নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার প্রাণের পরে চলে গেল কে বসন্ত বাতাসটুকুর মত

জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায়

বৈরাগ্যসাধনে মুক্তি সে আমার নয়। অসংখ্য বন্ধনমাঝে মহানন্দময় লভিব মুক্তির স্বাদ।

জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

রামায়ণের সহজ গল্প-৬

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৫

জনকের ঘরে সীতা বড় হয়ে উঠছেন আর তার রুপের খ্যাতিও চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ছে সেই বালিকা বয়সেই।ভৃগু বা পরশুরাম একদিন বড় একটা ধনুক নিয়ে জনকের কাছে এল।বলল আমার সঙ্গে তোমার মেয়ের বিয়া দেবে? শুনি নাকি সে খুব সুন্দরী!্

পরশুরামকে সবাই ভয় পায়,জনক তো ভয়ে চুন,সে বলে, তুমি বিয়ে করবে এ অতি উত্তম ,আমার মেয়ের ভাগ্য খুবই ভালো বলতে হবে কিন্তু মুশকিল হল কী, সীতা এখন একফোঁটা মেয়ে ,তাকে বিয়া এখনই দেই কি প্রকারে?

পরশুরাম একটু খুশি না হয়ে পারে না,তার অহংকারও প্রবল।সে বলে বেশ ,আমার এই ধনুকটা রেখে আমি তপস্যা করতে যাচ্ছি।আমি এসে সীতাকে বিয়ে করব।মনে রেখ আমার শিক্ষায় যদি দেরিও হয়,এই ধনুকে না গুণ পরিয়ে কেউ যেন সীতাকে বিয়ে না করতে পারে।

আসলে এই ভৃগুমুনি ভাবত সে ছাড়া আর কেউই পারবে না।কাজেই এটা একটা চ্যালেঞ্জ, খবরটা ছড়াতে সময় লাগল না,অনেকেই ইট পেতে রাখতে জনকের বাড়িতে লাইন দিল।কিন্তু সেই ধনুক এত ভারী সেটা রাখার জন্যেই বড় একটা ঘর বানাতে হয়েছে,কেউই পারে না।এমনকি রাবনও এসে পারল না সেটা তুলতে।



এদিকে দশরথের ঘরেও রাম ও তার তিন ভাই ,ভরত লক্ষ্মন ও শত্রুঘ্ন বড় হচ্ছে।রাম বড় হয়ে রাজা হবে,দশরথের মনে পড়ে অন্ধকমুনির অভিশাপ,সেই জন্যেই আরও খুব পুতু পুতু করেই মানুষ করছে ছেলেদের। সে জানে একমাত্র রামের কিছু হলেই তার প্রাণ যাবে,তাই রামকে চোখের আড়ালে রাখে না।কিন্তু রামের শিক্ষাও চলে লালনের সঙ্গে।প্রথমে বশিষ্ঠর কাছে পড়াশুনা,মালঘরে গিয়ে মল্লযুদ্ধ,সুমেরূ পাহাড়ে গিয়ে ধনুর্বিদ্যা শেখেন,কিন্তু বাড়ি ফিরতে সামান্য দেরি হলেই বাবা আর তিন মায় খুব সমস্যা সৃষ্টি করে।তারা অকারণেই ঝামেলা শুরু করে।কান্নাকাটি ইত্যাদি।



দশরথের সঙ্গে একদিন রাম বেরিয়েছে গঙ্গাস্নান করতে,সঙ্গে অনেক লোকজন,রথ চলছে চার ভাই,রাজা দশরথ সবাই কিন্তু পথে চণ্ডালের দল পথ আটকালো,তাদের নেতা গুহক।দশরথ প্রথমে বদনাম হওয়ার ভয়ে চণ্ডালের দিকে তির মারছিল না ,কিন্তু দলবল নিয়ে যেতে গিয়ে গুহকের গ্রামের অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে বলে গুহক পথ ছাড়ল না ।দশরথ গুহককে হারিয়ে বেঁধে রথে তুলে নিলে গুহক পা দিয়ে বাণ মারা শুরু করে।রাম এতক্ষণ রথে ছিল, এবার এই পা দিয়ে বাণ মারা শিখবে বলে গুহকের সঙ্গে দেখা করে ও বন্ধুত্ব করে নেয়।

একদিন বিশ্বামিত্র মুনি এল দশরথের কাছে রামকে চাইতে। মিথিলায় রাক্ষস জাতের লোকেরা বনের মধ্যে ধোঁয়া দিয়ে যজ্ঞ করলেই সব নষ্ট করে দেয়।তিনি খবর পেয়েছেন যে রাম অনেক যুদ্ধবিদ্যা শিখে গেছে।



