![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
স্বাগতম পহেলা বৈশাখ.....
বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন পহেলা বৈশাখ। বৈশাখ বাংলা বছরের প্রথম মাস। বৈশাখ ষড় ঋতুর প্রথম ঋতু গ্রীষ্মের প্রথম মাস। বৈশাখ বাংলা নববর্ষের মাস।
বৈশাখের প্রথম দিন নতুন বছরের শুরুর দিন, হালখাতার দিন(এখন অবশ্য হালখাতা অস্তিত্ব সংকটে)। বৈশাখের প্রথম দিন থেকে বাঙালি-জীবনে নতুন বছরের সূচনা। নতুন জীবনের গোড়াপত্তন। বৈশাখের সঙ্গে বাঙালি-জীবনের একটা অতি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। নবান্নের পর মানুষ এ মাসে যেন কর্মক্লান্ত জীবনের মাঝে অনাবিল স্বস্তি ফিরে পায়। গোলাতে ধান তোলা হয়ে গেছে। সুতরাং সম্পূর্ণ অবসর জীবন। সন্ধ্যাবেলা গানের আসর বসে। গ্রামের আসরে পালাগান হয়, পুঁথিপাঠ হয়। কখনও যাত্রাগানের আসর বসে। বছরের অন্যান্য মাসে যেন সারা দিনমান ক্ষেত্রে খামারে কাজ করতে হয়, বৈশাখে এসে জীবনের ধারা বদলে যায়। সারাদিন কাজ নয়। সকাল থেকে সন্ধ্যা হয়ে ওঠে উৎসবে মুখরিত। গান-বাজনায় মেতে ওঠে জীবন। এ জীবনের মাঝেই বাংলাদেশের মানুষ খুঁজে পায় এক নতুন আস্বাদ, নতুন করে জীবন চলার পথের উপাদান, প্রেরণা আর উদ্দীপনা। তাই বাঙালি জীবনে এ মাসের গুরুত্ব অপরিসীম। জীবনের একঘেয়েমি থেকে মুক্তি পেয়ে পল্লী মানুষের জীবনে এ মাসে নেমে আসে এক নব আনন্দধারা। এ ধারায় সিঞ্চিত হয়ে মানুষ নব উদ্দমে পরের মাসগুলোর কর্মমুখর জীবনের প্রস্তুতি গ্রহণ করে।
বৈশাখে উৎসবের মেলা বসে গ্রামে গ্রামে। শহরে-নগরে গঞ্জে। কত না বিচিত্র হাতের তৈরি দ্রব্যসম্ভার সেসব মেলায় বিক্রি হয়। সে সকল দ্রব্যসামগ্রীতে বাংলার মানুষের বৈচিত্র্যময় জীবনধারার একটা স্পষ্ট চিত্র ফুটে ওঠে। এ সকল মেলা যেন গ্রাম-বাংলার মানুষেরই প্রতিচ্ছবি। তাদের জীবন যেন খন্ড খন্ড হয়ে ধরা পড়ে তাদের হাতের কারুকাজে। মাটির পুতুল, পাটের শিকা, তালপাতার পাখা, সোলার পাখি, বাঁশের বাঁশি, ঝিনুকের ঝাড়, পুঁতিরমালা, মাটির তৈরি হাতি-ঘোড়া-বাঘ-সিংহ কত যে অদ্ভুত সব সুন্দর জিনিসের সমাবেশ ঘটে সেই মেলায়, চোখে না দেখলে বিশ্বাসই হয় না বাংলার মানুষের জীবন কত সমৃদ্ধশালী। মানুষ গরীব হতে পারে, দারিদ্র্য চিরসাথী হতে পারে, কিন্তু এসব জীবন জটিলতা তাদের মনকে আনন্দ খুশি থেকে বঞ্চিত করতে পারে না। গানে-সঙ্গীতে তারা তাদের জীবনকে ভরিয়ে তোলে। শীত পেরিয়ে আসে বসন্ত। কোকিলের কুহুতান শেষ হয়ে গেলে বসন্ত পেরিয়ে গ্রীষ্ম আসে। পৌষ-মাঘের শীত আর ফাল্গুন-চৈত্রের বসন্ত যেন এক হয়ে তাদের জীবন আনন্দ হিল্লোলিত করে তোলে বৈশাখের আগমনে। তাদের জীবনে নতুন গতি আসে। নতুন পথ-পরিক্রমার বার্তা বয়ে আনে। বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ গ্রীষ্মকাল। কিন্তু গ্রীষ্মের প্রচন্ড দাবদাহ তাদের জীবনকে বিন্দুমাত্র বিচলিত করতে পারে না। তারা খুশিতে গান গায়, তারা আনন্দে নাচে, তারা সংগীতের আসরের আয়োজন করে। তাই বৈশাখ বাংলার মানুষের জীবনী শক্তি।
