নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীব দেহের প্রায় পুরোটাই নন-হিউম্যান প্যারাসাইটিক....

০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ৯:৫৭

জীব দেহের প্রায় পুরোটাই প্যারাসাইটিক...

একজন মানুষের শরীরে ১০০ ট্রিলিয়ান কোষ থাকে। ট্রিলিয়ান একটি বিরাট সংখ্যা। এক কোটি লিখতে গেলে একের পর সাতটি শূণ্য দিতে হয়, আর এক ট্রিলিয়ান লিখতে হলে একের পর বারোটি শূণ্য বসাতে হবে।

মজার ব্যাপার হলো, এর মধ্যে ৯০ ট্রিলিয়ান কোষ আপনার নয়। আপনার দেহে যত জীবাণু আছে, মানে ব্যাকটেরিয়া, ফাংগাস, ভাইরাস ইত্যাদি- তাদের কোষের মোট সংখ্যা হল ঐ ৯০ ট্রিলিয়ান। ১০০ ট্রিলিয়ানের মধ্যে মাত্র ১০ ট্রিলিয়ান কোষ আপনার নিজের। মানে, রোজ আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে দেখে যে তারিফ করেন, ও তারিফের মাত্র ১০% আপনার প্রাপ্য। সেভাবে দেখলে এই শরীর আপনার নয়, এ শরীরের আসল মালিক জীবাণুরা, আপনাকে তারা থাকতে দিয়েছে দয়া করে!

উত্তেজিত হবেন না, জীবাণু মারতে স্যানিটাইজার গলায় ঢালবেন না। এই সমস্ত জীবাণু আপনার বন্ধু, শত্রু নয়। এরা নানাভাবে আপনাকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে, পরিবর্তে আপনার থেকে পুষ্টি পায়। এই যে আজকাল আপনি জীবাণু মারায় মেতেছেন; মাস্ক পরছেন, স্যানিটাইজারে হাত ধুচ্ছেন, আপনার অতিথি থেকে ফল সব্জি কেউ সেই জীবাণুনাশী তরলের থেকে বাঁচতে পারছে না; যদি সফল হতেন, কি হত জানেন? আপনার দেহের সব জীবাণু মারা গেলে আপনিও মারা যেতেন!

জীবজগতে সবার থাকার জায়গা নির্দিষ্ট করা আছে, জীবাণুদেরও। কিন্তু ধরুন কোনো প্রাণী বা উদ্ভিদের প্রজাতি মানুষের অত্যাচারে বিলুপ্ত হয়ে গেল। তাহলে তাদের দেহে জীবাণুর যে প্রজাতিরা থাকত, এবার তারা কোথায় যাবে? গবেষণা বলছে, তারা নতুন বাসস্থান খুঁজে নিয়েছে। আর তা হল মানবদেহ। যদি আপনার অকারণে গা চুলকোয়, তবে জানবেন এক খতরনাক প্রজাতির ভাইরাস আপনার পেটে বাসা বেঁধেছে। সে বেঘর হয়ে পড়েছিল, তাই এখন পৃথিবীতে যে প্রাণীটি সর্বাধিক পাওয়া যায় তার শরীরে বাসা বেঁধেছে।

আপনি জেনে রাখুন জীবাণুর প্রায় দশ হাজার প্রজাতি এইভাবে আপনার শরীরে বাস করে, যার মধ্যে আড়াই হাজার প্রজাতি থাকে আপনার নাক-গলা-মুখে। এই যে নাকে কাঠি ঢুকিয়ে করোনা ভাইরাস পেলে আপনি ওষুধ খাচ্ছেন, একই যুক্তিতে বাকি কয়েক হাজার অন্য প্রজাতির জীবাণুর জন্যও আপনার ওষুধ খাওয়া উচিত নয় কি?

ছাত্রাবস্থায় পড়েছিলাম infection and disease are not the same, সংক্রমণ মানেই রোগ নয়। সংক্রমণের চিকিৎসা লাগে না, রোগের লাগে। অর্থাৎ, গলায় করোনা ভাইরাস পেলেই ওষুধ খেতে হবে না, যদি সে ভাইরাস শরীরে রোগ করে তবে খেতে হবে। কাল যদি বাদুড় বিলুপ্ত হয়ে যায়, আর করোনা ভাইরাস পাকাপাকিভাবে মানবদেহে এসে বসবাস করতে শুরু করে, তখন তো সবাই করোনা পজিটিভ বেরোবে। তখন কি আপনি সবাইকে ওষুধ খাওয়াবেন?
ভরপেট নাও খাই ওষুধটা খাওয়া চাই!

