নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার প্রিয় কিছু ওয়েস্টার্ন মুভির নাম এবং ঢাকার চায়নিজ রেস্টুরেন্টের নাম.....

১০ ই জুন, ২০২২ সকাল ১০:৩৯

আমার প্রিয় কিছু ওয়েস্টার্ন মুভির নাম এবং ঢাকার চায়নিজ রেস্টুরেন্টের নাম.....

কয়েক দিন আগে সুপ্রিয় ব্লগার মরুভূমির জলদস্যু তার কয়েকটা প্রিয় ওয়েস্টার্ন মুভি নিয়ে পোস্ট দিয়েছিলেন। তারপর থেকেই ভাবছি- আমার প্রিয় মুভিগুলোর একটা তালিকা করা যায় কিনা। কিন্তু জীবনে এতো বেশী মুভি দেখেছি যা থেকে শর্ট লিষ্ট করা মোটেই সহজসাধ্য নয়। তারপরও ঝটপট যেসব মূভির কথা মনে পরেছে- সেগুলোর একটা তালিকা করে ফেললাম।

আমার প্রিয় কিছু ওয়েস্টার্ন মুভির নামঃ Sunflower "Summer holiday ", Birds are flying or crying "ভীষণ মনে দাগ কেটেছিলো যুদ্ধ শেষে সবাই ফিরে আসে কিন্তু ছবির নায়িকার প্রেমিক ফিরে আসেনা। আকাশটাতে অন্ধকার নেমে আসে আর একঝাক পাখি উড়ে যায়।'Summer Holiday', The Great Race (Jack Lemmon এবং Tony Curtis), The BlackBeard Ghost (Sir Peter Ustinov), In Search of Castaways (Maurice Chevalier এবং Hayley Mills), Genghis Khan (Omar Sharif এবং Stephen Boyd).

আমরা যখন দলবেঁধে ওয়েস্টার্ন মুভি দেখতে যেতাম তখন মুভি দেখার আগে পরে চায়নিজ রেস্টুরেন্টে নিদেন পক্ষে একটু স্যুপ খেতাম। প্রসঙ্গত তখনকার কয়েকটি বিখ্যাত চায়নিজ রেস্টুরেন্টের কথা স্মরণ করছি। আমার কৈশোর যৌবনের ঢাকার চীনা রেস্তোরাঁর কয়েকটি নাম:

ঢাকায় চাইনিজ আলিয়েনের পরিবার ১৯৫৭ সালে "ক্যাফে চায়না" নামে গুলিস্তানে একটি রেস্টুরেন্ট দেয়। অনেকের মতে, এটাই চায়নিজদের দ্বারা পরিচালিত ঢাকার প্রথম রেস্টুরেন্ট- যা আমি দেখিনি। অনেকের মতো আমারও দেখা এবং জানা ঢাকার প্রথম চাইনিজ রেস্টুরেন্ট "চৌ চিন চৌ"(চৌ চিন চোং)- গুলিস্তান সিনেমা হলের তিন তলায়। দ্বিতীয় চায়নিজ রেস্টুরেন্ট বলাকা সিনেমা হলের তৃতীয় তলায়- 'বাং চিং'। "চৌ চিন চৌ" এবং "বাং চিং" চায়নিজ রেস্টুরেন্টের মালিক ছিলেন চায়নিজ।

গুলিস্তানের ঊল্টোদিকের 'লা সানি'। লা সানি' রেস্টুরেন্টের মালিক হচ্ছেন আমাদের দেশে সুপ্রসিদ্ধ
LIHUA CHINESE DRY CLEANERS, পরিবার, যেটাকে আমরা লীফা চাইনিজ ড্রাই ক্লিনার্স নামেই বেশী চিনি। ধানমন্ডি ২ নম্বর রাস্তার মুখের কাছাকাছি মীরপুর রোডের ওপরে এ্যালিয়ঁস ফ্রাসেঁর কাছে 'সাংহাই' এবং কাউলুন রেস্তোরাঁ, তোপখানা রোডের ওপরে 'ক্যান্টন রেস্তোরাঁ'। তোপখানা রোডে আরও কয়েকটা বিখ্যাত চায়নিজ রেস্টুরেন্ট ছিল 'নানকিং', ম্যান্ডারিন' আর 'ক্যান্টনীজ'- সবগুলোই প্রথম দিকে চায়নিজ মালিকানায় থাকলেও পরবর্তীতে অর্থাৎ স্বাধীনতার পর বাংগালী মালিকানাধীন হয়ে যায়।

