নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

'যোবায়ের' এর ব্লগে স্বাগতম

অলস ছেলে

যোবায়ের

A lazy man

যোবায়ের › বিস্তারিত পোস্টঃ

কু'রআন শুনার পর মানুষের মাঝে দুইটি প্রতিক্রিয়া....

২৪ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৪

আমাদের নবী মুহম্মদ (সাঃ) যখন ১৪০০ বছর আগে অমুসলিম আরবদেরকে কু’রআন তিলাওয়াত করে শোনাতেন, তখন তা শুনে আরবদের দুই ধরনের প্রতিক্রিয়া হতোঃ



কি অসাধারণ কথা! এভাবে তো আমরা কখনও আরবি ব্যবহার করার কথা ভেবে দেখিনি! এত অসাধারণ বাক্য গঠন, শব্দ নির্বাচন তো আমাদের সবচেয়ে বিখ্যাত কবি সাহিত্যিকরাও করতে পারে না! এমন কঠিন বাণী, এমন হৃদয় স্পর্শী করে কেউতো কোনো দিন বলতে পারেনি! এই জিনিস তো মানুষের পক্ষে তৈরি করা সম্ভব নয়! এটা নিশ্চয়ই আল্লাহ তা'লার বাণী! আমি সাক্ষি দিচ্ছি – লা ইলাহা ইল্লালাহ…





অথবা,



সর্বনাশ, এটা নিশ্চয়ই যাদু! এই জিনিস মানুষের পক্ষে বানানো সম্ভব না। এটা তো মনে হচ্ছে সত্যি সত্যি কোনো দৈব বাণী। কিন্তু এই জিনিস আমি মেনে নিলে তো আমি আর মদ খেতে পারবো না, জুয়া খেলতে পারবো না, আমার দাসগুলোর সাথে যা খুশি তাই করতে পারবো না। এরকম করলে তো আমার পরিবার এবং গোত্রের লোকরা আমাকে বের করে দিবে। আমার মান-সন্মান, সম্পত্তি সব পানিতে চলে যাবে। এই জিনিস যেভাবেই হোক আটকাতে হবে। দাঁড়াও, আজকেই আমি আমার দলবল নিয়ে এই লোকটাকে…



কু’রআন তিলায়াত শোনার পর হয় মানুষ এর সত্যতা উপলব্ধি করে সত্য ধর্ম খুঁজে পাবার উপলব্ধি থেকে সাথে সাথে মুসলমান হয়ে যেত, অথবা তারা এর সত্যতা উপলব্ধি করে বুঝতো যে, তাদের জীবন পুরাপুরি পালটিয়ে ফেলতে হবে এবং সেটা তারা কোনোভাবেই করবে না, সুতরাং যেভাবেই হোক কু’রআনের প্রচারকে বন্ধ করতে হবে। কু’রআনের বাংলা বা ইংরেজি অনুবাদ পড়ে কখনও আপনার এরকম কোনো প্রতিক্রিয়া হয়েছে?

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: কু’রআনের বাংলা বা ইংরেজি অনুবাদ পড়ে কখনও আপনার এরকম কোনো প্রতিক্রিয়া হয়েছে?
আমার সবচেয়ে বিস্ময়কর মনে হয়েছে সুরা লাহাব।

২৫ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৪

যোবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শেয়ার করার জন্য।

২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

ফুরব বলেছেন: অসাধারন প্রতিক্রিয়া হওয়ার কারন হলঃ মাতৃভাষায় কোরান পরিস্কার ভাবে বোঝা কিন্তু বাঙ্গালী আরবি ভাষায় কোরান পড়ে সওয়াব লাভের আসায়। রেজাল্ট জিরো কিছুই বোঝে না ।

২৫ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৪

যোবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শেয়ার করার জন্য।

৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৫

অতিক্ষুদ্র বলেছেন:
ধন্যবাদ। অনেক আয়াতেই এরকম অনুভূতি আসে। একটি আয়াত উল্লেখ করছিঃ

"আর সাক্ষী হিসাবে আল্লাহই যথেষ্ট।" (আলকুরআন-৪, আয়াত-১৬৬)

২৫ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৬

যোবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শেয়ার করার জন্য।

৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৭

খাটাস বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। অনুবাদ পড়ে দেখব। পোস্টে প্লাস।
ভাল থাকবেন।

