নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
মানবজনম....
ঘুম মানেই অন্তত কিছু সময়ের জন্য দুনিয়ার যাবতীয় সুখ যন্ত্রণা থেকে মুক্তি(যদি 'সাউন্ড স্লিপ' হয়)। সেক্ষেত্রে ঘুম সাময়িক মৃত্যুও বলা যায়। আমরা যখন ঘুমের নামে মরে যাই; তখন বুঝতে পারি মৃত্যু কত শান্তির, মৃত্যু কত আরামদায়ক। চোখ বন্ধ হলেই নিষ্কৃতি পাওয়া যায় যাবতীয় দায়িত্ববোধ-আঘাত-ক্ষত-অভিমান থেকে। শুধু দু'টো খোলা চোখ থেকে দু'টো বন্ধ চোখের মাঝখানের সময়টুকু যা ছটফটানির, অস্বস্তির। তারপর একবার ঘুমিয়ে পড়লেই সব কিছু কত শান্তির। তবু আমরা রোজ সকালে মৃত্যুর কোল থেকে মাথা তুলে উঠে প্রাত্যহিকতা সেরে দৌড়াই যে যার জীবন যুদ্ধে।
একদম ছোট ছোট বাচ্চাগুলো কাঁধে প্রায় তাদের দেহের ওজনের সমান বিদ্যার বস্তা নিয়ে স্কুলে দৌড়ায়। স্কুল বাস থেকে নেমে একঝাঁক টিয়া পাখি ডানা কাটিয়ে বসে থাকা একটা খাঁচার মতো ঘরে। কাঠের সারি সারি বেঞ্চ ছাপিয়ে আওয়াজ ভেসে যায়- অ তে অজগর, আ তে আম... A for Apple, B for Ball...
আর একটু বড়ো বাচ্চা যাদেরকে আমরা তরুণ কিশোর কিশোরী বলি, যারা হাইস্কুলে পড়ে। হাইস্কুলে অব্দি উঠতে উঠতে ওদের চোখে -৪ পাওয়ারের ভারী চশমা উঠে যায়। ওদের মাথায় গিজগিজ করে নানান ধরনের ফর্মুলা। হোমওয়ার্ক, স্কুল, প্রত্যেকটা সাবজেক্টের আলাদা আলাদা টিউশন ক্লাস সব মিলিয়ে ওদের ঠিক মতো নিশ্বাস নেওয়ার সময়টুকুও নেই। একটা রেসের ঘোড়া হয়ে প্রতিযোগিতায় নামতে হয়। ওদের জিততেই হবে।
ওদের থেকে বড় যারা তারা কলেজে যায়। বিরাট সংখ্যক ছাত্র ছাত্রী ক্লাসরুমের বাইরে জোড়ায় জোড়ায় দেহতত্ত্ব চর্চা করে যেখানে সেখানে। পকেট ভারী থাকলে ঠিকানা হয় লিটনের ফ্ল্যাট! অবৈধ সম্ভোগে এক সময় ক্লান্তি ভর করে। একঘেয়েমি কাটাতে বহুগামিতায় জড়িয়ে পরে। তারপর কারোর ঠোঁটে সিগারেট ওঠে, কারোর হাতে ইয়াবা ফেন্সিডিল। কারোর চোখ থেকে নেমে আসে জলপ্রপাত। অথচ এটা ওদের দুঃখ পাওয়ার বয়সই নয়। সুন্দর ভবিষ্যত গড়তে প্রেমিকা প্রেমিকের মজবুত কাঁধে ভরসা খুঁজে নিতে হয়..
