নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবন বাঁচাতে রক্তপাত....

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩১

জীবন বাঁচাতে রক্তপাত....

চীনের চিকিৎসা বিজ্ঞানের এক গবেষণার চারজন অধ্যাপক দীর্ঘ গবেষণায় প্রমাণ পেয়েছেন স্ট্রোক করা রোগীর শরীর থেকে কিছু রক্তপাত করায় স্ট্রোক আক্রান্ত রোগের উপশম হয়।

পদ্ধতিটা হচ্ছেঃ-
যখন কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় তখন মস্তিষ্ক কোষগুলো দ্রুত প্রসারিত হয়ে বিস্ফোরিত হতে পারে।
তখন রোগীর দ্রুত ফার্স্ট এইড এবং বিশ্রামের প্রয়োজন হয়।

এমন অবস্থায় যদি আপনার বাড়ীতে পাঞ্চিং সুঁই থাকে(আংগুল থেকে রক্ত বের করার সুঁই), অথবা সেলাই সুঁই থাকলেও চলবে। কয়েক সেকেন্ডের জন্য আগুনের শিখার উপরে সুঁচটিকে গরম করে নেবেন যাতে করে জীবাণুমুক্ত হয়। তারপর রোগীর হাতের ১০ আঙ্গুলের ডগার নরম অংশে ছোট ক্ষত করতে সুঁইটি ব্যবহার করুন। এমনভাবে করুন যাতে প্রতিটি আঙুল থেকে রক্তপাত হয়, জরুরী অবস্থায় কোন অভিজ্ঞতা বা পূর্ববর্তী জ্ঞানের প্রয়োজন হবে না। কেবলমাত্র নিশ্চিন্ত করুন যে আঙ্গুল থেকে যথেষ্ট পরিমাণে রক্তপাত হচ্ছে কি না।
এবার ১০ আঙ্গুলের রক্তপাত চলাকালীন, কয়েক মিনিটের জন্য অপেক্ষা করুন দেখবেন ধীরে ধীরে রোগী সুস্থ হয়ে উঠছে।
যদি আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ বিকৃত হয় তাহলে তার কানে ম্যাসেজ করুন। এমনভাবে তার কান ম্যাসেজ করুন যাতে ম্যাসেজের ফলে তার কান লাল হয়ে যায়, এর অর্থ হচ্ছে কানে রক্ত পৌঁছেছে।

তারপর প্রতিটি কান থেকে দুইফোঁটা রক্ত পড়ার জন্য প্রতিটি কানের নরম অংশে সুচ ফুটান। কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন দেখবেন মুখ আর বিকৃত হবে না। যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি হাসপাতালে ভর্তি করান।
জীবন বাঁচাতে রক্তক্ষয় পদ্ধতি চীনে প্রথাগত ভাবে চিকিৎসার অংশ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে হাজার বছর ধরে। এবং এই পদ্ধতির ব্যবহারিক প্রয়োগ ৯৫% কার্যকরী প্রমাণিত হয়েছে।

(মানুষ মানুষের জন্য জীবন জীবনের জন্য এই পদ্ধতি কাউকে ব্যবহার করতে আমি বলছিনা। কারণ, আমি চিকিৎসক নই)।

সুত্র: ল্যানসেট মেডিক্যাল জার্নালে পড়েছি। আমার ভাষান্তর।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩৭

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: এমন ধরণের কিছু লেখা ফেসবুকেও আগে পড়েছি। কিন্তু কখনও সঠিক তথ্যসুত্র পাইনি যাচাই করবার জন্য!

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৪২

জুল ভার্ন বলেছেন: মেডিক্যাল জার্নাল ল্যানসেটে এটা প্রকাশিত হয়েছিলো বছর দুই আগে। আমিও ফেসবুকে শেয়ার করেছিলাম প্রায় দেড় বছর আগেও।

২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৪৬

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: খুব সম্ভবত আপনার লেখাতেই প্রথম কোন একটা জার্নালের নাম সরাসরি দেখলাম। অন্য সকলে 'সংগ্রীহিত' অথবা নাম না জানা এক ডাক্তারের নামে লিখে দেয়!

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০১

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি লক্ষ্য করেছি-সোস্যাল মিডিয়ায় অন্যের লেখা পোস্ট করে যারা 'সংগৃহীত' লিখে তারা মানষীক দীণতায় ভোগে, তারা মূল লেখকের নাম/সূত্র জানা সত্তেও মূল লেখককে ক্রেডিট দিতে চায়না।

৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৫৪

জ্যাকেল বলেছেন: কার্যকরী পোস্ট।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০১

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০৭

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: এরকম কথা আগেও শুনেছি দাদা কিন্তু প্রয়োক করতে দেখিনি আবার পাঠ করলাম চেতনা হইলাম ভাল থাকবেন দাদা

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৫

জুল ভার্ন বলেছেন: বিশয়টা চিকিতসক ও চিকিতসা বিজ্ঞানীদের উপর নির্ভরশীল। ধন্যবাদ।

৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এই পদ্ধতিটা জানা ছিলো।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩১

জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের দেশেও হেকিমী চিকিতসায় এই পদ্ধতি বহুকাল আগে থেকেই প্রচলিত।

৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১২

সোবুজ বলেছেন: জীবন ও মরনের মালিক আল্লাহপাক।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩২

জুল ভার্ন বলেছেন: অবশ্যই। তারপরও অসুস্থ্য হলে চিকিতসা নেওয়ার বিধান ধর্মেই আছে।

৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দর। প্রয়োগ করে সফল হলেই স্বার্থকতা।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩২

জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের দেশেও হেকিমী চিকিতসায় এই পদ্ধতি বহুকাল আগে থেকেই প্রচলিত।

৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:১০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: উপকারী পোস্ট

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:১৩

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



এটা মেডিক্যাল টেকনিক্যাল অনুবাদ, বাংগলাদেশের মেডিক্যাল কলেজগুলোতে পাঠ্য হিসেবে চালু করার জন্য পদক্ষেপ নেন।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১৫

জুল ভার্ন বলেছেন: ঠিক বলেছেন-এটা নিছক অনুবাদ।
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ সদস্য দেশ বরেন্য চিকিতসক ডাঃ প্রাণ গোপাল গণপূর্ত মন্ত্রনালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি। ডাঃ মুরাদ হাসান সদ্য সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী। আরও ৬ জন ডাক্তার আছেন সংসদ সদস্য যারা চিকিতসা মন্ত্রনালয় সংক্রান্ত কোনো কমিটিতে নাই।
আমরা আমজনতা শুধু শুনি আর দেখি।

১০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৯

সাসুম বলেছেন: স্ট্রোক হয় মেইনলি মানুষের ব্রেইণে যখন রক্ত সঞ্চালন বন্ধ হয়ে যায় বা কোন কারনে রক্ত জমাট বেঁধে যায়। এখন এই যে উপায় এর কথা বলা হল এটা আসলে কতটা উপকারী তা প্রশ্নবিদ্ধ।

কারন ব্লাডলেটিং থিউরি কাজ করবে তখনই যখন রক্ত কোথায় ব্লক হয়ে আছে সেটা কনফার্ম করা যায়। আমার ব্লাড ক্লট হয়ে আছে ব্রেঈনে আমি যদি হাতের আংগুলে ফুটো করে রক্ত চলাচল করতে দেই সেটা কতটুকু কাজ করবে এটা আসলেই যৌক্তিকতা দাবি রাখে।

যাই হোক, ব্লাডলেটিং স্ট্রোক এর মৃত্যু কমাতে সাহায্য করে বাট সেটা আংগুলে সুই ফুটিয়ে নয়। বরং, এন্টি ব্লাড কট মেডিসিন ( এটার আরেক নাম ব্লাড ব্লাস্টিং মেডিসিন ) প্রয়োগ এবং মস্তিষ্কের যে যায়গায় ব্লাড ক্লট হয়ে আছে সে যায়গায় ব্লাড বের করে রাস্তা পরিস্কার করলে তবেই উপকার আসবে। হেমোরাজিক স্ট্রোক মূলত হয় ব্লাড ভেসেল গুলো পাতলা হয়ে গেলে তখন ব্লাড লিক করা শুরু করে ব্রেণে এবং ক্লট বা জমাট বাধা শুরু করে। ব্লাট লেটিং পদ্ধতিতে একটা টিউব দিয়ে ব্লাড ক্লট করার যায়গা থেকে ব্লাড বের করে নিতে হয় এবং এরপর বাকি চিকিৎসা করতে হয় সেই ব্লাড ভেসেল কে কি করে শক্ত করা যায় ব্লাড পরিবহন এর জন্য । এই রোগে প্রতিবছর ৪ মিলিয়ন মানুষ মারা যায় এবং এটা মেইন স্ট্রোক গুলোর একটা।

এই ব্লাডলেটিং থিউরি মাত্র স্টেজ ৩ রিসার্স পর্যায়ে আছে এখনো একটা থিউরি মাত্র।


বিঃদ্রঃ চাইনিজ ট্রেডিশনাল মেডিসিন একটা জোক্স। আমাদের হোমিওপ্যাথির মতই জোকস। তবে চাইনিজ এই ট্রেডিশনাল মেডিসিন কিছুটা ইন্ডিয়ার আয়ুর্বেদ এর সাথে অনেক মিল ফলে বেশ কিছু বেসিক রোগের ক্ষেত্রে কাজ করে তবে বেশির ভাগ প্লাসিবু ইফেক্ট এর মতই।

এই মুহুর্তে চায়নার সব ট্রেডিশনাল হাসপাতাল আধুনিক এলোপ্যাথিক হাসপাতাল দিয়ে রিপ্লেস হচ্ছে। এই ট্রেডিশনাল চিকিৎসা বেচে আছে গ্রামের দিকে গরীব এবং অজ্ঞ দের মাঝে ।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১৮