সরাসরি বাংগালী মালিকানায় 'টুংকিং,', 'চাংপাই', 'জিয়ান' যুক্ত হলো দেশ স্বাধীনতার পর।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:২৪

শাহ আজিজ বলেছেন: ২০১১ থেকে গুলশানে চীনা কুক দ্বারা পরিচালিত রেস্টুরেন্টএ খাচ্ছি , অসাধারন চীনা স্বাদ , অপূর্ব । যেহেতু আমার চৈনিক জীবনে চীনা খাবারে অভ্যস্ত এজন্য ভাল লাগা ।

ক্যাসেন্দ্রা ক্রসিং , দা ব্রিজ অন রিভার কাওয়াই , সানফ্লাওয়ার , গানস অফ নাভারন , দি বার্ডস দেখেছেন ? আরও কয়েক ডজন ছবির নাম ভুলে গেছি । ৭৬ থেকে ৮২ আমাদের সিনেমা জীবনে ইংরেজি সিনেমা ছাড়া আর কিছু দেখিনি । রাশান , বুল্গেরিয়া , চেক এর ছবি দুতাবাসের হলে গিয়ে দেখতাম । জমজমাট ছিল জীবন ।

১০ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৪৩

জুল ভার্ন বলেছেন: জ্বি ভাই, আপনার উল্লেখিত ক্যাসেন্দ্রা ক্রসিং , দা ব্রিজ অন রিভার কাওয়াই , সানফ্লাওয়ার , গানস অফ নাভারন , দি বার্ডস দেখেছি। ব্রিজ অন রিভার কাওয়াই এবং গানস অব নাভারন মুভির নাম উল্লেখ না করা রিতীমত অন্যায় হয়েছে। সানফ্লাওয়ার এর নাম লিখেছি।

২| ১০ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৪৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ভাইজান, ওয়েস্টার্ন মুভি বলতে কিন্তু আমার ভিন্ন একটি ধারার মুভিকে বুঝি।

১০ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৪৫

জুল ভার্ন বলেছেন: তা ঠিক, অনেকেই কাউবয় টাইপ মুভিকেই ওয়েস্টার্ন মুভি বোঝে।

৩| ১০ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫২

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


গুলিস্তানে দেওয়ার কারণ কি ছিলো?

১০ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৪৬

জুল ভার্ন বলেছেন: পোস্টে আপনার মন্তব্যগুলোর ধরন অন্য একজন ব্লগারকে মনে করিয়ে দেয় =p~

৪| ১০ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১২:০২

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার বয়স এখন কত? ৬৩?

১০ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৪৭

জুল ভার্ন বলেছেন: বয়সের সাথে এই পোস্টের যোগসূত্র কি!

৫| ১০ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৫৫

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ঢাকাতে কেন যেন কোন চাইনিজ রেষ্টুরেন্টে খাওয়া হয়নি। বিষয়টা আগে কখনও খেয়াল করিনি! খুলনায় এবং রিয়াদে প্রচুর খেয়েছি।

১০ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৪৯

জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের দেশের চায়নিজ খাবার চায়নাতে কোথাও খুঁজে পাওয়া যায় না। চায়নিজরাও আমাদের চায়নিজ নামক খাবার দেখেই টাস্কি খায়!

৬| ১০ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৪৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মুভিগুলো কি দেখেছেন?

