নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
ভালোবাসা দিবসে হারিয়ে গিয়েছে জয়নাল দীপালি সাহার আত্মত্যাগ….
১৯৮২ সনের ২৪ মার্চ এরশাদ সামরিক শাসন জাড়ি করার পর থেকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা প্রতিবাদ মুখর হয়েছিল।
১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলনের ২১ বছর পর স্বাধীন বাংলাদেশে কুদরত -ই- খোদা শিক্ষানীতির বিপরীতে স্বৈরাচারী এরশাদের নির্দেশে আবির্ভূত হল মজিদ খান শিক্ষানীতি। মজিদ খানের প্রস্তাবিত শিক্ষা নীতির ছোট্ট একটাই নীতিই বলি- 'আপনি যতই দূর্বল ছাত্র হন- সমস্যা নাই, আপনি যদি টাকা ঢালতে পারেন তবে আপনি যতই ফেল করুন, আপনি উচ্চ শিক্ষা পাবেন। আপনার টাকা নাই, আপনার শিক্ষা পাওয়ার অধিকার নাই। শিক্ষার মাপকাঠি মেধা নয়, অর্থ।'
এই নীতির বিপক্ষে ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, ছাত্র ইউনিয়ন সহ সকল ছাত্র সংগঠন এক হয়ে যায় ১৯৮২ এর ১৭ সেপ্টেম্বর। দিনটি ছিল ১৯৬২ এর শিক্ষা আন্দোলনের ২০ বছর পূর্তি। ২১ তারিখেই গঠিত হয় সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ। জানুয়ারিতে ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতিকে গ্রেফতার করা হলে আন্দোলন আরো বেগ পায়। তারই ধারাবাহিকতায় ১৪ ফেব্রুয়ারি সচিবালয় ঘেরাও কর্মসূচী দেওয়া হয়।
ভালোবাসা দিবস পালনের ‘মহা’ গুরুত্ব আমার বলা অপ্রয়োজন। কারণ হাজার হাজার বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ভালবাসা দিবসের ‘গুরুত্ব’ কে আলোকিত করতে সহস্র শ্লোগানের জন্ম দিয়ে যাচ্ছে প্রতি বছরই। এই দিনে ফুল থেকে শুরু করে কার্ড, চকলেট, ডায়মন্ড, প্লাটিনাম মার্কেটিং দিনকে দিন অসাধারণত্ব পেয়েই চলছে। হয়তো ভবিষ্যতে ফুল, চকলেট, ডায়মন্ড, প্লাটিনামের
মতোই ইউরোনিয়াম, চাঁদের মাটিও বিক্রি হবে যা মৌসুমি ভালোবাসা ক্রেতা বিক্রেতাদের পছন্দের গিফট হবে। এইদিনকে ঘিরে নাটক, কনসার্ট এর ধুম নতুন কিছু নয়। এই দিন যেহেতু এত আয়োজনপূর্ণ সেহেতু ভালাবাসা দিবস ছাড়া ভালোবাসার যথার্থ প্রকাশ অসম্ভব- আমরা তা ধরেই নিতে পারি।
১৯৯৩ সালের দিকে আমাদের দেশে ভালোবাসা দিবসের আবির্ভাব ঘটে। সাংবাদিক ব্যক্তিত্ব শফিক রেহমান পড়াশোনা করেছেন লন্ডনে। পাশ্চাত্যের রীতিনীতিতে তিনি ছিলেন অভ্যস্ত। দেশে ফিরে তিনিই ভালোবাসা দিবসের শুরু করেন। এ নিয়ে অনেক ধরনের মতবিরোধ থাকলেও শেষ পর্যন্ত শফিক রেহমানের চিন্তাটি নতুন প্রজন্মকে বেশি আকর্ষণ করে মূলত দৈনিক প্রথম আলো এবং যায়যায়দিন পত্রিকার ব্যপক প্রচারে। ১৪ ফেব্রুয়ারিকে শফিক রেহমান আমাদের দেশে ‘ভালোবাসা’ দিবস হিসেবে পরিচিত করানোর আগে দিনটি ‘স্বৈরাচার প্রতিরোধ’ দিবস হিসেবেই পালিত হত।
১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি বাঙলাদেশের মাটি লাল হয়েছিল জয়নাল এবং শিশু দীপালি সাহার রক্তে- এ ইতিহাস আমাদের জানা সত্ত্বেও আরেকবার স্মরণ করতে কোন ক্ষতি নাই।
এখনো আমার স্মৃতিতে দগদগে- ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ বাংলাদেশে সামরিক শাসন জারি করা হলে সকল রাজনৈতিক দল এবং তাদের কর্মকাণ্ডের উপর নিষেধাজ্ঞা নেমে আসে। নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদে তৎকালীন ছাত্র সমাজ বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা প্রথম থেকেই সামরিক শাসনের বিরোধিতা করে আসে। ৮ নভেম্বর ১৯৮২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের মিছিলে পুলিশি হামলার প্রতিবাদে তার পরদিন মধুর ক্যান্টিনে প্রতিষ্ঠা করা হয় ‘কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ’। ১১ দফার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত ‘কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের’ অন্যতম প্রধান দাবী ছিল এরশাদ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রী ড.আব্দুল মজিদ খান কর্তৃক ১৯৮২ সালের ২৩ শে সেপ্টেম্বর প্রণীত শিক্ষানীতি বাতিল করার।
