নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
বোধ....
বছর খানিক আগের ঘটনা। সেলুনে চুল কাটাতে গিয়েছিলাম। আমার পাশের চেয়ারে এক কিশোর ছেলেও চুল কাটাচ্ছিলো। তার মাথার চুলের স্টাইল ছিলো- মাথার দুই তৃতীয়াংশ তিনদিকে ঘুরিয়ে ট্রি মার জিরো পয়েন্ট দিয়ে চুল ফেলে দিয়েছে। আবার পিছন দিকে মাথার তালু পর্যন্ত চুল ফেলে দিয়েছে। কিন্তু মাথার সামনের দিকের লম্বা চুল নাক বরাবর লম্বা তারউপর বাই-কালার(নীল-সাদা) করিয়েছে। সুদর্শন তরুণকে কিম্ভূতকিমাকার লাগছে!
এই তরুণকে আমি মাঝেমধ্যে আমাদের এলাকায় ৮/১০ জনের একটা গ্রুপে সংগ বদ্ধ হয়ে আড্ডা দিতে দেখি। এদের প্রায় সবারই লেটেস্ট মডেলের বাইক আছে এবং কারোর বাইকেই সাইলেন্সার নাই। সামান্য দুরত্বেও কানফাটানো আওয়াজ করে বাইক নিয়ে ওভার স্পীডে চলে....এভাবে পাশাপাশি বসা এই প্রথম।
আমি খাতির জমানোর জন্য তরুনকে বলি- 'একদা আমারও তোমার মতো মাথাভর্তি ঘনো চুল ছিলো। কিন্তু তখন সাদা চুল কালো করা ছাড়া আর কোনো সুযোগ সুবিধা ছিলো না....'! জিজ্ঞেস করলাম- নাম কি? কোথায় কি পড়াশোনা করে? বাসা কোথায়?
ছেলেটির নাম রাকিব। সিটি কলেজে প্রথম বর্ষের ছাত্র। যে এলাকায় বাসা আমি সেই এলাকার পরিচিত কয়েকজন মুরব্বি এবং রাজনৈতিক দলের দু একজনের নাম বললাম... তারপর রাকিবকে বললাম, 'তোমাকে কিছু কথা বললে তুমি কি কিছু মনে করবে?' সে বললো, “কিছু মনে করবো না।”
আমি জিজ্ঞেস করলাম, 'তোমার বয়স কত?'
উত্তরঃ “১৮ বছর।”
আমিঃ 'আচ্ছা রাকিব, তুমি যে এভাবে চুল কাটাও তোমার আব্বা আম্মা কি এটা পছন্দ করেন?'
উত্তরঃ "পছন্দ করেন না, বকা দেয়।"
আমি তাকে বলি, 'তোমার বয়স যখন ২৮ বা ৩৮ বা ৪৮ হবে তখন তোমার মনে হবে যে- এভাবে চুল কাটানোটা ঠিক নয়। আমি আরো বলি, 'তুমি কিভাবে চুল কাটাবে / না কাটাবে সেটি সম্পূর্ণ তোমার ব্যক্তিস্বাধীনতা। তোমার স্বাধীনতাকে আমি সম্মান করি। তারপরও বলছি। তুমি কি কখনো দেখেছো কোন মেধাবী সুশিক্ষিত, যাদেরকে পাড়া-মহল্লায় ভালো ছেলে হিসেবে সবাই পছন্দ করে, ধর্মীয় মূল্যবোধে বিশ্বাসী কোনো ছেলেকে এভাবে চুল কাটাতে?'
সে চুপ করে থাকে।
আমি তাকে আরো বলি, 'তুমি আজকে বাসায় গিয়ে একাকী চিন্তা করবে যে, এভাবে চুল কাটানোটা প্রকৃতপক্ষে ঠিক কী-না?'
আমি তাকে আরো বললাম, 'তুমি ছেলে ভালো। কারণ তুমি বলতে পারতে- আমি কিভাবে চুল কাটাবো/না কাটাবো সেটি আমার বিষয়, আপনি কেন বলছেন? আপনি বলার কে?'