দশরথ হরিশ্চন্দ্রের গল্পটা জানত তাই বাধা দিতে পারবে না বিশ্বামিত্রকে,সে চালাকি করে ভরত আর শত্রুঘ্ন কে পাঠিয়ে দেয় রাম-লক্ষন সাজিয়ে।(শুধু রামের জন্যেই তার স্নেহ,এরা মরলে তিনি আঘাত পাবেন না) ,বিশ্বামিত্র বুদ্ধিমান,শিক্ষিত লোক-তার সন্দেহ হয়েছে, তিনি একটা পথের মোড়ে যেখানে পথ দুইভাগ হয়েছে সেখানে ছেলেদের দাঁড় করিয়ে জানতে চান,বলো ত বাবারা,কোন পথে যাব।একটা পথে গেলে তিন ঘন্টায় পৌঁছান যায় অন্য পথে তিনদিন লাগে,কিন্তু সমস্যা হচ্ছে তিন ঘন্টার পথে তাড়কা রাক্ষসী আছে।সে ব্রাহ্মন দেখলেই মেরে ফেলে।

ভরত উত্তর দেয়,তাহলে তিনদিনের পথেই চলুন।ঝামেলার কি দরকার। বিশ্বামিত্র রেগে বলে, বলো তোমার আসল নাম কি?যে রাজা হতে চায় তার এভাবে কথা বলা উচিত নয়।

ভরত আর কি করে,সে বলে ফেলে।বিশ্বামিত্র রেগে আগুন ছুঁড়ল অযোধ্যার দিকে।প্রজারা পড়ল বিপদে।তাদের ঘর-বাড়ি জ্বলে যায়।তারা সব জেনে রামের কাছে এসে বলে,দেখ –দশরথের অন্ধস্নেহের জন্য আমরা অসুবিধায় পড়েছি। বিশ্বামিত্র এবার আমাদের সব নষ্ট করে দেবে।অযোধ্যার কেউ আর বাঁচবে না তোমার বাবার জন্য।

রাম সে কথা শুনে চলে গেল বিশ্বামিত্রের কাছে।গিয়ে বলে ,মুনি প্রজাদের উপর রাগ করো কেন? আমার বাপে অন্যায় করছে বলে তুমি তাদের মারবে?এটা অন্যায়।চলো আমি যাব তোমার সঙ্গে।

বাড়ির সকলের কাছে বিদায় নিয়ে রাম গেল বিশ্বামিত্রের সঙ্গে ।যথারীতি দুই পথের মধ্যে তারা গেল সেই তাড়কার পথে।রাম তাড়কাকে আক্রমন করল, খুব যুদ্ধ হল দুজনের ।রাম একটু আহত হলেও তাড়কাকে মেরে ফেলল।বনের মধ্যে এই রাক্ষস জাতির নারী একা থাকতেন।তাড়কার আর্তনাদ শুনে মুনি অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেল।তাকে সেবা যত্ন করে জাগাল রাম।

এরপর পথে বিশ্বামিত্র এক পাথরের মত ব্রাহ্মনীর গায়ে পা ঠেকাতে বলল রামকে।রাম ক্ষত্রিয় হয়ে পা ঠেকাতে রাজি হল না, পাপ হবে যে! (অবতারেরও পাপের ভয় ছিল) তখন মুনি এই পাথর প্রতিমা অহল্যার জীবন কাহিনি বললেন।

অহল্যা ছিলেন সে যুগের শ্রেষ্ঠ সুন্দরী।গৌতম মুনির বউ তিনি।গৌতম মুনির শিষ্য হয়ে তখন ইন্দ্র তাদের বাড়িতে বসবাস করছেন। একদিন গৌতম মুনি যেই তপস্যা করতে বেরিয়েছে সকালে অমনি গৌতম মুনির মত সেজে বাড়িতে ঢুকেছেন।অহল্যা গৌতম মুনি ভেবে জানতেও চাইল যে এই সকালে সে কেন ফিরল,ইন্দ্রবেশী গৌতম ছদ্ম ভালোবাসায় তাকে জানাল যে হঠাৎ অহল্যাকে কাছে পাওয়ার আকাঙ্ক্ষায় তিনি ঘরে ফিরতে বাধ্য হয়েছেন।স্বামীর আহবানকে অস্বীকার না করে অহল্যা গেলেন শয়ন ঘরে সেই লম্পট ইন্দ্রের সঙ্গে।

তারপরে দুপুরে গৌতম ফিরেছেন।তাকে আসন পেতে দিল অহল্যা।মুনি বউ এর দিকে চেয়েই বোঝেন শৃঙ্গার চিহ্ন তার শরীরে।মুনি তাকে প্রশ্ন করেন,কি ব্যাপার অহল্যা? তোমাকে কেমন কেমন লাগছে কেন?

