![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"কাউকে ব্লক করা হবেনা। যার ভালো লাগে মন্তব্য করবেন.....না লাগলে নিদেনপক্ষে মাইনাস দিয়ে চলে যাবেন"
একদম ছোটবেলা থেকে কারণে-অকারনে কান্নাকাটি করার স্বভাব ছিলো। তাও আবার শব্দ না করে ,চোখ দিয়ে পানি পড়ছে ঠিকই মুখ শক্ত করে চেপে বসে থাকি....যাতে কান্নার আওয়াজ কেউ না শুনে। এভাবে কান্নার ফলে পরে একটাই সমস্যা হতো ,সেটা হলো পরে হেঁচকি উঠে যেত। এরপরে কান্নাকাটি বাদ হেঁচকি কিভাবে বন্ধ হবে সেটার চিন্তায় শেষ। আগে মারামারি করলে বড়ভাইকে সবসময় দেখেছি হাউমাউ করে কাঁদে আর ছোট প্রাণপণ চেষ্টা করত কান্নার শব্দ যাতে না হয় ....তারপর ও বেচারা ক্ষীণস্বরে চি চি নয়তো পো পো শব্দ করে কাঁদতো। এমন করার জন্য কতবার যে ঐ সময় ছোটকে আবারো কষে চড় লাগিয়ে বলতাম "চিচি শব্দ করবানা"। ভাইরা বরাবরই এটা বলে ক্ষেপাতো যে ঐসময় নাকি নাক ফুলিয়ে কান্না করতাম বলে মোটা নাক ফুলতে ফুলতে পাহাড় সাইজের দেখাতো... .. .।
বড় হবার পর ও স্বভাবটা গেল না। প্রথমবার যেদিন স্কুলে গেলাম,এস.এস.সি দিলাম কিংবা জবে জয়েন করলাম....সবটাই শুরু করেছি কান্না দিয়ে। এখনকার বাচ্চারা কত সুন্দর করে স্কুলে যায়। অথচ আমার মা প্রথম একটা মাস বাড়ীর কাজ বাদ দিয়ে স্কুলে আমার সাথে দুই ঘন্টা বসে থাকতো। ক্লাশ করতাম আর একটু পর পর পিছন ফিরে দেখতাম মা আছে নাকি। বাড়ীর কাছেই একটা মিশনারী স্কুলে কেজিতে ভর্তি হয়েছিলাম, সেখানে ব্যাগ,খাতা,পেন্সিল যাবতীয় সবকিছু তো দিতোই আবার ছুটির সময় প্রায়ই বিস্কুট নয়তো চামচে করে গুড়ো দুধ দিতো টিফিন হিসেবে। এসবের কথা বলে মা স্কুলে নিয়ে যেত।কয়েকমাস যাবার পর মা ভাবলো আর কান্নাকাটি করবো না ভেবে বাবাকে দিয়ে স্কুলে পাঠালো.. স্কুলের কাছে এসে বাবা ভাবলো আর বোধহয় ভয় নেই মনে করে চলে গেল। ক্লাশে বসেই দেখি বাবা নেই। সাথে সাথে ব্যাগ নিয়ে কাঁদতে কাঁদতে বাবার পিছনে পিছনে আবার বাড়ী চলে এসেছি।ক্লাশ ফাইভে থাকতে যখন জীবনে প্রথমবারের মতন কোন সাবজেক্টে ডাবল জিরো পেলাম। গার্জিয়ান ডেকে নিয়ে ক্লাশ টিচার কত যে বকা দিলো।সবার সামনে দাড়িয়ে চুপচাপ কাঁদছি......মা একটু ও বকা দেয়নি কারণ মা জানে পরে আমার হেঁচকি থামতে পারবে না। এরপর ক্লাশ ফাইভে সরকারী বৃত্তি পরীক্ষার সিট আরেক স্কুলে পড়লো। হলে ঢোকার আগে বাবাকে বার বার বলছি"বাবা,তুমি কিন্তু এই গাছতলা থেকে নড়বানা"। যে রুমে বসে পরীক্ষা লিখবো সেখান থেকে ঐ গাছতলা স্পষ্ট দেখা যায়। পরীক্ষার মাঝে মাঝে হুট করে বার বার উঠে চেক করি বাবা আছে কিনা? প্রথমবার ক্লাস সিক্সে উঠে যখন মিশনারী হোষ্টেলে দেওয়া হলো। খুব খুশী মনে গেলাম মনে হলো যেন মামার বাড়ীতে আসছি। বাবা-মা যেই আমাকে হোষ্টেলে দিয়ে গেট দিয়ে বের হয়ে যাচ্ছে আবার সেই কেজিতে পড়া ছোট বাচ্চার মতন কাঁদছি। আমাদের হোষ্টেলের সামনে একটা ফুলের বাগান ছিলো সেখানে দাঁড়িয়ে মাথানিচু করে দুনিয়া এক করে কাঁদছি.....