নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবন ও সমুদ্র ..........

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৭

জীবন ও সমুদ্র ..........

‘আমি শুনেছি সেদিন তুমি
সাগরের ঢেউয়ে চেপে
নীল জল দিগন্ত ছুঁয়ে এসেছো,
আমি শুনেছি সেদিন তুমি
নোনা বালি তীর ধরে
বহুদূর বহুদূর হেঁটে এসেছো।’
মৌসুমী ভৌমিকের এ গান আমার বড় প্রিয়। প্রায়শ:ই শুনি, আমার বাড়ীর বারান্দায় বসে বাইরের দিকে দৃষ্টি ছড়িয়ে দিয়ে। ঠিক কি আছে, গানটাতে আমি জানি না, কিন্তু শুনতে শুনতে চোখের দৃষ্টি উদাস হয়ে যায়, মনটা হু হু করে ওঠে, কেমন একটা বিষন্নতায় ছেয়ে যায় হৃদয়।
বিশেষত: মৌসুমী যখন গেয়ে ওঠেন,
‘আমি কখনো যাই নি জলে,
কখনো ভাসিনি নীলে,
কখনো রাখিনি চোখ ডানা মেলা গাঙচিলে,
আবার যেদিন তুমি সমুদ্র স্নানে যাবে,
আমাকেও সাথে নিও,
নেবো তো আমায়, বলো নেবে তো আমায়?’
এ আর্তি বাতাসকে চিরে চিরে প্রতিধ্বনিত হয়, চোখ ছাপিয়ে যায় জলে, মাথার মধ্যে ‘জলের মতো ঘুরে ঘুরে’ কে যেন কথা কয়, ‘নেবে তো আমায়? নেবে তো?’ যতবার গানটা শুনি, এ লাইন ক’টা এলেই কেমন যেন আনমনা হয়ে পড়ি, কত কথা মনে হয়, কতজনের কথা ভাবি - কিছু না দেখার কথা, কিছু তৃষিত আকাঙ্খার। সবই ঐ সমুদ্র বিষয়ে।

এই যে একজন বন্ধু লিখেছেন তার মা-বাবার কথা। বিদেশে ছেলের কাছে বেড়াতে এসেছেন এসেছেন তাঁরা। ছেলে, ছেলে-বৌ সযত্নে নিয়ে গেছে মা-বাবাকে সমুদ্রসৈকতে। সমুদ্র-দর্শনে দু’জনেই উত্তেজিত, উল্লসিত ও উদ্ভাসিত। ছেলে স্মিতমুখে বাবাকে মন্তব্য করেছে, ‘বঙ্গোপসাগর দেখেছেন, এবার আটলান্টিক দেখলেন’। ছেলেকে অবাক করে দিয়ে মা-বাবা জানালেন যে এর আগে দু’জনের কেউই সাগর দেখেন নি।

এ স্বীকারোক্তিতে পুত্রটি হতবাক। প্রতিষ্ঠিত পরিবার, মা- বাবা দু’জনেই ভালো চাকুরে ছিলেন, কিন্তু এর আগে কোনদিন সমুদ্র দেখেন নি! অথচ দেশে থাকতেই, ছেলেটি ভাবে, সে কতবার কক্সবাজার কুয়াকাটা গেছে বন্ধুদের সঙ্গে। আর তার মা-বাবা কিনা এর আগে সমুদ্র দেখেন নি! মা’কে প্রশ্ন করলে তিনি জবাব দিয়েছেন, ‘সময় হয় নি’।
বহু বছর আগে আমার বয়োজৈষ্ঠ্য এক অতি প্রিয়জন যখন ভীষন অসুস্হ, তখন তাঁর ছেলে মেয়ে দু’জন মা’কে জিজ্ঞেস করেছিল, কি তাঁর মন চায়। খুব নরম স্বরে তিনি বলেছিলেন যে জীবনে তিনি সমুদ্র দেখেন নি - তাঁর বড় সমুদ্র দেখা এবং সমুদ্র স্নানের সাধ। তাঁর সন্তানেরা তাঁকে কক্সবাজার নিয়ে গিয়েছিলো। তিনি হাঁটতে পারতেন না বলে তাঁকে একটি রিক্সা ভ্যানের পাটাতনের ওপরে বসিয়ে জলের ধারে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
সমুদ্রের দিগন্ত রেখার দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে থাকতে তাঁর দু’চোখ জলে ভরে গিয়েছিল। তিনি মৃদুস্বরে বলেছিলেন, ‘তিনি কল্পনায় যে সমুদ্র দেখেছেন, তার চেয়ে বাস্তবের সমুদ্র অনেক বেশী সুন্দর।’ সবাই মিলে রিক্সা ভ্যানটিকে জলে নামালে সমুদ্রের লোনাজল পরম আদরে তাঁকে সিক্ত করে দিয়েছিল। বহুকালের একটি লালিত আকাঙ্খা তাঁর পূরণ হয়েছিল। এ ঘটনার পরে তিনি আর বেশীদিন বাঁচেন নি।

