নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
"পৌষের কাছাকাছি রোদ মাখা সেই দিন/ফিরে আর আসবে কি কখনো"___
না। ফিরে আসবে না।
শুধু পৌষ নয়। বৈশাখ থেকে চৈত্র'র মাস-ঋতু কিভাবে যেন বিলীন হয়ে যাচ্ছে জীবন থেকে। সেই ৫০ বছর আগে ফেলে আসা দিন শত আকুতিতেও ধরা দেবে না জানি। তাই বলে কি "দেখা আর না দেখার মাঝামাঝি কোন রং"- চোখে আঁকা বারণ?
তাই বিনা নোটিশে পৌঁছে গিয়েছিলাম আমার ভালোবাসার ধনের কাছে। আমার রাখালের বাঁশির কাছে। আমার নীল উচ্ছাসের আঙিনায়। আমার বাসন্তী রঙের জীবনের কাছে। আমার নীল দরিয়ার ছেলেবেলায়- আমার দাদা বাড়ি। উত্তরাধিকার সূত্রে যে বাড়ির মালিক এখন আমি.....
সেই বাড়িতে এখন আর কেউ থেকেনা, তবুও বাড়ির মেন্টেনেন্স করার জন্য কেয়ার টেকারকে বলা হয়। ফি বছর কেয়ার টেকার সামনের দিকটায় কিছু চুনকাম করে মোটা অংকের একটা বিল পাঠিয়ে দেয়....। পাশাপাশি দুটি বাড়ি (দালান ঘর, একটা শতবর্ষী, অন্যটার বয়স আমার চাইতে দশ বছর বেশী), দুই বাড়িই তিন যুগের বেশী সময় ধরে পরিত্যক্ত। কিন্তু স্মৃতি কি কখনো পরিত্যক্ত হয়! সেই ক্ষয়ে যাওয়া সিঁড়িতে আজও আমার চঞ্চল পায়ের ছাপ অনুভব করি। যেখানে হাওয়া কেঁদে ফেরে এখনো জীবনের খোঁজ করতে গিয়ে। সেই চলটা উঠে যাওয়া সিমেন্টের সিঁড়িটাকেই আমি এখনো স্বর্গের সিঁড়ি ভাবি। সেই বড় বড় থাম্বাগুলো আমার অহংকার। ব্যালকনি আমার 'এলোমেলো' লেখার প্রথম প্রেরণা। লোহার নকশা করা বারান্দার রেলিংটা আজও যেন সেই প্রেমের পরশ মাখানো নেশায় ভরপুর।
পুরনো ঘরটা এখনো একই রকম মন কেমন করা রয়ে গিয়েছে। ঘর আর কমন প্যাসেজের মাঝের অংশটায় একটা মোটা তারের চারকোনা জালি দিয়ে আলাদা করা থাকতো। সেই তারের জালি ধরে আমি তাকিয়ে দেখতাম ভিতরে কি আছে। ছোট দাদার ব্যস্ততা, স্টাফ দাদুদের অলস আড্ডা, বড় ভাল লাগতো দেখতে। আজ আর কেউই নেই। স্তূপাকৃত হয়ে পরে রয়েছে নানাবিধ বইয়ের জঞ্জাল, অকেজো সব সামগ্রী। আমি সেই তারের জালিতে হাত রেখে বহুক্ষণ দাঁড়িয়ে রইলাম ফেলে আসা সময়কে ধরবো বলে। কিছু পেলাম, কিছু স্মৃতিতে ধরা দিল না।
পেছনে ছিল একটা বড় জানালা। সেখান থেকে পাশের ফাঁকা জমির পলাশ গাছটার দিকে তাকিয়ে থাকতাম আনমনে- কি ভাবতাম জানি না। তবে খুব ভাল লাগতো সেখান থেকে আকাশ আর পলাশ গাছটাকে দেখতে। পাশে আরেকটা ছোট পুকুর ছিল।
সেদিন পুরনো ঘরটায় এভাবেই আবার স্মৃতিরা পাখনা মেললো। বারেবারেই খুব একা হতে চাইছিল মন। নিজেকে একটু তফাতে রাখলাম। আড়াল চাইছিল ৫০ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া একটা স্বপ্ন। সময় যেন থমকে গিয়েছে ওই দরজায়। আমি কোন এক অদৃশ্য জাদুকরের অঙ্গুলি হেলনে স্থির হয়ে রয়েছি।