হোষ্টেলের ইনচার্জ,দিদিরা কত যে হাত ধরে টানাটানি করলো আর নড়াতে পারে না। বার বার মনে হয়েছিলো বাবা-মা নিশ্চয় একটু পরে এসে আমাকে বাসায় নিয়ে যাবে। সেখানেই পাঁচটা বছর কেটেছে। সেই পাঁচ বছরে কান্নাকাটি করার স্বভাবটা বদলে নতুন করে অকারণে বক বক করা আর হাসাহাসি করার অভ্যাস হয়ে গেছে। দেখা গেল হোষ্টেলের ইনচার্জ বকা কিংবা শাস্তি দিলো তাও হাসছি।এস.এস.সি পরীক্ষার দিন ও এত নার্ভাস ছিলাম যে ফাইলে প্রবেশপত্র ছিলো সেটা বাইরে রেখেই হলে বসে আছি...খেয়াল হবার দৌড়ে বাইরে এসে দেখি সেদিন ও বাবা বাইরে ফাইল নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলো।বাবা বকা দিচ্ছিল কান্না করার স্বভাবটা আর গেল না বলে। কলেজের প্রথমদিন ও অনেক মন খারাপ করে কলেজে গেলাম। কারণ আর্মিদের কলেজে আমি পড়তে চাইনি অথচ সেখানেই যেতে হচ্ছে। ক্লাশে গিয়েই দেখি এত মেয়ে অথচ কাউকে চিনিনা। আবারো কান্না পাচ্ছে বলে মাথানিচু করে এক জায়গাতে বসে আছি,কারো সাথে পরিচিত ও হতে চাচ্ছি না। ফ্রেন্ড মনি সবার আগে এসে কথা বললো। পরের দু'টা বছর ওরা আমাকে অনেক ক্ষেপাতো প্রথমদিনের কথা বলে। মনে বলতো"তুই এভাবে বাচ্চাদের মতন নাক ফুলিয়ে কান্না করলি,অনেক মায়া লেগেছিলো"।আমার বাবা বোধহয় জানতো তার মেয়েটা জীবনে যে কাজটা প্রথমে করবে সেদিনটাই শুরু করবে কান্না দিয়ে....এজন্য সবসময় সাথে থাকতো। ইডেনের এডমিশনের দিন টেনশনে আমি হলরুমই খুঁজে পাচ্ছি না.....একজন বলে অমুক রুমে যাও আরেকজন আবার আরেক বিল্ডিং এ যেতে ।দেড়ঘন্টার পরীক্ষার প্রায় ২০ মিনিটই লাগলো রুম খুঁজে পেতে। সীটে বসে দেখি সবাই লিখছে আমি গাধীর মতন কাঁদছি। যে ম্যাডাম ঐদিন হলে ছিলো উনি পাশে বসে বললো "লিখতে থাকো,সবার পরে তোমার খাতা নিবো".....ভেবেছিলাম টিকবো না,কিভাবে জানি টিকে গেলাম।যেদিন জবে জয়েন করি সেদিন বাবা ঢাকার বাইরে ট্যুরে ছিলো ......একাই গেলাম। বাস থেকে নামার পর আর অফিসের লোকেশন মনে করতে পারছিলাম না। সেদিন বাসা থেকে বের হবার সময় ঠিক করেছি আজ অন্তত যেন আমার কান্না না পায়। অফিসের লোকেশন না পেয়ে আস্তে আস্তে মন খারাপ হচ্ছে।HR এ গিয়ে সাথে আরেক ভাইয়া জয়েন করবে তার জন্য ওয়েট করতে হবে। উনার জন্য প্রায় দেড় ঘন্টা বসে আছি আর প্রাণপণ চেষ্টা করছি চোখের পানি আটকানোর। এরপর আমাকে যখন IT তে পাঠালো আমি দৌড় দিবো নাকি ভাবছি।বাসায় বলে ও গেছি IT ছাড়া অন্য যেকোন ডিভিশনে কাজ করতে রাজী আছি। সেখানে গিয়ে দেখি যে প্রজেক্টে কাজ করবো সেখানে এক ইন্ডিয়ান মেয়ে ছাড়া আর কোন মেয়ে কলিগ নেই। সারাদিন আমি ডেস্ক থেকে নড়িনি এত মন খারাপ হয়েছিলো।তার উপর টয়লেট খুঁজতে গিয়ে আরেক হাস্যকর কাজ করলাম। মেয়েদের টয়লেট কোনটা জানতে চাইলে এক কলিগ শুধু বললো ঐদিকে...আমি বুঝত না পেরে আন্দাজেই গেলাম। টয়লেট থেকে বের হয়েই দেখি সামনে সিনিয়র ভাই দাড়িয়ে আছে....তার মানে ছেলেদের টয়লেটে ভুল করে গেছি। মনে হয়েছিলো এটা নিয়ে উনারা অনেক হাসাহাসি করবে,কিন্তু ঐ ভাইয়াটা চুপ ছিলো। পরে একটা সময় আমি নিজেই এই কাহিনী সবাইকে বলে বেড়িয়েছি... .. .।