আমি প্রথম বহুদূর থেকে সমুদ্র দেখি- যখন আমি বারো বছরের বালক। ঢাকা থেকে রেলগাড়ীতে চট্টগ্রাম যাওয়ার পথে কুমীরার কাছাকাছি এলে যাত্রীদের মধ্যে সাড়া পড়ে যেত। কারন ঝাউবনের ফাঁক দিয়ে ক্ষণিকের জন্য বঙ্গোপসাগরের এক চিলতে রূপোলী জল দেখা যেত। একবার এ রকম এক ভ্রমনে আমার বাবা আমাকে দেখিয়েছিলেন। তেমন কিছু মনে হয় নি আমার, হতবাকও হই নি, সাড়া তোলেনি আমার বালক হৃদয়ে।

কিন্তু কলেজ জীবনে যখন বঙ্গোপসাগরের তীরে দাঁড়িয়েছি, তখন তার বিশালত্ব, অবিরাম গর্জন, ঢেউয়ের মাথা কুটে মরার চিত্রপটের সামনে হতচকিত মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম, একটা ঘোর লেগে গিয়েছিল, এবং কেন জানি চোখ ছাপিয়ে জল এসেছিল। তারপর এ দীর্ঘ চার দশকে কত সমুদ্র দেখেছি। আমার এ জীবনে পৃথিবীর সব মহাসাগর দেখেছি, অনেকগুলো সাগরের পাড়ে দাঁড়িয়েছি, বহু উপসাগরের জলে পা ভিজিয়েছি। তবু সমুদ্র এখনও আমাকে আবিষ্ট করে রাখে, তরঙ্গ এখনও আমায় টানে, সমুদ্র-তৃষা আমার আজও আকণ্ঠ।
আসলে সমুদ্রের প্রতি মানুষের আকর্ষণ দুর্নিবার। প্রেসিডেন্ট কেনেডী একবার এ আকর্ষণের একটা ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন। তাঁর মতে, "মানুষ জল থেকেই এসেছে, জলেই আবার ফিরে যাবে।"
হতে পারে। কিন্তু আমার মনে হয় ঐ আকর্ষনের কারনটা হয়তো অন্য জায়গায় -অন্তত: আমার ক্ষেত্রে। পাহাড় আর সমুদ্রের মধ্যে তুলনা করে বলা যাক।

আমি পাহাড় ও সমুদ্র দু’টোই ভালবাসি। দু’টোই বিশাল-যার সামনে মাথা নত হয়ে আসে। কিন্তু পাহাড় হচ্ছে স্হির, নিশ্চল ও মৌনী। অন্যদিকে সমুদ্র অস্হির, জীবন্ত এবং কথা কয়। পাহাড়ের মধ্যে একটা প্রশান্ত ভাব আছে, সমুদ্রের আছে গতিময়তা। পাহাড় বহু দূরের, সমুদ্র খুব কাছের। পাহাড়কে মনে হয় ধরা-ছোঁয়ার বাইরে, কিন্ত সমুদ্রকে স্পর্শ করা যায়। পাহাড়কে সন্মান করা যায়, সমুদ্রের সঙ্গে বন্ধুত্ব করা যায়।

