নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
দুনিয়া কাঁপানো পাঁচটি ইসলামী চলচ্চিত্র!
ইসলাম ধর্মে চলচ্চিত্র নির্মাণকে নিষিদ্ধ জ্ঞান করা হলেও যুগে যুগে অনেক মুসলিম জনগোষ্ঠিই ইসলামিক বিভিন্ন থিমকে সামনে রেখে বিভিন্ন চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছে এবং কালের পরিক্রমায় বেশ কিছু ইসলামী চলচ্চিত্র বিশ্বব্যাপি আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। চলচ্চিত্র নিয়ে করা একটি জরিপে এমন পাঁচটি ইসলামী চলচ্চিত্রের নাম উঠে এসেছে যার প্রত্যেকটি দুনিয়াতে ঝড় তুলেছে এবং দর্শক ও বোদ্ধা মহলে বেশ প্রশংসিত হয়েছে। নেটফ্লিক্সের সৌজন্যে সবকয়টা মুভিই দেখার সুযোগ হয়েছে। চুলন আমরা এবার দুনিয়া কাঁপানো সেই পাঁচটি ইসলামী চলচ্চিত্র সম্পর্কে অল্পবিস্তর কিছু তথ্য জানি…
১. মুজ-লিম (mooz-lum)। মুজ-লিম একটি বিখ্যাত ইসলামী চলচ্চিত্র। ২০১১ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই চলচ্চিত্রটি মুক্তি লাভ করে। মুভিটির কাহিনি লিখেছেন কাসিম কিউ বাসীর এবং পরিচালনাও করেছেন তিনি। এতে অভিনয় করেছেন ড্যানি গ্লওভার ( Danny Glover) সহ আরো অনেক বিখ্যাত শিল্পরা। সিনেমাটিতে মূলত ৯/১১-এর হামলার পূর্ব ও পরবর্তী একটি আফ্রিকান আমেরিকান মুসলিম পরিবারের বিভিন্ন ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে চলচ্চিত্রটিকে সোস্যাল মিডিয়াতে প্রচার করা হয় এবং এতেই বিশ্বময় সাড়া উঠে। পারবর্তীতে বিশ্বময় উন্মুক্ত করা হয় ছবিটি। এটি পিস ফ্লিমের একটি নিজস্ব পণ্য। বিশ্বের বাঘা বাঘা সমালোচকদের থেকে মুজ-লুম ৭৮% সামগ্রিক রেটিং লাভ করেছে।
২. আমেরিকান শরিয়াহ (american sharia)। বিশ্বব্যাপি আলোড়ন সৃষ্টিকারী একটি ইসলামী চলচ্চিত্র- আমেরিকান শরিয়াহ। এটি মূলত আমেরিকান বডি পপ কমেডি নাটক বা অ্যাকশন ফ্লিম। মুভিটির কাহিনি লিখেছেন ওমর রেগান এবং পরিচালনাও করেছেন তিনি। এছাড়া ছবিটিতে ওমর রেগানসহ বাব আলী ও এরি রবার্টস অভিনয় করেছেন। ২০১৫ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাজ্যে সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছে। ছবিটিতে দুর্নীতিবাজ সরকারি কর্মকর্তার ক্ষমতার বিকাশের জন্য ইসলামোফোবিয়া ব্যবহারের নানাদিক তুলে ধরা হয়েছে। এছাড়া মুসলিমদের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে দুইজন মুসলিম পুলিশ কর্মকর্তার বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও উঠে এসেছে। কোনি ইয়ং মিকাহ ব্র্যান্ডে একটি নিজস্ব পণ্য এই মুভি।
৩. জার্নি টু মক্কা (journey to mecca)। এটি মূলত ন্যাশনাল জিওগ্রাফি সহ-প্রযোজিত এবং এসকে ফিল্মস প্রযোজিত একটি প্রামাণ্যচিত্র। এই মুভিটিতে বিখ্যাত মুসলিম পর্যটক ইবনে বতুতার ১৩২৫ সালে নিজ দেশ থেকে পবিত্র হজের উদ্দেশ্যে মক্কা ভ্রমণের সত্য জীবনীতথ্য ঘটনায় রুপায়িত হয়েছে। খ্যাতিমান ধারাবর্ণনাকারী ও অভিনেতা বেন কিংসলির ধারাবর্ণনায় এবং মরোক্কো বংশোদ্ভুত নবাগত অভিনেতা চেমস এডিন জিনুনের অভিনয়ে প্রামাণ্যচিত্রটি আরো সমৃদ্ধতা লাভ করেছে। ইবনে বতুতার স্বরচিত গ্রন্থ রিহিলার বর্ণনা অনুসরণে মক্কার উদ্দেশ্যে তার ভ্রমণ এবং ভ্রমণপথের প্রথম আঠারোমাসের ঘটনাবলিই মূলত এই মুভিটিতে প্রদর্শন করা হয়েছে। যার মাঝে তৎকালীন পালিত হজের বেশ কিছু দৃশ্য ফুটে উঠেছে। ২০০৯ সালের ৭ জানুয়ারি ছবিটি মুক্তি পেয়েছে। মুভিটি পরিচালনা করেছেন ব্রুস নেইবর।
