নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
জুম্মা নামাজ.......
জুম্মা নামাজ বাসায় পড়া যায়না, মসজিদেই পড়তে হবে। জুম্মা নামাজের ফজিলত নিয়ে অনেক কথা আছে- আমি এখানে জুম্মা নামাজ কিম্বা অন্য কোন নামাজের ফিজিলত বর্ণনা করবোনা- সেযোগ্যতাও আমার নেই। আমি জুম্মা নামাজে নিজ অভিজ্ঞতায় কতিপয় মুছুল্লিদের(যারা জুম্মা নামাজ আদায় করেন)নিয়ে কিছু বিড়ম্বনার কথা উল্ল্যেখ করবো।
ধর্ম বিশ্বাস, ঐতিয্য এবং উত্তরাধিকার ভিত্তিতেই বেশীর ভাগ ছেলে বুড়ো মুসলমানেরা জুম্মা নামাজ আদায় করতে শুক্রবার মসজিদে হাজির হন। আমিও জুম্মা নামাজ আদায় করি। অনেক বছর পুর্বে আমার মনে ইচ্ছে হলো- আমি ঢাকা শহরের বিভিন্ন মসজিদের জুম্মা নামাজ আদায় করবো। ১৯৮৮ সনে শুরু হলো আমার এক এক শুক্রবার এক এক মহল্লায় গিয়ে জুম্মা নামাজ আদায় করার প্রজেক্ট। নর্মালী এরিয়া ধরে আমি জুম্মা আদায় করতে শুরু করি। তবে কখনো পেশাগত কাজের জন্য নির্দিট এলাকার বাইরে থাকলেই আমার সিরিয়াল মেন্টেইনের ব্যতয় হতো। আমি প্রতিটি মসজিদেই নতুন নতুন অভজ্ঞতা অর্জন করি। আমাদের জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমেও বেশ কয়েকবার নামাজ আদায় করেছি। দুর্ভাগ্যক্রমে ওখানে যতবার নামাজ পড়েছি হয়তবা কখনো আমার স্যান্ডাল চুরি হয়েছে, কখনো মানিব্যাগ চুরি হয়েছে। জুতা-স্যান্ডাল চুরি অবশ্য মসজিদে হর-হামেশাই হয়ে থাকে। তবে বায়তুল মোকাররমের পকেটমারেরা মানিব্যগ হাতাতেও সিদ্ধহস্ত। বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট ঘেষে যেসব মুছুল্লীগন বসে তারা প্রায় সবাই জামাতে ইসলামী, হিজবুত তাহরীত কিম্বা অন্য কোন ইসলামীক রাজনৈতিক দলের ক্যাডার/ সদস্য। এরা নামাজ শেষ হবার সাথে সাথে বিভিন্ন দাবী দাওয়া সম্বলিত বক্তৃতা দিতে শুরু করে।
যা বলছিলাম- বিভিন্ন মসজিদে নামাজ পড়ে একটা কমন অভিজ্ঞতা আমার হয়েছে- তা হলো মোবাইল কালচার। সব মসজিদেই নোটিশ লাগানো আছে- "মসজিদে আপনার মোবাইল বন্ধ করে রাখুন"- কিন্তু সেকথায় কেউ কান দিচ্ছেনা। বিশেষ করে যারা তুলনামুলক দামী মোবাইল সেট ইউজ করেন- তারা তাদের মোবাইল সেট কতক্ষন হাতে নাড়াচাড়া করে, আবার সামনে যেখানে নামাজের সেজদা দেয়- সেখানে রাখে। মাঝে মধ্যে সে সব মোবাইলে কল আসে...... ! এই টাইপের "শুক্কুরবাইররা" মুছিল্লারা অনেক সময় ২/৩ টা পর্যন্ত মোবাইল সেট হাতে নিয়ে মসজিদে আসে!
কয়েক সপ্তাহ আগের এক শুক্রবার আমি একটা কাজে গিয়েছিলাম মিরপুর পল্লবী। জুমার নামাজের সময় হওয়ায় নামাজ আদায় করতে যাই- স্থানীয় সাংসদ(এমপি) সাহেবের বাড়ীর কাছের একটা মসজিদে। মসজিদে ঢুকে দেখি- ইমাম সাহেবের পিছনের লাইনে অনেকজন মুছুল্লীদের নামাজ পড়ার যায়গা খালি। আমি খালি যায়গায় যখনি নামাজের জন্য দাড়িয়েছি- তখন ইমাম সাহেব সহ বেশ কজন তেড়ে এসে বললেন- “এখানে বসবেননা, এখানে বসবেননা।“
আমি প্রশ্ন করি- ‘কেনো বসবোনা?’