সব স্মৃতির সৌরভের মত পুরনো বাড়িরও একটা গন্ধ থাকে। তার সারা শরীর জুড়ে অজস্র কথা থাকে। ফিসফিসানি থাকে। কান পেতে রইলে তারা বোঝে সব ভাবনাগুলোকে। এত বছর ধরে তার হৃদয়েও উদ্দাম কথারা জমেছে, আমার মতই। আমি একা নিচ থেকে ছাদে উঠলাম। সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে রইলাম বিনা কারণেই। মনে হচ্ছিল, ছোট দাদী যেন ডাকছে আমায় নাম ধরে। সিঁড়ির রেলিংয়ে হাত বুলালাম। আমার সামনে কেউ নেই। তবুও সবাই রয়েছে। সেই ৫০ বছর আগের মত। আমি কাঁদছি আনন্দে, আমি কাঁদছি অঝোর ধারায়।
দরজা বন্ধ, ভাংগা জানালার ঘরে কি খুঁজছি আমি জানি না। কি অনুভূতি কাজ করছে বুঝতে পারছি না। আমার সময় থমকে গিয়েছে। আমি ঘুমিয়ে পরছি যেন আমাদের পুরনো দালানের মধ্যে। পুরোনো মেঝের ঠান্ডায় বড় আরাম লাগছে আমার। কেউ কোনোদিন যেন আমায় না ডাকে এখান থেকে, আমি অস্ফুট চিৎকার করে জানিয়ে দিতে চাইছি সেটা সবাইকে।
ছবিতে একজোড়া টিনের ঘর আছে। বাম পাশের টিনের ঘরটার বয়স ১৭০ বছর- যা আমাদের মরহুম দাদার আমলে তৈরী। সেই ঘরের পাশে টিনশে্ড সকল প্রকার অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন বাংলো বাড়িটা আমি তৈরী করেছিলাম ১০ বছর আগে। আমরা যখন গ্রামের বাড়িতে যাই- তখন ঐ বাড়িতেই থাকি। অন্যদিকে পাশাপাশি দালান বাড়ির একতলা বাড়িটাও আমার আমার দাদা ১৯২১ সনে বানিয়েছিলেন। তার পাশের দোতলা বাড়িটা আমার আব্বা বানিয়েছিলেছেন ১৯৫৮ সনে।
এখন অনেক রাত। ঘুমে ঢুলে আসছে চোখের পাতা। কিন্তু ঘুমোতে পারছি না। আমার সারা চোখ জুড়ে স্মৃতিরা লুকোচুরি খেলছে। সেই প্রাণখোলা বন্ধুরা, সেই পুকুর পাড়ের পলাশ গাছ, সেই রাজু কাকু, বন্ধু শৈলেন, পরিমল, জামাল, লালু সবাই আমায় জাগিয়ে রেখেছে।
আমি ভয় পাচ্ছি ঘুমোতে।
"দেখা আর না দেখার কাছাকাছি কোন রং চোখে আর ভাসবে কি কখনো?"- সেই আশঙ্কায় আমি ভয় পাচ্ছি।
আমি কষ্ট পাচ্ছি।
"খুশী আর লজ্জার মাঝামাঝি সেই হাসি, শ্রাবণের ধারার মত" কতরাত যে মিস করেছি তার ইয়ত্তা নেই। কিন্তু এখন সে মুখ আর মনে পরে না শত চেষ্টাতেও।
"বোঝা আর না বোঝার কাছাকাছি কোন গান"- ওই দিনগুলোর মত করে ভাল আর বাসবে না হয়তো কেউই জানি। তাই তো আবার ফিরে ফিরে আসবো আমার দাদার বাড়ি। জানি, চুপি চুপি বাতাস বাঁশি বাজাবে প্রতিবার- যখনই আসবো তার কাছটিতে। তার আবেশ মনে মনে সাজাবে জীবন বোধকে।
কিন্তু ফিরবো না বললেই তো আর থেকে যাওয়া যায় না.....