৪. দ্য ম্যাসেঞ্জার (the message)। মুহাম্মদ- মেসেঞ্জার অব গড। দুনিয়া কাপাঁনো একটি ইসলামী চলচ্চিত্র। এটি মূলত ইসলামের সর্বশেষ নবী মোহাম্মদ (স.) -এর জীবন বৃত্তান্ত সংবলিত একটি চলচ্চিত্র। ১৯৭৬ সালের ৯ মার্চ মুক্তি পেয়েছে মুভিটি। পরিচালনা করেছেন মোস্তফা আক্কাদ এবং চিত্রনাট্য করেছেন এইচ.এ.এল. ক্রেইজ। এছাড়া প্রযোজনা করেছেন মোস্তফা আক্কাদ। আর অভিনয় করেছেন অ্যান্থনি কুইন, আইরিন পাপেস, মাইকেল অ্যানসারা প্রমুখ। আরবী ও ইংরেজী উভয় ভাষাতেই মুক্তি পেয়েছে। দি মেসেজ চলচ্চিত্রটিতে মূলত ইসলামের প্রাথমিক সময়ের কাহিনী উঠে এসেছে। চলচ্চিত্রটিতে শেষ নবী মুহাম্মদ (সা.) -এর মাধ্যমে মক্কায় ইসলামের সূচনার বিষয়টিকে প্রধান্য দেয়া হয়েছে। ইসলামী মৌলিকতার উপর ভিত্তি করে চলচ্চিত্রটিতে নবী করীম মুহাম্মদকে (সা.) দেখানো হয় নি, তার কণ্ঠেরও অনুকরণ করা হয় নি। তার স্ত্রী, সন্তান ও খলিফাদের ক্ষেত্রেও এই একই মূলনীতি অনুসরণ করা হয়েছে।
৫. কিংডম অব হ্যাভেন (kingdom of heaven)। ২০০৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি ঐতিহাসিক অ্যাকশনমূলক ইসলামী চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটির চিত্রনাট্য রচনা করেছেন উইলিয়াম মোনাহান এবং পরিচালনা করেছেন রিডলি স্কট। ১২শ শতকের ক্রুসেড যুদ্ধের পটভূমিতে ছবিটির কাহিনী নির্মিত হয়েছে। সুলতান সালাউদ্দিন আয়ুবীর বিরুদ্ধে যখন বালিয়ান নামক ফরাসি এক রাজপুত্র জেরুজালেমের প্রতিরক্ষার জন্য এগিয়ে আসেন, যিনি খ্রিষ্টান ক্রুসেডারদের কাছ থেকে জেরুজালেমকে পুনুরুদ্ধার করতে হাত্তিনের যুদ্ধের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। তৎকালীন ইবেলিন সম্রাজ্যের সম্রাটের কনিষ্ঠ পুত্র বালিয়ানের জীবনকে ব্যাপকাকারে কাল্পনিক চিত্রায়নের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে চলচ্চিত্রটিতে। মুভিটি লন্ডন প্রিমিয়ারে ২ মে ২০০৫ সালে, জার্মানিতে ৫ মে ২০০৫ সালে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যে ৬ মে ২০০৫ সালে একই সাথে মুক্তি লাভ করে। ছবিটির পরিবেশক টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স।
সূত্র: উইকিপিডিয়া ও ইউটিউব ।
পোস্টারের ছবি গুগল।
২৯ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: ইসলামিক বিভিন্ন থিমকে সামনে রেখে, ইসলাম ধর্মীয় মূল্যবোধ উজ্জিবীত করে যে সব চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন সেগুলোই ইসলামী সিনেমা।
২| ২৯ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:৩২
অগ্নিবেশ বলেছেন: চিত্রই যেখানে হারাম সেখানে আবার ইসলামী চলচ্চিত্র? তাও আবার দুনিয়া কাঁপানো? মারহাবা!
