনার মন্তব্যটা পড়েছি; আমি আপনার নিয়মগুলো মনে রাখবো।
নতুন নকীবকে আপনি যা বলেছেন, উনি যদিেসব বুঝতেন, উনার মাঝে আসল পরিবর্তন আসতো।

১২| ১৮ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

মিরোরডডল বলেছেন:





লেখক বলেছেন:
শেখ হাসিনা রাজনীতিবিদ ছিলেন না; তিনি একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক দলকে ধ্বংস করে, সেখানে লাঠিয়ালদের যায়গা করে দিয়ে দলটাকে পরাজিত করেছেন। শেখ পরিবারে শেখ সাহেব ছিলেন নেতা, শেখ হাসিনা ছিলো কৌশলী, বাকীরা ছিলো চোর ডাকাত।


ঠিক বলেছে।
শেখ মুজিবের মাঝে লিডারশীপ কোয়ালিটি ছিলো কিন্তু হাসিনা বাবার সেই দিকটা পায়নি, she was cunning.
হাসিনার ভালো কাজের সুযোগ থাকা সত্ত্বেও সেটা কাজে লাগায়নি।
একজন অটোক্র্যাট কখনোই সাধারণ মানুষের কাছের হতে পারে না।


১৮ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:৪৬

যামিনী সুধা বলেছেন:



শেখ হাসিনা জাতির যেই পরিমাণ ক্ষতি করেছে, ইহা ২০ বছরে ফিক্স করা সম্ভব হবে না। স্বাধীনতাকামীরা পরাজিত হয়েছে উনার বুদ্ধিহীনতা ও দুষ্ট পদক্ষেপের কারণে।

১৩| ১৮ ই মে, ২০২৫ রাত ১১:০২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি আজকে খুব সম্ভবত অসুস্থ ! গেট ওয়েল সুন গাজী সাব।

১৯ শে মে, ২০২৫ রাত ১২:০৭

যামিনী সুধা বলেছেন:



আমি ভালো আছি, ধন্যবাদ।

১৪| ২০ শে মে, ২০২৫ ভোর ৬:৫৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


কোর্টের রায় ছিল কাজীর বিচার।
যে সব কেন্দ্রের নির্বাচন পছন্দ হয়নি সেই সব কেন্দ্রের নির্বাচন বাতিল করে পুনরায় ভোট গ্রহণের আদেশ দিলে সেটা হতো রায়।
এখন যেটা হয়েছে সেটাকে রূপকথার কাজীর বিচার বলা যেতে পারে।
সে যে কোন একজন লিখেছিল-

চাইলাম চাকরি
হৈয়া গেলাম সরকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.