এরশাদ এবং তার শিক্ষানীতির বিরোধিতা জোড়াল হয়ে ওঠে ১৯৮৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে।
১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের বিক্ষোভ কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে ওই দিন হাজার হাজার ছাত্র-ছাত্রী ঢাকার বুকে নেমে পড়ে। বিশাল এক মিছিল সচিবালয়ের অভিমুখী যাত্রা করে স্মারকলিপি পেশ করার উদ্দেশ্যে। মিছিলটি পুলিশের দ্বারা বাধা-প্রাপ্ত হয় হাইকোর্ট-মোড়ে। পুলিশের বসানো কাঁটাতারের বেড়ার উপর উঠে পড়ে অনেক ছাত্র। জ্বালাময়ী সব শ্লোগানে কেপে ওঠে পুরো এলাকা। হঠাৎ করেই মিছিলে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। সেই সাথে নিরস্ত্র ছাত্র-ছাত্রীদের লক্ষ্য করে টিয়ার গ্যাস আর গুলি ছোড়ে পুলিশ। গুলির আঘাতে প্রাণ হারায় জয়নাল। আহত হয় জাফর, আইয়ুব, কাঞ্চনসহ আরো অনেকে। শিশু একাডেমীতে ছড়িয়ে পড়া সংঘর্ষে জীবন হারায় ছয় বছরের শিশু দীপালি সাহা।বতখন ছিল কেবল রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত বিটিভি। সেই বিটিভির খবরেই স্বীকার করা হয় ১০ জনের মৃত্যুর কথা, ১৩১০ জনকে এই এলাকা থেকে গ্রেফতারের কথা।
দীপালি সাহা, জয়নালদের স্মৃতির প্রতি সম্মান দেখিয়ে এর পরের বছর মানে ১৯৮৪ সাল থেকে মোটামুটি ১৯৯২ সাল পর্যন্ত ১৪ ফেব্রুয়ারি পালন করা হতো ‘স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে।
১৪ ফেব্রুয়ারি ‘ভালবাসা দিবস’ বাংলাদেশে প্রচলিত হওয়ার পর থেকে ১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারির রক্তাক্ত ইতিহাস অনেকটাই ঢাকা পড়ে যায়।
‘ভালবাসা দিবস’ যার খুশি সে পালন কিংবা অ-পালন করতেই পারে তবে ১৯৮৩ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারি যারা জীবন দিয়েছিলেন তাঁদের স্মরণ করে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে শহীদদের প্রতি আমরা সম্মান জানাতে পারি।।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৪
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত। আপনি যাদের কথা বলেছেন- ওরা সব কুশিক্ষায় শিক্ষিত।
২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০১
সাসুম বলেছেন: সফিক রেহমান কে এই কারনে আমি সারাজীবন অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ঘৃণা করে যাই একটা স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস কে ভালোবাসা দিবসে ট্রান্সফর্ম করার জন্য।
যারা প্রাণ দিয়েছিল তাদের জানাই সম্মান ও শ্রদ্ধা
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৯
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি শফিক রেহমানকে দোষ দেবোনা- আমি দোষ দেবো আমাদের দুর্বল মানষিকতাকে। ১৪ই ফেব্রুয়ারী বিশ্বজুড়েই চলছে ভালোবাসা দিবস- তাই বলে অন্যকোনো দেশ সকল দৈনন্দিনতা, কষ্ট শোক ভুলে ভালোবাসা দিবসের নামে বেলেল্লাপণা করে দিন কাটায় না। আসলে আমরা জাতিগত ভাবেই অতিরিক্ত ফূর্তিপ্রিয় জাতি। আমরা আসল থেকে নকলে বেশী মজে যাই!