২৫ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৭

যোবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
সুন্দর পোস্ট ভাই। অনুবাদে ভাষার গঠন আর সাহিত্য গুন শত ভাগ উপলব্ধি করা না গেলেও মর্মার্থের ব্যাপকতা অবশ্যই বোঝা যায়।

সুরা আর-রহমান



بِسْمِ اللهِ الرَّحْمنِ الرَّحِيمِ الرَّحْمَنُ
করুনাময় আল্লাহ। [সুরা আর-রহমান: ১]
عَلَّمَ الْقُرْآنَ
শিক্ষা দিয়েছেন কোরআন, [সুরা আর-রহমান: ২]
خَلَقَ الْإِنسَانَ
সৃষ্টি করেছেন মানুষ, [সুরা আর-রহমান: ৩]
عَلَّمَهُ الْبَيَانَ
তাকে শিখিয়েছেন বর্ণনা। [সুরা আর-রহমান: ৪]
الشَّمْسُ وَالْقَمَرُ بِحُسْبَانٍ
সূর্য ও চন্দ্র হিসাবমত চলে। [সুরা আর-রহমান: ৫]
وَالنَّجْمُ وَالشَّجَرُ يَسْجُدَانِ
এবং তৃণলতা ও বৃক্ষাদি সেজদারত আছে। [সুরা আর-রহমান: ৬]
وَالسَّمَاء رَفَعَهَا وَوَضَعَ الْمِيزَانَ
তিনি আকাশকে করেছেন সমুন্নত এবং স্থাপন করেছেন তুলাদন্ড। [সুরা আর-রহমান: ৭]
أَلَّا تَطْغَوْا فِي الْمِيزَانِ
যাতে তোমরা সীমালংঘন না কর তুলাদন্ডে। [সুরা আর-রহমান: ৮]
وَأَقِيمُوا الْوَزْنَ بِالْقِسْطِ وَلَا تُخْسِرُوا الْمِيزَانَ
তোমরা ন্যায্য ওজন কায়েম কর এবং ওজনে কম দিয়ো না। [সুরা আর-রহমান: ৯]
وَالْأَرْضَ وَضَعَهَا لِلْأَنَامِ
তিনি পৃথিবীকে স্থাপন করেছেন সৃষ্টজীবের জন্যে। [সুরা আর-রহমান: ১০]
فِيهَا فَاكِهَةٌ وَالنَّخْلُ ذَاتُ الْأَكْمَامِ
এতে আছে ফলমূল এবং বহিরাবরণবিশিষ্ট খর্জুর বৃক্ষ। [সুরা আর-রহমান: ১১]
وَالْحَبُّ ذُو الْعَصْفِ وَالرَّيْحَانُ
আর আছে খোসাবিশিষ্ট শস্য ও সুগন্ধি ফুল। [সুরা আর-রহমান: ১২]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ১৩]
خَلَقَ الْإِنسَانَ مِن صَلْصَالٍ كَالْفَخَّارِ
তিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন পোড়া মাটির ন্যায় শুষ্ক মৃত্তিকা থেকে। [সুরা আর-রহমান: ১৪]
وَخَلَقَ الْجَانَّ مِن مَّارِجٍ مِّن نَّارٍ
এবং জিনকে সৃষ্টি করেছেন অগ্নিশিখা থেকে। [সুরা আর-রহমান: ১৫]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ১৬]
رَبُّ الْمَشْرِقَيْنِ وَرَبُّ الْمَغْرِبَيْنِ
তিনি দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলের মালিক। [সুরা আর-রহমান: ১৭]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ১৮]
مَرَجَ الْبَحْرَيْنِ يَلْتَقِيَانِ
তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত করেছেন। [সুরা আর-রহমান: ১৯]
بَيْنَهُمَا بَرْزَخٌ لَّا يَبْغِيَانِ
উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক অন্তরাল, যা তারা অতিক্রম করে না। [সুরা আর-রহমান: ২০]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ২১]
يَخْرُجُ مِنْهُمَا اللُّؤْلُؤُ وَالْمَرْجَانُ
উভয় দরিয়া থেকে উৎপন্ন হয় মোতি ও প্রবাল। [সুরা আর-রহমান: ২২]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ২৩]
وَلَهُ الْجَوَارِ الْمُنشَآتُ فِي الْبَحْرِ كَالْأَعْلَامِ
দরিয়ায় বিচরণশীল পর্বতদৃশ্য জাহাজসমূহ তাঁরই (নিয়ন্ত্রন াধীন) [সুরা আর-রহমান: ২৪]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ২৫]
كُلُّ مَنْ عَلَيْهَا فَانٍ
ভূপৃষ্টের সবকিছুই ধ্বংসশীল। [সুরা আর-রহমান: ২৬]