২৯ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:৩৩
জুল ভার্ন বলেছেন: মারহাবা আরবী শব্দ।
৩| ২৯ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫০
রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইসলামিক বিভিন্ন থিমকে সামনে রেখে, ইসলাম ধর্মীয় মূল্যবোধ উজ্জিবীত করে যে সব চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন সেগুলোই ইসলামী সিনেমা।
মানে হাসবো না কাঁদবো বুঝতে পারছি না !!! ইসলাম ধর্মে যেখানে মিনিমাম ছবি তোলা নাজায়েজ সেখানে আস্ত একটা সিনেমা তাও আবার ইসলামিক মুল্যবোধ কে উজ্জেবিত করা !!!
তবে লক্ষন ভালো শ্যাওলা ঝড়া শুরু হয়েছে !!!
২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১২:১৬
জুল ভার্ন বলেছেন: হাসবেন না কাঁদবেন- সেটা আপনার ইচ্ছা!
৪| ২৯ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
নবী মুহাম্মাদ নিযে কয়টা সিনেমা আছে? ইরান থেকে বের হওয়া একটা দেখেছিলাম। আজকাল টিভিি সিরিজও হচ্ছে "খলিফা উমর নিয়েও।
সৌদিরা ফিল্ম বানায় না?
২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৩০
জুল ভার্ন বলেছেন: সৌদি আরবের সিনেমা শিল্পের ইতিহাস ঘেটে জেনেছি- ২০০০ এর দশকের গোড়ার দিকে সৌদি আরবে কিছু সিনেমা তৈরী হয়েছে- যার বেশীর ভাগই ডকুমেন্টারী/ফিচার ফ্লিম। ৪/৫ টা পূর্ণদৈর্ঘ চলচ্চিত্র হয়েছে। সেখানে সিনেমা তৈরী তেমন না হলেও সিনেমা প্রদর্শনে ওরা অনেক দেশের থেকেই এগিয়ে। ২০১২ সনে সৌদি আরবে ফিল্ম ইন্ড্রাস্ট্রির উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর অল্প সময়ের মধ্যেই দেশটিতে সিনেমা হলের সংখ্যা ৬০০ টি হয়েছে। নিজেরা সিনেমা তৈরী না করলেও দুনিয়ার অন্যতম শীর্ষ সিনেমার বাজারে পরিণত হতে যাচ্ছে দেশটি।
৫| ২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৩২
তানভির জুমার বলেছেন: রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইসলাম ধর্মে যেখানে মিনিমাম ছবি তোলা নাজায়েজ সেখানে আস্ত একটা সিনেমা তাও আবার ইসলামিক মুল্যবোধ কে উজ্জেবিত করা !!! তবে লক্ষন ভালো শ্যাওলা ঝড়া শুরু হয়েছে !!!