কিন্তু সমুদ্র দেখতে হ’লে কি সবসময়ে জলের সমুদ্রের কাছে যেতে হয়? তা কিন্তু নয়। আমাদের আশে পাশে অনেক মানুষ আছেন যাঁদের হৃদয়ে মমতার সমুদ্র, কথায় মায়ার সমুদ্র, আর চোখে স্বপ্নের সমুদ্র। সূদূ্রের জলের সমুদ্রের আকাঙ্খায় আমরা যেন আমাদের চারপাশের মায়ার, মমতার আর স্বপ্নের সমুদ্রে ডুব দিতে ভুলে না যাই। তখন মৌসুমীর গানের শেষ চরনটি মনে পড়ে যায়, ‘ তাই স্বপ্ন দেখবো বলে আমি দু’চোখ পেতেছি’।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমি সমুদ্র দেখিনি :(

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩০

জুল ভার্ন বলেছেন: এখনতো সমুদ্র দেখতে তেমন ঝক্কিঝামেলা নাই। ইন শা আল্লাহ দেখবেন।

২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২৯

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: চমৎকার লেখেছেন তবে রোজ রোজ দুচোখ ভরে সমুদ্রের জল দেখি কিন্তু সমুদ্র জল এখন ছুঁইতে পারিনি

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩৩

জুল ভার্ন বলেছেন: বিষয়টা নিয়ে বিস্তারিত লিখুন।

শুভ কামনা।

৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: গানটা আমারও খুব প্রিয় বিশেষ করে মৌসুমী ভৌমিকের কন্ঠের কারুকার্য।

কলেজে পড়ার সময় প্রথম যাই কক্সবাজার তারপর অনেকবার যাওয়া হয়েছে। আমার মায়ের সাগর দেখা হয়নি। আমি তাকে নিয়ে কক্সবাজার গিয়ে সমুদ্র দেখালাম। মা অবাক হয়ে সমুদ্র দেখলেন। খুশি হলেন।

আপনার এ লেখাটায় অনেকের অনেক স্মৃতি মনে পড়ে যাবে।+++

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫৩

জুল ভার্ন বলেছেন: এই গানটা অনেকেই গান কিন্তু মৌসুমী ভৌমিকের মতো কারোর তুলনা হয়না। বেশ কয়েক বছর আগে আমি একটা লাইভ অনুষ্ঠানে মৌসুমী ভৌমিকের কণ্ঠে এই গানটা শুনেছিলাম।

৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মহান আল্লাহ যেদিন রিযিক রাখবেন সেখানে। হয়তো তখন যাওয়া হবে ইংশাআল্লাহ

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫৩

জুল ভার্ন বলেছেন: ইন শা আল্লাহ।

৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চমৎকার উপস্থাপনা।
শেষ অংশটা আসাধারন।
গানটিও আমার খুবপছন্দের।

আমারও সমূদ্র পছন্দ, পাহাড়ও।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১৫

জুল ভার্ন বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা ভাইয়া।

৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক ল্যান্ডলকড দেশ যেমন নেপাল, ভুটান সমুদ্র থেকে বঞ্ছিত। সমুদ্র আর নদীর সাথে অর্থনীতি ও সভ্যতারও সম্পর্ক আছে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১৭

জুল ভার্ন বলেছেন: আবশ্যই। নদীর সাথে অর্থনীতি ও সভ্যতা ওতোপ্রোতো ভাবে জড়িত।

৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: আমার সাথে আমার মিল আছে কিছুটা।
আমিও পাহাড় আর সমুদ্র ভীষন ভালোবাসি।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১৮

জুল ভার্ন বলেছেন: দুজনের খাবারের মিল যেহেতু রয়েছে সেখানে রুচি আর মানসিকতার অমিল থাকতে পারে না।

৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫৯

অক্পটে বলেছেন: আহা এমন মায়াময় লেখা! আপনার কথায় আছে মায়ার সমুদ্র!