(দুই বছর আগের লেখা)
১৮ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:১৪
জুল ভার্ন বলেছেন: অতীত স্মৃতি রোমন্থন করে সময় কাটানোতে এক ধরনের সুখ আছে।
২| ১৮ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:২৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অতীতের স্মৃতি রোমন্থন সবসময় ই দারুণ হয় ! স্মৃতিকাতর মন স্মৃতির ডাল বেয়ে আশ্চর্য দ্রুততায় পেরিয়ে যায় মিনিট ঘণ্টা দিন মাস বছর শতাব্দী। আপনার বাবা দাদাদের থেকে আপনি প্যেছেন আপনার পরবর্তী প্রজন্ম ঠিক এমন ই কোন বর্ষায় নিজের ভিটে তে পা রাখবেন।
সুন্দর ছবি আর লেখায় ভালোলাগা।
১৮ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৪৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের বৃহত্তর পারিবারিক অতীত হয়তো আমিতেই শেষ হয়ে যাবে। এই ঐতিহ্য, অতীত রক্ষা করতে আমার দুই সন্তান মোটেই আগ্রহী নয়। অন্যদিকে স্থানীয় দখলদারদের দৌরত্বে আমিও সাহস পাচ্ছিনা সামনে এগুতে। বলা যায়- আমি এখন নিজ ভূমে পরবাসী।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ১৮ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৪১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বেশ সুন্দর বাড়িগুলি। বরিশালে কাঠের বাড়ি বেশী। একেকটা অঞ্চলের বাড়িঘর একেক রকম।
পোস্টের দ্বিতীয় ছবির বাম পাশের (আপনার দাদার আমলে তৈরি যেটা) বাড়ির মত আমার দাদা বাড়ি । দোতলা কাঠের বাড়ি। ভিতরে সিঁড়ি আছে কাঠের।এখনও আছে। প্রায় ৮০-৯০ বছরের পুরনো। কাঠগুলি নাকি বার্মা থেকে আনা। পাশে একটা পুকুর আছে। যেটার সাথে খালের মাধ্যমে নদীর সাথে যোগাযোগ আছে। ২৪ ঘণ্টায় পুকুরের পানি জোয়ারে ২ বার বাড়ে আবার ২ বার কমে। বাড়ির উপর এত গাছ যে গরম কালেও রোদ কম পড়ে। বাড়িটা দুর্বল হয়ে গেছে তাই পাশে একটা একতলা বিল্ডিং তৈরি করা হয়েছে।
১৮ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫৪
জুল ভার্ন বলেছেন: হ্যা, একদা বরিশালে কাঠের বাড়ি বেশী ছিলো। একচলা, দোতলা এমনকি তিন তলার কাঠের বাড়ি আছে। বাড়িগুলোর ডিজাইন অসাধারণ সুন্দর।
ছবিতে আমার দাদার আমলের বাড়িটায় 'লোহা কাঠ' দিয়ে ঘরের মূল কাঠামো নির্মিত এবং দড়জা জানালা, দোতলায় ওঠার সিঁড়ি সব সেগুণ কাঠের উপর মনোরম নকশা করা- যা এখনো অক্ষুন্ন আছে। আমাদের বাড়িতেও আগে প্রচুর গাছপালা ছিলো- অনেকটা জংগলের মতো। আমাদের বাড়ির সাথে খালের সংযোগ নাই তবে বেশ কয়েকটা পুকুর দীঘি আছে। একটা পুকুরের পানি খুব বেশী ঠান্ডা ছিলো সেই পুকুরটাকে বলা হতো 'কাউল্লা পুকুর" (কাল মানে ঠান্ডা থেকে কাউল্লা)- সেই পুকুরে কেউ গোশল করতো না ঠান্ডার জন্য।
৪| ১৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:০৯
অপু তানভীর বলেছেন: আপনার বাড়ির যে বর্ণনা দিলেন তাতে মনে হচ্ছে ঢাকা শহর ছেড়ে আপনার বাসায় গিয়ে বসবাস শুরু করি । যেহেতু সেখানে কেউ থাকে না, একটা ঘর নিয়ে আরাম করে থাকা যাবে । না হয় বাড়ি দেখা শুনার কাজও করে দিলাম !
১৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:৫৩
জুল ভার্ন বলেছেন: গ্রামে আমি যে বাড়িটা করেছি- সেটা সত্যিই অসাধারণ সুন্দর। আমার ঢাকার বাড়ির চাইতে অনেক বেশী সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন। আমরা ফেসবুকের ১০ জনের একটা গ্রুপ একবার গিয়েছিলাম। এক সপ্তাহ ছিলাম- অনেক মজা করেছিলাম।
৫| ১৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:০৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আসলে এখন আর সেই ষড় ঋতুর বাংলাদেশ নেই। বর্ষাকালে গরম পড়ে, শীতকালে বৃষ্টি হয়, গ্রীষ্ম কালে রাতে গরম দিনে বৃষ্টি! ববসন্ত কালে গরম পড়ে। শরত ও হেমন্ত গেসেগা। কি একটা অবস্থা!
আপনার পোস্ট পড়ে আমার গ্রামের কথা মনে পড়ে গেল। মানুষের বয়স যত বাড়ে শেকড় তাকে তত টানে।
পোস্ট ভালো লাগলো।
১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: শিকড়ের টানে গ্রামে গেলেও গ্রামের পরিবেশ এখন আর ভালো নাই। টাউট বাটপার, মাস্তানের হাতে জিম্মি।
৬| ১৮ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর একটি পোষ্ট পড়লাম।
১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:৪৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৩৩
আরইউ বলেছেন:
আপনার গ্রামের বাড়ি বরিশালে? আমি কয়েকবার গিয়েছি বরিশালে— সদর, বাকেরগন্জ, গৌরনদী, হিজলা, মুলাদি, উজিরপুর। বরিশালের (পুরো বিভাগেরই) লোকের হাতের রান্না অসাধারণ।
আমি গ্রামের দিকে দেখেছি বেশিরভাগই ছিল টিন আর কাঠের বাড়ি। বাম পাশের বাড়িটা সম্ভবত “আসল” বরিশাইল্যা বাড়ি।
ভালো থাকুন, জুল ভার্ন।
১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:৪৯
জুল ভার্ন বলেছেন: জ্বি আমাদের আদি বাড়ি বরিশাল। বরিশাল শহরের বগুড়া রোড। আমার দাদা, বাবা চাচাদের কিছু ল্যান্ড প্রোপার্টি আছে বর্তমান পিরোজপুর এবং বরগুনা জেলায়। সেখানেই আমাদের আদি বাড়ি হলেও ১৯৩৪ সনে আমাদের বৃহত্তর যৌথ পরিবার ঢাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে।
আপনার জন্যও শুভ কামনা।
৮| ১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:৪২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: লেখাটার প্রতি ছত্রে ছত্রে স্মৃতিকাতরতার পরিচয় পেলাম। পাঠের সঙ্গে সঙ্গে এক অনুপম অনুভূতির স্মৃতিচারণায় নিজের শৈশবের দিনগুলোর কথা ভেসে উঠলো। খুবই অসহায় লাগে ফেলে আসা শৈশবের দিনগুলোর কথা মনে পড়লে। আপনার শতবর্ষ প্রাচীন তিন পুরুষের তিনটি পৃথক বাসার ছবি দেখে মনে প্রশ্ন জাগলো তাহলে আমাদের ভাতিজারাও কি নিজেদের পছন্দমত একটা করে বাড়ি বানাবে ওখানে
১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:৫৪
জুল ভার্ন বলেছেন: লেখাটা যদি ভালো হয়েই থাকে তবে তার কৃতিত্ব মান্না দে র গানটারও। এই গানটা আমাকে স্মৃতি কাতর করে রাখে.... আমার শৈশব কৈশোর খুব নস্টালজিক করে ফেলে.....
না আপনার ভাতিজাদের গ্রামের প্রতি কোনো আকর্ষণ নাই। আমার অবর্তমানে গ্রামের সাথে আর কোনো বন্ধন থাকবেনা বলেই মনে হয়।
ধন্যবাদ।
৯| ১৯ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:১০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চমৎকার স্মৃতি রোমন্থন করেছেন।
১৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ২:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ১৯ শে জুন, ২০২২ সকাল ১০:৩৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
গ্রামের বাড়িতে ঘর থাকা মানে শিকড় থাকা। শিকড়েই ফিরে মানুষ বারংবার। স্মৃতিকথন++++++
১৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ২:০১
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:০৫
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: আসলেই স্মৃতিমাখা দিনগুলো বুকে ভুমিকম্পন ধরে আর চক্ষুতে আষাঢ়ের খেলা
ভাল থাকবেন দাদা----------