৪/৫ জনের এক পরিবারের উপার্জনকারি একজন। রিকশা, পাঠাও, উবার, ট্রেন-বাস-ট্যাক্সি ভরে ভরে বিভিন্ন বয়সের মানুষ আসে অফিস চত্বরে। শুট বুট পরে সেই যন্ত্রমানবেরা ১০ ঘন্টা বসে থাকে এসি কেবিনে। Break even পয়েন্ট থেকে Marginal Utility Curve এর দূরত্ব নির্ধারণ করে। মাসের শেষে কিছু কাগজের টুকরো সেই যন্ত্রমানবদের মুখে একফোঁটা হাসি এনে দেয়। কেউ কেউ আবার রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে ঘুরে বিক্রি করে হোটেল, ফ্ল্যাট, গাড়ি, এসি থেকে শুরু করে দুধ, মধু, মিষ্টি লুংগী গামছা ইত্যাদি। ওরা সেলসম্যান, ওরা অনলাইন বিক্রেতা। মাসের শেষে ওরা টার্গেট fulfill না করতে পারলে বসের জিভের ডগায় ওদের মায়েরা শুয়ে থাকে। কেউ রিকশা টানে, কেউ লুঙ্গি গামছা পরে মাথায় বস্তা তোলে, কেউ লোকের ঘরে ঘরে এঁটো বাসন ধোয়, কাপড় কাচে, কেউ ভিড় বাস ট্রেনে পকেট মারে, নির্জন রাস্তায় ছিনতাই করে। অথচ এইসব করার কথা ছিলোনা কারোর।
আর যারা বয়স্ক তারা ঘরের সব চাইতে মলিন রুমটায়সময় কাটিয়ে দেন ইবাদতে, প্যাথলজি সেন্টারে, কিংবা কোনো হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে। কেউ কেউ বৃদ্ধাশ্রমের দেওয়ালে লিখে রাখেন তার সন্তানদের জন্ম তারিখ, কেউ ট্রেনে ট্রেনে কাঁপা কাঁপা হাতে লজেন্স বিক্রি করেন। কেউ বাটি হাতে রাস্তায় বসে রাশি রাশি চলন্ত পা ধরে বলেন 'একটু সাহায্য করেন...'! অথচ এই বয়সে তাদের সুখ-শান্তি-আরামে কাটানোর কথা ছিলো। সন্তান সন্ততিদের ভরা সংসারের দিকে চেয়ে এক গাল ফোকলা হাসি হাসার কথা ছিলো। বারান্দায় দু'ই বুড়োবুড়ির পাশাপাশি বসে, পায়ের উপর পা তুলে, গরম ধোঁয়া ওঠা চা খেতে খেতে স্মৃতি রোমন্থন করার কথা ছিলো।
মানুষের গোটা বিশ্বকে আবিষ্কার করার কথা ছিলো, রোজ মুগ্ধ হওয়ার কথা ছিল, অবাক হওয়ার কথা ছিল। গাছ-ফুলদের সাথে কথা বলার কথা ছিল মানুষের, পাখিদের সাথে গান করার কথা ছিলো, রামধনুর রঙে মিশে যাওয়ার কথা ছিলো, ফুলের গন্ধে মাতাল হওয়ার কথা ছিলো।
অথচ এমন জীবনতো আমাদের প্রাপ্য নয়। মানবজন্ম কখনোই দুঃখ-কষ্ট-যন্ত্রনা-দায়বদ্ধতার অন্য নাম হয়ে ওঠার কথা ছিলোনা। এজন্যই মৃত্যু আজ এত জনপ্রিয়। তাই জীবন আজ এত দুঃখের, এত কষ্টের। তাই মনে হয় মৃত্যুই শান্তির!