বিজ্ঞান ব্যক্তিগত বিশ্বাস দিয়ে চলে না, যুক্তি ও প্রমাণ দিয়ে চলে। বিজ্ঞান জানুন, সুস্থ থাকুন।

(হিউম্যান সাইন্স ম্যাগাজিনের 'হিউম্যান প্যারাইট' অংশ থেকে আমার নিজের মতো ভাষান্তর। দুই বছর আগে ফেসবুকে লিখেছিলাম)

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ১০:২২

ছাকিব নাজমুছ বলেছেন: জানা হলো অনেক কিছু । ধন্যবাদ ।

০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ১০:২৫

জুল ভার্ন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ১০:২৮

বিটপি বলেছেন: কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত হযরত আইউব (আ) এর সারা দেহ নানা পোকা মাকড়ে ভরে গিয়েছিল। একদিন দুটো পোকা তার শরীর থেকে পড়ে গিয়েছিল। তিনি তা লক্ষ্য করে সেদূটোকে তুলে আবার নিজের গায়ে উঠাতে উঠাতে বলছিলেন, "তোদের রিজিক আমার শরীরে, এর বাইরে গেলে তোরা বেঁচে থাকতে পারবিনা"

কিন্তু পোকা দুটো শরীরে গিয়েই এমন বেদম কামড়াতে শুরু করে, যে তিনি অতিষ্ট হয়ে সে দুটোকে আবার নিচে ফেলে দিলেন। আর রুষ্ট হয়ে আল্লাহর কাছে জানতে চাইলেন, "আমি পোকা দুটোর উপকার করে কি অন্যায় করেছি যে তারা আমার সাথে এরকম আচরণ করল"

আল্লাহ বললেন, "জীব জগতে প্রত্যেকের রিজিক নির্দিষ্ট এবং তা আমিই নির্ধারণ করি। পোকা দুটির রিজিক ফুরিয়ে গিয়েছিল, তাই তারা পড়ে গিয়েছিল। তুমি তাদেরকে আবার তুলে দিয়ে আমার আইন অমান্য করলে, তাই তার শাস্তি সাথে সাথেই পেয়ে গেলে।"

এই ঘটনা কোন কুরআন বা হাদীসে নেই। গ্রামের একটা ওয়াজ মাহফিলে শুনে বেশ ভালো লাগল, শিক্ষণীয় মনে হল - তাই এখানে শেয়ার করলাম।

০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ১০:৪৫

জুল ভার্ন বলেছেন: হ্যা, বিষয়টা অবশ্যই শিক্ষণীয়। আসলে মনুষ্য সৃষ্টি এমন অনেক প্রবাদ কিম্বা মিথ থেকেই জীবন সম্পর্কে আমাদের অনেক কিছু শিক্ষণীয় থাকে।

৩| ০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ১০:৩০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। সহজ সরল উপস্থাপনার কারণে পড়ে আরাম পাওয়া গেছে।

০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ১০:৪৭

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ১০:৪১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

কিছুদিন আগে মানবদেহের জীবাণুু নিয়ে একটা ডকুমেন্টারি দেখেছিলাম।

০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ১০:৪৯

জুল ভার্ন বলেছেন: আমিও টিভিতে দেখেছি কিন্তু চ্যানেলটার নাম মনে নাই- কী ভয়ংকর দৃশ্য! প্যারাসাইটগুলো নিজ নিজ দখল বজায় রাখতে নিজেদের মধ্যে রীতিমতো যুদ্ধবিগ্রহে জড়ায়!