সামুতে মোটামুটি ৯০% ব্লগারের নাস্তিক লেভেলের ইসলামী জ্ঞান আছে।
ইসলাম ধর্মে ছবি তুলা সম্পূর্ণ জায়েজ, কোন ফকিহ ছবি তুলা নাজায়েজ বলে না। তবে শর্ত আছে। ব্যক্তিগত বা রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা জন্য ছবি তুলা জায়েজ, যে কোন বিশেষ প্রয়োজন যেখানে বিকল্প কোন অপশন নেই।
২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৩৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৩৫
অপু তানভীর বলেছেন: আপনি এই ৫টার একটাও দেখি নি ।
২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৪১
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি নেটফ্লিক্সে দেখেছি, ইউটিউবেও আছে। তুমি দেখতে চাইলে ইউটিউবে দেখতে পারবে কিম্বা নেটফ্লিক্সে।
৭| ২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৪৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: দেখা হয়নাই আমার।
২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ২:১৬
জুল ভার্ন বলেছেন: সুযোগ পেলে দেখবেন- নিশ্চিত ভালো লাগবে।
৮| ২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১:১৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দ্য মেসেঞ্জার দেখেছি। বাকিগুলোর নামও আগে শোনা হয় নাই। সিনেমার নেশায় আবার ঢুকতে পারলে এগুলো দেখবো।
সিনেমার ক্যাটাগরির প্রশ্নটা উঠে আসায় এটা একটু স্টাডি করলাম অনলাইনে। ফিল্মের মেইন জনারগুলো হলো :
Action
Comedy
Drama
Fantasy
Horror
Mystery
Romance
Thriller
Western
আমার জানামতে, ৪ নাম্বারটাই (দ্য মেসেঞ্জার না, নাম হবে দ্য মেসেজ, ইংরেজিতে যেটা লিখেছেন) হলো সবচাইতে প্রচারিত ও প্রশংসিত ছবি। এটা নিঃসন্দেহে ভালো একটা ইসলামিক মুভি। আইএমডিবি ও উইকি ঘেঁটে পেলাম :
The Message (Arabic: الرسالة, Ar-Risālah, lit. Prophecy; originally known as Mohammad, Messenger of God) is a 1976 Islamic epic drama film directed and produced by Moustapha Akkad, chronicling the life and times of the Islamic prophet Muhammad through the perspective of his uncle Hamza ibn Abdul-Muttalib and adopted son Zayd ibn Harithah উইকিপিডিয়া
যা বলতে চাইছি, বাকি মুভিগুলো দুনিয়া কাঁপানো হলেও, উইকি ঘেঁটে জনার থেকে যা বুঝলাম, তাতে ওগুলোকে ইসলামি মুভি বলে মনে হয় নি। ইরানে বানানো মুভিগুলো খুব উন্নত মানের হয়, খুব হাই থটের মুভি, যা কিছুদিন আগে পর্যন্ত বাংলায় ডাবিং করে বিটিভিতে দেখানো হতো। অধুনা দেখানো হয় কিনা জানি না। বাকি ৪টা মুভিকে ইসলামি মুভি বলা হলে ইরানের মুভিগুলোকেও এই অভিধায় ফেলা যেতো। কিন্তু তা মনে হয় যাবে না।
সাম্প্রতিক কালের আরো একটা ইসলামি মুভি, দেখি নাই, নাম জানি : Muhammad: The Messenger of God (Persian: محمد رسولالله, romanized: Mohammad Rasulollah) is a 2015 Iranian Islamic epic film directed by Majid Majidi and co-written with Kambuzia Partovi. The film, set in the sixth century, revolves around the childhood of the Islamic prophet Muhammad. Wikipedia। এই নামে পুরোনো আরো কোনো ছবি থাকতে পারে, যা আমি দেখেছি বলে ঝাঁপসা মনে পড়ে।
IMDB-তে ৬টা ইসলামি মুভির লিস্ট দেখতে পাচ্ছি - Best Islamic Movies and Series :
1. The Message (1976)
2. The Lion of the Desert (1980)
3. Mokhtarnameh (2010–2011)
4. The Kingdom of Solomon (2010)
5. Reign of Love (2000– )
6. The Fateful Day (1995)