অহল্যা উত্তর দেন ,নিজে দোষ করে নিজেই জানতে চাইছেন? মনে নেই সকালে এলেন আমার কাছে? মুনি তখন সব বুঝতে পেরে প্রচণ্ড রেগে ওঠেন,-কোথায় গেল সেই বদমাশ ইন্দ্র !

ইন্দ্র ভালোমানুষের মত পুঁথি হাতে গুরুর সামনে আসে,দেখে মুনি তেলে বেগুনে জ্বলে তার সারা গায়ে যোনি চিহ্ন এঁকে শাস্তি দেন ।আর অহল্যাকে পাথরের মত এইখানে বসিয়ে রেখে যান।অহল্যা স্বামীর পা চেপে বলে—আমার কি দোষ ,মুনি? আমি তো তুমি ভেবেই...মুনি বলেন এর বিচার করবে রাজা।যেদিন রাজা এই পথে যাবে ,আর তোমাকে স্পর্শ করে বলবে যে তোমার দোষ নেই সেদিন আবার তুমি স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাবে।



রাম সমস্ত গল্প শুনে অবাক হয়।তার মনে দয়া ছিল,কিন্তু মহিলার মাথায় পা দিতে বাধো বাধো ঠেকছিল।মুনি তাকে বলে ,ও এখন পাথর,পতিতা! ওর গায়ে পা দেওয়া কখনই কোনও মানুষের গায়ে পা দেওয়ার সমান নয় ! তখন রাম তাকে স্পর্শ করে জানাল যে সে মুক্ত ও নির্দোষ।গৌতমও তখন অহল্যাকে গ্রহন করলেন আবার।

এর পরে বিশ্বামিত্রের সঙ্গে রাম মিথিলায় এল ।সেখানে তপোবনে রাক্ষস নামক আদিবাসীদের উৎপাত।রামের কথায় তারা যজ্ঞে বসল আর রাক্ষসরা ধোঁয়া দেখেই তেড়ে এল।তখন এমন একটা ওষুধ যুক্ত বাণ ছুঁড়ল রাম যে ধোঁয়ায় ধোয়ায় বনে আর কেউ কাউকে চিনতে পারে না।রাক্ষসেরা এ-ওকে মারতে মারতে শক্তিক্ষয় করে।রাম লুকিয়ে থাকে।মুনিরা রামকে এমন রস খাওয়ায় রামের সাহস খুব বেড়ে যায়,শক্তি বেড়ে যায়।মারীচ নামক রাক্ষস বন ছেড়ে চলে যায় দক্ষিনের লঙ্কায়।মুনিদের ক্ষমতা দেখে মারীচ রাক্ষসও তপস্যা শুরু করেন সেদিন থেকেই।

বিশ্বামিত্রের আদেশে এরপর রাম গেল মিথিলার রাজা জনকের বাড়ি।সেখানে সেই হরধনু ভেঙে সীতাকে বিয়ে করে শক্তির পরিচয় রাখতে হবে।রাম পঞ্চ ঝুটি নামক চুল বেঁধে সেজেগুজে সেখানে ঢুকে জনকের মন ভিজিয়ে ফেলল মিষ্টি কথায়।পরদিন সকালে সেই হরধনু বেঁকিয়ে দিল ভেঙে।জনকের ঘরে আনন্দ শুরু হল।

কিন্তু বিয়ের কথায় রাম্ বলল -বাবা না বললে বিয়ে করতে পারব না আর আমরা চার ভাই একসঙ্গে বিয়ে করব এটাই আমার ইচ্ছা।তখন জনকের ভাই এর মেয়েদেরও জনক কন্যা হিসাবে গ্রহন করে বিশ্বামিত্রকেই অনুরোধ করলেন যে অযোধ্যায় খবর দিয়ে দশরথের অনুমতি নিয়ে ও রামের অন্য ভাইদের নিয়ে যেন তিনি শুভকাজ ঘটানোর ব্যবস্থা করেন।