১০ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৫০

জুল ভার্ন বলেছেন: পোস্ট না পড়ে মন্তব্য করেছেন! =p~

৭| ১০ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:২৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এগুলো জীবনে নামও শুনিনি।

১০ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৫২

জুল ভার্ন বলেছেন: যেহেতু আপনি ফ্লিম মিডিয়া রিলেটেড ব্যক্তিত্ব তাই আপনারতো জানার এবং দেখার কথা।

৮| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:২৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইংরেজি মুভি খুব বেশী দেখি নাই। যা দেখেছি সেগুলি প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ছিল। সেই উদ্দেশ্যেই দেখেছিলাম। তবে ছোটকালে ' ব্রিজ অন দ্য রিভার কাওয়াই, 'গানস অব নাভারান' দেখেছিলাম। তেমন বুঝি নাই। শুধু যুদ্ধ আর যুদ্ধ। 'গান্ধি' সিনেমাটার অনেক নাম শুনেছি। কিন্তু দেখি নাই। গান্ধির জীবনী নিয়ে সিনেমা তাই দেখার ইচ্ছা আছে। হাসির সিনেমার মধ্যে 'পুলিস একাডেমী' দেখেছিলাম। খুব মজার সিনেমা। সম্ভবত এটার কয়েকটা পর্ব আছে। আরেকটা হাসির সিনেমা হোল 'গড মাস্ট বি ক্রেইজি'। বারবার দেখার মত খুব মজার সিনেমা। আমার বাবা মা সম্ভবত 'রোমান হলিডে' সিনেমাটা একসাথে দেখেছিলেন। এটার কথা ওনাদের মুখে শুনেছি কিন্তু দেখি নাই। এছাড়া আর্নল্ড শোয়ারজেনেগারের কমান্ডো সিনেমাটা ভালো লাগে। এখনও মাঝে মাঝে দেখি। সিল্ভেস্তার স্তালনের রোবোকপ, ওভার দ্য টপ ভালো লেগেছে। এছাড়া হাসির সিনেমার মধ্যে ' Baby's day out' এবং 'Home alone' ( একাধিক পর্ব আছে মনে হয়) দেখে খুব মজা পেয়েছি। এছাড়া ' Back to the Future' ভালো লেগেছে।

আমাদের রসূলকে (সা) নিয়ে একটা ইংরেজি মুভি আছে। যেটার নাম ' দি মেসেজ'। খুব ভালো সিনেমা এটা। মূল চরিত্রগুলিতে পশ্চিমা অভিনেতা ও অভিনেত্রী ছিল।

১৯৭৯ সালে যখন ছোট ছিলাম তখন আমরা কয়েক প্রতিবেশী পরিবার সিনেমা হলে গিয়ে একটা ইংরেজি সিনেমা দেখেছিলাম। কোন কিছুই তেমন মনে নাই শুধু খেয়াল আছে একটা দৃশ্যে একটা মেয়ে তার বুক উন্মুক্ত করে ফেলে। বড়রা সবাই বিব্রত বোধ করে এই দৃশ্য দেখে।

১১ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:৫৩

জুল ভার্ন বলেছেন: নিঃসন্দেহে আপনি খুব ভালো ভালো মুভি দেখেছেন। আপনার উল্লেখ্য সব কয়টা মুভিই বিশ্ববিখ্যাত। 'দ্যা মেসেজ' মুভিটা আমিও দেখেছি। ইসলামের সর্বশেষ নবী মোহাম্মদ (স.) এর জীবন বৃত্তান্ত সংবলিত সিনেমা। ১৯৭৬ সালের ইংরেজি ভাষায় 'দ্যা মেসেজ' চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছিল। আরবি নাম:‎‎ 'আর- রিসালাহ'। ছবিতে অভিনয় করেছেন অ্যান্থনি কুইন, আইরিন পাপেস, মাইকেল অ্যানসারা প্রমুখ। দি মেসেজ চলচ্চিত্রটিতে মূলত ইসলামের প্রাথমিক সময়ের কাহিনী উঠে এসেছে।
ইউরোপ আমেরিকায় "মুহাম্মদ, মেসেঞ্জার অফ গড" নামে রিলিজ দিয়েছে ছবির পরিচালক, প্রযোজক, পরিবেশক। আরবী ও ইংরেজি উভয় ভাষাতেই মুক্তি পেয়েছে। তবে পাকিস্তান, তুরস্ক ছাড়াও বেশ কয়েকটি দেশে নিজ নিজ দেশের ভাষায় সাব টাইটেল দিয়ে প্রচারিত হয়েছে।