এখন অনুভূতিগুলো কেমন জানি ভোঁতা হয়ে গেছে।কাছের কেউ অনেক কঠিন কোন কথা বললেও কান্না তো দূরের কথা কেমন জানি একটা ভোঁতা অনুভূতি ছাড়া আর কোনরকমই লাগেনা। মনে হয় যার যা ইচ্ছা বলুক।কয়েকদিন আগে আমার এক আত্মীয় ক্যান্সারে মারা গেল। উনাকে আমি ঈদের সময় বাড়ীতে গিয়ে দেখে ও এসেছি তারপর ও মরার খবরটা শুনে খালি মনে হয়েছিলো মানুষটা অনেক কষ্ট পেয়েছে, এখন আর কষ্ট পেতে হবে না।ছোটভাই সেদিন বললো "দি, তোমার কি এখন আর মন খারাপ হয় না,আগের মত কান্নাকাটি করো না যে"। হাসতে হাসতে ওকে বলেছিলাম" মন খরাপ হলে ও কান্না আর আসে না। আর কয়েকদিন পরে দেখবা সিনেমার নায়িকাদের মতন চোখে গ্লিসারিন দিয়ে কাঁদতে হবে"... .. .।
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৩
জেরী বলেছেন: আফা বেশী ভাবে ছিলাম পোস্ট লেখার সময়.....এখন এত বড় লেখা দেখে ঘুম পাচ্ছে
২| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৪
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: মনে হয় না, আপনি আর আপনার বাবুনি একসাথে হাপুস নয়নে কাঁদবেন সে দৃশ্যটা আমি এখনই দেখতে পাচ্ছি।
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৪
জেরী বলেছেন: বাবুনিটা কে??
৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: জেরী, তোমার ছোট বেলার কান্নার সাথে আমার ছোট বেলার কান্না হুবহু মিল আছে। গলা সেধে কান্নায় কস্ট লাঘব হয় কিন্তু ফুফিয়ে ফুফিয়ে কান্নায় কস্ট কমেনা বরং কস্ট বাড়ে!
তোমার সাথে অমিলঃ এখনো আমার খারাপ কিছু দেখলে গোপনে গোপনে কান্না পায়।
খুব সুন্দর লিখেছো। +
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৮
জেরী বলেছেন: হ্যা.....অনেকেই বলেছে এভাবে ফুপিয়ে কান্না না করতে। অনেক সময় শ্বাস বন্ধ হয়ে আসে...আর হেঁচকি উঠে যায় সেটা আর থামেই না। ভালো খারাপ কোন কিছুতেই আর অনুভূতি ঠিক মত কাজ করে না......দেখে না দেখার,বুঝে ও না বুঝার ভান করি......।
জীবনে চলার জন্য ভান করাটা অনেক জরুরী.....সেটা অবশ্যই অন্যদেরকে খুশী করার জন্য
৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৫
দূর্ভাষী বলেছেন: তা কি এখন আমাদের জেলিবুকে কি কান্না দিদি বলে ডাকতে হবে।
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪০
জেরী বলেছেন: এখন এমন আর হয় না ভাইয়া
৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৫
শ।মসীর বলেছেন: মন খরাপ হলে ও কান্না আর আসে না।আহারে কাঁদার কত শখ তবুও কাঁদতে পারতেছেনা
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪১
জেরী বলেছেন: সামনে এমন দিন আসবে সিনেমার নায়িকাদের মতন চোখে গ্লিসারিন দিয়ে কাঁদতে হবে
৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: শ্যাষ কবে কানসি মনে নাই। তয় চোখ ছলোছলো হয় মাঝেমধ্যে এডি ঠিক।
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪২
জেরী বলেছেন: নিজের চোখরে শাসন করেন অযথা কেন ছলোছলো হবে
৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৭
শাওন৩৫০৪ বলেছেন: আপনের হোস্টেলের কাহিনী শুইনা তো আমার তারে জামিন পার'র মেয় কাভি বাৎলাতি নেহি গানটা মনে পৈড়া গিয়া চোখে পানি পানি লাগতাছে....