'কিন্তু সেটি তুমি বলো নাই। কথা মনেযোগ দিয়ে শুনেছো এবং সেজন্য তোমাকে ধন্যবাদ।'
কতক্ষণ কি যেনো ভাবলো রাকিব। তারপর কিছুটা লজ্জানত হয়েই বললো, "আংকেল, আপনার মতো এভাবে কেউ আমাকে কখনো বলেনি, আব্বু আম্মুও না। তারা শুধু বকাবকিই করেন"।
আমিঃ- 'যারা তোমার আপনজন তারাই তোমাকে আদর স্নেহ করেন, তোমার ভরনপোষণ করেন তাঁরা তোমার ভালোর জন্য একটু আধটু বকতেই পারেন। বিশ্বাস রাখবা, কোনো বাবা-মা ই তাদের সন্তানের খারাপ চাননা।'
রাকিব আমাকে বললো, "স্যরি আংকেল, আজ চুল কাটা হয়ে গিয়েছে। আর এভাবে চুল কাটাবো না"।
আমি ওর পিঠ চাপড়ে দিলাম....
তারপরও দূর থেকে রাকিবকে আমি দেখেছি কিন্তু সেই উদ্ধত, বেপরোয়া ভাবটা আর নেই। কাল জুমা জুমার নামাজ আদায় করে বের হবার সময় রাকিবের সাথে সামনাসামনি দেখা....খুব সুন্দর পরিপাটি করে চুল কাটা। চুলে বাহারী রঙ নেই....
০৫ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:০১
জুল ভার্ন বলেছেন: বিস্ববিদ্যালয় ছাত্র কালীন আমি অনেক ছাত্র পড়িয়েছি। আর আমি কিন্তু পেশা হিসেবে একদা ঢাকা সিটি কলেজেই যোগ দিয়েছিলাম সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য..... তবে কোনো কিছুতেই স্থিতিশীল হতে পারিনি....সে অনেক কথা।
ধন্যবাদ সোনা ভাই।
২| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:৪৯
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: প্রতিটি মানুষেরই একটা পয়েন্ট থাকে, ঠিক সেই পয়েন্টে কথা বলতে পারলে অনেক দ্রুত অনেক কিছু হয়ে যায়।
আপনি ভালো ভাবে ভালো উপদেশ দিয়েছেন, এজন্য ধন্যবাদ। আমরা অধিকাংশ সময়ই আগ বাড়িয়ে কাউকে কোন ভালো কথা বলতে যাই না। মনেকরি মানুষ বিরক্ত হয়ে উল্টা পাল্টা করবে বা ভাববে।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে দ্বিমত করার সুযোগ নাই।
ধন্যবাদ।
৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:১১
শায়মা বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া। কিন্তু বাবা মা ভালো ভাবে বললেই সে শুনতো আমি এটা মানতে পারছি না। আমার কাছে অনেক বাবাই আসেন বলে আমরা বললে শুনে না কিন্তু বাইরের কেউ বললে শুনে।
অনেক বান্দর বাচ্চাই আছে তারা বলে, কই তোমরাই এটা খারাপ বলো আর কেউ তো বলে না?
এই জন্যই পরিবারের পাশাপাশি সমাজেরও দায়িত্ব আছে।
আগের দিনে সামাজিক সন্মান ভ্রাতৃত্ববোধ বেশি ছিলো। মানুষ গুরুজনকে মানতো।
এখন আমরাই সন্মান দিতে শেখাই না আশে পাশে মানুষগুলোকে তাই বাবামাও সন্মান হারিয়ে ফেলে বাচ্চাদের কাছে।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:০৬
জুল ভার্ন বলেছেন: বিষয়টা মনস্তাত্ত্বিক। অনেক ক্ষেত্রেই আমরা কাছের মানুষের চাইতে নিকট দূরের চেনা অচেনা মানুষের কথার গুরুত্ব দেই। একজন শিক্ষক হিসেবে এই বিষয়টা তুমি আরও বেশী ভালো জানবে। এইসব বিষয় শাসন অনুশাসনের চাইতে পারিবারিক এবং সামাজিক কাউন্সিলিং এর বিকল্প নাই।
শুভ কামনা।
৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:২৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই বয়েসের ছেলে-মেয়েরা খুব ইমোশনাল হয়। ৩/৪ বছর আগে আমার ছেলের বয়স ছিল ১৪/১৫ বছরের মত। সে তার খুশি মত চুল কাটতে চাইত। কিন্তু তার মা তাকে বাধা দিতে চাইত সব সময়। তখন মায়ের সাথেই দোকানে যেত। একদিন সন্ধ্যার দিকে মা আর পুত্র চুল কাটিয়ে ফিরেছে। আমি তখন বাসায় ছিলাম। কিন্তু বাসায় ফেরার একটু পরই দেখলাম ছেলে আমার ঘরের বাইরে চলে গেল। অস্বাভাবিক কোন কিছু আমার তখন মনে হয়নি। কিছুক্ষণ পর তার মা বলল যে ও তো রাগ করে বাসা থেকে বের হয়ে গেছে। সারা পথেই মা আর ছেলের মধ্যে চুল কাটা নিয়ে ঝগড়া হয়েছে। বাসায় আসার পরও তার মা তাকে মনে হয় কিছু বলেছে যেটা আমি শুনিনি। আমি অন্য রুমে ছিলাম। ছেলে বের হয়ে যাওয়ার পর আমাদের মাথা খারাপ হওয়ার অবস্থা। কারণ তার সাথে মোবাইল নাই, টাকা নাই, সন্ধ্যা হয়ে গেছে, রাগের মাথায় কি করে ঠিক নাই। কোথায় গেছে জানি না। আমি দ্রুত নীচে গিয়ে সামনের রাস্তায় প্রায় এক কিলোমিটার হাটলাম তাকে খুঁজে বের করার জন্য। কিন্তু ব্যর্থ হয়ে ঘরে ফিরে আসলাম। কি করবো বুঝতে পাড়ছি না। এর মধ্যে আবার বাসায় মেহমান এসেছে। তাদের সাথে সময় দিতে হচ্ছে কিন্তু তাদের কিছু বলতেও পারছি না।
অবশেষে প্রায় এক ঘণ্টা পরে ছেলে নিজে থেকে ঘরে ফিরে এসেছে। সে বাসার কাছে একটা পার্কে বসে ছিল। আসার পর আমি তাকে বুঝালাম। তারপক্ষেই বললাম যে তোমার মার তোমার চুল নিয়ে এত কড়াকড়ি করা ঠিক হয় নাই। কারণ সে কোন উদ্ভট হেয়ার কাটিং আসলে চায়নি। যদিও তার মার সেই কাটিং পছন্দ ছিল না। বাচ্চার মাকে পরে বললাম যে এই বয়সের বাচ্চারা খুব সেনসিটিভ হয় তাই ওদের একটু কৌশলে সামলাতে হয়। আমার ছেলে কিন্তু এমনিতে বেশ ভদ্র কিন্তু অনেক বিষয়ে বাচ্চাদের নিজেদের কিছু পছন্দ থাকে যেটা বাবা মা অনেক সময় মানতে চায় না। ফলে এই ধরণের পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
এই বয়সের ছেলে-মেয়েদেরকে জোর না করে বুঝানো উচিত। সঠিকভাবে বুঝালে ওরা বোঝে।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১০
জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের বৃহত্তর পরিবারে অনেকেই ডিফেন্সে জব করে। অনেকেই ক্যাডেট কলেজের ছাত্র....সেইসব কারণে চুল বড়ো রাখা নিয়ে আমাদের বৃহত্তর পরিবারে কোনো প্রকার ঝামেলা কখনওই হয়নি বরং সবার মাথার চুল ছোট থাকবে- এটাই যেন স্বাভাবিক নিয়মে পরিনত হয়েছে।
ছেলের জন্য শুভ কামনা।
৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৩৭
অপু তানভীর বলেছেন: এটা খুবই একটা গুরুত্বপূর্ন ব্যাপার । আমাদের দেশের অধিকাংশ বাবা মাই সন্তানের সাথে বুঝিয়ে কথা বলতে চান না কিংবা জানেন না । তাদের মনে এটা দৃঢ় বিশ্বাস যে মাইর/বকা দিয়েই সব কিছুর সমাধান সম্ভব।
প্যারেন্টিং শেখানোর জন্য একটা আলাদা প্রতিষ্ঠান খোলা প্রয়োজন যেখান থেকে প্রতেক বাবা মাকে সন্তান নেওয়ার পূর্বে সার্টিফিকেট নেওয়া বাধ্যতামূলক করা দরকার ।
আপনি যেভাবে রাকিবকে বুঝিয়ে ব্যাপারটা বললেন যদি তার বাবা একই ভাবে বুঝিয়ে বলতো তাহলে তার ভেতরে কি এই বোধটা তৈরি হত না? অবশ্যই হত ! বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কেবল ভাল করে বললেই কাজ হয় ! কিন্তু আমাদের সমাজে এটা প্রচলিত নেই । যুগযুগ ধরে এটা চলে আসতে যে মাইর দাও বকা দাও তাহলেই ছেলে মেয়ে লাইনে থাকবে !