وَيَبْقَى وَجْهُ رَبِّكَ ذُو الْجَلَالِ وَالْإِكْرَامِ
একমাত্র আপনার মহিমায় ও মহানুভব পালনকর্তার সত্তা ছাড়া। [সুরা আর-রহমান: ২৭]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ২৮]
يَسْأَلُهُ مَن فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ كُلَّ يَوْمٍ هُوَ فِي شَأْنٍ
নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের সবাই তাঁর কাছে প্রার্থী। তিনি সর্বদাই কোন না কোন কাজে রত আছেন। [সুরা আর-রহমান: ২৯]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৩০]
سَنَفْرُغُ لَكُمْ أَيُّهَا الثَّقَلَانِ
যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সামনে পেশ হওয়ার ভয় রাখে, তার জন্যে রয়েছে দু'টি উদ্যান। [সুরা আর-রহমান: ৩১]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৩২]
يَا مَعْشَرَ الْجِنِّ وَالْإِنسِ إِنِ اسْتَطَعْتُمْ أَن تَنفُذُوا مِنْ أَقْطَارِ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ فَانفُذُوا لَا تَنفُذُونَ إِلَّا بِسُلْطَانٍ
উভয় উদ্যানই ঘন শাখা-পল্লবব িশিষ্ট। [সুরা আর-রহমান: ৩৩]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৩৪]
يُرْسَلُ عَلَيْكُمَا شُوَاظٌ مِّن نَّارٍ وَنُحَاسٌ فَلَا تَنتَصِرَانِ
উভয় উদ্যানে আছে বহমান দুই প্রস্রবন। [সুরা আর-রহমান: ৩৫]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৩৬]
فَإِذَا انشَقَّتِ السَّمَاء فَكَانَتْ وَرْدَةً كَالدِّهَانِ
উভয়ের মধ্যে প্রত্যেক ফল বিভিন্ন রকমের হবে। [সুরা আর-রহমান: ৩৭]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৩৮]
فَيَوْمَئِذٍ لَّا يُسْأَلُ عَن ذَنبِهِ إِنسٌ وَلَا جَانٌّ
তারা তথায় রেশমের আস্তরবিশিষ্ট বিছানায় হেলান দিয়ে বসবে। উভয় উদ্যানের ফল তাদের নিকট ঝুলবে। [সুরা আর-রহমান: ৩৯]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৪০]
يُعْرَفُ الْمُجْرِمُونَ بِسِيمَاهُمْ فَيُؤْخَذُ بِالنَّوَاصِي وَالْأَقْدَامِ
তথায় থাকবে আনতনয়ন রমনীগন, কোন জিন ও মানব পূর্বে যাদের ব্যবহার করেনি। [সুরা আর-রহমান: ৪১]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৪২]
هَذِهِ جَهَنَّمُ الَّتِي يُكَذِّبُ بِهَا الْمُجْرِمُونَ
প্রবাল ও পদ্মরাগ সদৃশ রমণীগণ। [সুরা আর-রহমান: ৪৩]
يَطُوفُونَ بَيْنَهَا وَبَيْنَ حَمِيمٍ آنٍ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৪৪]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
সৎকাজের প্রতিদান উত্তম পুরস্কার ব্যতীত কি হতে পারে? [সুরা আর-রহমান: ৪৫]
وَلِمَنْ خَافَ مَقَامَ رَبِّهِ جَنَّتَانِ
হে জিন ও মানব! আমি শীঘ্রই তোমাদের জন্যে কর্মমুক্ত হয়ে যাব। [সুরা আর-রহমান: ৪৬]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৪৭]
ذَوَاتَا أَفْنَانٍ
হে জিন ও মানবকূল, নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের প্রান্ত অতিক্রম করা যদি তোমাদের সাধ্যে কুলায়, তবে অতিক্রম কর। কিন্তু ছাড়পত্র ব্যতীত তোমরা তা অতিক্রম করতে পারবে না। [সুরা আর-রহমান: ৪৮]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৪৯]
فِيهِمَا عَيْنَانِ تَجْرِيَانِ
