নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
সুবচন নির্বাসনে........
"সদা সত্য কথা বলিবে" কিম্বা "লেখা পড়া করে যে, গাড়ী ঘোড়া চড়ে সে"- ইত্যাদি সুবচনগুলো ছেলে বেলায় বাল্যশিক্ষা বইয়ের পড়ে কতশত স্বপ্ন বুনেছিলাম - সেই স্বপ্ন এখন দুঃস্বপ্ন!
সত্য হারিয়ে যাচ্ছে!
আমাদের সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক অবস্থানে কোথাও সত্যকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আমরা সবাই যেন মিথ্যাবাদী হয়ে উঠছি এবং নিজেদের চরম মিথ্যাবাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠার জন্য প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয়েছি। আর এ প্রতিযোগিতায় সমাজের উঁচুতলার মানুষরাই অগ্রণী ভূমিকায়। প্রিন্টিং মিডিয়া, ইলেকট্রনিক মিডিয়া/ স্যোশাল মিডিয়া সর্বত্রই মিথ্যাবাদীতার জয়জয়কার। দেশের সবগুলো টেলিভিশন চ্যানেলে টকশোর নামে যে গলাবাজি চলছে, সে ক্ষেত্রেও একপক্ষের মিথ্যাচারের শেষ থাকে না।
যখন-তখন যার-তার ওপর মিথ্যা অপবাদ চাপিয়ে গলা ফাটানো হয় এবং এসবে যে বা যিনি যত বেশি পারদর্শী তিনিই পুরস্কৃত হন! এভাবেই আমরা জীবনের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই সত্যকে ছেড়ে মিথ্যার পূজারি হয়ে উঠছি। আমরা বাবা-মা'রা ঘরে বসে-শুয়ে সন্তানের সামনে টেলিফোন আলাপে অপর প্রান্তকে দিব্যি জানিয়ে দিচ্ছি, ‘আমি এখন অফিসে বা মার্কেটে আছি!’ যদি থাকি কল্যাণপুর, অনায়াসে বলে দেই- আছি কুয়ালালামপুর!
শিশুসন্তানরাও এসব দেখে-শুনে বাবা-মা'র ওপর ভক্তি-শ্রদ্ধা হারাতে বসেছে। আর রোজগারের ক্ষেত্রে এ মুহূর্তে মিথ্যার যে বেসাতি চলছে তা তো অকল্পনীয়! দিনরাত অসৎ পথে অর্থ উপার্জনের জন্য মানুষ এখন মরিয়া হয়ে উঠেছে। রাষ্ট্রের টাকা, ব্যাংকের টাকা মিথ্যার আশ্রয়ে অসৎ পথে বের করে নেয়া এখন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।
জীবন চলার কোনো পথে কোনো ক্ষেত্রেই নীতি-নৈতিকতা-সততা বলতে কিছু নেই। বাবা তার সন্তানের পরীক্ষা পাসের জন্য ফাঁস হয়ে যাওয়া প্রশ্নপত্র ক্রয় করে দিচ্ছেন, স্ত্রী তার স্বামীকে অসৎ পথে অর্থ উপার্জনের জন্য উৎসাহিত করছেন। অর্থ আর ক্ষমতার উদগ্র লালসায় গোটা সমাজই যেন এখন মিথ্যাচারিতার অন্ধকার পথে অনগ্রসরমান। মিথ্যার প্রতিযোগিতায় সমগ্র দেশ-জাতি আজ উঠেপড়ে লেগেছে এবং যুগ যুগ ধরে এ ব্যবস্থা বহাল রেখে যে যার মতো স্বার্থ উদ্ধারে ব্যাপৃত থাকছে।
স্বাধীনতার পর থেকে আজ এ মুহূর্ত পর্যন্ত আমাদের জাতীয় চরিত্র বিশ্লেষণ করলে এসবের ব্যত্যয় দেখতে পাওয়া যাবে না। আর এভাবে পথচলায় স্বাধীনতার অল্প কিছুদিনের মধ্যেই সত্য-মিথ্যার ধূম্রজাল সৃষ্টি, অতঃপর ক্ষমতার পালাবদলে একের পর এক ধান্দাবাজি। ক্ষমতা কুক্ষিগত করার মাধ্যমে সুবিধাবাদীদের দলে ভিড়িয়ে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুট করা হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় ভাণ্ডার উজাড় করে সৃষ্টি করা হয়েছে নতুন একশ্রেণীর পুঁজিপতি, ব্যবসায়ী, আমলা ও রাজনীতিক। আর এসব নব্য অর্থদস্যু রাতারাতি অর্থবিত্ত, ক্ষমতার অধিকারী হয়ে সমাজে নতুন একধরনের সামন্তপ্রভু হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। ফলে স্বাধীনতার সুফল সাধারণ মেহনতি মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছতে পারেনি। ধনী আরও ধনী হয়েছে, গরিব আরও গরিব হয়েছে। সম্পদের অসম বণ্টনের ফলে ধনী-গরিবের মধ্যে আকাশ-পাতাল ব্যবধান সৃষ্টি হয়েছে। সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থায় একধরনের লুটেরা শ্রেণী প্রাধান্য বিস্তার করায় রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কোনো পরিবর্তন না আসায় দেশের সাধারণ মানুষ অতীতের মতোই অবহেলিত থেকে গেছেন।
আমজনতা কোনো সময় কোনোকালেই ক্ষমতা বা সম্পদের নাগাল না পাওয়ায় তাদের আর্থসামাজিক অবস্থার বিন্দুমাত্র উন্নতি হয়নি বরং দরিদ্র আরও দরিদ্র হয়েছে। রাজনীতির নামে লাঠিয়াল বাহিনী তৈরি করে পেশিশক্তির মাধ্যমে নিরীহ সাধারণ মানুষকে সবসময় বশে রাখা হয়েছে। এ অবস্থায় সাধারণ মানুষ সময় ও সুযোগ বুঝে কোনো সময় ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে সরকার পরিবর্তন করলেও মেহনতি মানুষের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হয়নি। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মধ্যবিত্ত হারিয়ে গিয়েছে। নিম্নবিত্ত ও দরিদ্র মানুষের অবস্থা সেই আগের মতোই থেকে গেছে। তাদের সংসারে সেই ‘চাল আনতে পান্তা ফুরোয়’ অবস্থাই বিরাজ করেছে।
কারণ, এ শ্রেণীর মানুষ সমাজের উঁচুতলার মানুষের মতো মিথ্যাচার, ভণ্ডামি, অসততা, অনৈতিকতা প্রদর্শনে দক্ষতার পরিচয় দিতে পারেন না। বরং যার যত আছে, তারাই মিথ্যাচার ও অসততার কারিগর হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করে সমাজে নেতৃত্ব দিয়ে চলেছেন। আর সাধারণ মানুষ যুগ যুগ ধরে এসব স্বার্থোন্মাদ প্রতিযোগী দু’দল মানুষের জাঁতাকলে নিষ্পেষিত হয়ে চলেছেন।
এভাবে বারবার সাধারণ মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেলে তারা গণেশ উল্টে দিয়েও দেখেছেন যে, আগের দলের বদলে আরও ভয়ংকর রাক্ষস চরিত্রের আরেক দল ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ায় বাস্তব অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। বরং দেশের মানুষকে নতুন চরিত্র দেখে নতুন করে অবাক বিস্ময়ে হতবিহ্বল হতে হয়েছে। আর এভাবে একসময় তারা এক-এগারো নামের একটি যুগসন্ধিক্ষণও প্রত্যক্ষ করেছেন এবং প্রমাদ গুনে বলেছেন, ‘হায়রে কপাল’!
জীবনের অধিকাংশ সময় পার করে এ পর্যন্ত যা দেখলাম, শুনলাম ও বুঝলাম, তাতে করে দেশ-জাতির জন্য এ মুহূর্ত পর্যন্ত কোনো সুখবর আছে বা দেশের সামাজিক, রাজনৈতিক অঙ্গনে সুবাতাস বইছে তেমন কথা বলতে পারছি না বলেই হতাশা থেকে কথাগুলো বলতে হল। কারণ রাজনীতির নামে দেশে এখনও যা চলছে তা কোনো শুভ রাজনীতির লক্ষণ নয়।
রাজনীতিকরা পরস্পর একে অপরকে দোষারোপ করে, গালমন্দ করে, মিথ্যাচার করে রাজনীতিকে একটি অশুভ পরিণতির দিকে ঠেলে দিতে চাচ্ছেন। বিভিন্ন টিভি চ্যানেল, সভা-সমাবেশ ইত্যাদিতে তারা যেসব কথাবার্তা বলছেন, বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে চলেছেন, দেশ-জাতির জন্য সেসব ক্ষেত্রে সঠিক কোনো দিকনির্দেশনা আছে বলে মনে হচ্ছে না। তাদের কথাবার্তায় মনে হচ্ছে, তারা সবাই যেন পাগল।
