নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
হাবিজাবি........
সৌদি আরবকে এক সময় বর্বর জাতি বলা হতো। মধ্যযুগীয় বর্বরতা সেখানে ঘটেছে বলেই শান্তি স্থাপনের জন্য ইসলাম ধর্ম এলো।
মানুষকে হযরত মুহাম্মদ সাঃ শুধু ধর্মের দীক্ষাই দিলেন না, নবী করিম সাঃ বললেন শিক্ষার জন্য সুদূর চীনে যাও।
জানিনা তখন চীনের সব লোক মুসলমান ছিলো কি না!
তবে শিক্ষা নিশ্চয়ই ছিলো। তিনি ধর্ম প্রচারের পাশাপাশি অনুভব করেছিলেন শিক্ষা দরকার।
এখনো চুরি করলে সৌদি আরবে চোরের হাত কেটে নেওয়া হয়। জেনা করলে দোররা মেরে, মাটিতে পুতে ফেলা হয়। আরো কঠোর কঠিন নিয়ম আছে, তাদের দৈনন্দিন জীবন বিধানে। নারীদের জন্য আছে সাংঘাতিক সব বিধান, সে কথা বলাই বাহুল্য।
তবুও ধর্ম দিয়ে সৌদি/ মধ্যপ্রাচ্যের স্বেচ্ছাচারীতা ঠেকানো গেছে কি!
যারা সৌদিতে আছেন, বুকে হাত দিয়ে বলুন তো কতটা শৃঙখল এবং ভদ্র সেই জাতি? কতটা সৎ?!
সৌদি বা মধ্য প্রাচ্যের লালসা ও নির্যাতনের শিকার শুধু বাঙ্গালি দরিদ্র নারীদের দেখেও কিছুটা আঁচ পাওয়া সম্ভব।
অথচ আযান হলে সেই জাতি মুহূর্তেই অচল হয়ে পড়ে। সবাই নামাযে যান। তাদের জীবন পরিচালিত হয় কঠোর ধর্মীয় অনুশাসনের মধ্য দিয়ে।
পাপ মোচন করতে কোটি কোটি মুসলিম সে দেশে যান হজ্ব করতে!!
আমরা জানি, জাপান এক সময় নিষ্ঠুর এবং বর্বর ছিলো। জাপানিজ নৃশংসতার কথা জানেনা, এমন মানুষ খুব কম আছে। এক সময় বৌদ্ধ ধর্মের চর্চা করলেও আজ আনুষ্ঠানিকভাবে জাপানিজ নাগরিকরা কোন ধর্মের আওতায় নেই।
তবুও জাপান বর্তমানে সভ্যতা, সততা, রাজনৈতিক এবং ব্যাক্তিগত আচরণের দিক থেকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ দেশগুলোর একটি। জাপানিজ জীবনকে মানুষ কথায় কথায় উদাহরণ হিসেবে ব্যবহার করে।
আসলে ধর্ম নয়, ধর্ম শিক্ষার পাশাপাশি বাধ্যতামূলকভাবে বৈজ্ঞানিক, নৈতিক এবং প্রায়োগিক শিক্ষা এবং তার অনুশীলন করা ভীষণ ভীষণ জরুরি। প্রকৃত শিক্ষাই একমাত্র বদলে দিতে পারে মানুষের জীবন!
মানুষ প্রকৃত শিক্ষিত হলেই কেবল একদল আরেকদলকে শ্রদ্ধা করতে শিখবে। একজন আরেকজনের মতামতকে শ্রদ্ধা করবে। তর্ক বা বিতর্ক বা ভিন্নমত ও পথের প্রতি মানুষ হবে শ্রদ্ধাশীল। রাজনীতি করার জন্য প্রয়োজন হবে না কোন নোংরামির। এক মানুষ শ্রদ্ধা করবে আরেক ধর্মের মানুষকে।
জাপানিরা সভ্য হতে শিখেছে, সভ্য হয়েছে কিন্তু বেশীরভাগ এরাবিয়ানরা বর্বরই রয়ে গেছে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: চীনের গল্পের কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি।
২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:৪০
উদারত১২৪ বলেছেন: হুম ভালো ছিলো
বাঙালি সম্পর্কে বাবরের মূল্যায়ন কতটুকু ছিল দেখুন
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:৩৩
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: সৌদিরা এখনও বর্বর।
ধর্মকে আঁকড়ে আছে বলে তাঁরা আজও আধুনিক মানুষ হয়ে উঠতে পারেনি।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি মনে করি, সৌদিরা আদৌ আসল ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলে! ধর্মটা ওদের মুখোশ, কর্মই ওদের বাস্তবতা।
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ২:২৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভাল বলেছেন।
কিন্তু রুহানি পুত্রদের কে বোঝাবে?
