নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
বনসাই....
ছেলেবেলায় স্কুলে বাংলা রচনায় কোনও কিছুর আত্মকথা লিখতে খুব ভাল লাগত। ডাক-হরকরা, নদী, রাজপথ, বটগাছ ইত্যাদি ইত্যাদি। গল্পের বীজটি আমার মন ও মননে বোধহয় তখনই রোপিত হয়েছিলো- একটি বট গাছের আত্মকাহিনী পড়ে এবং লিখতে গিয়েই গাছের প্রতি আমার আকর্ষণ। গাছ লাগানো, পরিচর্যা করতে ভালো লাগে। ছাদ বাগানে কত রকম চারা লাগাই- কখনও বাঁচে, কখনও বা শুশ্রূষার অভাবে শুকিয়ে যায়।
তেত্রিশ বছর বয়স হয়ে গেল ছবির বনসাইটির। ছোট্ট এত্তটুকুন একটি চারা কুড়িয়ে এনেছিলাম বরিশাল থেকে আমাদের ভেঙে-ফেলা বাড়ির দেওয়াল থেকে। সেই থেকে কখনো বারান্দায়, কখনও ড্রইংরুমে আবার ছাদের উপরে আপনমনে ঝুরি, শাখাপ্রশাখা মেলে দাঁড়িয়ে রয়েছে রোদ্দুর, ঝড়, বজ্রবিদ্যুৎ, মুসলধারা বর্ষণ সয়ে। অনেক বছর অনেক সময় ও শ্রম দিয়েছি বনসাই করতে.....। এখন আর যত্নয়াত্তি নেই না তারপরও বেঁচে আছে, আরও বহু বহুদিন বেঁচে থাকবে। ছাদে থেকে কত কী দেখেছে সে! উল্কার ঝরে পড়া, নীল চাঁদ, সূর্য-চন্দ্রগ্রহণ, হেলীর ধুমকেতু...আমি ঝরে যাব, তবু জীবন অগাধ তোমারে রাখিবে ধরে সেইদিন পৃথিবীর পরে...
আগেকার দিনে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা বট ও অশ্বত্থের বিয়ে দেওয়া হত ধুমধাম করে! মানুষেরও নাকি বিয়ে হত গাছের সঙ্গে! এক চিরমৌনের সঙ্গে আরেক সতত মুখর প্রাণের সংলাপ বিনিময় হত কোন ভাষায়? অনড় স্থবির বৃক্ষের সঙ্গে আরেকটি নিশ্চল বৃক্ষজীবন কীভাবে সংযুক্ত হত? দু'জনের পাতার মর্মর কি সেই ভাষা?
আমার এক বন্ধু লিখেছিলেন, 'একটি পুরুষের সঙ্গে একটি নারীর বিয়ে হয়। এ তো সাধারণ মামুলি ঘটনা। কিন্তু হৃদয়ের কি বিয়ে হয়?' হৃদয়কে কি আচার, নিয়ম, সংস্কার দিয়ে বন্দী করা যায়!--কথাটা মনে আছে! স্পষ্ট, অকপট উত্তর নেই কোথাও, তা-ও বুঝি।
বট ও অশ্বত্থের এমন একটি বিবাহিত বেশ কয়েকটি যুগল আমি দেখেছি বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায়। এই ঢাকা শহরেও আছে রমনা পার্কে, হাজারীবাগ এবং আরও কয়েক যায়গায়। কত যুগ আগে তাদের বিয়ে দেওয়া হয়েছিল, কারও মনে নেই! বরিশাল কালিবাড়ি রোডের পশ্চিম প্রান্তে যেখানে বগুড়া রোডের সাথে যুক্ত হয়েছে সেখানেও তেমন একটা যুগল ছিলো ৪০/৫০ বছর আগে -এখন আছে কি-না জানিনা। তাদের গায়ে হাজার হাজার ঢিল, সূতো, লাল-হলুদ কাপড়ের টুকরো জড়ানো থাকতো! কত ব্যর্থ-পূরিত মনস্কামের কথা জড়িয়ে আছে ওর সঙ্গে, তখন বুঝতাম না! যার বাসনা পূর্ণ হল, সে হয়তো আবার ফিরে এল নৈবেদ্য নিয়ে। কিন্তু যার মনস্কাম অপূর্ণ রয়ে গেল, সে কি আর ফিরে এসেছিল?