অথচ রাজনীতিতে ক্ষমতার পাশাপাশি সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি, নীতি-নৈতিকতা রক্ষারও একটি বিষয় আছে। শুধু ক্ষমতা টিকে থাকাই যে একটি রাজনৈতিক দলের একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নয়, পৃথিবীর অনেক দেশের অনেক রাজনৈতিক দলই তার উদাহরণ। পৃথিবীর অনেক দেশেই অনেক রাজনৈতিক দল যুগ যুগ ধরে ক্ষমতার বাইরে থেকে বা বিরোধী দলে অবস্থান করেও দেশ-জাতির জন্য কাজ করে থাকে।
কিন্তু আমাদের দেশে রাজনীতি করা মানেই ক্ষমতার মসনদ দখল করে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত নেওয়া। কারণ ক্ষমতা দখল করতে না পারলে রাষ্ট্রীয় সম্পদ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তা নিজেদের মধ্যে ভাগবাটোয়ারা করা সম্ভব হয় না। তাই সত্যকে মিথ্যার সঙ্গে মিশিয়ে অথবা দিনরাত মিথ্যাচার করে দেশ-জাতিকে বিভ্রান্ত করে নিরীহ সাধারণ মানুষের চোখে ধুলো দিয়ে ক্ষমতায় যেয়ে টিকে থাকাই এ দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর একমাত্র উদ্দেশ্য। আর এ কাজটি করতে তারা কোনো নীতি-আদর্শের তোয়াক্কা করে না।
সরকারি দল তাদের ভুলত্রুটি কখনোই স্বীকার করে না অথবা স্বীকার করার মতো সৎসাহস দেখাতে পারছে না। কারণ তারা মনে করছেন, তা করলে সরকার ও দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হবে। অথচ তাদের একশ্রেণীর মন্ত্রী-এমপির কারণে ক্ষতি যা হওয়ার তা কিন্তু হয়ে গেছে। আর এসব বিষয় ধামাচাপাও থাকেনি। তবে এতে করে রাজনীতি করে খাওয়া ওইসব মন্ত্রী, এমপি এবং দলীয় আশীর্বাদে চেয়ারে বসা আমলাদের সম্বন্ধে জনগণের কাছে তথ্যের কোনো ঘাটতি আছে এমনটি কিন্তু নয়। আর সে জন্যই বোধহয় একনাগাড়ে বারো বছর দেশ শাসন করা দলটি সদাসর্বদা কাল্পনিক জুজুর ভয়ে সদা শঙ্কিত। সবাইকে উন্নয়নের শ্লোগান জপ করতে বাধ্য করা হচ্ছে। অথচ কুয়েট এর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং তৃতীয় বর্ষের মেধাবী ছাত্র অন্তুকে ডায়নিং এর ১৮ হাজার টাকা বিল পরিশোধ করতে না পারার কষ্টে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে হয়েছে! এটা কী শুধু একজন মেধাবী ছাত্রের মৃত্যু ! একইসাথে একটি পরিবারের সকল আশা-আকাঙ্খারও অপমৃত্যু নয় কী?যুগপত্ভাবে আমার স্বদেশ হারালো আরও একটি মেধাবী সন্তানকে। উত্তর-প্রজন্মের জন্যে স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাইবো কার কাছে!
রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে বলব, আপনারা সত্যকে বিসর্জন দিয়ে দিনরাত মিথ্যাচার না করে অথবা সত্য-মিথ্যার ধূম্রজাল সৃষ্টি না করে সত্যকে ফিরিয়ে এনে নিজেরা সত্যের কাছে ফিরে আসুন। আর সে কাজটি করতে পারলে দেশ ও জাতিসহ সবারই মঙ্গল হবে।
বলতে ভুলেই গিয়েছি!
"লেখা পড়া করে যে, গাড়ী ঘোড়া চড়ে সে"- প্রমাণিত হয়েছে ভিন্ন ভাবে। গুলশান-১ থেকে গ্রীণ রোড যেতে একটা উবার নিয়েছি। সাধারনট এই পথের দুরত্ব অতিক্রম করতে ৩০ মিনিটের বেশী লাগার কথা নয়। কিন্তু আমার গন্তব্যে পৌঁছাতে সময় লেগেছে পাক্কা পৌনে তিনঘন্টা! এই লেখাটা ট্রাফিক জ্যামে গাড়িতে বসেই লিখেছি!