ছাড়া হবে তোমাদের প্রতি অগ্নিস্ফুলিঙ্গ ও ধুম্রকুঞ্জ তখন তোমরা সেসব প্রতিহত করতে পারবে না। [সুরা আর-রহমান: ৫০]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৫১]
فِيهِمَا مِن كُلِّ فَاكِهَةٍ زَوْجَانِ
যেদিন আকাশ বিদীর্ণ হবে তখন সেটি রক্তবর্ণে রঞ্জিত চামড়ার মত হয়ে যাবে। [সুরা আর-রহমান: ৫২]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৫৩]
مُتَّكِئِينَ عَلَى فُرُشٍ بَطَائِنُهَا مِنْ إِسْتَبْرَقٍ وَجَنَى الْجَنَّتَيْنِ دَانٍ
সেদিন মানুষ না তার অপরাধ সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে, না জিন। [সুরা আর-রহমান: ৫৪]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৫৫]
فِيهِنَّ قَاصِرَاتُ الطَّرْفِ لَمْ يَطْمِثْهُنَّ إِنسٌ قَبْلَهُمْ وَلَا جَانٌّ
অপরাধীদের পরিচয় পাওয়া যাবে তাদের চেহারা থেকে; অতঃপর তাদের কপালের চুল ও পা ধরে টেনে নেয়া হবে। [সুরা আর-রহমান: ৫৬]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৫৭]
كَأَنَّهُنَّ الْيَاقُوتُ وَالْمَرْجَانُ
এটাই জাহান্নাম, যাকে অপরাধীরা মিথ্যা বলত। [সুরা আর-রহমান: ৫৮]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
তারা জাহান্নামের অগ্নি ও ফুটন্ত পানির মাঝখানে প্রদক্ষিণ করবে। [সুরা আর-রহমান: ৫৯]
هَلْ جَزَاء الْإِحْسَانِ إِلَّا الْإِحْسَانُ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৬০]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৬১]
وَمِن دُونِهِمَا جَنَّتَانِ
এই দু'টি ছাড়া আরও দু'টি উদ্যান রয়েছে। [সুরা আর-রহমান: ৬২]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৬৩]
مُدْهَامَّتَانِ
কালোমত ঘন সবুজ। [সুরা আর-রহমান: ৬৪]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৬৫]
فِيهِمَا عَيْنَانِ نَضَّاخَتَانِ
তথায় আছে উদ্বেলিত দুই প্রস্রবণ। [সুরা আর-রহমান: ৬৬]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৬৭]
فِيهِمَا فَاكِهَةٌ وَنَخْلٌ وَرُمَّانٌ
তথায় আছে ফল-মূল, খর্জুর ও আনার। [সুরা আর-রহমান: ৬৮]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৬৯]
فِيهِنَّ خَيْرَاتٌ حِسَانٌ
সেখানে থাকবে সচ্চরিত্রা সুন্দরী রমণীগণ। [সুরা আর-রহমান: ৭০]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৭১]
حُورٌ مَّقْصُورَاتٌ فِي الْخِيَامِ
তাঁবুতে অবস্থানকারিণী হুরগণ। [সুরা আর-রহমান: ৭২]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৭৩]
لَمْ يَطْمِثْهُنَّ إِنسٌ قَبْلَهُمْ وَلَا جَانٌّ
কোন জিন ও মানব পূর্বে তাদেরকে স্পর্শ করেনি। [সুরা আর-রহমান: ৭৪]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৭৫]
مُتَّكِئِينَ عَلَى رَفْرَفٍ خُضْرٍ وَعَبْقَرِيٍّ حِسَانٍ
তারা সবুজ মসনদে এবং উৎকৃষ্ট মূল্যবান বিছানায় হেলান দিয়ে বসবে। [সুরা আর-রহমান: ৭৬]
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? [সুরা আর-রহমান: ৭৭]
تَبَارَكَ اسْمُ رَبِّكَ ذِي الْجَلَالِ وَالْإِكْرَامِ
কত পূণ্যময় আপনার পালনকর্তার নাম, যিনি মহিমাময় ও মহানুভব। [সুরা আর-রহমান: ৭৮]

২৫ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৮

যোবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শেয়ার করার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.