আমার সকল বদ্ধুদের মধ্যে সবাই কক্সবাজার গিয়েছে শুধু আমি ছাড়া। আমার এখন খুব অবাক লাগে আমিও কখনো নীলে ভাসিনি, সময় বোধহয় আমাকে সময় দেয়নি।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৫

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের প্রথম লাইনটার জন্য নিজেকে খুব সম্মানিত মনে করছি

তাইতো কবি বলেছেন -"দেখা হয়নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর থেকে দুই পা ফেলিয়া - ধানের শীষের উপর একফোঁটা শিশির বিন্দু"! সবার আগে দেখবেন নিজের দেশ। ২০০৮ সনের মধ্যে আমি দেশের ততকালীন ৩৮০ টা থানা/উপজেলা ভ্রমণ করেছিলাম- যা এই ব্লগেই লিখেছিলাম।
আশা করি শীঘ্রই আপনি কক্সবাজার ছাড়াও কুয়াকাটা সৈকত ভ্রমণ করবেন।

৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫২

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুল ভার্ন,





আমার একটি প্রিয় গান দিয়ে শুরু করেছেন, যে গানটি শুনলে আমারও আপনার মতো অনুভূতি হয়, মনটা কেমন যেনো হারিয়ে যায় কোথায়! মৌসুমীর গলার ওঠা-নামা আর মৃদু কাঁপন জাগিয়ে গাওয়া গানটি মনের গহীন ভেতরে রিনরিন করে সুর তোলে এখনও!

"নেবে তো আমায় ....." এর মতো নিংড়ানো হাহাকার নিয়ে পুরো লেখাটি লেখা। +++++++++++++

আমার প্রথম সমুদ্র দেখা এক রাস-পূর্ণিমার রাতে। কুয়াকাটাতে ১৯৮৩ সালে। সে সময়ের সরকারী গেষ্ট হাউজটির পেছনের বালির উঁচু বাঁধটি পেরুলেই সমুদ্র দেখা যেতো। সেই বাঁধটির চূড়োয় উঠতেই ভোর রাতের অন্ধকারে জোছনায় ভেসে যাওয়া বিশ্ব চরাচরটি যেন চোখের সামনে যাদুর মতো উঠে এসে মোহমুগ্ধ করে দিয়ে গেলো।
রাশ পূর্ণিমায় সমুদ্র স্নানে আসা মানুষের "সিলিয়্যুট" বুকে নিয়ে মৃদু ঢেউ তোলা কালো জলের সুদূর ওপারে আকাশে ঝুলে থাকা বিশাল গোল পূর্ণিমার চাঁদ, জলে তার ছায়ার কাঁপন, জোছনায় মাখা নিঃশব্দ সৈকত সবটা মিলিয়ে স্বপ্নের মতো একটা ছবি গেঁথে গেলো চোখে, মনে হলো অপার্থিব !

২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৫

জুল ভার্ন বলেছেন: কী অসাধারন মনোমুগ্ধকর কাব্যিক প্রকাশ! আপনার মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে-আপনার চোখ দিয়ে আমি রাস-পূর্ণিমা দেখছি।

আমরাও একবার দলবদ্ধ ভাবে রাস-পুর্ণিমা দেখেছিলাম সুন্দর বনের দুবলার চড়ে। তবে আমাদের দেখার সৌন্দর্য নষ্ট করে দিয়েছিলো একদল অবৈধ হরিণ শিকারীদের হরিণ হত্যা উতসব!

শুভ কামনা অহর্নিষ!

১০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: দুজনের খাবারের মিল যেহেতু রয়েছে সেখানে রুচি আর মানসিকতার অমিল থাকতে পারে না।

চলেন একদিন সময় করে সমুদ্র আর পাহাড় দেখে আসি।

২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৬

জুল ভার্ন বলেছেন: ঝামেলা মুক্ত হয়ে একদিন যাবো আশা রইল।

১১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৩:২৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সাগর দেখতে যাবো কয়েক দিনের ভিতরই। চমৎকার গান দিয়ে চমৎকার লেখা

২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৭

জুল ভার্ন বলেছেন: খনই সাগর দেখার ভালো সময়।

১২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ ভোর ৫:২৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সাধারন ভাষায় সাধারন একটা অনুভুতির প্রকাশ কিন্তু গানটা শুনতে ভাল লাগে।কেন লাগে জানিনা ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৭

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.