লেখাটা চমৎকার হৈছে হে জেলিদী...
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪৫
জেরী বলেছেন: আমার হোষ্টেলে দেবার জন্য প্রথম দিকে বাবা-মা'র উপর অনেক রাগ ছিলো.....কিন্তু সেটা ভুল ডিসিশন ছিলো না। বাবা-মা'র কাছে থাকলে আমি সিউর ন্যাকা-প্যাকা স্বভাবের হয়ে যেতাম।
৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৮
আহমেদ রাকিব বলেছেন: ইউনির শেষ কটা দিন, জীবনে এর চেয়ে বেশি কান্না আর কোনোদিন হবে না। কাঁদতে কাঁদতে চেহারা বদলে গিয়েছিল। কিছুতেই বুঝতে পারছিলামনা, এত পানি আসে কোত্থেকে? এখনো বুঝতে পারি না। অদ্ভুত একটা সময় ছিল। সেই কান্নাটা এখনো মিস করি। মিস করি সেই অনুভূতি। মনে পড়লে চোখ ছল ছল হয় না তা না। কিন্তু অমন হাপুস কান্না। অদ্ভুত। বড়ই বিচিত্র। এই পোষ্ট পড়েই আমার এখন একটা পোষ্ট লিখতে ইচ্ছে করছে। কি করি এখন?
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪৯
জেরী বলেছেন: হোষ্টেলে ১ম ২ টা বছর নাকের পানি চোখের পানি এক করে কান্না করতাম.....সেই আমি কলেজে উঠে বাবাকে বললাম আমাকে আবার হোষ্টেলে দাও
আপনার স্মৃতিকথা ও লিখে ফেলুন। আমি ঠিক করেছি আমার হোষ্টেল-জীবন নিয়ে পরে লিখবো
৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৯
চানাচুর বলেছেন: আমি লাস্ট ২৭ অক্টোবর কানছিলাম।
আমি কান্নাকাটি করতে এখনও এক্সপার্ট। আম্মু পাশে থাকলে আমি এমনি এমনিও অনেকক্ষণ কান্নাকাটি করতে পারি।
পোস্টটা দারুণ লিখেছো। তোমার লেখাগুলো সবসময় অন্যরকম হয়।
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৪
জেরী বলেছেন: ছোটভাই, কান্নার বদলে আমি কারণে-অকারণে অনেক হাসতাম ও একটা সময় .....সেটা নিয়া ও অনেক বকা খাইছি ....।কেউ বকা দিলে ও হাসতাম.....মুড আসলে সে কাহিনী লিখবো আরেকদিন।
১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৮
পুরাতন বলেছেন: কান্না কাহন ভালো লাগলো
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫০
জেরী বলেছেন:
১১| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২০
মুকুট বলেছেন: শ্বশুর বাড়ি যাবার সময়ের কান্না কি হইছে
অবশ্য মেয়েরা এখন কাঁদে না, মেকআপ নষ্টের ভয়ে। জেরীবু কি করবে?
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫১
জেরী বলেছেন: মনে মনে ঠিকই কাঁদে......সব কান্না কি চোখে দেখা যায়?
১২| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৬
নাজনীন১ বলেছেন: হায় হায়!! আমি যে কমেন্টটা করতে চাইলাম, লগ ইন করে দেখি মুকুট ভাই সেটা করে দিল।
যাক্, আপনাকে কেউ ছিঁচকাঁদুনে বলেনি কখনো?
চাকুরী করলে আসলেই মন অনেক শক্ত হয় নানা বাস্তবতায়।
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৪
জেরী বলেছেন: চাকুরী করলে আসলেই মন অনেক শক্ত হয় নানা বাস্তবতায় ----এটা ঠিক। চাকুরীর আগে আমি একটা টিউশনি ও করার সাহস করতে পারিনি....ভাইরা এটা নিয়ে খোটা দিত
১৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৭
আইরিন সুলতানা বলেছেন: তাও আবার শব্দ না করে ,চোখ দিয়ে পানি পড়ছে ঠিকই মুখ শক্ত করে চেপে বসে থাকি....