এখানেও ১৫টা ছবির লিস্ট পাবেন - ইসলামি মুভি এবং মুসলিমদেরকে পজিটিভলি দেখানো হয়েছে এসব মুভিতে। কিন্তু সবগুলো ইসলামি মুভি না।
আমাদের দেশে ইসলামি মুভি তো নাই-ই, একমাত্র নবাব সিরাজ-উদ-দৌলাই উন্নত মানের ঐতিহাসিক ছবি আছে। ওয়ার মুভি বলতে যা বোঝায়, আমাদের দেশে সেই অর্থে কোনো ওয়ার মুভি নেই। মুক্তিযুদ্ধকে নিছক ঘটনা আকারে দেখানো হয়েছে, কোনো ব্যাটেল ফিল্ড সিচুয়েশন, বা ট্যাক্টিক্স নিয়ে কোনো ওয়ার মুভি নেই - অথচ এমন একটা মুভি বানানো আমার অনেক স্বপ্ন ছিল
২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ২:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রথমেই বলবো তালিকা করা হয়- যার যার ভালো লাগার উপর ভিত্তি করে। প্রত্যেকেরই ভালোলাগা, মন্দলাগা ভিন্ন ভিন্ন হবে।
সোনা ভাই, গুগলের তথ্যসূত্র আপনার, আমার এবং আমাদের মতো পাঠকই- কাজেই গুগল ঘেটে যে তথ্য আমরা পাই, সেটাই সর্বশেষ নয়। এই নিয়ে গতকাল ফেসবুকে আমি লিখেছিলাম-
আমি ব্যক্তিগত ভাবে গুগলের তথ্যসূত্রের উপর যথেষ্ট নির্ভর করতাম। কিন্তু প্রায়শই দেখা যায়, গুগলের তথ্য বিভ্রাট আছে। গুগলে পাওয়া সব তথ্যই যে জ্ঞান নয়- সেটা বারবার প্রমাণিত হয়েছে। কেনো গুগলের তথ্য বিভ্রাট, সেই বিষয়ে 'ব্যাবেল ম্যাগাজিন' তাদের তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা লিখেছে। গুগলে কিভাবে তথ্যযুক্ত হয় এবং কেমন করে হয় ইত্যাদি বিষয়ক তথ্যাদির বিশদভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
'ব্যাবেল ম্যাগাজিন' লিখেছে, গুগলের বিশেষজ্ঞ টিম খুবই সাধারণ মানের। গুগলে যেসব তথ্য আপলোড করা হয় তা সবই আমার মতো নাদান পাব্লিকের দেওয়া তথ্য। গুগল টিম সেই তথ্যগুলো যথেষ্ট যাচাই-বাছাই না করেই আপলোড করে দেয়। আবার অভিজ্ঞ এবং বিজ্ঞজনদের দেওয়া তথ্যগুলো নির্ভুল হলেও সেইসব তথ্যও চিরন্তন সত্য নয়। কারণ, প্রতিদিনই নতুন নতুন তথ্য প্রমাণ সন্নিবেশিত হয়, যা সব সময় গুগলে আপলোড করা হয় ওঠেনা। লক্ষ্য করে দেখবেন, একই বিষয়ে গুগলে ভিন্ন ভিন্ন তথ্য আছে! সব চাইতে খারাপ অবস্থা গুগল ট্রান্সলেশন।
৯| ২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১:১৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমরা খুবই অজ্ঞ। আপনি দুনিয়া কাঁপানো পাঁচটি ছবির কথা বলেছেন ঠিকই কিন্তু সবগুলোই আমার কাছে সম্পূর্ণ অজানা। সংক্ষিপ্ত বিষয়বস্তু পড়ে ভালো লেগেছে। তবে 'মুজ লিমে'র বিষয়টি বোধহয় সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। আমেরিকার টোয়াইন টাওয়ার ধ্বংসের পর গোটা বিশ্বে মুসলিমদের অন্যদের কাছে যে আক্রোশের মুখোমুখি হতে হয়েছিল সেই মোতাবেক বিষয়টি বাকি মুভিগুলোর থেকে একটু ব্যতিক্রমের দাবি রাখে।
২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ২:২৩
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি উল্লেখিত মুভিগুলো দেখেননি বলেছেন। আবার 'মুজ লিমে'র সংক্ষিপ্ত সারমর্ম রিভিউ লিখেছেন- যা বাস্তব।
ধন্যবাদ।
১০| ২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১:২৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার সংগে ব্লগার সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই সাহেবও কয়েকটি তথ্য দিয়েছেন।
২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ২:২৫
জুল ভার্ন বলেছেন: জ্বি সোনাভাই গুগল নির্ভর তথ্য দিয়েছেন। গুগলের সকল তথ্যসূত্রই নির্ভরযোগ নয়- যা নিয়ে গতকালই ফেসবুকে আমি লিখেছিলাম। সেই পোস্ট এখানে তুলে দিলামঃ-
সাবধান! তথ্য বাবা সম্পুর্ণ নির্ভরযোগ্য নয়......
