নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
ব্যবহারে বংশের পরিচয়.....
বাদশাহর দরবারে একটা লোক এসে বললো, "জাঁহাপনা, দয়া করে আমাকে একটি চাকরি দিন।"
বাদশাহ লোকটিকে জিজ্ঞেস করলেন, 'তোমার কি যোগ্যতা আছে?'
লোকটি বললো, "জাহাঁপনা, আমি মানুষ বা যে কোনো প্রাণীর মুখ দেখে তার বংশ পরিচয় বলে দিতে পারি।"
বাদশাহ ভাবলেন, বাহ্, চমৎকার তো! দেখা যাক লোকটাকে পরীক্ষা করে। তিনি লোকটিকে তাঁর ঘোড়ার আস্তাবলের ব্যবস্থাপক নিযুক্ত করলেন।
কিছুদিন পর বাদশাহ লোকটিকে দরবারে তলব করে তাঁর সবচেয়ে প্রিয় ঘোড়াটির ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলেন, 'বলো তো আমার ওই ঘোড়াটির জাত কেমন?'
লোকটি বাদশাহকে বললো, "জাঁহাপনা, ঘোড়াটির জাত ভালো না।"
এই কথা শুনে বাদশাহ ভীষণ রেগে বললেন, 'কি বলছো তুমি? আমি জাত দেখে লাখ লাখ টাকা খরচ করে ওকে কিনেছি, পালছি! আর তুমি বলছো ওর জাত ভালো না?'
লোকটি তবুও তার কথায় অনড় রইলো।
বাদশাহ তখন সেই ঘোড়াটির বিক্রেতাকে দরবারে ধরে নিয়ে আসার হুকুম দিলেন।
ঘোড়া বিক্রেতা দরবারে হাজির হলে বাদশাহ তাকে বললেন, 'সত্যি কথা বলো, তা না হলে গর্দান যাবে- ঘোড়ার জীবন বৃত্তান্ত।'
তখন ঘোড়া বিক্রেতা বললো, "জাঁহাপনা, আমাকে দয়া করে ক্ষমা করুন। আসলে এই ঘোড়াটির মা মারা যায় ও যখন খুব ছোট ছিল। তাই তখন থেকে ওকে আমি গরুর দুধ খাইয়ে বড়ো করেছি।"
বাদশাহ তখন আস্তাবলের ব্যবস্থাপক লোকটিকে জিজ্ঞেস করলেন, 'তুমি এটা বুঝলে কিভাবে?'
লোকটি বললো, "জাঁহাপনা, ঘোড়ারা মাথা নিচু করে খাবার মুখে নিয়ে মাথা উঁচু করে খায়। এই ঘোড়াটি গরুর মতো মাথা নিচু করে খাবার খায়।"
বাদশাহ খুশি হয়ে লোকটিকে কয়েকশো মুরগী উপহার দিলেন।
কিছুদিন পর বাদশাহ লোকটিকে দরবারে তলব করে বললেন, 'আমার রানীর বংশ কেমন, তা তোমাকে বলতে হবে।'
লোকটি বললো, জাঁহাপনা, আমাকে কয়েকদিন সময় দিন। কয়েকদিন পর লোকটা এসে বাদশাহর দরবারে উপস্থিত হয়ে বললো, "জাঁহাপনা, রানীমাতার বংশের ব্যাপারে কিছু বলার আগে আমাকে কথা দিতে হবে, আমার ওপর রাগ করে কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন না৷ আগে যাচাই-বাছাই করবেন।"
বাদশাহ বললেন, 'বেশ তা'ই হবে।'
লোকটি বললো, "রানীমা কোনো রাজবংশের মেয়ে না।
তিনি এক সাধারণ পরিবারের মেয়ে।"
বাদশাহ এবার সত্যি সত্যিই রেগে গেলেন।
নিজে দেখেশুনে পিতা-মাতার পছন্দসই অন্য রাজ্যের বাদশাহর মেয়ে বিয়ে করেছেন, আর ব্যাটা বলে কি না তিনি রাজবংশেরই মেয়ে না। যাই হোক, বাদশাহ কথা দিয়েছেন, আগে যাচাই-বাছাই করবেন।
অতএব, বাদশাহ তাঁর শাশুড়িকে চেপে ধরলেন সত্যি বলার জন্য।
এক পর্যায়ে শাশুড়ি ভেঙে পড়ে বললেন, "বাবা, সত্যি কথা বলতে কি, তোমার শ্বশুর আর তোমার বাবা মিলে ঠিক করেছিলেন, তোমার সাথে আমার মেয়ের বিয়ে দেবেন। আমার মেয়েটা ছয় মাস বয়সে মারা গেলে আমরা সেই সময় অন্যের কাছ থেকে ওই বয়সের একটি মেয়েকে নিয়ে এসে লালন-পালন করি।"
যাই হোক, বাদশাহ লোকটিকে একপাল ভেড়া, ছাগল ও গরু গাধা উপহার দিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, 'তুমি বিষয়টা কিভাবে বুঝলে?'