-----------------
এরকম কান্নার সময় বেশী টের পাওয়া যায়, চোখের পানিরও যে উত্তাপ আছে, যখন গাল বেয়ে বেয়ে গড়িয়ে পড়ে ...
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৬
জেরী বলেছেন: এরকম কান্নার সময় বেশী টের পাওয়া যায়, চোখের পানিরও যে উত্তাপ আছে, যখন গাল বেয়ে বেয়ে গড়িয়ে পড়ে ....................
.....................................................................
আর তখন মনে হয় কেউ কারো না।
১৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৮
মুকুট বলেছেন: @নাজনীন১, হা হা হা। আমার এক কলিগের বিয়েতে দেখেছিলাম, আমাদের নতুন ভাবী স্ট্র দিয়ে পানি খেতে, মেকাপ নষ্ট যাতে না হয়.............
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৪
জেরী বলেছেন:
১৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৩
সিরাজ বলেছেন: + দিলাম তবুও আর কাইন্দেন না
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৭
জেরী বলেছেন: আচ্ছা
১৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১২
সাইলেন্স অভ দ্যা ল্যাম্বস বলেছেন: আপনে তয় মাইয়া...?
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৮
জেরী বলেছেন: রিয়েল লাইফে তো মেয়ে জানি নিজেরে.....ভাচুর্য়াল লাইফে মন চাইলে ছেলে ও ভাবতে পারেন(ব্লগে অনেকে তাই ভাবে)
১৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১৬
আউলা বলেছেন: বইন, আগে আমি মানুষ মরলেও কানতাম না এখন সিরিয়ালে হালকা ন্যাকা কান্না দেখলেই চোখ ছলছল করে :!>
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০১
জেরী বলেছেন: এটা তোমার বুড়ি হবার প্রধান লক্ষ্মণ....ইয়াং মেয়েরা সিরিয়ালের হিরোদের দেখেই কুল পায় না কান্না করবো কখন?
১৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৫
""শ্রাবণী"" বলেছেন:
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০২
জেরী বলেছেন: ???
১৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৫
আউলা বলেছেন: কি ব্যাপার আপনি বেছে বেছে রিপ্লাই দিতেছেন আমার কমেন্টের রিপ্লাই দিতেছেন না! এত অহংকার ভাল না।
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৪
জেরী বলেছেন: আমি সিউর জানা'পুর সাথে আপনার খ্যাতির আছে .....তা না হলে আপনারে ব্লক করতে গেলেই মেসেজ আসে আউলারে ব্লক করার নিয়ম নেই
২০| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৫
তাজা কলম বলেছেন:
এখন আর কান্নার সুযোগ পাইনা, মেয়েদরে কান্না থামাইতেই দিন যায়।
১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৫
জেরী বলেছেন: তাই নাকি?
২১| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩০
বৃত্তবন্দী বলেছেন: আহারে...
১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৬
জেরী বলেছেন: এখন ভালো হয়ে গেছি
২২| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৬
কালপুরুষ বলেছেন: ওরে মোর আল্লাহরে!! পিচ্চি জেরী কতবড় পোস্ট লিখছেরে!!অহন আমি নিজেই কান্দুম। ঐ কে আছিসরে- আমারে কান্দোনের লাইগা ইট্টু গ্লিসারিন দে!! আমি ব্লগে বইয়া বইয়া ইট্টু কান্দি!!
১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৭
জেরী বলেছেন: পোস্টের সাইজ দেখে নিজেই কাহিল
২৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫২
অপ্সরা বলেছেন: আমার এখনও গ্লিসারিন ছাড়াই কান্না আসে জেরীমনি।
১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৮
জেরী বলেছেন: তোমার পোস্ট পড়েই বুঝা যায় তুমি যে কান্নাকাটিতে বিশেষভাবে এক্সপার্ট
২৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১১
বড় বিলাই বলেছেন: কান্নার মত আর কিছু যেন না ঘটে আপনার জীবনে, সারা জীবন হেসে হেসে কাটিয়ে দিন।
(আপনি ভালোই ছিচকাঁদুনে ছিলেন)
১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২০
জেরী বলেছেন: জীবনটা চাইলেই কি সত্যি এমন হয়ে যাবে.......কান্নাবিহীন?
২৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩১
রাতমজুর বলেছেন:
১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২১
জেরী বলেছেন: ওরেরেরেরে
২৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:২৭
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: মেয়ে হবার অনেক মজা। তাই না?