আমি ব্যক্তিগত ভাবে গুগলের তথ্যসূত্রের উপর যথেষ্ট নির্ভর করতাম। কিন্তু প্রায়শই দেখা যায়, গুগলের তথ্য বিভ্রাট আছে। গুগলে পাওয়া সব তথ্যই যে জ্ঞান নয়- সেটা বারবার প্রমাণিত হয়েছে। কেনো গুগলের তথ্য বিভ্রাট, সেই বিষয়ে 'ব্যাবেল ম্যাগাজিন' তাদের তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা লিখেছে। গুগলে কিভাবে তথ্যযুক্ত হয় এবং কেমন করে হয় ইত্যাদি বিষয়ক তথ্যাদির বিশদভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
'ব্যাবেল ম্যাগাজিন' লিখেছে, গুগলের বিশেষজ্ঞ টিম খুবই সাধারণ মানের। গুগলে যেসব তথ্য আপলোড করা হয় তা সবই আমার মতো নাদান পাব্লিকের দেওয়া তথ্য। গুগল টিম সেই তথ্যগুলো যথেষ্ট যাচাই-বাছাই না করেই আপলোড করে দেয়। আবার অভিজ্ঞ এবং বিজ্ঞজনদের দেওয়া তথ্যগুলো নির্ভুল হলেও সেইসব তথ্যও চিরন্তন সত্য নয়। কারণ, প্রতিদিনই নতুন নতুন তথ্য প্রমাণ সন্নিবেশিত হয়, যা সব সময় গুগলে আপলোড করা হয় ওঠেনা। লক্ষ্য করে দেখবেন, একই বিষয়ে গুগলে ভিন্ন ভিন্ন তথ্য আছে! সব চাইতে খারাপ অবস্থা গুগল ট্রান্সলেশন।
অতএব, যারা গুগলের তথ্য ব্যবহার করবেন তাদের সচেতন থাকতে বলছি, গুগল তথ্যের ভিত্তিতে কোথাও তর্ক করতে যাবেন না। কারণ এটা স্পষ্ট যে, আপনার মোবাইল ফোনের টাচস্ক্রীন থেকে পাওয়া জ্ঞানই আমাদের একমাত্র জ্ঞান বলে বিবেচিত হতে পারে না। কে বা কারা গুগলকে এই তথ্য সরবরাহ করে সেটাও আমাদের জেনে নেয়া জরুরী।
ধন্যবাদ ।
১১| ২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১:৩৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কিংডম অব হ্যাভেন (kingdom of heaven) মুভিটি আমি বেশ কয়েকবার দেখেছি। আশা করছি আবার দেখবো। আর সালাহউদ্দিন আইয়ূবী (সালাহদিন) আমার অত্যন্ত প্রিয় একজন চরিত্র।
২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ২:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আমিও একাধিকবার দেখেছি- তারপুও অতৃপ্ত।
ধন্যবাদ।
১২| ২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ২:০৮
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: The Message
The Lion of the Desert
Kingdom of Heaven
বেশ কয়েকবার দেখা। ভালো লেগেছে।
২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ২:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার পোস্টের তালিকায় The Lion of the Desert বাদ গিয়েছে। তবে মুভিটা আমি দেখেছি- এক কথায় অসাধারণ!
১৩| ২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: একটাও দেখি নাই। জানেন দেখবও না।
২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ২:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন: আহারে! তুমি না দেখলে মুভিগুলোর বিরাট ক্ষতি হয়ে যাবে!