৯| ১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: সুন্দর স্মৃতিচারণ।
সোফিয়া লরেন অভিনীত 'সানফ্লাওয়ার' ছবিটি দেখেছিলাম রাজশাহীর "বর্ণালি" সিনেমাহলে কোন এক সপ্তাহান্তের ছুটিতে, কারণ তখন আমি সরদহে একটা অস্থায়ী কর্তবে নিয়োজিত ছিলাম। ছবিটি দেখে অভিভূত হয়েছিলাম। ঢাকার বলাকায় দেখেছিলাম র‍্যাকুয়েল ওয়েলশ অভিনীত "ওয়ান মিলিয়ন ইয়ার্স বিসি" ছবিটি, নাজ সিনেমা হলে দেখেছিলাম "ইন সার্চ অভ ক্যাস্টাওয়েজ" ছবিটি। মধুমিতায় দেখেছিলাম ওমর শরীফ ও পিটার ও'টুল অভিনীত "দ্য নাইট অভ দ্য জেনারেলস" ছবিটি।

১২ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:২৩

জুল ভার্ন বলেছেন: আমার সব প্রিয় মুভিগুলো আপনি দেখেছেন। দেশে যত ইংলিশ মুভি দেখেছি তার বেশীরভাগই নাজ সিনেমা হলে।

১০| ১৩ ই জুন, ২০২২ সকাল ৭:৪২

জুন বলেছেন: আমিতো হলে আর ভিসিআরে লক্ষ লক্ষ হলিউডের ম্যুভি দেখেছি তাই নামগুলো সব জগাখিচুরি পাকিয়ে যাচ্ছে। এর মাঝে ক্লিওপেট্রা, ফল অফ দ্যা রোমান এম্পায়ার, লরেন্স অফ এরাবিয়া, টেন কমান্ডস্মেন্ট, গানস অফ নাভারন, স্পার্টাকাস, হিচককের বার্ড, সাউন্ড অভ মিউজিক, রোমান হলিডে, ডার্টি হ্যারি, ইয়ুল ব্রাইনারের তারাস বালবা এনা এন্ড দ্যা কিং, টম ক্রুজের টপ গান সহ আরও অনেক অনেক। তারমধ্যে প্রচুর ওয়েস্টার্ন ম্যুভি তো ছিলই।
বলাকার উপরে চাইনীজ রেস্তোরাঁর নাম মনে হয় ইফা।
আপনার সাথে আমিও আমার ভালো লাগার কিছু ছবির নাম শেয়ার করলাম।

১৪ ই জুন, ২০২২ সকাল ১০:৫৪

জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় জুন,

আমরা যারা আপনাকে ব্যক্তিগত ভাবে চিনি, জানি তারা সবাই একবাক্যে স্বীকার করি- ভালো, বিখ্যাত বই পড়ায় যেমন আপনি আমাদের অনেকের চাইতেই যোজন যোজন এগিয়ে তেমনি ভালো মুভি দেখায়ও আপনি আমাদের অনেকের চাইতেই অনেক বেশী এগিয়ে। এখানে আপনার দুটি প্রিয় মুভির নাম ভুলে গিয়েছেন- 'The Bridge on the River Kwai' এবং The Guns of Navarone.....The Bridge on the River Kwai যেখানে শ্যুটিং হয়েছিল আপনি সেই যায়গাটা ভ্রমণ করতেও ভোলেননি.....


আর বলাকা হলের উপর এখন দুটি চায়নিজ রেস্টুরেন্ট। বাং চিং হলো আদি চায়নিজ রেস্টুরেন্ট। আবার বলাকা সিনেমা হলের সাথেই আশির দশকে যখন বিনাকা সিনেমা হল নির্মাণ করে তখন একটু চিপার মধ্যে ইফা চায়নিজ রেস্টুরেন্ট শুরু করে। বলাকা এবং বাং চিং হলো স্বাধীনতার আগের। বিনাকা সিনেমা হল আর ইফা চায়নিজ রেস্টুরেন্টের যাত্রা আশির দশকে।

১১| ১৪ ই জুন, ২০২২ সকাল ৮:২৯

জুন বলেছেন: আমার মন্তব্যে গানস অভ নাভারনের কথা উল্লেখ করেছি :(

১৪ ই জুন, ২০২২ সকাল ১০:৫৪

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.