১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২২
জেরী বলেছেন: আসলেই ,এক মেয়ে হবার অনেক মজা.....পুরা ফ্যামিলি মাথায় করে রাখে
২৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩৯
কাব্য বলেছেন:
ভিতুর আন্ডা কুনহানকার
১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২০
জেরী বলেছেন: কি আর করা
২৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০৫
পল্লী বাউল বলেছেন: কান্না স্বাস্থ্যের জন্য ভাল।
১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৯
জেরী বলেছেন: সঠিক কথা হবে....কান্না চোখের জন্য ভাল....
২৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৩৮
শত রুপা বলেছেন: হুম............
১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৫
জেরী বলেছেন: কি???
৩০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২৩
অক্ষর বলেছেন: ভাইয়া, কি খবর?
১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২৬
জেরী বলেছেন: ভালো.....
আফাাাাাার পরিবার কেমন আছে?
৩১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২৯
অক্ষর বলেছেন: ভালো আছে ভাইয়া। আমাদের আপার কি খবর?
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩১
জেরী বলেছেন: সবাই ভালো আছে
৩২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০৪
বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: কান্না কাটির এক্সপার্ট ছিলেন সেটাই ভাল ছিল!
এখন তো কষ্ট অন্য রকম লাগার কথা
আমার বোনেরা এই ব্যপারে বস!!!
আপু এবং ছোট টাও!!
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৪
জেরী বলেছেন: কান্নাকাটির ব্যাপারে বেশী এক্সপার্ট ছিলো আমার বড় ভাই.......হাউমাউ করে কাঁদতো
৩৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২২
দূর্ভাষী বলেছেন: কান্নাদিদিমনি তুমি কেমন আছ
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৫
জেরী বলেছেন: জ্বী.....ভালো ভাইয়া
৩৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৫
আশাবাদী মানুষ বলেছেন: লেখায় নিদেনপক্ষে প্লাস ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৫
জেরী বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২০
সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: আমি না কাঁদি না। কান্না আসলে খুব কষ্টে চাপাই। কেমন যেন মনে হয় আমার দুর্বলতা সবাই জেনে গেল।
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৭
জেরী বলেছেন: জেরী এখন এমন হয়ে গেছে আপু
৩৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৮
সহেলী বলেছেন: জেরীর আবার কান্না !
মাছের মায়ের পুত্র শোক !
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৮
জেরী বলেছেন:
৩৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৮
সহেলী বলেছেন: জেরীর আবার কান্না !
মাছের মায়ের পুত্র শোক !
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৮
জেরী বলেছেন: শান্তিমতন কি কাঁদতে ও পারবো না
৩৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৫
অপরাজিতা ০০৭ বলেছেন: জেরি ভাই তুমি কেমন আছ, অনেক দিন পরে ব্লগে এসে তোমকে দেখে ভালোই লাগছে।
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৯
জেরী বলেছেন: ভালো আছি
৩৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৪
মায়ানেকড়ে বলেছেন: হুমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমম..........
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৯
জেরী বলেছেন: ??????
৪০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৮
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: কান্না করা শরীরের জন্য ভাল.. আমি ও মাঝে মধ্য কান্না করে থাকি।
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪০
জেরী বলেছেন:
কেমন আছেন ভাইয়া?
৪১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫৭
নতুন বলেছেন: নাটকের দৃশ্যের মতন মনে হইতেছে...
জেরী বইসা বইসা নাক ফুলাইয়া কানতাছে !!!
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪২
জেরী বলেছেন: শান্তিমতন কি কাঁদতে ও দিবো না....কি জ্বালায় পড়লাম
৪২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২০
ভাঙ্গন বলেছেন: ছোট একটা জীবন।ভাল-মন্দ সব কিছু সহজ ভাবে নিতে পারলে,জীবনটাকে আরো সাবলীল ও সুন্দর মনে হয়
আর তাইলে কাইন্তেও অয়না।
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৪
জেরী বলেছেন: প্রোফাইলে যা লিখেছি সেটা সেইসময় মাথায় ছিলো তা....নিজেও কিন্তু অনেক সময় নিজের ক্ষেত্রে কথাটা কম মানি
৪৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২৫
হেমায়েতপুরী বলেছেন: কাইন্দোনা কাইন্দোনা জেরী কাইন্দা ফায়দা নাই....
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩২
জেরী বলেছেন: হু.....কথা সত্য
৪৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: কিছু বলার আগেই কান্না চলে আসে। তাও আবার চোখের পানিতে একাকার। এজন্য যে কত বকা খাই... বকা দিলে আরো কান্না আসে...