১৪| ২৯ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৩:০৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: একটাও দেখিনি তবে দেখব এই পোস্ট পড়ার পর দেখার মনোভাব সৃষ্টি হয়েছে।
২৯ শে জুন, ২০২২ রাত ৯:২৪
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি মিডিয়ার লোক, আমাদের থেকেও আপনার বেশী করে মুভি দেখার অভিজ্ঞতা থাকার কথা।
১৫| ২৯ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৩:৪৪
বিটপি বলেছেন: প্রথম দুইটা দেখিনি। কিন্তু কিংডম অফ হ্যাভেনকে ইসলামী চলচ্চিত্র বলা যাবে কিনা - এ নিয়ে সন্দেহ আছে। মুসলিমদেরকে পজিটিভলি দেখালেই যদি তা ইসলামী সিনেমা হয়, তাহলে তো মাই নেম ইন খান ও এই তালিকায় থাকবে।
২৯ শে জুন, ২০২২ রাত ৯:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: দেখার দৃষ্টিতে দ্বিমত থাকতেই পারে। মাই নেম ইন খান আমি দেখিনি।
১৬| ২৯ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৪:১২
রানার ব্লগ বলেছেন: তানভির জুমার বলেছেন: সামুতে মোটামুটি ৯০% ব্লগারের নাস্তিক লেভেলের ইসলামী জ্ঞান আছে।
আপনার এই উক্তি যথার্ত নয় !!! কেউ যদি ভুল বিষয় কে নোটিশ করে তা নিশ্চয়ই ধর্ম বিরোধিতার পর্যায় পরে না।
লেখক যে সব সিনেমার কথা বলেছেন তার সবই মুসলমানদের নিয়ে উনি বলতে পারতেন মুসলিমদের কাহিনী ভিত্তিক সিনেমা। উনি ইহা কে ধর্মীয় আবারন দিয়ে ফেললেন ইসলামী সিনেমা !! এট্টাই আমার বিরোধিতা।
ধর্মে জীবিত প্রানীর ছবি তোলা বা সংররখন করা হারাম । হাদিস দেখুন।
كل مصور فى النار يجعل له بكل صورة صورها نفسا فتعذبه فى جهنم
‘প্রত্যেক চিত্রশিল্পি জাহান্নামে যাবে। প্রত্যেক চিত্রের বিপরীতে জীবন্ত একেকটি সত্তা বানানো হবে। অতপর সে তাকে জাহান্নামে শাস্তি দিবে।’ (সহিহ মুসলিম – ৫৬৬২)
তানভির জুমার বলেছেন: সামুতে মোটামুটি ৯০% ব্লগারের নাস্তিক লেভেলের ইসলামী জ্ঞান আছে।
আপনার এই উক্তি যথার্ত নয় !!! কেউ যদি ভুল বিষয় কে নোটিশ করে তা নিশ্চয়ই ধর্ম বিরোধিতার পর্যায় পরে না।
লেখক যে সব সিনেমার কথা বলেছেন তার সবই মুসলমানদের নিয়ে উনি বলতে পারতেন মুসলিমদের কাহিনী ভিত্তিক সিনেমা। উনি ইহা কে ধর্মীয় আবারন দিয়ে ফেললেন ইসলামী সিনেমা !! এট্টাই আমার বিরোধিতা। কে কতদুর কি জানে এটা ধুম করে বলে বসবেন না । কারো সম্পর্কে মূল্যায়ন করার আগে ভাবুন জানুন বুঝুন !