০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:১৭
জুল ভার্ন বলেছেন: খুব অল্প কথায় চমতকার ব্যাখ্যা দিয়েছেন। ধন্যবাদ।
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:০২
সোবুজ বলেছেন: আমি ভাবছিলাম,আপনি মনে হয় একসময়ের জনপ্রিয় নাটক সুবচন নির্বাসনের কথা বলছেন।পরে দেখি বর্মান সমাজ ব্যবস্থার কথা বলছেন।বর্মান সমাজ ব্যবস্থা,পুঁজিবাদী অর্থনৈতিক ব্যবস্থার কুফল।গনতন্ত্র না থাকার ফলে সৃষ্ঠ।
০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:২১
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই- তখন 'সুবচন নির্বাসনে' মঞ্চ নাটক খুব জনপ্রিয় ছিলো। তখন নাটকটি মঞ্চস্থ্য হতো ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউট এবং ওয়াপদা মিলনায়তনে। মহড়া হতো টিএসসিতে। একসময় আমিও বিশ্ববিদ্যালয় নাট্যদলে যুক্ত হয়েছিলাম।
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩৫
রানার ব্লগ বলেছেন: কর্পরেট জীবন , কতো কিছুই না করতে হয় ।
০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:১৫
জুল ভার্ন বলেছেন: তা ঠিক, তবে সবকিছুই যান্ত্রিক- যার মধ্যে প্রাণ নাই।
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:০৯
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: আসলেইকি সুবচন নির্বাসন
সুবচন প্রতিষ্ঠিত তবে বচনের কর্মটি নির্বাসিত
[ব্লগ/মিডিয়ায় সুবচনের প্রতিযোগিতা দেখে ,সমাজের কাজের দিকে তাকালে নিজের চোখকেই বিশ্বাসঘতক মনে হয় ]
০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:১৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার বক্তব্যও ভিন্ন ভাবে অর্থবহ।
৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:১৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুল ভার্ন,
সুবচন অনেক আগেই নির্বাসনে গেছে নব্য সামন্তপ্রভুদের দাপটে। তাইতো গ্রাফিটিতে লেখা হয় - সুবোধ তুই পালিয়ে যা ............
০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:১৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ভাইজান, এখন সুবোধদের দূর্দিন! সুবিধাবাদীদের লম্বা হাত থেকে সুবোধেরা পালিয়েও বাঁচতে পারবেনা।
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২০
সাজিদ! বলেছেন: এই দেশে না ফিরলে কই যাবো ? নাড়ি তো দেশে রাখা।
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:১৭
জুল ভার্ন বলেছেন: "মায়ের এত স্নেহ, কোথায় গেলে পাবে কেহ
ও মা তোমার চরণ দুটি বক্ষে আমার ধরি,
আমার এই দেশেতে জন্ম যেন এই দেশেতে মরি"।
৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:০২
রাজীব নুর বলেছেন: আমি একজন আশাবাদী মানুষ।
দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, সেটা বুঝতে পারছি। স্বাধীনতার সুবাতাস অনুভব করতে পারছেন না কেন? মাওয়া যান, পদ্মাসেতু দেখুন। মেট্রোরেল দেখুন।
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:২২
জুন বলেছেন: সুবচন বহুদিন হয় নির্বাসনে তার ফিরে আসার প্রত্যাশা করি না। সুন্দর লেখা আজকের দিন দুনিয়া নিয়ে। +
আচ্ছা উবার কি ব্যক্তিগত গাড়ির চেয়ে সুবিধাজনক কি? আমি চাইছি গাড়ি বিক্রি করে উবার ব্যবহার করতে।
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:১৯
জুল ভার্ন বলেছেন: হ্যা, মেন্টেনেন্স ও আর্থিক বিবেচনায় উবার সস্তা। আমি এখন উবার নির্ভর।
৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৩১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বাঙালি জাতি শঙ্কর জাতি। ফলে অনেক ভেজালের মিশ্রণ ঘটেছে। এখন ভেজালরাই সমাজে অগ্রগামী।
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: একদম বাস্তবতা।
১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:১৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: চমৎকার লেখা। ভালো লাগলো।
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:২৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুবচন নির্বাসনে বিখ্যাত নাটক। নামটাও চমৎকার। নাটক বাস্তব রূপ ধারণ করলে সেটা খুব খারাপ জাতির জন্য।
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩৩
জুল ভার্ন বলেছেন: দুর্ভাগ্য, আমরা সেই খারাপের দিকেই দ্রুত ধাবমান!
১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৪০
জটিল ভাই বলেছেন:
মাঝেমাঝে কষ্টে মনে হয় ছোটবেলা এসব নীতিকথা হতে দূরে থাকলে জীবনটা আজ অন্যরকম হতে পারতো
১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: আমিও তাই ভাবি- কি হতো এসব নীতিকথা দিয়ে বাস্তব জীবনে নানাবিধ জটিলতা তৈরী করার!!
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৩৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অনেক আগেই সুবচন নির্বাসনে গিয়াছে। চরিত্রহীনরা এখন সর্বস্তরে বিচরণ করছে; যদি বলা যায় সে চরিত্রহীন তখন বলে ওটা তার ব্যক্তিগত বিষয়। প্রশ্ন হলো যে ব্যক্তিজীবনে ভালোনা সে রাষ্ট্রিয় বা সামাজিক জীবনে কি করে ভালো হবে?