আপনার মা'ত একমাস ছিলেন আপনার সাথে আর আমার মা ওয়ানের পুরো একবছর বসে থেকেছে আমাকে নিয়ে ক্লাসে। ক্লাশমেটরা কাদানোর জন্য বলত তোমার আম্মু বাসায় চলে গেছে। এই কথা শুনলেই কান্না শুরু হয়ে যেত।
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩০
জেরী বলেছেন: এখনো আগের মত কান্না করো নাকি?? আমি তো করি না
৪৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৪১
তুষার আহাসান বলেছেন: ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম প্লাস দিয়ে। শুভেচ্ছা।
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৯
জেরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৪৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: হুমম করি
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪০
জেরী বলেছেন:
৪৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫০
দীপান্বিতা বলেছেন: Wao!
মিস করে গেছিলাম...খুব ভাল লাগলো...আবার পড়ে মন্তব্য করছি...
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩৮
জেরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দীপান্বিতা
৪৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫৪
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: আমাকে একটা কথাই সবার থেকে শুনতে হয়! এত কাঁদো কেন? চোখের পানি এত বেশী কেন? অল্পতেই এত কাঁদার কি আছে!
২১ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১০
জেরী বলেছেন: একটা সময় দেখবে অনেক সিরিয়াস ব্যাপারেও আর কান্না পাচ্ছে না.....সময়ে সব বদলে যায়
৪৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৮
মেহবুবা বলেছেন: তুমি কাঁদতে চেও না ।
কেমন আছো জেরী ?
২১ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১১
জেরী বলেছেন: ভালো আছি আপু
৫০| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৭
মিআমি বলেছেন: আপু প্রথমে মাফ চাই। যদি আপনার মনে কষ্ট দিয়ে থাকি। আসলে লিখা টা ছিল একে নিয়ে।
এটা আপনার কথাঃ
ছোট একটা জীবন।ভাল-মন্দ সব কিছু সহজ ভাবে নিতে পারলে,জীবনটাকে আরো সাবলীল ও সুন্দর মনে হয়।
আপনার কান্না কাহন পড়ে। আমার নিজের কান্নার কথা মনে পরলো। আবার স্বরণ হয়ে গেল ছেলে হয়ে মেয়ে মানুষের মত করে কান্না...........। যা ওমন ভাবে পুরুষ মানুষ কাদে না।pls খোটা দিবেন না। এই টুকু লিখতে চোখে পানি চলে এলো।
টম
টমের প্রতিবেশী দুই থাইল্যান্ড পরিবার
এসির উপর টমের ছোট ভাই-বোন
সৌদির খেজুর গাছ ও উট । উপরে পুরাতন জামানার দেওয়াল ঘড়ি
প্রবেশ দ্বারে ফুলতুলি
২১ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৫
জেরী বলেছেন: আপনি কেন ঐরকম পোস্ট দিয়েছিলেন সেটা আমি এখনো বুঝতে পারিনি......ফান ও যদি করতেন সেটা আপনি কোথাও উল্লেখ ও করেননি........একজন পুরাতন ব্লগার হিসেবে আপনার কাজটা সম্পূর্ণই অবিবেচকের মত মনে হয়েছে
৫১| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৯
মিআমি বলেছেন: লিখায় আনাড়ী। তাই গুছায়ে লিখতে ও বুঝাতে পারি নাই। pls ক্ষমা করেছেন কি ?????? আমার ব্লগে জানাবেন।
আমি টম.............।
আমি আমার প্রভুর চার দেওয়ালের ঘরে বন্দী।এক দেওয়ালে আমার বাস, অন্য দেওয়ালের এসির উপর আমার ছোট ভাই-বোনের বসবাস।
আমার ডান হলো থাইল্যাডের দুই পরিবার
তার পাশে রয়েছে সৌদির উট আর খেজুর গাছ।
তার উপরে আছে সেই পুরানা জামানার ঘং ঘং ঘড়ি
প্রবেশ দ্বারে তাকিয়ে থাকে ফুলতুলি।
২১ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২১
জেরী বলেছেন: আমার ক্ষমা করা কিংবা না করার ব্যাপার না এটা.......আপনি যদি মন থেকে সরি ফিল করে থাকেন, তাহলে আর কিছু বলার নেই। তবে ভাচুর্য়াল জগতে সবাই অল্পতেই সব কিছু বিশ্বাস করে। আপনার ঐ পোস্ট পড়ে (সম্ভবত) অনেকে ব্যাপারটা সত্য বলে মনে করেছে আর জেরীর মতামত ও জানতে চেয়েছে.....এটাই ভালো লাগেনি....নিজের ব্যাপারে কারো কাছে জবাবদিহি দিতে ইচ্ছুক নই.....!!!