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্য থেকে অনেক কিছু জানলাম এবং বুঝতে পারলাম। আপনার এই মন্তব্যটা আমার পোস্টের সম্পুরক-যদিও আমি শুধু লেখাটা অনুবাদ করেছিলাম। আপনার মন্তব্যে বিষয়টা আরও ক্লিয়ার বুঝতে পেরেছি। বাড়তি পাওনা-চায়নীজ মেডিসিন জোকস।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: নতুন একটা বিষয় জানলাম।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১৯

জুল ভার্ন বলেছেন: নতুন জানলেও আমাদের দেশেও হেকিমী চিকিতসায় এই পদ্ধতি বহুকাল আগে থেকেই প্রচলিত।

১২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক আগের একটা বিদেশী গল্পে পড়েছিলাম যে ঐ যুগে স্ট্রোকের চিকিৎসার জন্য শরীর থেকে রক্তপাত ঘটানো হত।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২০

জুল ভার্ন বলেছেন: এই চিকিতসা পদ্ধতি বহুকাল আগে থেকেই বিভিন্ন দেশে প্রচলিত ছিলো এবং এখনো আছে। আমাদের দেশেও হেকিমী চিকিতসায় এই পদ্ধতি বহুকাল আগে থেকেই প্রচলিত।

১৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এইটা আরো বেশ কয়েক দিন আগে ফেসবুকে দেখলাম। তাহলে সত্য ঘটনা

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২১

জুল ভার্ন বলেছেন: ফেসবুকে অন্যকেউ লিখেছিলেন কি না জানিনা-তবে আমি এক বছর আগে ফেসবুকে লিখেছিলাম, যা ফেসবুক মেমোরি ফিরিয়ে দিয়েছে।

১৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৩:৪২

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুল ভার্ন,




তথ্যগত ত্রুটি রয়েছে লেখাটিতে।
"যখন কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় তখন মস্তিষ্ক কোষগুলো দ্রুত প্রসারিত হয়ে বিস্ফোরিত হতে পারে।" কথাটি মোটেও ঠিক নয়।
ষ্ট্রোক হলো সেই অবস্থা যখন আপনার মস্তিষ্কের কোনও অঞ্চলে কোনও কারনে রক্তসঞ্চালন বন্ধ হয়ে যায় বা কমে যায়। এতে ঐ এলাকার কোষগুলিতে অক্সিজেন এবং পুষ্টির ঘাটতি হয় যা কোষগুলির মৃত্যুর কারন হয়ে দাঁড়ায়। যে এলাকায় এটি ঘটেছে সেই এলাকার সব কাজ বন্ধ হয়ে যায় পুরোপুরি বা আংশিক, ক্ষতির পরিমানের উপর ভিত্তি করে।

এ ব্যাপারে সহব্লগার "সাসুম" এর মন্তব্যের সাথে একমত।

রক্ত ফেলে দিয়ে যে চিকিৎসার কথা উল্লেখ করেছেন তা কেবল উচ্চরক্তচাপ জনিত কারনের তাৎক্ষনিক চিকিৎসা। উচ্চরক্তচাপ এর কারনে মস্তিষ্কের সুক্ষ বা বড় রক্তনালীগুলো ফেটে যেতে পারে , তখন যে অঞ্চলে এমনটা ঘটেছে সেখানে ঐ রক্ত জমা হয়ে আশেপাশের কোষগুলিতে অক্সিজেন এবং পুষ্টির ঘাটতি ঘটিয়ে থাকে এবং পরিনামে কোষের মৃত্যু ঘটে। তৎক্ষনাৎ এই রক্তপাত বন্ধ না হলে রক্ত জমাটের কারনে ক্ষতির পরিমান মারাত্মক হতে পারে। তাই রক্তপাত ঘটিয়ে আসলে রক্তচাপকে কমানো হয় যাতে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ বেড়ে যেতে না পারে। অনেকটা এরকমের --
মনে করুন, আপনাদের এলাকার বড় রাস্তার পানির পাইপ ফেটে রাস্তা ঘাট তলিয়ে গেছে। এখন দূর্দশা কমাতে হয় আপনাকে পানির পাইপটিকে সারাতে হবে নয়তো পানির সরবরাহ বন্ধ করতে হবে। তৎক্ষনাৎ আপনি যা পারেন তা হলো পানির প্রবাহ বন্ধ করা। বা পানি সেচে সরানো।
আপনার লেখা মতে আঙুল থেকে রক্ত বের করে দিয়ে মূলত রক্ত সেচের কাজটি করা হয়ে থাকে যদি ষ্ট্রোকের কারনটি কেবলমাত্র
উচ্চরক্তচাপের কারনে ঘটে থাকে। যদিও এ পদ্ধতি তেমন কার্যকর নয়।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২৪

জুল ভার্ন বলেছেন: ভাইজান, আমি চিকিতসক নই। ল্যানসেট জার্নাল থেকে জাস্ট ভাবান্তর করে নিজের মতো করে লিখেছি-কাজেই মেডিক্যাল টার্মের সাথে মিলিয়ে নেবেন না। মাসুম সাহেবের এবং আপনার মন্তব্যের সাথে আমিও একমত।

১৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৪

জটিল ভাই বলেছেন:
আগেও পড়েছি। তবে গুছিয়ে লিখার জন্য জটিলবাদ।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২২

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.