৫| ০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ১১:০০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: মহান স্রষ্টার প্রতিটি সৃষ্টিই মহা বিস্ময়কর । গাছ পালা পশু পাখি সেদিকেই তাকাই না কেন অবাক হয়ে যেতে হয় । সুবাহান আল্লাহ্‌

০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ১১:১২

জুল ভার্ন বলেছেন: স্রস্টাকে সব কিছু সৃষ্টির ক্ষেত্রে যথাযথ মাপ ও পরিমাপ বজায় রাখতে হয়। এ বিশ্ব জগতের গ্রহ-নক্ষত্র থেকে শুরু করে মানব দেহের ও অন্য সব জীবের প্রতিটি কোষ এবং প্রত্যেক বস্তুর অণু-পরমাণু, ইলেকট্রন, প্রোটন -এসবই যথাযথ পরিমাপে ও সুনির্দিষ্ট নিয়মের আওতায় সুসমন্বয়ের মাধ্যমে সৃষ্টি করা হয়েছে।

ছোটো ছোটো পিপড়ার জটিল দেহের গঠন, স্নায়ু ও সূক্ষ্ম রগ বা শিরা-উপশিরার মধ্যে সমন্বয় মহা-বিস্ময়কর। সুরা মুল্‌ক্‌-এর তৃতীয় ও চতুর্থ আয়াতে মহান আল্লাহ বলছেন, "করুণাময় আল্লাহর সৃষ্টিতে কোনো ত্রুটি বা খুঁত পাবে না তোমরা। আবার তাকিয়ে দেখো কোনো ত্রুটি দেখতে পাও কি? অতঃপর তুমি বার বার তাকিয়ে দেখো-তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ ও পরিশ্রান্ত হয়ে তোমার দিকে ফিরে আসবে।"

৬| ০২ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৪০

খাঁজা বাবা বলেছেন: আজগুবি সব ব্যাপার স্যাপার B:-)

০২ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১:৫১

জুল ভার্ন বলেছেন: তাইতো মনে হয়।

৭| ০২ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার তথ্যে কিছুটা ভুল আছে। এডিট করে ঠিক করে নিন।

০২ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১:৫৪

জুল ভার্ন বলেছেন: এখানে আমার কোনো ব্যক্তিগত তথ্য নেই। সূত্র উল্লেখ করে লিখেছি। তোমার কোনো তথ্য জানা থাকলে মন্তব্যে লিখতে পারো। ভুল কিম্বা সঠিক পাঠক বুঝে নেবেন।

৮| ০২ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১:৩৮

আরইউ বলেছেন:




“প্যারাসাইটিক” শব্দটা টেকনিকালি একটু মিসলিডিং, শব্দটা হবে নন-হিউম্যান। তবে সাধারণ মানুষের বোঝার জন্য সম্ভবত ঠিক আচে। ১০০ ট্রিলিয়ন সেল কিন্তু এখনো সায়েন্টিফিকলি এবং ওয়াডলি এক্সেপটেড না (এবং ১০০ ভাগ নিশ্চয়তার সাথে প্রুভ বা ডিসপ্রুভ করা সম্ভবও না)।

০২ রা জুন, ২০২২ দুপুর ২:০০

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে একমত।
“প্যারাসাইটিক” শব্দটা টেকনিকালি মিসলিডিং, শব্দটা হবে নন-হিউম্যান। আমি
“প্যারাসাইটিক” শব্দটা এডিট করে নন-হিউম্যান লিখে দিচ্ছি।

কিন্তু আমি আমার লেখায় মনগড়া কোনো পরিসংখ্যান দেইনি। যদি কোনো ভুল থাকে সেটা আমার লেখার উল্লেখ্য সূত্রের ভুল। আমি শুধু ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদ করে নিজের মতো লিখেছি।

ধন্যবাদ।

৯| ০২ রা জুন, ২০২২ দুপুর ২:০৬

জুল ভার্ন বলেছেন: আরইউ বলেছেন:
“প্যারাসাইটিক” শব্দটা টেকনিকালি একটু মিসলিডিং, শব্দটা হবে নন-হিউম্যান। তবে সাধারণ মানুষের বোঝার জন্য সম্ভবত ঠিক আচে। ১০০ ট্রিলিয়ন সেল কিন্তু এখনো সায়েন্টিফিকলি এবং ওয়াডলি এক্সেপটেড না (এবং ১০০ ভাগ নিশ্চয়তার সাথে প্রুভ বা ডিসপ্রুভ করা সম্ভবও না)।[/সব

এই মূহুর্তে ফোন থেকে মন্তব্যের জবাব দিচ্ছি....এডিট অপশন ফোন থেকে সঠিক ভাবে করা যাচ্ছেনা।