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৩:২০
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: সৌদীদের মত ভদ্রজাতি খুব কম দেখেছি।
সৌদীতে যারা থাকেন, তাদের একটা সমস্যা দিবেন; সমাধান জানতে চাইবেন তাহলেই পাবেন। সমস্যাটা এমনঃ
ধরেন আপনি আপনারই জাতিসত্বার একজন ভাই ও একজন সৌদীর কাছে আছেন। এদের দুইজনের কাউকেই আপনি চিনেন না। আপনার হাতে ৫লাখ রিয়াল। কোন একটা কারণে এই দুইজনের একজনের কাছে এই রিয়াল ঘন্টাখানেকের জন্য রেখে আপনাকে যেতে হবে। ঐ দুইজনের দুইজনই জানে যে আপনার কাছে কি আছে। আপনি কার কাছে রেখে যাবেন?
আমি অন্তত ৫০জন বাংলাদেশী, ভারতীয়, পাকিস্তানী, ইরিত্রিয়ান কে জিজ্ঞাসা করেছি। কেউ নিজের স্বজাতির ভাইয়ের কাছে রেখে যাবে বলেনি। একজনও না।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৮:০১
অগ্নিবেশ বলেছেন: ঋণাত্মক শূণ্、সাবাস ভাই আপনি প্রমান করে দিলেন সৌদিরা কত সৎ, তবুও এইসব উটকো নাস্তিকেরা বিশ্বাসই করবে না।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:০৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি যদি আমাকেও নাস্তিক ভেলা থাকেন তাহলে খুব দুঃখজনক হবে।
৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:৩৭
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: পোস্টটি অনেকের কাছে অপ্রিয় হলেও চরম সত্য !
ধর্ম এদের চরিত্রের খুব একটা পরিবর্তন ঘটাতে পারে নি।
সৌদিদের দুর্নীতি নিয়ে আমার একটি পোস্ট আছে :
আল ইয়ামামা অস্ত্র চুক্তি - সৌদি রাজপরিবারের সীমাহীন দুর্নীতি, লাম্পট্য এবং ভোগবিলাসের এক নজিরবিহীন অধ্যায়
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:০৭
জুল ভার্ন বলেছেন: অবশ্যই আপনার পোস্ট আমি পড়বো। ধন্যবাদ।
৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৭
জগতারন বলেছেন: আমরা জানি, জাপান এক সময় নিষ্ঠুর এবং বর্বর ছিলো। জাপানিজ নৃশংসতার কথা জানেনা, এমন মানুষ খুব কম আছে। এক সময় বৌদ্ধ ধর্মের চর্চা করলেও আজ আনুষ্ঠানিকভাবে জাপানিজ নাগরিকরা কোন ধর্মের আওতায় নেই।
তবুও জাপান বর্তমানে সভ্যতা, সততা, রাজনৈতিক এবং ব্যাক্তিগত আচরণের দিক থেকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ দেশগুলোর একটি। জাপানিজ জীবনকে মানুষ কথায় কথায় উদাহরণ হিসেবে ব্যবহার করে।
আসলে ধর্ম নয়, ধর্ম শিক্ষার পাশাপাশি বাধ্যতামূলকভাবে বৈজ্ঞানিক, নৈতিক এবং প্রায়োগিক শিক্ষা এবং তার অনুশীলন করা ভীষণ ভীষণ জরুরি। প্রকৃত শিক্ষাই একমাত্র বদলে দিতে পারে মানুষের জীবন!
মানুষ প্রকৃত শিক্ষিত হলেই কেবল একদল আরেকদলকে শ্রদ্ধা করতে শিখবে। একজন আরেকজনের মতামতকে শ্রদ্ধা করবে। তর্ক বা বিতর্ক বা ভিন্নমত ও পথের প্রতি মানুষ হবে শ্রদ্ধাশীল। রাজনীতি করার জন্য প্রয়োজন হবে না কোন নোংরামির। এক মানুষ শ্রদ্ধা করবে আরেক ধর্মের মানুষকে।
সহমত !
৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি মনে করি, সৌদিরা আদৌ আসল ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলে! ধর্মটা ওদের মুখোশ, কর্মই ওদের বাস্তবতা।
সৌদিতে ৬ মাস ছিলাম। আমি জানি ওরা কি রকম।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:০১
জুল ভার্ন বলেছেন: "ধর্মটা ওদের মুখোশ, কর্মই ওদের বাস্তবতা"- সঠিক অবজার্ভেশন।
১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:০৯
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: জাপানিদের শুধু বর্বরজাতি বললে বোধহয় কম বলা হবে।
আইরিশ চ্যাঙ এর লেখা 'দ্য রেপ অফ নানকিং' বইটা পড়ে আমি অনেকদিন বিষন্নতায় ভুগেছি। মানুষের পক্ষে এতখানি নৃশংস হওয়া কিভাবে সম্ভব!
৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:১০
জুল ভার্ন বলেছেন: 'দ্য রেপ অফ নানকিং' বইটা পড়ে জাপানীদের প্রতি আমার প্রচণ্ড ঘৃণা আর ক্ষোভ জন্মেছিল। ব্যবসায়ীক প্রয়োজনে প্রায় ২৫/৩০ বছর যাবত চায়নীজদের সাথে আমার ওঠাবসা , ওদের মুখে শুনেছি জাপানীদের হিংস্রতার কথা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানীরা নানজিং এর লোকোদের আস্তস্ত করে-সারেন্ডার করলে সবাইকে সাধারণ ক্ষমা করে দেওয়া হবে। চায়নীজরা বিশ্বাস করে সারেন্ডার করে নিজেদের অস্র জমা দেয়। তারপর নিরস্র চায়নীজদের অমানবিক ভাবে হত্যা করেছিলো জাপানীরা যাদের নাম পরিচয় সহ একটা স্মৃস্তম্ভ এখনো নানজিং শহরে আছে।
১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৮:৫৩
বিটপি বলেছেন: আরবীয়দের যদি এত বর্বর বলে মনে হয় - বাঙালিদের তাহলে কেন সভ্য বলে মনে হবে? জাপানীরা যে কি পরিমাণ বর্বর ছিল আপনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঘটনার দিকে চোখ বুলালে অনেকটা ক্লিয়ার হবে - সেরকম কোন বর্বরতার তুলনা আমরা আরব জাতির আইয়ামে জাহেলিয়াতের সময়ও পাইনি। দু দুটো এটম বোম খাবার পর তাদের হুঁশ হয়েছে বলে তারা এখন এত সভ্য হয়েছে। নইলে তারা এখনও বর্বরই থাকত।
এয়ারাবিয়ান সাধারণ জনগন মোটেও বর্বর নয় - তারা অনেক সভ্য। বর্বরতা আছে রাজপরিবার এবং ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের মধ্যে - কোন আইন যাদের কেশাগ্র স্পর্শ করতে পারেনা। সেটা সারা বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন কোন বিষয় নয়। তারা মুসলিম - এজন্যে তাদের অপকর্মগুলো লাইমলাইটে আসে বেশি।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার বক্তব্যের দ্বিমত করার সুযোগ নাই। সৌদিদের বর্বরতা রাজপরিবার এবং ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের মধ্যে ভয়ংকর রকম বেশী। বর্তমান সৌদি আরব আরো বেশী বিপদজনক হয়েছে বর্তমান যুবরাজ সালমানের হাত ধরে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:০৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ইসলাম ধর্ম প্রচারের আগে যতটা সভ্য ছিল ইসলাম ধর্ম প্রচারের পর অবস্থা আরো খারাপ হয়েছে।প্রমান,ইসলাম প্রচারের আগে খাদিজার বিরাট ব্যবসা ছিল,ইসলাম ধর্ম প্রচারের পর ব্যবসা করার অধিকারই হারায়।ইসলাম প্রচারের আগে পিতার সম্পত্ত ছেলে মেয়ে সমান পেত,পরে ছেলের অর্ধেক মেয়ে।সবাই মিলে মিশে বাস করতো,পরে এটা হয়ে যায় দুঃস্বপ্ন।
চীনের বিষয়টা সহি হাদিসে নেই ভুয়া গাল গল্প যেমন ইহুদি বুড়ির গল্প।