...এই চিরমৌনের দিকে তাকিয়ে মাঝে মাঝে মনে হয়, তোমরা কি সত্যিই বাঞ্ছাকল্পতরু?
পুনশ্চঃ আমি লক্ষ্য করে দেখেছি- প্রাকৃতিক ভাবে যেখানেই বট গাছ আছে তার পাশে না হলেও কাছাকাছি অশ্বত্থ গাছ আছে। এটা কাকতালীয় কিম্বা বৈজ্ঞানিক সূত্র আমি জানিনা। কেউ জানলে ব্যাখ্যা দিয়ে বাধিত করবেন।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৩
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ রইসউদ্দিন ভাই।
২০০৮ সনে আমিও আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জভ্রমণে গিয়েছিলাম স্বপরিবার। যা নিয়ে এই ব্লগে তখন তিন পর্বে স্বচিত্র ভ্রমণ কাহিনী লিখেছিলাম।
২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২১
গায়েন রইসউদ্দিন বলেছেন: প্রিয় লেখক-বন্ধু জুল ভার্ন, আপনার লেখায় প্রকৃতির প্রতি এক অকৃত্রিম প্রেমানুভূতি প্রকাশ পেয়েছে।আজ ২৬শে ডিসেম্বরের সকাল। আপনার লেখা প'ড়ে সেই ২০০৪-এ ২৬শে ডিসেম্বরের কথা মনে পড়ে, যখন অগণ্য বৃক্ষরাজি সুনামির প্রবল জলোচ্ছ্বাসে উৎপাটিত হয়েছিল, নিশ্চিহ্ন হয়েছিল সবুজ বনানী- প্রত্যক্ষদর্শী ছিলাম আমি সপরিবার, আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে, সে আর এক ইতিহাস।...ভাল থাকুন, আরও লিখুন। আবার কখনও দেখা হবে এই লেখক-কবি মঞ্চে!!
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: ইন শা আল্লাহ।
৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৪
গায়েন রইসউদ্দিন বলেছেন: প্রথম মন্তব্যে তারিখ সংশোধন--২৬শে ডিসেম্বর,২০০৪-(২৮শে ডিসেম্বর নয়)
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৫
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: আপনার এক লেখা পড়ে আমার চোখে জল কারণ আমি খুব আনন্দের সাথে তিনটি বট গাছ লাগাছিলাম কিন্তু এক ছাগল খেয়েছিল
আর দু বেশ বড় হচ্ছিল কোন এক সময় ঝড়ে আরেটা ভেঙে যায় আর একটা থাকে সেটা বেশ যতন নিছিলাম হঠাৎ যেখানে গাছগুলো লাগাছিলাম যমুনার গ্রীইনবাদে তারপর এক দিন কে বা কারা মারা করেছিল সেই মারামারিতে বট গাছ কেটে ফেল তখন
আমি রাগে পাগল হয়েছিল কে কেটেছে তারপর জানলাম আমিরি পাড়ার লোক আমি তাকে মার মার সে আমার হাত না পা ধরে বলে আমি ত জানি না আপনি গাছ লাগছেন সেই দুঃখে আর গ্রীইন বাদে আজ পর্যন্ত যাই না্
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৭
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্যটাও আমার হৃদয় ছুঁইয়ে গিয়েছে। আমি অনুভব করছি আপনার কষ্ট! আসলে গাছ প্রেমীদের কাছে গাছ হচ্ছে সন্তানের মতো-তাই কেউ গাছেরএকটা পাতা ছিঁড়লেও বুকের ভিতর ক্ষরণ হয়।
৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫১
সোবুজ বলেছেন: এটা কি বিজ্ঞানের অবদান,নাকি বিশেষ কোন কৌশল।বৃক্ষ মেলায় দেখি,অনেক দামে বিক্রি হয় কোন কোন গাছ।
কলকাতা থেকে একশ রুপি দিয়ে একটা বই কিনে এনেছিলাম।কিন্তু পাতা উল্টে দেখি নাই।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: কলকাতা থেকে এক টাকায় যে বইটা কিনে এনেছিলেন-সেটা পড়লেই বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং আমাদের সাথেও আপনার জানা শেয়ার করবেন।
৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২৮
সেডরিক বলেছেন: আমার কাছে বনসাই ব্যাপারটাকে গাছের উপর অত্যাচার মনে হয়।
বট আর অশ্বত্থ গাছের ফল খেয়ে পাখি বিষ্ঠার সাথে বীজ ফেলে দেয়। হয়তো এজন্যই এই গাছ দুটি পাশাপাশি পাওয়া যায়। কিংবা ধর্মবিশ্বাসের কারনে হয়তো কেউ একটিকে আরেকটির পাশে এনে লাগায়।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: বনসাই ব্যাপারটা অবশ্যই গাছের স্বাভাবিক বৃদ্ধিকে প্রতিহত করে মানুষের ইচ্ছামতো ছোট করে রাখা হয়-যা অবশ্যই অত্যাচার। পাখির মাধ্যমেই বট আর অশ্বত্থের বংশ বিস্তার ঘটে এবং সনাতন ধর্মাবলম্বীরা দুটো গাছকেই পুজা পার্বণের অনুসংগ মনে করেন।
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বনসাই যখন প্রথম দেখেছিলাম খুব অবাক হয়েছিলাম। সুন্দর লিখেছেন।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪৭
অপু তানভীর বলেছেন: ৩৩ বছর ! অনেক লম্বা সময় । এমন কি আমার থেকেও বয়সে বড় দেখছি এটা !
গাছ অনেক পছন্দের জিনিস । যখন বাসায় ছিলাম তখন বাড়ির আশে পাশে ছাদে কত রকম গাছ যে ছিল । ঢাকাতে চলে আসার পরে সে সব কোথায় হারিয়ে গেছে । কয়েকটা গাছ এখনও টিকে আছে কোন ভাবে !
আমার খুব কাছের একজন মানুষের বট গাছ খুব পছন্দ । তার কাছে জগতের সব থেকে রোমান্টিক গাছ হচ্ছে বট গাছ । কেন এমন টা তার মনে হয় সেটা আমি আজও জানতে পারি নি !
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: অপু, তোমার থেকে এবং আমার বনসাই থেকে আমার বড়ো ছেলে দুই বছরের বড়ো! আমার প্রিয় এবং পছন্দের গাছ হলো তালগাছ! সব সময় মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকে। আমাদের গ্রামের বাড়িয়ে একটা ছোটখাটো দীঘি আছে-যার চারপাশ জুড়ে আমি কয়েকশো তালগাছ লাগিয়েছিলাম স্বাধীনতা যুদ্ধের পর। সেগুলো এখন বিশাল মহিরুহ! তবে অনেক গাছ বজ্রপাতে মারা গিয়েছে।
আমার কাছে বট গাছ মানেই ভূতুরে এবং পুজা অর্চনার একটা ব্যপার মনে হয়ে।
৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৩
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।সব গাছ বনসাই হয়না,(পিএইচডি ছারা)।
(তেত্রিশ বছর বয়স হয়ে গেল ছবির বনসাইটির)ধন্যবাদ।সব গাছ বনসাই হয়না,(পিএইচডি ছারা)।
(তেত্রিশ বছর বয়স হয়ে গেল ছবির বনসাইটির)
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫১
জুল ভার্ন বলেছেন: বাহ আপনি চমতকার ভাবে ছোট্ট পরিসরে মন্তব্য করে বনসাই এর উপর একটা ভালো লেসন দিয়েছেন।
ধন্যবাদ।
১০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: বনসাই!
তাঁরা দীর্ঘদিন বাঁচে। বরিশাল থেকে নিয়ে এসেছেন। এদের জীবনী শক্তি অনেক। আচ্ছা, এই গাছের যত্ন কিকরে নিতে হয়। বৃক্ষ মেলায় বেশ গয়েকবার কিনতে গিয়েছিলাম। অনেক দাম। ৫০/৬০ হাজার টাকা। দশ হাজার টাকার মধ্যে হলে কিনে নিতাম। এত দাম কেন? আজিব!