লোকটি বললো, "হুজুর, রানীমা যে ভাষায় চাকর-বাকর, কর্মচারিদের সাথে কথা বলেন, যে ব্যবহার করেন, তা রাজকন্যা বা রাজমাতাসুলভ নয়।"
আবার একদিন বাদশাহ লোকটিকে রাজ দরবারে তলব করে বললেন, 'সবার বংশের কথা তো বললে, এবার আমার নিজের বংশের ব্যাপারে কিছু বলো তো?'
লোকটি বললো, "জাঁহাপনা, এই বিষয়ে আমি এখনই বলতে পারি। কিন্তু তার আগে আমার জীবনের নিশ্চয়তা দিতে হবে।"
বাদশাহ বললেন, 'যাও, দিলাম।'
লোকটি তখন বললো, "জাঁহাপনা, আপনি কোনো রাজা-বাদশাহর সন্তানই নন। আপনি একজন কৃষকের সন্তান।"
বাদশাহ রাগে গজগজ করেন- কিভাবে লোকটার গর্দান নেবেন.... ভাবতে ভাবতে মায়ের কাছে গিয়ে এই বিষয়ে জানতে চাইলেন।
রাজমাতা তখন বললেন, 'লোকটি ঠিক বলেছে।
তোমার পিতার কোনো ছেলে সন্তান না জন্মানোর কারণে যখন রাজত্ব জ্ঞাতিদের কাছে হারানোর আশঙ্কা দেখা দেয়, তখন এক কৃষক পরিবার থেকে তোমাকে এনে দিয়েছিলেন বিশ্বস্ত উজির।"
বাদশাহ এবার লোকটিকে জিজ্ঞেস করলেন, 'আমার ব্যাপারে তুমি কিভাবে বুঝতে পারলে?'
লোকটি বললো, "এটা সহজ ছিল, জাঁহাপনা।
আপনি সত্যিই রাজা-বাদশাহর সন্তান হলে উপহার দিতেন হীরে-জহরত, মণি-মুক্তা সেসব না দিয়ে আপনি উপহার দেন, ভেড়া-গরু-গাধা, হাঁস-মুরগি।
আর রাজপ্রাসাদের অনুষ্ঠানে অতিথিদের রাজকীয় খাবার দিয়ে আপ্যায়ন না করিয়ে এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠানে মিষ্টান্ন বিতরণ না করিয়ে সর্বদা খিচুড়ি দিয়ে অতিথিদের আপ্যায়ন করান যা রাজবংশের কোন সন্তানের পরিচয় নয়।"
"মানুষের চরিত্র বুঝা যায় তার কর্মে"
(এই গল্পটা অনেক আগে শুনেছিলাম.... নিজের মতো করে লিখলাম)
১৪ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: একটা উন্মাদ কোথায় কি বলেছে তা নিয়ে কোনো কৌতুহল নাই। তবে আমার নাম নিয়ে কিছু লিখে যদি জাতে ওঠার চেষ্টা করে এবং লিখে মানুষের আচরণ ফিরে পায় তাহলে ক্ষতি নাই।
২| ১৩ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৫৩
কামাল৮০ বলেছেন: পৃথীবিতে এমন বোন বংশ নাই যে বংশে চোর ডাকাত,ভালো লোক খারাপ লোক, ভালো ব্যাবহার, খারাপ ব্যবহার করার লোক নাই।এই গুলো বাতিল ধ্যান ধারনা।
১৪ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন: এগুলো মোটেই বাতিল ধ্যানধারণা নয়। প্রবাদ প্রবচন প্রতিটি ভাষার অমূল্য সম্পদ। বাঙালীর হাজার বছরের সংস্কৃতি তথা সামগ্রিক জীবনাচরণে প্রবাদ প্রবচন সমৃদ্ধ একটি ধারা হিসেবে বিবেচিত। প্রবাদ প্রবচনের মাধ্যমে বাঙালির জীবন, ধর্ম, সংস্কৃতি, আচার, বিশ্বাস ও রসবোধের পরিচয় পাওয়া যায়।
৩| ১৩ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:১২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: গল্প পরে বেশ লাগলো।
১৪ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ১৩ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:১৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
বাংলার বংশীয় ব্যবহার সাধারণ মানুষ ভয় পেত, পায় ও পাবে।