১০| ০২ রা জুন, ২০২২ দুপুর ২:২২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনি বুদ্ধিমান ও সম্মানি। নিজের ব্রেন দিয়ে ভালো ভালো পোস্ট উপহার দিন।

০৩ রা জুন, ২০২২ সকাল ৮:৩২

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি কি অন্যের ব্রেন দিয়ে লিখি? যারা নিজের ব্রেন দিয়ে লিকেন তাদের পোস্ট পড়বেন, অন্যের ব্রেন দিয়ে লেখা পোস্ট পড়ে আপনার মহামূল্যবান সময় অপচয় করবেন না। শুভ কামনা।

১১| ০২ রা জুন, ২০২২ দুপুর ২:২৮

আরইউ বলেছেন:




আপনি কিছুই ভুল লেখেননি। আপনিতো সায়েন্টিফিক জার্নালে কোন প্রবন্ধ লেখেননি! “প্যারাসাইটিক“ শব্দটার ইউজ এখানে কলোকুয়াল। আমরা বলিনা ও কোন মানুষ না, একটা প্যারাসাইট। এখানে মানেটা যে নন-হিউম্যান তা বোঝাই যাচ্ছে।

০৩ রা জুন, ২০২২ সকাল ৮:৩২

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২| ০২ রা জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৩

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ভালো লাগলো। স্রষ্টার প্রতি ভক্তিভাব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সৃষ্টির বিস্ময়কর প্রতিটা বিষয় আমাকেও মুগ্ধ করে। নিয়মতান্ত্রিকতা ও সুক্ষ পরিমাপ যেনো সত্যিই অবাক করে।

০৩ রা জুন, ২০২২ সকাল ৮:৩৪

জুল ভার্ন বলেছেন: সুন্দর উপলব্ধি আমাদের সৃষ্টিকর্তার নৈকট্য লাভের সুযোগ করে দেয়। শুভ কামনা।

১৩| ০২ রা জুন, ২০২২ রাত ৯:৪২

জ্যাকেল বলেছেন: হুমম, এই ব্যাপারখানা জেনেছিলাম মাস এক/দুই আগে। এর পর থেকে ভাবতেছিলাম পোস্ট করব, সময়ের অভাবে হয়ে ওঠে না। যাক, আপনি পোস্ট করেছেন। +

০৩ রা জুন, ২০২২ সকাল ৮:৩৫

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৪| ০৩ রা জুন, ২০২২ রাত ১২:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: আবার এলাম। দেখলাম। চলে গেলাম।

০৩ রা জুন, ২০২২ সকাল ৮:৩৬

জুল ভার্ন বলেছেন: এসে দেখলে, ক্যাচালে পা দেইনি বলে হয়তো হতাশ হয়েছো!

১৫| ০৩ রা জুন, ২০২২ সকাল ১১:১৮

শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ হাঃ আমি তাইলে আমি নই।
তাহলে দোজখে নব্বুই ভাগ পুড়বে ওই ব্যাটা নচ্চার সব নন হিউম্যান অনুজীব!
আমাদের দুস্কর্ম তো ওরাই করায়!!! :)

০৩ রা জুন, ২০২২ বিকাল ৫:১৩

জুল ভার্ন বলেছেন: সবকিছুর সম্বয়েই মানুষ।

১৬| ১০ ই জুন, ২০২২ রাত ১:০৯

গরল বলেছেন: ইউএস সরকারের National Library of Medicine এর তথ্য মতে মানব দেহে ৩৭.২ ট্রিলিয়ন কোষ আছে, যেটা সম্পূর্ণ নিজের।

https://pubmed.ncbi.nlm.nih.gov/23829164/

শরীরের ৯০% প্যারাসিটিক কোষ এই তথ্য আসলে কোথায় পেয়েছেন যদি কষ্ট করে একটু লিংকটা দিতেন তাহলে আরও কিছু জানতে পারতাম। কারণ এধরণের গবেষণামূলক বিজ্ঞান ভিত্তিক তথ্য ভূল দিলে মানুষ বিভ্রান্ত হয়।

১০ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:০২

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি পোস্টে উল্লেখ করেছি তথ্যসূত্র। এই বিষয় নিয়ে আহমেদ জিএস ভাই একটা পোস্ট দিয়েছেন ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করে সেটা দেখতে পারেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.