দশরথ খবর পেয়ে নিজে দুই ছেলে নিয়ে এল রামের বিয়ে দিতে।সেখানে সুমন্ত্রের বাড়িতে অযোধ্যার লোকেরা আশ্রয় নিয়ে বাঙালি হিন্দুদের বিয়ের সমস্ত অনুষ্ঠান পালন করল। চতুর্দোলায় চেপে রাম বিয়ে করতে গেল।তারপরদিন সকলে খাওয়া দাওয়া করে জনকের বাড়ি থেকে রওনা দিল অযোধ্যার দিকে। অযোধ্যায় অপেক্ষা করছিল তিন প্রধান রানী।তারা বরন করে নিল চার ছেলে ও চার বউকে।রাম-সীতা,লক্ষ্মণ-ঊর্মিলা,ভরত-মান্ডবী ও শত্রুঘ্ন-শ্রূতকীর্তি-সকলে অযোধ্যার রাজবাড়িতে সাদর আপ্যায়িত হল। (রামায়ণের আদিপর্ব সমাপ্ত)

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৪

রাতুল_শাহ বলেছেন: আবার ১ম পর্ব থেকে পড়তে হবে।

রামায়ণের গল্প আমি বন্ধুর মুখে শুনতাম। শুনতে খুব ভাল লাগতো।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৯

জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!পড়লে ভাল হবে আমারই।
আপনার পরামর্শে সংশোধন করা যাবে।

২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৩

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আমার মাথায় কিছু ঢুকছেনা। মাঝখানের পর্বগুলো মিস করেছি! :(

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৩

জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: যাহ,আমি সহজ হতে চেয়েছিলাম মাহী।

৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৫

যাযাবর৮১ বলেছেন:

জয়তিদি ১ম পর্ব থেকে পড়তে হবে দেখছি :)

ভালভাবে পইড়া আবার মন্তব্য দিব :-B


আগে ছিলাম কবি :)
এখন আঁকছি ছবি :-B
খারাপ আঁকলে দিয়েন একটা ঠুস B:-/
তাইলে আমার হইবে আবার হুশ /:)

পূর্ণতার মাঝে জীবন সাজুক
অপূর্ণতার মাঝে পূর্ণতা আসুক।
শুভকামনা সর্বক্ষণ
থাকুক সুস্থ দেহ মন। :)



৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১০

জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।খুব সুন্দর ছবি ও লেখাচিত্র।

৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০২

দীপান্বিতা বলেছেন: দারুন!...দারুন ঝর্‌ঝরে লেখা...খুব ভাল লাগলো...

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৬

জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দিপান্বিতা।আমিও পড়ছি।

৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১১

আজনবী বলেছেন: ব্লগে নজর রাখি। কিন্তু সময় স্বল্পতার জন্য ঠিকমত পোষ্ট পড়া হয় না। আজ পড়লাম। সহজ ভাষায় সুন্দর উপস্থাপন। ভাল থাকবেন।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৭

জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! আপনিও ভালো থাকবেন।মাঝে মাঝে আসবেন,লেখাটা তো চলছেই...

৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৮

যাযাবর৮১ বলেছেন:

নতুন পোস্ট কই??? :( :( :( :(


ভাল লাগা রইলো প্রিয় জয়তি :)


পূর্ণতার মাঝে জীবন সাজুক
অপূর্ণতার মাঝে পূর্ণতা আসুক।
শুভকামনা সর্বক্ষণ
থাকুক সুস্থ দেহ মন।:)


হে রে রে রে এবার তুলছে যাযু ফটু B-)
খারাপ হইলে বইলেন আমায় কটু :-/

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৬

জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: নতুন পোস্ট আসবে,আপনি আসবেন তো?

৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০২

arif25169 বলেছেন: upenrokishor rai- chotoder ramaion

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৬

জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: ???--সেইটা পড়ছেন? না আমাকে পড়তে বলছেন?

৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২০

বিপ্লব কান্তি বলেছেন: গুড লাক । মেয়ে বলেই মনে হয় আক্রমন থেকে বেঁচে যাচ্ছেন :) :)

আমার কথাটির তাৎপর্য আপনি না ও বুঝতে পারেন । যাই হোক বিস্তারিত বলছি না

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩০

জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: তাই? তাহলে সুবিধাবাদী হয়েই থাকি? যে কয়দিন বাঁচা যায়।আমি শুনেছি একজন মেয়ে আজও দেশছাড়া হয়ে কোন দেশে যেন বসে আছে।আপনি কি করছেন? আক্রমনের অপেক্ষা? বাঁচাবেন? না তাদের সাহায্যে নামবেন? নতুন,জনি না বলেই এত কৌতুহল।

১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০০

ময়ুরবাহন বলেছেন: আমার ইমেল আই ডি হল ayan_panipat এট ইয়াহু ডট কম ৷ আপনার ইমেলের অপেক্ষায় রইলাম ৷ আলাপ করার ইচ্ছা রইল ৷

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৪৪

জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.