বাংলাদেশ বারো মাস তেরো পার্বণে দেশ। বৈশাখ মাসেও প্রবাদের সেই বাণীর কথা নানান পার্বণের মাঝ দিয়ে প্রতিফলিত হয়। পালা-পার্বণের এই দেশে সামাজিক অনুষ্ঠান লেগেই আছে। জাতিগতভাবেও বাঙালি ঐতিহ্যময় সংস্কৃতি ও কৃষ্টির দেশ। সামাজিক অনুষ্ঠানে নানা ধরনের গান পরিবেশিত হয়। এসব গানে বাংলার মানুষের প্রাণের কথা, মনের ভাষা, হৃদয়ের আবেদন আর অন্তরের আকুলতা অত্যন্ত বাস্তব হয়ে ধরা পড়ে। মাঠের গান, বাটের গান, লোকগান বাংলা মানুষের আপন সংস্কৃতি। এতে রয়েছে পল্লী মানুষের সহজ-সরল ভাবের প্রকাশ। এতে শাস্ত্রীয় সংগীতের জটিলতা নেই। সুরের বক্রতা নেই। আছে শুধু সহজ-সরল অনুভূতি আর আবেদন। তাই লোকসংগীত বাংলার মানুষের প্রাণ। এ সঙ্গীত চিরায়ত। এতে আছে মাটির কাছাকাছি মানুষের প্রাণের ছোঁয়া। তাদের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আশা-আকাঙক্ষা, বিরহ-বেদনার কাহিনী এ সঙ্গীতের মূল বিষয়বস্তু। গ্রাম্য জীবন, প্রকৃতি আর পল্লী মানুষের মনের কথা- এই তিনের মিলনে নির্মিত এই গান। এই গান সৃষ্টির মূলে রয়েছে কৃষক, জেলে, মাঝি, তাঁতি, কুমোর ও কামারের মতো গ্রাম্য মানুষের প্রাণের আর্তি আর হৃদয়ের ভাষা। এ গানে কোনো কৃত্রিমতা নেই, কোনো কষ্ট-কল্পনা নেই। বৈশাখী গানের ভেতরও রয়েছে গ্রাম্য সমাজের একটা নিবিড় সম্পর্ক। তাই এই গান বিষয়, ভাব, রস আর সুরের দিক দিয়ে অত্যন্ত সমৃদ্ধ।
বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে গ্রীষ্মের খরতাপের বৈশিষ্ট্য গানের মাঝেও প্রতিফলিত। এ ঋতুর গানের বাণীতে গ্রীষ্মের রূপ ফুটে উঠে। গ্রীষ্মের রূপ দু’ভাবে ধরা পড়েছে। একটি তার বহিরঙ্গ দৃশ্যমূর্তি, অপরটি অন্তরঙ্গ ভাবমূর্তি। গ্রীষ্মের ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য রূপটি রুক্ষ, কঠোর, বিশুদ্ধ ও প্রচন্ড। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বৈশাখের এই রূপের কথা ভেবে লিখেছেন গান, ‘এসো, এসো, এসো হে বৈশাখ, তাপস নিশ্বাস বায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে, বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক। যাক পুরাতন স্মৃতি, যাক ভুলে যাওয়া গীতি; অশ্রুবাষ্প সুদূরে মিলাক’।
পহেলা বৈশাখ বাংলাদেশের মানুষের সামাজিক পার্বণের বিচিত্র সমারোহে জড়িয়ে থাকা প্রকৃতির এক নব অভিষেক। প্রকৃতির নিয়ম অনুসারে কৃষ্ণচূড়া আর রাধাচূড়া বৃক্ষের শাখায় শাখায় লাল-হলুদ ফুলের রঙিন উচ্ছ্বাস যেমন এক নতুন সম্ভাবনার প্রতিচ্ছবি তোলে, নববর্ষের আনন্দোচ্ছল পহেলা বৈশাখ যেন সেই উচ্ছ্বাসেরই আরেক রূপ। এ সকল রূপের কথাই কবি লিখেন কবিতায় আর গীতিকার গানে।
পহেলা বৈশাখের রূপকল্পনায় উৎসবের ভূমিকা তাৎপর্যময়। পুরাতনের সাথে নতুনের যে যোগাযোগ পহেলা বৈশাখ তারই সূত্রধর। বৈশাখের ভোরের হাওয়া মনের চিরন্তন রূপের বর্ণালী ছড়াতে আরেক দিনের প্রভাত নতুনের বাণী শুনিয়ে হৃদয়ে দোলার স্পন্দন তোলে। বাংলাদেশের মানুষের কণ্ঠে বছর ঘুরে এলেই উচ্চারিত হয়, আসুক বৈশাখ, নতুনের বাণী শুনিয়ে তাদের হৃদয়কেও সোচ্চার করে তুলুক। তাই বাংলার মানুষ হৃদয়ের অমৃত বাণী দিয়ে পহেলা বৈশাখকে বরণ করে সুরেলা কণ্ঠে বলে, স্বাগতম পহেলা বৈশাখ।
বাংলা নব বর্ষের সংক্ষিপ্ত ইতিহাসঃ
১৫৫৬ সালে শুরু হয়ছেলি বাংলা সনরে প্রর্বতন। মোগল সম্রাট জালালউদ্দনি মোহাম্মদ আকবররে সিংহাসনে আরোহনরে দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে তার রাজস্ব র্কমর্কতা আমির ফতহেউল্লাহ সিরাজী প্রথম ১৫৫৬ সালে উৎসব হিসেবে বৈশাখকে পালন করার নির্দেশ দেন। একই ধারাবাহিকতায় ১৬০৮ সালে মোগল সম্রাট জাহাঙ্গীররে নির্দেশে সুবদোর ইসলাম খা চিশতি ঢাকাকে যখন রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলেন, তখন থেকেই রাজস্ব আদায় ও ব্যবসা বাণিজ্যের হিসাব-নিকাশ শুরু করার জন্য বাংলা বছররে পহলো বৈশাখকে উৎসবরে দিন হিসেবে পালন শুরু করনে। ঐতিহাসিক তথ্যে আছে যে, সম্রাট আকবরের অনুকরণে সুবদোর ইসলাম চিশতি তাঁর বাসভবনরে সামনে সব প্রজার শুভ কামনা করে মিষ্টি বিতরণ এবং বৈশাখ উৎসব পালন করতনে। সেখানে সরকারি সুবদোর হতে শুরু করে জমিদার, কৃষক ও ব্যবসায়ীরা উপস্থতি থাকত।