ধর্মে জীবিত প্রানীর ছবি তোলা বা সংররখন করা হারাম । হাদিস দেখুন।
كل مصور فى النار يجعل له بكل صورة صورها نفسا فتعذبه فى جهنم
‘প্রত্যেক চিত্রশিল্পি জাহান্নামে যাবে। প্রত্যেক চিত্রের বিপরীতে জীবন্ত একেকটি সত্তা বানানো হবে। অতপর সে তাকে জাহান্নামে শাস্তি দিবে।’ (সহিহ মুসলিম – ৫৬৬২)
২৯ শে জুন, ২০২২ রাত ৯:২৯
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি যেভাবে দেখেছি সে ভাবেই লিখেছি, আপনি আপনার দৃষ্টিভংগীতে মন্তব্য করেছেন। এই প্রসঙ্গে সোবাবীজ; অথবা ধূলোবালিছাই ভাইয়ের মন্তব্যটা যথাযথ।
ধন্যবাদ।
১৭| ২৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১১:০৩
তানভির জুমার বলেছেন: রানার ব্লগ বলেছেন: ‘প্রত্যেক চিত্রশিল্পি জাহান্নামে যাবে। প্রত্যেক চিত্রের বিপরীতে জীবন্ত একেকটি সত্তা বানানো হবে। অতপর সে তাকে জাহান্নামে শাস্তি দিবে।’ (সহিহ মুসলিম – ৫৬৬২) এই জন্যই বলি আপনাদের জ্ঞান নাস্তিক লেভেলের। হাদীসের আগা-মাথা না বুইঝা একটা হাদিস কপি পেষ্ট করে দিলেন।
হাদিসেরও অনেক ব্যখ্যা বিশ্লেসন থাকে জানেন। যে সব হাদিস দিয়ে বিধান আরুপ করা হয় তা সবচেয়ে বেশী ব্যখ্যা বিশ্লেসন করা হয়।
১) হাতে ছবি আঁকা আর ডিজিটাল ডিভাইসে ফটোগ্রাফি করা কি এক?
২) ইসলামে প্রাণীর ছবি আর প্রাণহীন কোন কিছুর ছবি এক করে দেখা হয় না।
৩) অজু ছাড়া নামাজ হয় না, আবার বিশেষ প্রয়োজনে অজু ছাড়াই নামাজ হবে।
ইসলামের ভেরী ব্যাসিক জিনিসগুলো জানেন তারপর সমালোচনা করেন।
৩০ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:৩৩
জুল ভার্ন বলেছেন: কী আর বলবো- 'ইসলাম' শব্দটা দেখলেই একশ্রেনীর মানুষের মধ্যে এলার্জি শুরু হয়ে যায়!
১৮| ৩০ শে জুন, ২০২২ রাত ১২:৫৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দি মেসেজ অনেকবার দেখেছি। প্রথম দেখেছি ১৯৯০ সালের দিকে। এছাড়া আপনার তালিকার বাকিগুলো দেখতে হবে।
৩০ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন: নিশ্চিত করে বলতে পারি- অন্য মুভিগুলো দেখলে নিরাশ হবেন না।
১৯| ৩০ শে জুন, ২০২২ রাত ১:২৯
কামাল৮০ বলেছেন: দুনিয়া কাঁপানো দশদিন পড়েছি।পাঁচ দেখা হয় নাই।
৩০ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
২০| ৩০ শে জুন, ২০২২ রাত ১:৩৫
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: রানার ব্লগ @ ইসলামি বলতে ইসলামের আলোকে বুঝিয়েছেন লেখক। ইন্টারফেয়ারের জন্য দুঃখিত।
৩০ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ। এই সহজ বিষয়টাও আমরা বুঝতে চাইনা।
২১| ৩০ শে জুন, ২০২২ রাত ২:০৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালো লিষ্ট , ধন্যবাদ ভাই।
৩০ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
২২| ৩০ শে জুন, ২০২২ ভোর ৫:১২
কাছের-মানুষ বলেছেন: আমার মনে হয় একটা দেখা হয়েছে তবে পুরোটা না! লিষ্টটা কাজের, সময় করে দেখব হয়তবা!
৩০ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৩| ৩০ শে জুন, ২০২২ সকাল ১০:৪৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ০১ টা দেখা হয়েছে বাকিগুলো দেখার ইচ্ছা আছে।
৩০ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৪| ৩০ শে জুন, ২০২২ সকাল ১০:৫৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: একটাও দেখিনি
৩০ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:০৩
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রকৃতপক্ষেই ভাল ছবি, সময় সুযোগ হলে দেখবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:২৯
রানার ব্লগ বলেছেন: ইসলামী ছবি জিনিসটা কি ?? এতো দিন জানতাম সিনেমা ০২ ধরনের এক পুর্নদৈর্ঘ দুই স্বল্পদৈর্ঘ অন্যা ভাবে বললে বানিজ্যিক অথবা অবানিজ্যিক !!! নতুন এক প্রকার জানলাম ইসলামী ছবি !!!!