নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
মনের বিভিন্ন রূপ.....
মনকে স্পর্শ করা যায় না, দেখা যায় না কিন্তু এটা মানুষের শরীরের বিভিন্ন অংশের মত কার্যকরী অংশ।মানুষের সমস্ত উপলব্ধির জগৎ জুড়ে আছে মনের অস্তিত্ব। তার চিন্তা চেতনা ধ্যান- ধারণা, সুখ-দুঃখের অনুভূতি সমস্ত কিছুর যা আমরা বহিঃপ্রকাশ দেখি- সবটার পিছনেই আছে মনের অস্তিত্ব। মানুষের জৈবিক চাহিদা ক্ষুধা- তৃষ্ণা, ঘুম, যৌনতা ও রেচন সমস্ত কিছুর পিছনে আছে মনের নিয়ন্ত্রণ বা ভূমিকা। মানুষের মানবিক এবং বুদ্ধি বিত্তিক সমস্ত কার্যাবলিও সম্পাদন করে মন।
মন বুদ্ধি এবং বিবেক বোধের এক সমষ্টিগত রূপ- যা চিন্তা, অনুভূতি, আবেগ, ইচ্ছা এবং কল্পনার মাধ্যমে প্রকাশিত হয়। মনের স্বরূপ হল চেতনা, যা তাকে জড় থেকে পৃথক করেছে। এর আছে উপলব্ধি ও চিন্তা ভাবনা করার ক্ষমতা।
চেতন, অবচেতন, অধিসত্বা মিলেই একটি মানুষের পূর্ণ মন। অবচেতন মন সুদূর অতীত থেকে বর্তমানের ভেতর দিয়ে সম্ভাব্য ভবিষ্যত পর্যন্ত বিস্তৃত থাকতে পারে। অন্তর্বাস্তবে তার সুপ্ত মনের বর্তমান
কার্যকলাপ প্রধান হয়ে দেখা যায়। অবচেতন মন সমুদ্রের মত। তার বাইরের তরঙ্গ-জলোচ্ছ্বাস হল বহির্বাস্তব আর সমুদ্রের অন্ধকারাবৃত গভীর তলকে অন্তর্বাস্তব বলা হয়।
মানব মনের বিভিন্ন স্তরের সন্ধান
দিয়েছিলেন ভিয়েনা'র মনোরোগবিশেষজ্ঞ
দার্শনিক মনোবিজ্ঞানী সিগমুণ্ড ফ্রয়েড।
তাঁর মতে, মানুষের মনের ভাগ হলো- ইদ, ইগো, সুপার ইগো। ইদ আদিম সত্ত্বা, ইগো সামাজিক সত্ত্বা আর পরিশীলিত সত্ত্বা হলো সুপার ইগো। অবচেতন মনে মেঘ ঘনালে সামাজিক সংস্কার তাকে অবদমিত করে রাখে। ১৯২৩ সালে প্রকাশিত তার বিখ্যাত বই " The Ego and the Id" তে তিনি বলেন, মানুষের ব্যক্তিত্ব ও আচরণের ওপর এক ধরণের মানসিক শক্তি প্রভাব ফেলে এরা হলো ইদ ,ইগো এবং সুপার ইগো। ইদ হলো মৌলিক স্তর সেখানে মানব মনের সকল শক্তি নিহীত।ইগো আর সুপার ইগোর নিজ শক্তি নেই এরা ইদের শক্তি তে বেঁচে থাকে। তবে এরা মস্তিষ্কের অংশ নয়।
মনের গঠন বোঝানোর কল্পিত ধারণা।
ফ্রয়েড বলেন, মানব মনের ৯০ শতাংশ অবচেতন আর ১০ শতাংশ চেতন অবস্থায় থাকে। অবচেতন মন আমাদের প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকে। আমাদের জৈবিক প্রয়োজন যেমন ক্ষিদে, পিপাসা, যৌন ক্ষুধা এই রকম বার্তা আমাদের চেতন মন থেকে কেড়ে আনে।মানুষ চেতন অবস্থায় যে চিন্তা ভাবনা ও অনুভূতির অনুশীলন করে সেই সব ক্রমান্বয়ে প্রাক চেতন মনে গিয়ে শেষে অচেতন মনে জমা হয়।
(রিডার ডাইজেস্ট থেকে সংগৃহিত)
০২ রা নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৬
জুল ভার্ন বলেছেন: মহাজাতকের কোয়ান্টম মেথডের ৩৮ তম কোর্স আমি করেছিলাম। আমার এবং আমার টিমের কারোর কোনো প্রকার মনোবিকার ঘটেনি। জ্বীনের কথা বহু শুনেছি-আমি যতবারই জ্বীন দেখতে গিয়েছি ততবারই কোনো না কোনো সমস্যার জন্য জ্বীন আসতে পারেনি। তারপরের এমন কিছু ঘটনা আছে যার ব্যাখ্যা সত্যিই আমরা দিতে পারিনা।
অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
২| ০১ লা নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৫
শেরজা তপন বলেছেন: আরো ব্যাপকভাবে কিংবা বিস্তারিত আলোচনা করলে ভাল হইত।
০২ রা নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৭
জুল ভার্ন বলেছেন: সংক্ষিপ্তই যেখানে উপেক্ষিত সেখানে কি হবে বিস্তারিত লিখে! ব্লগ এখন নিস্প্রাণ!
৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৭
উদারত১২৪ বলেছেন: ভালো লাগলো
যে তাফসীরে কিতাব লেখার জন্য সাইয়্যিদ কুতুব (রহ কে ফাঁসি দেয়া হয়েছিল
৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০১
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মানুষে ভিতরের প্রতিটা অঙ্গনে বিভিন্ন মাধ্যমে পরীক্ষা নিরিক্ষা করা যায়।এটা কোন অঙ্গ নয় এটা একটা ধারনা।বহুল প্রচলিত একটা ধারনা।মস্তিষ্ক যখন কার্যকরী থাকে না, তখন মন বলে কিছু থাকে না।এটা মস্কিষ্কের চিন্তা ভাবনার একটা ফসল।মস্তিষ্ক থেকে মনকে আলাদা করা যায় না।
প্রানীদেহে মস্তিষ্ক একটা জটিল বিষয়।বিজ্ঞানীরা মস্তিষ্কের অনেক কিছু জেনেছে কিন্তু সম্পূর্ণ এখনো জানতে পারে নাই। মস্তিষ্ক প্রতিস্থাপন করা যায়
০২ রা নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: মন বিশাল এক সমূদ্রের মতো, এর তল পাওয়া দায়। তল খুঁজে থাকলে নানা কিছু পাওয়ার চান্স থাকে।
০২ রা নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৮
জুল ভার্ন বলেছেন: মনের সীমানা অসীম-যার ঠিকানা পাওয়া যায়না।
৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
পশ্চিম যেভাবে মন বুঝেছে,পূর্বে কি তেমন বুঝেছে?
০২ রা নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৯
জুল ভার্ন বলেছেন: তেমন করে বোঝা সম্ভব না।
৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: Life is like an Onion. You peel away layer after layer And when you come to the end You have nothing.
০২ রা নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫১
জুল ভার্ন বলেছেন: “Life is like a mirror. Smile at it and it smiles back at you.”
৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: মানুষের মন আর কুমোড়ের চাক পলকে খায় আঠারো পাক।
০২ রা নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪৬
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রবাদটা নতুন শুনেছি-একটু ব্যাখ্যা দিলে বুঝতে পারতাম।
৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কুমার যখন কোন পাত্র বানায় মাটি দিয়ে তা ঘুরাতে হয় এই ঘুরার কাজটি পলকেই অনেক পাক খায় তেমনি মানুষের মনও ক্ষনে ক্ষনে পাল্টে যায়, ঘুরে যায় তাই উক্ত প্রবাদটায় ফুটে উঠেছে।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: খুব সুন্দর উপমা দিয়েছেন। ধন্যবাদ।
১০| ০২ রা নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:০৬
কালো যাদুকর বলেছেন: খুব মন দিয়ে এই লিখা পড়লাম হয়ত মনের ১০% ই ব্যবহার করেছি। মন যে এত ভাগে ভাগ করা যায় জেনে প্রবল অবাকই হলাম ৷ মনে হল -মনকে আমরা যথোপযুক্ত ব্যবহার করছি না। যারা করতে পারেন তাঁহারা সফল মানুষা
মনকে কিভাবে সফলভাবে ব্যবহার করা যায়, উহার অনুসন্ধান করা প্রোয়জন বলে মনে হচ্ছে।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৪
জুল ভার্ন বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানাই- আমার লেখা মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য। আসলে মনের গভীরতা এতৈ গভীর যা অনুসন্ধান করেও সন্ধান পাওয়া যাবেনা।
১১| ০২ রা নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদ বলেছেন, অন্তত নক্ষত্র বীথিতে যে রহস্য, তার চেয়ে বেশি রহস্যময় মানুষের মন।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৫
জুল ভার্ন বলেছেন: শতভাগ সত্য কথা।
হুমায়ুন আহমেদের লেখায় দর্শন আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মনের অনেক ক্ষমতা আছে। মহাজাতকের একটা কোর্স করেছিলাম। সেখানে ধ্যানে গিয়ে অজানা, অচেনা মানুষ সম্পর্কে অনেক তথ্য বলা যায়। তিন বা চারজনের এক একটা গ্রুপ। আমার এক আত্মীয়ের ব্যাপারে বেশ কিছু সঠিক তথ্য দিয়ে দিলেন আমাদের গ্রুপের আরেকজন ধ্যানের মাধ্যমে।
তবে এগুলি জীনের মাধ্যমেও করা সম্ভব। আসল বাপারটা এখনও আমার কাছে পরিষ্কার না।
আমার এক আত্মীয় আমাকে না দেখে কার্ড টানতে বলল তার হাতে রাখা অনেক কার্ড থেকে। প্রতিবারই হার্টসের ছয় উঠছে। ৬ তারিখ তার বিবাহ বার্ষিকী। আমাকে সে বাধ্য করল একই কার্ড তুলতে। তবে কোন কারসাজি ছিল না, এটা আমি নিশ্চিত। ওনার সাথে সম্ভবত জীন আছে। আরও কিছু অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছে ওনাকে নিয়ে যার কোন ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না।