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:২৪
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: সত্যই সৃষ্টিকর্তা আমাদের সবই দিয়েছে কিন্তু উপলব্ধি বা বুঝতে চাই----ভাল থাকবেন
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৫৩
রানার ব্লগ বলেছেন: আপনার চিন্তা ভাবনা গুলো বেশ পরিষ্কার !!! ভাবুন আরো ভাবুন এবং ভাবনা গুলো কে কাজে লাগানর জন্য কিছু করা যায় কি না তাও ভাবুন
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:০০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন । এমন উপলব্ধি আমারও হয়
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:২৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৪৩
সোনাগাজী বলেছেন:
মানবজনমকে আপনি যেভাবে এঁকেছেন, বিশ্বের জ্ঞানী লোকজন এই রকম ঋণাত্মকভাবে কোথায়ও তুলে ধরেননি; মানব জীবন সুন্দর, ইহাতে সংগ্রাম আছে, বুদ্ধিমত্তার প্রকাশ ও বিকাশ আছে, আনন্দ, সুখ ও দু:খ আছে, ইহার কোন তুলনা নেই।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৩১
জুল ভার্ন বলেছেন: একদা আমার উপলব্ধিও আপনার মন্তব্যের মতো ছিলো, যা এখন আর নাই। ধন্যবাদ।
৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: দরিদ্র দেশের এবং উন্নত দেশের মানব জীবন এক রকম নয়।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: উন্নত দেশের মানুষের জীবনবোধও উন্নত।
৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৫১
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: একদা আমার উপলব্ধিও আপনার মন্তব্যের মতো ছিলো, যা এখন আর নাই। ধন্যবাদ।
-আপনি মানুষের জীবন দেখছেন, কিন্তু উহাকে সঠিকভাবে অনুধাবন করতে পারছেন বলে মনে হয় না।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার জীবন স্বাভাবিক অন্য দশটা মানুষের জীবনের মতো নয়। মাতৃগর্ভ থেকে ভূমিষ্ট হয়েই আমি এক অস্বাভাবিক জীবন পেয়েছিলাম.....সদ্যোজাত একটি শিশু মায়ের স্পর্শ ছাড়া বড়ো হলে সেই শিশু কিছুটা ব্যতিক্রমী হবে সেটাই স্বাভাবিক। তারপরও আমি অনেকের চাইতে আলাদা ছিলাম পারিবারিক স্নেহ শিক্ষা আরও অনেক কিছুতে।
জীবনের শিক্ষা, পেশাগত সফলতাকে যদি সাফল্য ধরা হয় তাহলে আমি ব্যর্থ নই। পশ্চিমা বিশ্বে এখন জীবনে সাফল্যের জন্য নিজেকে চেনার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। সেই অর্থে আমি নিজেকে চিনতে পারিনি।
আমি নিজেও জীবনের বেশির ভাগ সময় নিজের মতো করে যাপন করিনি। অনেকের মতো আমার ভুল ধারণা ছিল, আমি যেভাবে চাই, তেমনভাবে হয়তো চলা যায় না, অন্যদের মানিয়ে নিয়েই চলতে হয়, এটাই সমাজের নিয়ম।
একদা আমি আমার আমিত্বকে প্রতিষ্ঠিত করতে ভয় পেতাম। ভাবতাম আমাকে অন্যদের খুশি করে সামাজিক জীব হিসেবে বাঁচতে হবে। সব সময় সমাজের রীতিনীতি মেনে চলতে হবে। আমার মনে হতো আমি আমার মতো থাকলে আমাকে কেউ চাইবে না। গ্রহণযোগ্যতার জন্য আমাকে অন্যদের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হবে....কিন্তু আমি সেই সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করতে পেরেছিলাম....যাক এসব বলে কি হবে! তারপরও জীবনকে আমি অনুধাবন করতে পারিনি- এটাই বাস্তবতা।
৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪২
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুল ভার্ন,
যে পৃথিবীতে মানুষের জন্ম, সে পৃথিবীটা সমতল নয়। উঁচু-নীচু পাহাড়-পর্বত, মালভূমি-উপত্যকা, সাগর- নদী - খাঁড়িতে ভরপুর। এমন অসমতল জমিনে জন্ম নেয়া মানুষের জীবনও তাই সমতলের মতো সরল নয় মোটেও!
মানবজন্মে অনেক কিছুই তো হওয়ার কথা ছিলোনা, তবুও হয়! এ জন্যে মরে যাওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। মরন আসবে নিজে নিজেই, মানুষ না চাইলেও!