প্রজারা খাজনা নিয়ে আসত সেই উপলক্ষে সেখানে খাজনা আদায় ও হিসাব-নিকাশের পাশাপাশি চলত মেলায় গান-বাজনা, গরু-মোষের লড়াই, কাবাডি খেলা ও হালখাতা অনুষ্ঠান।
পরবর্তীতে ঢাকা শহরে মিটর্ফোডরে নলগোলার ভাওয়াল রাজার কাচারিবাড়ি, বুড়িগঙ্গার তীরর্বতী ঢাকার নবাবদের আহসান মঞ্জিল, ফরাসগঞ্জ এর রূপলাল হাউস, পাটুয়াটুলীর জমিদার ওয়াইযের নীলকুঠির সামনে প্রতি পহলো বৈশাখে রাজ পুন্যাহ অনুষ্ঠান হতো। প্রজারা নতুন জামাকাপড় পরে জমিদারবাড়ি খাজনা দিতে আসত। জমিদাররা আংগীনায় নেমে এসে প্রজাদের সাথে কুশল বিনিময় করতেন। সবশেষে ভোজর্পব দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হতো।
সবাইকে বাংলা নববর্ষ ১৪২৯’র শুভেচ্ছা।
তথ্য সুত্রঃ ”বাঙালির ঐতিহ্যের বাহক”- ডক্টর অনু মাহমুদ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:১০
জুল ভার্ন বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রিয় ভাই।
২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৭:১০
সোবুজ বলেছেন: বাংলা নববর্ষ দুই দিন। ভারতে আমাদের একদিন পর।কারন কি জানেন।
নববর্ষের শুভেচ্ছা।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:২২
জুল ভার্ন বলেছেন: বিষয়টার ব্যাখ্যা কিছুটা জটিল হলেও বলছি- পহেলা বৈশাখ যেন বাঙালির ভ্রাতৃত্ব ও অসাম্প্রদায়িক সংস্কৃতির চিরায়ত এক প্রতিচ্ছবি। সীমানার ভিন্নতার মতো দু’দেশের নববর্ষ উদযাপনের দিনটিও ভিন্ন। বাংলাদেশে ১৪ এপ্রিল বাংলা সনের প্রথম দিন পালন করা হলেও পশ্চিমবঙ্গে পালন করা হয় ১৫ এপ্রিল।
এবিষয়ে বিশেষজ্ঞরা বলেন, সৌর পঞ্জিকা অনুযায়ী অনেক আগে থেকেই বাঙালিরা বাংলা মাস পালিন করে আসছিল। পরবর্তীতে মুঘল সম্রাট আকবরের সিংহাসনে আরোহনের সময় থেকে অর্থাৎ ৫ নভেম্বর ১৫৫৬ সাল থেকে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। সেই অনুযায়ী এখন ১৪২৮ বঙ্গাব্দ চলছে। একসময় বাংলা সনকে “ফসালি সন” বলা হলেও পরে “বঙ্গাব্দ” নামকরণ করা হয়। সেই থেকে “চান্দ্রসৌর বাংলা পঞ্জিকা” অনুযায়ী ১৫ এপ্রিল বাংলাদেশ ও ভারতে দিনটি উদযাপিত হয়ে আসছিল।
জানা যায়, বাংলা পঞ্জিকার সাথে ইংরেজি ক্যালেন্ডারের অনেক অমিল থাকায় ১৯৫২ সালে জ্যোতিপদার্থবিদ ড. মেঘনাদ সাহা প্রাচীন এই বর্ষপঞ্জির বিজ্ঞানভিত্তিক সংস্কার করেন। নতুন এই সংস্কারের ফলে "গ্রেগরীয় পঞ্জিকা" অনুযায়ী ১৪ এপ্রিল বাংলা সনের প্রথম মাস বৈশাখের প্রথম দিন নির্ধারিত হয়। ড. মেঘনাদ সাহার এই সংস্কারকে বাংলাদেশের ভাষাবিদ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহও সমর্থন করেছিলেন।
পরবর্তীতে ১৯৮৭ সালে বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ সংস্কারকৃত এই পঞ্জিকাকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিলে, সেই থেকে বাংলাদেশে ১৪ এপ্রিল নববর্ষ পালিত হয়।
তবে প্রাচীন ঐতিহ্যকে সম্মান জানিয়ে ও নতুন সংস্কারকে গ্রহণ না করে পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের কয়েকটি রাজ্যে এখনও ১৫ এপ্রিল নববর্ষ উদযাপন করা হয়।
৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:১৩
শেরজা তপন বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন । শুভ বাংলা নববর্ষ ভাই- ভাল থাকুন
১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:২৩
জুল ভার্ন বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ ভাই। নববর্ষের শুভেচ্ছা।
৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৫৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: নতুন বাংলা বর্ষের শুভেচ্ছা। সুন্দর হোক আপনার আগামীর দিনগুলো।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:২৪
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার জন্যও অনেক শুভ কামনা।
৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০৪
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: শুভ নববর্ষ।
আজকেরএকটি ভালো কাজ -
রোজা মানি তবে পাপেড/মুখোশ/মূর্তিতে মঙ্গোল .
[সাপ মরবে লাঠি ভাঙবে না,শ্লো পয়জন থিওরি ] তাই :-
রমজান মাস হওয়ায় এবারের পয়লা বৈশাখের সকালে পান্তা-ইলিশের আয়োজন হয়নি। তবে পুরোনো গ্লানি, হতাশা আর মলিনতাকে পেছনে ফেলে নতুন উদ্যমে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যাশায় নতুন বছর ১৪২৯-কে বরণ করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের হচ্ছে আজ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:২৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৩৪
শাহ আজিজ বলেছেন: হাল খাতা গায়েব হয়ে এখন মাল খাতার পুন্যাহ চলছে ।
দুপুরে ইলিশ ভাজি , টমাটোর ভর্তা আর দই দিয়ে ভাত খেলাম ।
শুভ নববর্ষ ।।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: অথচ আমাদের ছেলে বেলায় হালখাতা উৎসব ছিলো অত্যন্ত আকর্ষণীয়।
আমি রোজা। ইন শা আল্লাহ রাতে খাবো।
৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: উগ্রবাদ নিপাত যাক
ডাক দিয়ে যায়
পয়লা বৈশাখ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:১৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সবাইকে বাংলা নতুন বর্ষের আন্তরিক
শুভেচ্ছা। সবাই ভালো থাকুন নতুন
বছরে।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:০৪
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার।
৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:২০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বাংলা নতুন বর্ষের আন্তরিক
শুভেচ্ছা।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:০৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার ও পরিবারের সকলের জন্যও শুভ কামনা।
১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৪:৪১
অধীতি বলেছেন: কি সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন আপনি। নববর্ষের শুভেচ্ছা জানবেন।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:০৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভ কামনা নিরন্তর।
১১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:১৫
জটিল ভাই বলেছেন:
সুন্দর পোস্ট ও টপিক।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:০৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৬:১২
গরল বলেছেন: শুভ নববর্ষ, নতুন বছরে সবার জীবন হয়ে উঠুক আনন্দময়।