উত্তর- “ওখানে এম্পি(এমপি) সাব বসবেন"।
(মসজিদে নামাজে সামনের কাতারে স্থানীয় গন্যমান্য, প্রভাবশালী লোকদের জন্য বেশীরভাগ মসজিদেই পৈত্রিক সম্পত্তির মতো বন্ধোবস্ত থাকে)
আমি ৩য় লাইনে গিয়ে ফাঁকা যায়গায় বসলাম। নামাজ শুরুর পুর্ব মুহুর্তে দশাসই চেহারার এম্পি সাব এলেন ১৫/২০ জন সাংগপাংগ নিয়ে। এমপি সাব অনেকের সাথে হাত মেলালেন, কারো সাথে কোলাকুলি করে ইমাম সাহেবের পিছনে বসলেন। তার সাংগপাংগরা তাঁর পাশে বসলেন। এমপি সাহেবের হাতে ২ টা মোবাইল ফোন তার সামনে রাখলেন। কোমড় থেকে রিভলবার বের করে সামনে রাখলেন। তাঁর সাথে থাকা একজন আবার একটু কাত হয়ে থাকা রিভলবার সোজা করে রাখলেন। এমপি সাবের সাথে থাকা সবার হাতেই একাধিক মোবাইল- যা সব সামনে রাখা আছে। সবারই মোবাইল রিঙ্গার অন করা। অনবরত ফোন আসছে এবং সবাই ফোনে কথা বলছেন। এমপি সাহেবও মোবাইলে কখনো উচু গলায়, কখনো নীচু গলায়। কাউকে ধমকিয়ে, কাউকে অফিসে দেখা করতে বলেন। এমপি সাহেব যখনি মসজিদে ঢূকেছেন- তখন থেকে কড়া পারফিউমের গন্ধে বিরাট মসজিদ মৌ মৌ সুবাসে ভরে যায়। সমস্ত পরিবেশটাই একটা রাজকীয়রুপ ধারন করে! আমি শুধু অবাক হয়ে এমপি সাহেবকে দেখি……একটা কল এলো-এমপি ফোন রিসিভ করে খুব উত্তেজিত গলায় বললেন- "তোরা কি আমারে জুম্মা নামাজটা পরয্যন্ত পড়তে দিবিনা? নামাজের পর কল করিস"। আসলেই এমপি সাহেব খুব ব্যস্ত। নামাজের সময়ও জনসেবা করেই যাচ্ছেন!
মসজিদে অন্য একধরনের মুছুল্লী আছে- যারা শুধু মাত্র জুম্মার ২ রাকাত ফরজ নামাজই আদায় করেন। এই ধরনের মুছুল্লীরা খুব ভয়ংকর টাইপের। মহল্লার পাতি মস্তান। এরা মসজিদের আসে জুম্মার খুতবা দেবার মাত্র কয়েক মিনিট পুর্বে। তখন মসজিদ মুছুল্লীতে কানায় কানায় ভর্তি। এরা মসজিদে ঢুকেই অন্য সব মুছুল্লীদের ডিংগিয়ে, লাফিয়ে লাফিয়ে চলে যাবে প্রায় সামনের কাতারে। আগে এসে বসা শারিরিক দুর্বল, ভদ্র মুছুল্লীদের সরিয়ে দিয়ে নিজে বসবে সামনের কাতারে। ফরজ নামাযে সালাম ফেরানোর সাথে সাথে এরা আবার একই ভঙ্গিমায় মসজিদ থেকে বেড়িয়েই সিগারেট ফুঁকতে থাকবে।
জুম্মার দিন সব থেকে বড় বিড়ম্বনা হলো সদর রাস্তা বন্ধ করে জুম্মা নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা। ঐ দিন মুছুল্লীদের ভীড়ে মসজিদে যায়গা হয়না। তাই রাস্তায় চট/খবরের কাগজ বিছিয়ে রাস্তা বন্ধ করে নামাজ পড়তে শুরু করেন। ঐসময় অন্যান্য যান বাহন, পথচারী এমনকি মুমুর্ষ রোগী নিয়ে এম্বুলেন্স পর্যন্ত অন্তত ত্রিশ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকতে বাধ্য করা হয়! জনসংখ্যাধিক্যের কারনে এই সমস্যা থেকে কখনোই উত্তরণের সম্ভাবনা নাই। এবিশয়ে বেশী কিছু লিখতে গেলেই একশ্রেনীর পাঠকের রোষানলে পড়তে হবে।
০২ রা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:১২
জুল ভার্ন বলেছেন: এটাই বর্তমান কালচার। এখন সাধারণের জন্য এক নিয়ম, অসাধারণদের জন্য অনিয়ম করে হলেও সকল সুযোগ সুবিধা!