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: শুধু আমার একার নয়, অনেকেই যেভাবে বাঁচেন, সেভাবে বাঁচতে চান না। এই অনিচ্ছাকৃত বাঁচার প্রচেষ্টায় মানুষ পাওয়ার চেয়ে হারায় বেশি। দেরিতে হলেও আমার উপলব্ধি হয়েছে, আমার জীবনের নিয়ন্ত্রণ ও কর্তৃত্ব আমাকেই নিতে হবে। আমাকে আমার অনুভব ও অনুভূতিগুলো আমার মতো করেই লালন করতে হবে। আমি আমার মতো, অন্যেরা অন্যদের মতো। আমি কীভাবে আমার আমিকে লালন করব, তা হবে সম্পূর্ণ আমার সিদ্ধান্ত।
জীবনটা একই রকম নিজের পছন্দ ও মূল্যবোধ অনুযায়ী চলবে। তবে নিজের মূল্যবোধ মানবিক মূল্যবোধের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে হবে। মানুষ বিভিন্নভাবে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে। কেউ জোরে হাসে, কেউ নাচে। মানুষ দুঃখ প্রকাশ করে বিভিন্ন ভাবে। কেউ জোরে কাঁদে, কেউ নীরব গম্ভীর হয়ে যায়। যার যেভাবে স্বতঃস্ফূর্ত আবেগ আসে, সেটাই থাকবে।
এটা অহেতুক ভয় যে, অন্যেরা আমার আবেগ প্রকাশ করার ধরন দেখে নাখোশ হবে।
৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৩৬
নেয়ামুল নাহিদ বলেছেন: এ লেখাটি যেন আমার-ই!
খুব ভালো লেগেছে আমার। আমি এখনো ভাবছি। তবে ঠিক মানুষের যা হবার কথা ছিলো, সেরকম হবার চেষ্টা করছি।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০২
জুল ভার্ন বলেছেন:
আবেগ, অনুভূতি, সুখ, দুঃখ, ভালোবাসা নিয়েই মানুষের সম্পূর্ণতা। মানুষ যন্ত্রচালিত হতে পারে না। সামাজিকভাবে বাঁচার জন্য অনুভূতিহীন রোবট হতে পারে না। যন্ত্রের মতো অনুকরণে করে বাঁচতে গেলে, মানুষের জীবনটাই বোঝা হয়ে ওঠে। নিজের কোনো আলাদা বৈশিষ্ট্য থাকে না।
১০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৩১
সোবুজ বলেছেন: বয়স্কদের আনন্দে সময় কাটানো দরকার।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৩
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি নিজেই সিনিয়র সিটিজেনভুক্ত!
১১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৫০
অপু তানভীর বলেছেন: মাননজীবনের দুইটা দিকের একটা দিক ফুটে উঠেছে আপনার লেখায় । যদিও আমি এর বিপরীত ভাবে দেখার চেষ্টা করি । আমি জীবনটা আনন্দময় ভাবতে পছন্দ করি ।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:১২
জুল ভার্ন বলেছেন: অপু, আমিও জীবনকে আনন্দময় ভেবে বড়ো হয়েছিলাম কিন্তু সেই জীবনের ছন্দপতন হয়েছে!
১২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: উন্নত দেশের মানুষের জীবনবোধও উন্নত।
শুধু মাত্র দরিদ্র দেশে জন্ম নেওয়ার কারনে আমরা উন্নত জীবনবোধ পাচ্ছি না।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
১৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৩৩
জটিল ভাই বলেছেন:
আপনার বর্ণনার বাহিরে গিয়েও যদি মানবজীবনটাকে ভাবা যায়, তবুও মনে করি একসময় সব ভাবনা এসেই এই বিন্দুতে মিলিত হবে যদি গভীরে যাওয়া যায়।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৪
জুল ভার্ন বলেছেন: পৃথিবী যেমন গোল তেমনি মানব জীবনের গতি প্রকৃতিও গোল, না না অলিগলি ঘুরে শেষ পর্যন্ত একই বিন্দুতে সমাপ্তি!
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০১
বিটপি বলেছেন: সমস্যা হল এই পৃথিবীতে মানুষ জন্ম দেয়া সবচেয়ে সহজ ও আনন্দদায়ক কাজ। সেজন্য দুনিয়া ভর্তি সস্তা মানুষে গিজগিজ করে। এত সস্তা মানুষের মূল্য তো এরকমই হবে। একটা মানুষের জন্ম দিতে যদি আমাদেরকে কঠোর সাধনা ও পরিশ্রম করতে হত, তাহলে আমরা মানুষের মূল্য বুঝতাম। মানুষের জীবনে কষ্টও থাকত, আনন্দও থাকত।