নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হিয়া জ্বলে জুঁইয়ের আগুনে শয়ন জামালপুর

জুঁই শয়নের প্রেম

অনেক সময় কেটে গেছে ভুলতে পারিনি আজো তাকে , প্রতিচ্ছায়ায় আছো তুমি স্বপ্ন হয়ে আজো বেঁচে । ক্লান্তি আমায় স্বপ্ন দেখায় তোমায় নিয়ে কাঁদতে শেখায় , গল্প মাঝে হারিয়ে গেলে খুঁজি তোমায় আবার পাবো বলে । রাতের শেষ হয়না যে আজ বিষণ্ণতার এই অবসাদ , নীল জোছনা কে আজো বলি হয়তো ফিরে আসবে তুমি । অবসাদে তোমার পায়ের হাসি চিলতে রোদের মত হাতছানি , অবোধ চোখে খুঁজি তোমায় হারিয়ে যাওয়া বোকা চাহনি । হুয়তো রাতের পথের শেষে দাঁড়িয়ে তুমি রুক্ষ বেশে , ডাকছ তুমি পারিনা যে আজ চলতে হারিয়ে গেছি পথের মাঝে । শেষ হবে কবে কথার ভ্রান্ত প্রলাপ তোমার আমার , ছায়ার শরীর আমার সময়ে মিশে তোমার রাতে হারায় শেষে । ধ্রুবতারা হয়ে ক্লান্ত তুমি মরীচিকার মত মিছে আলাপনি , আজো কেন তোমায় ভালবাসি কেন তবে আজো ভুলতে পারিনি । অবসাদে তোমার পায়ের হাসি চিলতে রোদের মত হাতছানি , অবোধ চোখে খুঁজি তোমায় হারিয়ে যাওয়া বোকা চাহনি । ~~~~~ শয়ন জামালপুর

জুঁই শয়নের প্রেম › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাস্তিকদের শেষ যুক্তি ও তার পতন

২৬ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮

আমি বেশ চিন্তা ভাবনা, এবং নাস্তিকদের

যুক্তি নিয়ে চিন্তা করে এই

সিদ্ধান্তে এসেছি যে পৃথিবীর যেকোন

অন্যায়ের পিছনের কারন নাস্তিকতা।

আপনারা আমার এই

কথা শুনে হাসতে পারেন। কিন্তু কথা সত্য,

শুধু চিন্তা ভাবনা করতে হবে। আসুন

আমি কিছু ইংগিত দেই। আপনারা আমার

এই গবেষণায় সহায়তা করবেন আশা করি।

আমি অনেক বিষয় ধরতে পেরেছি, এখন

আপনারাও আসুন।

পয়েন্ট ১ঃ এই বিষয়ে প্রথম যে প্রশ্ন

আসবে, তা হল আস্তিকরাও তো অন্যায়

করে, তাহলে নাস্তিকের দোষ কেন?

উত্তরঃ নাস্তিকরা ডাইরেক্ট করে না,

কিন্তু তাদের যুক্তি ছড়িয়ে থাকে,

তা মনের অজান্তে অনেক আস্তিকের

গভীরে প্রবেশ করে থাকে যা ঐ

আস্তিককে এই অন্যায় কাজে নিয়ে যায়

এবং করায়। উদাহারন দেখুনঃ গড বহু

জাতি বানিয়েছেন, যে হিন্দু সে জন্ম

সূত্রে হিন্দু, যে বোদ্ধ সে জন্ম

সূত্রে বোদ্ধ তাহলে তাদের অন্যায় কি?

কেন গড তাদের শাস্তি দিবেন। গড

যদি সত্যি থেকে থাকেন

তাহলে শাস্তি দেবার কথা না।

এই কু যুক্তি আস্তিক এমন কি মুসলিমদের

মধ্যেঈ অন্যায় কাজে সাহস যোগায়।

্মানে পরোক্ষ ভাবে মেইন

ভূমিকা নাস্তিকতার।

বিষয় গুলি কঠিন, যখন পুরো পুরি লিখব

তখন বুঝতে পারবেন। এখন, আল্লাহ

চাইলে এই বিষয় টি সবার সামনে তুলে ধরব।

পয়েন্ট ২ঃ

পয়েন্ট ১ থেকে প্রমান হয়, আল্লাহ পাক

কে অস্বীকার করা, আর যাবতীয়

অন্যায়ে ভাগ গ্রহন করা কই কথা। তাই

বোধ হয়,আল্লাহ কে অস্বীকার

করা একটি বড় অন্যায়ের খাতায় পরে।

আমার গবেষনা আরো আছে, এখন-ই

তুলে আনতে পারতেছি না। ইনশা-আল্লাহ

সময় পেয়ে নেই। পাইতেছি না। দুয়া করবেন।

এখন আপনাদের জানা কথা গুলি বলেন

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.