৫২| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৮
পারভেজ বলেছেন: কান্নার গল্পের সাথে হাসিও তো মিশে থাকলো!
২১ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩১
জেরী বলেছেন: কলেজে উঠার পর কান্না কমে গিয়ে অহেতুক হাসাহাসি করার অভ্যাস ও হয়েছিলো.....সেই কাহিনী ও আরেক সময় লিখবো ভাইয়া
৫৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৭
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: আপু আমি সেটা একেবারেই পারিনা। সিরিয়াস ব্যাপারে আমি একদমই কাঁদতে পারিনা।
২৩ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৬
জেরী বলেছেন: হ্যা.....আমার ও এমন হয়
৫৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০৬
দীপান্বিতা বলেছেন: আবার এলাম......ছোট থেকেই আমি কাঁদি কম, তবে কিছু হলে চোখ-মুখ লাল করে বসে থাকি......এখনতো আপনার মতই অবস্থা! কান্না আর যেন আসেই না! ...রাগলে ধোঁয়া বেরতে পারে...
২৩ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৮
জেরী বলেছেন: আমার আবার গন্ডারের স্বভাব......রাগের প্রতিক্রিয়া শুরু হয় ২ দিন পরে
৫৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৭
'লেনিন' বলেছেন: জেরী এতো বড়ো পোস্ট লেখে আর তাতে একটাও ঢঙ্গী ইমো নাই এই প্রথম দেখলাম। তা জেরীর কি কান্নার স্টক শেষ নাকি?
২৩ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৯
জেরী বলেছেন: সিরিয়াস হয়ে আর মন খারাপ করে পোস্ট লিখলে সেখানে কেন জানি ইমো দিতে পারি না
৫৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৪
অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: ছোটবেলা থেকে আমি কারণে অকারণে হাসি, এই জন্য ক্যাডেট কলেজে থাকতে সিনিয়রদের কত যে মাইর খাইছি। আমি সহজে কাঁদতে পারিনা, যখন কেঁদে ভাসিয়ে দেয়া উচিত তখনো না।
এই কাঁদতে না পারাটা যে কত কষ্টের একটা ব্যাপার...
(শ্রাবণীদি লেখাটা জটিল হয়ছে)
২৩ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫৫
জেরী বলেছেন: একটা সময় আমি ও অকারণে হাসতাম বলে মা অনেক বকা দিত......খুব বেশী হাসি বা কান্না করার ২ টা অভ্যাসই আগে ছিলো......আর এখন দরকারে ও তা আসে না
৫৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৮
নীরজন বলেছেন: আমিও আগে খুব কাঁনতাম.......................................এখনও কাঁদি...........অবশ্য কেউ দেখেনা..............................................................
২৩ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫৬
জেরী বলেছেন: এখনও কাঁদি...........অবশ্য কেউ দেখেনা................সময়ে সবাই এমন হয়ে যায়
৫৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৪৬
টুমটি বলেছেন: আমারো খুব কাঁদার অভ্যাস। এখনো আছে। কিন্তু এটা সত্য যে স্কুলে প্রথম প্রথম আমি খুব ভয় পেলেও কাঁদিনি।
আপনার লেখাটি পড়ে মনে হল এতো কাঁদার অভ্যাস তবু তখন কেন কাঁদিনি
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫৬
জেরী বলেছেন: কেন কান্না করেননি......ছোট মানুষদের এত শক্ত মনের হওয়া উচিত না
৫৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৩
সাইফুর বলেছেন: কান্নাকাটি করা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫৫
জেরী বলেছেন: আপনার সুস্বাস্হ্যের রহস্য বুঝি এটাই
৬০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৪
কাব্য বলেছেন: কান্দনের যে হাল ! এই লন পার্মানেন্ট টিস্যু
।এইবার চৌক্ষের পানি মুছনের ব্যবস্থা করেন
৬১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৬
জেরী বলেছেন:
৬২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২৬
যুধিষ্ঠির বলেছেন: আসলেই কি অনুভুতি ভোতা হয়??? আমি বিশ্বাস করিনা। আমার যে হয়না
০২ রা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৬
জেরী বলেছেন: মাঝে মাঝে তো মনে হয় অনুভুতি ভোতা হয়ে যাচ্ছে কিংবা গেছে
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৪
ভাঙ্গন বলেছেন: জেরী ভাই ....
এত বড় পুষ্ট লেখসে??
বিশ্বাস হয়না।
যাক...
আমি যখন কান্দি তখন নাকি চিকার মতন চিঁ চিঁ আওয়াজ বাইরায়।
আমগো হাউজ টিউটর কইতো।