২| ০২ রা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:১৬
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: ইসলামে বলা হয়েছে চুরি করা ঠিক না। চোর চুরি করলে তাকে শাস্তি পেতে হবে। চোরের শাস্তি সংবিধানে যেমন আছে আর আছে ধর্মেও। আর মসজিদ কারো পৈত্তিক সম্পতি না। যে যেখানে জায়গা পাবে সেখানে বসে পড়বে। স্পেশাল কারো জন্য জায়গা রেখে দেওয়া ইসলামে না করেছে। যারা এভাবে কোন স্পেশাল কোন ব্যাক্তির জন্য জায়গা রেখে দেয় তাহলে বুঝবেন ভয়ে এ কাজটি করেছে।
আর নামায শেষে যে সব পাতি মাস্তানেরা সিগারেট ফু দিতে দিতে যায় ওরা তো মুসলিমই না। ওরা ইসলামের কোন জিনিসটা মানে যার উপর ভিত্তি করে তাকে মুসল্লি বলবেন। নামায যে পড়তে যায় সেটা হয় পরিবারের চাপে। তা নাহলে সে নামায ই পড়তো না। যে ইসলাম ধর্মের কোন নিয়ম পালন করে না তাকে আপনি কিভাবে মুসলিম বরবেন। গিয়ে দেখেন ঐ পতি মাস্তান ইসলাম সম্পর্কে কোন জ্ঞানই রাখে না। জাস্ট একটু দেখানোর জন্য একটু নামায পড়ে।
আরো যেটা বললেন রাস্তা বন্ধ করে নামায পড়াটা। এটাও খারাপ। ইসলাম বলে নাই যে আপনাকে কাউকে কষ্ট দিয়ে ধর্ম কর্ম করতে। এখন কি করার মসজিদে তো জায়গা হয় না। তবে ইমারজেজ্ঞি রোগীর কথা চিন্তা করেও রাস্তা ছেড়ে দেওয়া দরকার। আর মসজিদ বড় করা উচিত। বা দুই তালা, তিন তালা বা আরো বেশী তালা করা উচিৎ যাতে মুসল্লিদের জায়গা হয়।
আর মসজিদে অনেকের বেজে ওঠে। মোবাইল সাইলেন্ট রাখা উচিৎ। যাতে কারো ডিসটার্ব না হয়।
০২ রা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:২২
জুল ভার্ন বলেছেন: মসজিদ কারো পৈত্তিক সম্পতি না। যে যেখানে জায়গা পাবে সেখানে বসে পড়বে। স্পেশাল কারো জন্য জায়গা রেখে দেওয়া ইসলামে না করেছে। যারা এভাবে কোন স্পেশাল কোন ব্যাক্তির জন্য জায়গা রেখে দেয় তাহলে বুঝবেন ভয়ে এ কাজটি করেছে। -এই সত্য আমিও জানি এবং মানি। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে- বেশীরভাগ মসজিদেই এই নিয়ম পালন করতে পারছেনা।
আমাদের এলাকার দুটো মসজিদেই খুব গুরুত্বপূর্ণ সড়ক বন্ধ রেখে বলা যায় আজীবন জুম্মা নামাজ আদায় করা হয়।
৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:১৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
প্রায় সকল মসজিদেই একই চিত্র দেখা যায়।
০২ রা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:২৩
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ দস্যু।
৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের এখানে একটা মসজিদ আছে- প্রতি শুক্রবার জুম্মা নামাজের সময় কত টাকা উঠে- সেটা তাঁরা বোর্ডে লিখে রাখে। ৫৩৭৫০ টাকা। ৫২৪৯০ টাকা। এরকম প্রতি সপ্তাহে লিখে রাখে। দেখা যায় প্রতি মাসে আড়াই লাখ টাকা উঠে।
একদিন আমি হুজুরকে বললাম, এটা খুব ভালো কাজ। আপনাকে বোর্ডে লিখে দেন। কিন্তু এই টাকা গুলো কি কি খাতে খরচ হচ্ছে সেটাও লিখে দিবেন। হুজুর আমার কথায় খুবই রাগ করলেন।
০২ রা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৪২
জুল ভার্ন বলেছেন: অনেক মসজিদেই দান প্রাপ্ত টাকার অংক প্রকাশ করে। তবে কোনো মসজিদেই খরচের খতিয়ান প্রকাশ করেনা। ৯৫% মসজিদ কমিটির নেতারা চোর।
৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৪৯
গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: ভালো বিষয় বস্তু তুলে ধরেছেন। আমি ও আমার ওয়াইফ গত শুক্রবার একটা কাজে বাহিরে থেকে বাসায় জরুরী কারনে ফিরতে হয়েছিল প্রথমে গেলাম বাটা সিগনাল দিয়ে ঢুকতে চাইলাম কিন্তু রাস্তা বন্ধ, বাইক ঘুরায়া এলিফ্যান্ট রোড এর সামনেও বন্ধ রাস্তা, আবার বাইক ঘুরিয়ে হাতির পুল দিয়ে গেলাম তাও বন্ধ বাইক নিয়া পান্থপথ বসুন্ধরার সামনে দিয়ে গেলাম তাও বন্ধ আর সময় টুকু মাইর গেল। আর আমার বাসায় ঢুকার গলিতে গেলাম তাতেও জ্যাম লেগে আছে কারন ওই একটাই । আমার বাইকের পিছনে এক সরকারি জিপ ছিলো কিন্তু কোন লোক ছিল নাহ সে বেয়াদপ গাড়ির ড্রাইভার বার বার সাইরেন আর হুটার হর্ন বাজায়া মাথা নস্ট করে দিতে ছিল , একবার বাইক থামায়া হাল্কা গালি মারলাম তাতে সে কিছুটা দমলো বলে মনে হয়।এই গুলার যন্ত্রনায় রাস্তায় চলা দায়। বাইক নিলাম শুধুমাত্র লোকাল বাস সার্ভিস খুব বাজে হয়ে পরছে । খুব টাইম বাচিয়ে কিছু করা দায় হয়ে পড়ছে।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: জুম্মা নামাজের দিন এমন অবস্থা গোটা শহর জুড়ে।
৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২৫
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ২ রাকাত ফরজ নামাজের কথা গুলো কঠিন বাস্তব,যা কাম্য নয়
০৩ রা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০১
জুল ভার্ন বলেছেন: এক মত।
৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৫২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জুমার দিনে কিছু লোক সবার শেষে এসেও শত শত মানুষকে ডিঙিয়ে পা দিয়ে আঘাত করে সামনের দিকে চলে যায়। এরাই সম্ভবত দেশের সবচেয়ে খারাপ লোক।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: এরা বেশীর ভাগই ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের ফেউ।
৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:১১
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: দেশ এখন নেতা এমপি দের হয়ে গেছে কিছু করার নেই- ভাল থাকবেন দাদা
০৩ রা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০১
জুল ভার্ন বলেছেন: এখন আর জনগনের দেশ নাই। সব কিছুই উনাদের।
৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৫৮
সোবুজ বলেছেন: স্বপ্ন দেখে বিভিন্ন মসজিদে নামাজ পড়তে যেতেন ইসলামের মহান সেবক এরশাদ।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০৩
জুল ভার্ন বলেছেন: সেই স্বপ্নই তাকে বাটপার হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
১০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: অনেক মসজিদেই দান প্রাপ্ত টাকার অংক প্রকাশ করে। তবে কোনো মসজিদেই খরচের খতিয়ান প্রকাশ করেনা। ৯৫% মসজিদ কমিটির নেতারা চোর।
এটা দুঃখজনক।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০৩
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:১০
জটিল ভাই বলেছেন:
মসজিদ আল্লাহ্'র ঘর। তিনি নিশ্চই নিজের ঘরের বিষয়ে সজাগ আছেন।
টপিকটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জাজ্কাল্লাহু খাইরান।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৪৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ফি আমানিল্লাহ।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৫৮
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: " তেলা মাথায় ঢাল তেল " - এ নীতি সবজায়গায় চলে ।
বাজার থেকে মসজিদ পর্যন্ত । তবে একসময় এমনটা ছিলনা।
এখন ক্ষমতা মানুষকে মসজিদের জায়গাও নির্ধারিত রাখতে সাহায্য করছে ।
আর ভয়ংকর ( দুরাকতের ) মুসুল্লীরা আসলেই বিশেষ কিছু। উনারা আসবেন শেষে , সবাইকে ঠেলে-ডিংগিয়ে গিয়ে সামনে বসবেন আবার ঈমাম সাহেব সালাম ফিরাতে দেরী উনাদের সেই একই কায়দায় বেরিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টার দেরী হয়না। যেন যা খুবই বেদনার ও যন্ত্রণাদায়ক।