নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে শিল্পীর প্রতিবাদের দৃষ্টান্ত.......

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:১১


আদর্শবান কবি, সাহিত্যিক, লেখক শিল্পীরা কখনও রক্তচক্ষুর কাছে, লোভের কাছে, স্বৈরাচারী স্বেচ্ছাচারী ক্ষমতার সাথে মাথা নত করেন না। তাঁরা বলেন, করেন- করাটা, বলাটাই তাঁদের আদর্শিক কাজ। ধোপদুরস্থ জামাকাপড় পরে মঞ্চে দাঁড়িয়ে হাততালি পাবার লোভে নয়, তাঁরা নিজস্ব দায়িত্ববোধ থেকে বলেন এবং করেন।

রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে, ক্ষমতার বিরুদ্ধে, অথবা প্রচলিত সব রকম বিধি-ব্যবস্থার বিরুদ্ধে।
প্রকৃত কবি, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, শিল্পীরা এভাবেই লিখে এবং বলে গেছেন বারবার। কেউ শুনেছে, কেউ শোনেনি। রাষ্ট্র কবেই বা শিল্পীর কথামত সিদ্ধান্ত নিয়েছে? যদিও এখনকার রাজাদের ‘ওই জায়গাগুলো’ থাকে না, তাই “রাজা তোর কাপড় কোথায়?”--- এই কথা জিজ্ঞেস করে এইসব রাজাদের লজ্জিত করা যায় না।

ব্রোঞ্জ-নির্মিত এই মূর্তিটি বেলজিয়ামের শিল্পী টম ফ্রান্টজেন (Tom Frantzen) নির্মাণ করেছিলেন। এখানে দাবার ঘুটি রাজার গায়ে রাস্তার কুকুর প্রস্রাব করছে.... এই মূর্তিটি স্থাপিত হয়েছিল ১৯৯৮ সালে, সিটি অব ব্রাসেলস’এ (City of Brussels)।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৪৬

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: খুব স্বল্প করেই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ। তবে আমাদের রাষ্ট্রের প্রশাসনিক অবস্থায় অশুভ আত্মারা এতই জেঁকে বসেছে যে, না জেঁকে বসেছে বললে ভুল হবে। বরং ডামাডোল পিটিয়ে সবাই জানান দিয়ে তা নিয়ন্ত্রণ করছে। আপনি বা যে কেউ তার যোগ্যতার আলোকে যে কৌশলই প্রয়োগ করুক না কেন। জনগণের জন্য সরকারের মধ্যে ভালোবাসা তৈরির যতই কৌশলী চেষ্টা করুক না কেন তাতে বরং হিতে বিপরিত ঘটে।

একজন আদর্শবান কবি, সাহিত্যিক, লেখক, শিল্পী চেষ্টা করেন দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে, রাষ্ট্রের অসংগতি দুর্নীতি এবং অনাচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে চেষ্টা করেন। এই চেষ্টা করা স্বাধীনতাটুকু বাংলাদেশে নেই। চেষ্টা করার মুহূর্তেই তাকে হয়তো আটকে দেয়া হয়। যদি দেশের উপকারের স্বার্থে তাঁর চেষ্টার ফলস্বরূপ কিছু ফুটে উঠে তবে সেটা সহ তাকে জনগণের চোখের সামন থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়া হয়, অথচ জনগণ এখানেই কোন ভূমিকা রাখতেই পারে না।

দিনশেষে, বাংলাদেশের মানুষের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতাই কাম্য।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:১০

জুল ভার্ন বলেছেন: ভালো কিছু করলে, জনবান্ধব হলে- সম্মান শ্রদ্ধা ভালোবাসা স্নেহ এগুলো আরোপ করার দরকার হয়না, অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে চলে আসে।
ধন্যবাদ।

২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২৩

কালো যাদুকর বলেছেন: রাজা রা সব সময়ই অত্যাচারী ও যালিম ৷ কিছু ব্যাতিক্রম বাদে। তবে ব্যাতিক্রম তো আর উদাহরন হতে পারে না।
এমন আবার ভোটের মাধ্যমেও রাজা নির্বাচিত হয় ৷

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:০৩

জুল ভার্ন বলেছেন: নির্বাচিত আর যেনোতেনো ভাবে নির্বাচিত- অনেক তফাত! নির্বাচিত হবার আগে এক চরিত্র, ক্ষমতায় যাবার পর সম্পুর্ণ ভিন্ন চরিত্র- এটাই বাস্তবতা।

৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৩৩

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: খুব সুন্দর এক প্রতিবাদি ভাবনা জানি না আমাদের শিশুদের শিক্ষাব্যবস্থা কথায় যাবে বুঝতেছি না

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:০৪

জুল ভার্ন বলেছেন: এভাবেই হওয়া উচিত। কিন্তু পদলেহনকারীদের দ্বারা হচ্ছে- স্বৈরাচার, স্বেচ্চাচার ক্ষমতালোভীদের চর্ব চোষ্য লেহণ পেয়।

৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৪০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমার মনে হয় সবচেয়ে বেশি প্রতিবাদ হয়েছে কবিতায়।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:০৬

জুল ভার্ন বলেছেন: একদা তেমনটাই হতো। এখন আর তেমন কবি নাই। এখন সবাই ক্ষমতাসীনদের লেহণ করতেই ব্যস্ত!

৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৫৫

সাজিদ! বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী ভাই এই পোস্টে যদি মন্তব্য করেন, কি লিখতে পারেন আমি ভাবছি

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:০৭

জুল ভার্ন বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ B-)

৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:০৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: চিত্রকর পটুয়া কামরুল হাসানের এই রকম দুটি প্রতিবাদি চিত্র আছে।

১। ‘এই জানোয়ারদের হত্যা করতে হবে’ ( ইয়াহিয়া খানের চেহারার বিকৃত রূপ)

২। ‘দেশ আজ বিশ্ববেহায়ার খপ্পরে’ ( এরশাদের চেহারার বিকৃত রূপ)


দ্বিতীয় চিত্রটা আঁকার কিছুক্ষণ পরেই তিনি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।

৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:১১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রথম ছবিটা ভুল ছিল। এখন ঠিক করে দিলাম;

১০ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৫

জুল ভার্ন বলেছেন: দুটোই যথার্থ। তবে স্বৈরাচারীতে এরশাদের চাইতে বর্তমান বেশী ভয়ংকর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.