০৫ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১৩
জুল ভার্ন বলেছেন: বিষয়টা মনস্তাত্ত্বিক। অবশ্যই বিষয়টা নিয়ে বাড়াবাড়ি না করে ভিন্ন আংগিকে বুঝিয়ে বলতে পারলে পজিটিভ রেজাল্ট পাওয়া যায়। কিন্তু রাফ এন্ড টাফ একশনে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা বেশী
ধন্যবাদ।
৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:০৮
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: সুন্দর বলেছেন দাদা
০৫ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১৩
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১২
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: যে কাউকে বা যে কেউ শাসনে যতটা বুঝতে চায় বা পারে সোহাগে তার থেকে অনেক বেশী বুঝে বা তা অধিক কার্যকরী হয় । আর বিশেষ করে ১২-২০ বছর বয়সের ছেলে-মেয়েদেরকে জোর না আদর করে সঠিকভাবে বুঝালে ওরা বুঝবে বেশী।
আর বুঝানোর জন্য আপনি যে পথ অনুসরন করেছেন তাই করা উচিত আমাদের সকলের এমনকি বাবা-মায়েরও । তবে দূর্ভাগ্যজনক ভাবে সত্যি যে, আমরা কেউ এ পথে না গিয়ে শুধু শাসনের দিকেই মনোযোগ দেই । আর তাই এতে কাংখিত ফলাফল না এসে বরং হিতে - বিপরীত হয়ে যায়।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে সম্পুর্ণ একমত।
বিষয়টা মনস্তাত্ত্বিক। অনেক ক্ষেত্রেই আমরা কাছের মানুষের চাইতে নিকট দূরের চেনা অচেনা মানুষের কথার গুরুত্ব দেই। এইসব বিষয় শাসন অনুশাসনের চাইতে পারিবারিক এবং সামাজিক কাউন্সিলিং এর বিকল্প নাই।
ধন্যবাদ।
৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:২৩
পাউডার বলেছেন: দেশের ঘুষখোর, সুদখোর, ছিনতাইকারী, খুনি, ধর্ষক এরা সবার চুলে কালার দেখে চুল কালার করলেই মানুষ খারাপ হয়ে যায় এই তত্ত্ব এনেছেন।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৪৯
জুল ভার্ন বলেছেন: সত্যিকারের রাজাকার হাজির।
৯| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: চ্যাংড়া বয়সে পোলাপান চুল নিয়ে মাতামাতি করে। আমিও করেছি।
বয়স হলে চুল নিয়ে আর মাতামাতি করবে।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৪৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৯:১২
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুল ভার্ন,
বোধ জাগানো খুব সহজ নয়।
খুব চমৎকার মোটিভেশন হয়েছে। অবশ্য প্রণোদনার কথা শোনার মতো, বোঝার মতো জ্ঞান-বুদ্ধিটুকু থাকতে হবে যাকে প্রণোদিত করা হয় তার!
++++
০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় জিএস ভাইজান, সামান্য কিছু বিষয় মানুষের জীবন বদলে দিতে পারে। তবে যার জন্য মটিভেশন তাকে যেমন অনুধাবন করতে হবে তেমনি যিনি মোটিভেশনের দায়িত্ব নিবেন তাকেও জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে হৃদয়াগ্রাহি করে বলতে হবে- তা নাহলে অপদস্থ হতে হয়।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১১| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৪১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: একটু ভালো করে বুঝিয়ে বলার অভাবে ,একটু আদর সোহাগ করে বিষয়টা উপস্থাপন করার অভাবে আমাদের সমাজ সংসার এ কত তরুণ যে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে সেটা আমরা ভেবে দেখছি না ।আপনার এমন সুন্দর কথা ও ব্যবহারে একজন তরুণ পরিবর্তিত হয়েছে জেনে ভালো লাগলো। আপনাদের দুজনের জন্যই শুভকামনা।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: মন ও পরিবেশ থেকে অত্যধিক তথ্য সংগ্রহ করে ক্লান্ত হয়ে পড়ে, নেগেটিভ শক্তির বশবর্তী হয়ে পড়ে। আর এইসব থেকে মন কে মুক্তি করতে হলে অনুপ্রানিত হওয়া খুবই প্রয়োজন।
ধন্যবাদ।
১২| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: জেনেটিক কারনে কিছু মানুষের বোধশক্তি কম হয়।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:২১
জুল ভার্ন বলেছেন: রাইট। যার প্রমাণ এই সোস্যাল মিডিয়ার কয়েকজন ব্লগারের আচরণ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:৪৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার মোটিভেশনের পদ্ধতিটা। আপনি শিক্ষক হিসাবেই অনেক ভালো করতেন বলে আমার বিশ্বাস দৃঢ় হলো।