ধন্যবাদ।
৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সাসুম সাহেব শফিক রেহনান না করলে অন্য কেউ ঠিকই প্রমোট করত। আর ভ্যালেন্টাইন্স সেলিব্রেশনে সমস্যা কি? কথা হচ্ছে জয়নাল, দীপালি সাহাদের ভুলে না যাওয়া নিয়ে।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:১০
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে একমত।
৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:১১
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: খুব সুন্দর লেখেছেন দাদা
আমরা হয়ের বাঙালি বুঝি না কোন কিছুই তারপরও চাপা বাজ
ভাল থাকবেন------
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:১৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আমরা সস্তা আবেগে গা ভাসানো জাতি! আমরা আমাদের মৌলিকত্ব ভুলে যাই যেকোনো আধুনিকতা দেখলে।
৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:০৫
সাসুম বলেছেন: মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সাসুম সাহেব শফিক রেহনান না করলে অন্য কেউ ঠিকই প্রমোট করত। আর ভ্যালেন্টাইন্স সেলিব্রেশনে সমস্যা কি? কথা হচ্ছে জয়নাল, দীপালি সাহাদের ভুলে না যাওয়া নিয়ে।
আমার কমেন্ট টা ভ্যালেন্টাইন সেলিব্রেশনের জন্য না বরং আমার কমেন্ট ছিল পলিটিকাল এংগেল থেকে।
সফিক রেহমান ছিলেন এরশাদের ভাড়াটে বুদ্ধিজীবীদের সর্দার। ১৯৯১ এ ক্ষমতা থেকে হটার পরেও তার প্রভাব বজায় ছিল অনেক অনেক দিন। বি এন পি সরকার তাদের গোটা শাসনামলে যে কয়টা ভাল কাজ করেছিল তার অন্যতম ছিল এই বিশ্ব বেহায়া এরশাদ কে জেলে দেয়া।
তো এরশাদ আজ হোক আর কাল হোক জেল থেকে বের হতই এবং তার দরকার ছিল একটা ক্লিন ইমেজ। ১৪ ফেব্রুয়ারির মার্ডার ছিল এরশাদের জন্য একটা গলার কাটা। নুর হোসেন এর হত্যা যেমন করে তাকে বিপদে ফেলেছিল সেইম বিপদে ফেলত দীপালীদের মার্ডার ও।
এখানেই শফিক রেহমান খেল টা খেলেছেন। ১৪ ফেব্রুয়ারিকে স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস এর তকমা থেকে বের করে এনে ভালোবাসা দিবসে রূপ দিয়ে এরশাদ না খালি এই বালের জাতীয় পার্টির পলিটীকাল লাইফ লাইনে আরো একটা এক্সট্রা লাইফের মত কাজ করেছে। নূর হোসেন কে হত্যার দিন কোন দিবস নাই নাইলে সেদিন কে কোন না কোন উপায়ে বরবাদ করে দেয়া যেত।
শফিক রেহমান কে অপছন্দের কারন আশা করি এখন বুঝতে পেরেছেন।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৪৩
জুল ভার্ন বলেছেন: সাসুম আপনি বলেছেন- সফিক রেহমান ছিলেন এরশাদের ভাড়াটে বুদ্ধিজীবীদের সর্দার। যার বাস্তবতা হান্ড্রেড পার্সেন্ট বিপরীত। বাস্তবতা হচ্ছে- সাংবাদিক বলেন, বুদ্ধিজীবি বলেন কিম্বা সোশাল সেলিব্রেটিদের মধ্য থেকে বলেন- শফিক রেহমানই এরশাদ বিরোধীতায় ছিলেন সব চাইতে স্বোচ্চার। আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে- শফিক রেহমানের পিতা সর্বজন শ্রদ্ধেয় প্রফেসর পিতা সাঈদ-উর-রহমান সাহেবের মৃত্যুতে দেশে ফেরার সময় এয়ারপোর্টেই ৪৮ ঘন্টা আটকে রেখে ফিরতি বিমানে লন্ডন ফেরত পাঠিয়েছিল এবং যায়যায়দিন পত্রিকার ডিক্লারেশন বন্ধ করেছিল।
৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২২
সোবুজ বলেছেন: দুটি দিবশই একই তারিখে।যার যেটা ভাল লাগে সে সেটা পালন করবে।জাতীয়পার্টি সৈরাচার দিবস পালন করবে না।যেমন বিএনপি পালন করে না শোক দিবশ।তারা পালন করে জন্ম দিন।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: অতীতকে জানতে হবে। জানার জন্য পড়তে হবে। বর্তমান প্রজন্ম পড়ে না। একেবারেই পড়ে না। তাঁরা ফেসবুক, ইউটিউব আর টিকটক নিয়ে ভীষন ব্যস্ত।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:১৩
জুল ভার্ন বলেছেন: আপসোশ, বর্তমান প্রজন্মের একটা অংশ শারিরীক ভালোবাসায় নিজেদের উজার করে দিচ্ছে।
৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:১৩
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: প্রতিদিন শিক্ষার্থীদের কেউ না কেউ মরছে বা আন্দোলন করছে । সরকার
স্বৈরাচারী বা নিজচারী বা গনচারী যাই হোক। আজ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস ,তো কি হয়েছে ,কি হবে প্রতিদিন দিবস দিয়ে !অথবা করুক যার যার দিবস পালন
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩১
জুল ভার্ন বলেছেন: পোস্ট না পড়েই মনগড়া একটা মন্তব্য করলেন! আমি কোথাও বলেছি- আজ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস?
৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:২৯
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন:
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয়ের আসল কর্মযজ্ঞ!
১০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:২০
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: লেখক বলেছেন: পোস্ট না পড়েই মনগড়া একটা মন্তব্য করলেন! আমি কোথাও বলেছি- আজ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস
প্রতিদিন কোনো না কোনো দিবস ,যেমন - প্রতিদিন কোনো না কোনো দিবস ,যেমন - আজ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস বা ভালোবাসা দিবস বা রাতকানা দিবস বা ....
প্রতিদিন শিক্ষার্থীদের কেউ না কেউ মরছে বা আন্দোলন করছে । সরকার স্বৈরাচারী বা নিজচারী বা গনচারী যাই হোক। আজ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস ,তো কি হয়েছে ,কি হবে প্রতিদিন দিবস দিয়ে !অথবা করুক যার যার দিবস পালন ।তাই বলতে চেয়েছি - সব শাসনামলেই ছাত্র মরে ,কয়জনের জন্য দিবস করবেন ,
নূর হোসেন দিবস আসাদ দিবস। ......কি করি সেই সব দিবসে আমরা !? কি হবে দিবস বাড়িয়ে.।
(ভালোবাসা দিবস বা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস নিয়ে কোনো তুলনা করা হয় নাই,সে মানসিকতাও নাই )
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৪০
জটিল ভাই বলেছেন:
প্রায় মুছে যাওয়া ইতিহাস তুলে ধরার জন্য জটিলবাদ।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: কিন্তু আমরা যারা সেই সময়ে রাজপথে ছিলাম- সেই আমরা ভুলতে পারিনা।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: গতকাল যারা এইচএসসি পাশ করছে তাদের ৯৯% এই ইতিহাস জানেনা। কিন্তু হাগ ডে টেডি ডে চকলেট ডে প্রপোজ ডে দব মুখস্থ।