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৯
জুল ভার্ন বলেছেন: বনসাই বিষয়টা বেশ জটিল-যা কয়েক লাইনের মন্তব্যে লেখা সম্ভব নয়।
সাধারনত বনসাই মেলায় বনসাইয়ের দাম হাকা হয় আকাশ কুসুম- তাই খুব কম বিক্রি হয়। তবে কোনো কোনো বনসায়ের দাম ১ লক্ষ থেকে পাঁচ লক্ষ্য টাকাও আছে। যারা বনসাই বানিজ্যিক ভিত্তিতে করে-তাদের থেকে কিনলে অনেক কম দামে কিনতে পারবে। ফেসবুকে বনসাই এর অনেকগুলো গ্রুপ আছে- যারা বানিজ্যিক ভিত্তিতে বনসাই বিক্রি করে।।
১১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বট ও অশ্বত্থের কয়েকটি যুগ আমিও দেখেছি। তবে বিয়ে দেখি নাই।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি স্বচক্ষে বিয়ে দেখিনি। কিন্তু শরতচন্দ্র, বঙ্কিম চন্দ্রের উপন্যাসে পড়েছি।
১২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৮
জ্যাকেল বলেছেন: একটা বটগাছ আমাদের এলাকার শেষপ্রান্তে আছে। হিন্দুরা ওখানে মুর্তি ঝুলিয়ে/টাংগিয়ে রাখে। কোন মুসলমানের তাতে অসুবিধা হইতে দেখিনি এমনকি এর থেকে ১০০ গজের মধ্যেই মসজিদ।
আপনার পোস্ট পড়ার সময় ওই গাছটার ছবি ভেসে আসতেছিল।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৪
জুল ভার্ন বলেছেন: গ্রামে গঞ্জের বেশীর ভাগ বট/অস্বত্থ গাছেই সনাতন ধর্মাবলম্বীরা পুজা অর্চনা করে। এমন কি এই ঢাকা শহরেও হাজারীবাগ, রমনা কালী মন্দিরে বট গাছের নিচে পুজা করা হয়।
১৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্মৃতিচারণার সঙ্গে আপনার সৌখিন মনের পরিচয় পেলাম।এতবছর আগের বনশাই ভাবাই যায় না।আগে জানতাম ভাইজান আপনার ক্যামেরার প্রতি আকর্ষণ ছিল।আজ আরও একটি চমৎকার আকর্ষণের কথা জানলাম। আপনার বলার সূত্র ধরে সত্যিই অবাক হয়ে যায় বট অসত্য গাছের সহাবস্থান দেখে। কারণটা আমারও জানতে ইচ্ছে করছে।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: সলে মানুষের জীবনের এক একটা পর্যায় এসে রুচি-শখের পরিবর্তন হয়- আমার জীবনও তেমন। তবে আমার জীবনের সব চাইতে বড়ো পরিবর্তন হয়েছে ২০১৮ সনের অক্টোবর মাস থেকে! এখন জীবন চলছে অনিশ্চিত ভাবে। কোনো শখ নাই, কোনো ইচ্ছা নাই, এমনকি বেঁচে থাকার জন্যও নুণ্যতম ইচ্ছে নাই।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
১৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ২:০০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ফেনীতে মেইন রোড়েই বহু পুরাতন একটা বিশাল বড় বট গাছ আছে তার সাথে অশ্ব গাছের অবস্থান ।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৪
জুল ভার্ন বলেছেন: বট আর অশ্বত্থের পাশাপাশি অবস্থান অলৌকিক কিনা জানিনা তবে এটা সর্বত্র লক্ষণীয়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৯
গায়েন রইসউদ্দিন বলেছেন: প্রিয় লেখক-বন্ধু জুল ভার্ন, আপনার লেখায় প্রকৃতির প্রতি এক অকৃত্রিম প্রেমানুভূতি প্রকাশ পেয়েছে।আজ ২৮শে ডিসেম্বরের সকাল। আপনার লেখা প'ড়ে সেই ২০০৪-এ ২৬শে ডিসেম্বরের কথা মনে পড়ে, যখন অগণ্য বৃক্ষরাজি সুনামির প্রবল জলোচ্ছ্বাসে উৎপাটিত হয়েছিল, নিশ্চিহ্ন হয়েছিল সবুজ বনানী- প্রত্যক্ষদর্শী ছিলাম আমি সপরিবার, আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে, সে আর এক ইতিহাস।...ভাল থাকুন, আরও লিখুন। আবার কখনও দেখা হবে এই লেখক-কবি মঞ্চে!!