১৪ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:০০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
"তেতুল গাছে আম ধরেণা
এটা অতি প্রাচীন প্রবাদ"
১৪ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
৬| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: এই পোষ্টের শিরোনাম এযুযগের সাথে যায় না।
চাঁদগাজী বলেছেন- কর্ম, আচরণ, ব্যক্তিত্ব, শিক্ষা ও দক্ষতা হচ্ছে মানবিক গুণের প্যারামিটার্স।
উনি সঠিক কথাই বলেছেন।
১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৪৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ভবিষ্যতে আমার পোস্টে অন্য কাউকে মেনশন না করার অনুরোধ করছি।
৭| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২৮
মিরোরডডল বলেছেন:
প্রতিটা মানুষের পরিচয় তার নিজের কর্মে, ভাষায়, ব্যবহারে, চিন্তা চেতনায় ।
তাই গোবরেও পদ্মফুল ফোটে, আবার অনেক বড় বংশেও কুলাঙ্গার জন্মায় ।
১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৫০
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
৮| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৫০
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো গল্পটা ।
১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৫১
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ। এটা আমার শোনা গল্প।
৯| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৪৮
নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: ছয়মাস বয়সের মেয়ে সারাজীবন রাজপরিবারে বড় হলে তো তাদের ওয়ে অফ লাইফ না শেখার কোনো কারণ নেই। একই কথা রাজার জন্যও সে পালিত হলেও নিশ্চয় তার আশপাশ দেখে শিখেই যাওয়ার কথা কোথায় খিচুড়ি খাওয়াতে হয় আর কোথায় মিষ্টি।
গল্পটা মনে হয় আমাদের মধ্যেকার যে শ্রেণীবিভেদ আছে, মুচির ছেলে মুচি হবে রাজার ছেলে রাজা সেই ধারণাই এনফোর্স করে। নাহলে কৃষকের ছেলে সারাজীবন রাজমহলে কাটিয়েও কেন এমন করবে গল্পে।
১৪ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:০৯
জুল ভার্ন বলেছেন: আমরা আমাদের লাইফ স্টাইল চেঞ্জ করতে পারি কিন্তু রুটস তথা জিন বদলাতে পারিনা - এটাই বোধ করি এই গল্পের সারমর্ম।
১০| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৫২
নিমো বলেছেন: শিরোনামে বানান ভুলটা বড্ড চোখে লাগছে। ব্যবহার হবে। এই ভুলটুকু ধরিয়ে দেয়ার জন্য আবার আমাকে চাষা-ভূষা বানিয়ে দিয়েন না।
১৪ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:১২
জুল ভার্ন বলেছেন: মন্তব্যের শেষ লাইনটা না বললেই সুন্দর হতো। আসলে এভাবেই আমরা আমাদের অরিজিন প্রকাশ করি....বানানটা টাইপো হয়েছে সেটা বললেই সৌজন্য হতো। ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই।
১১| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:১১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভবিষ্যতে আমার পোস্টে অন্য কাউকে মেনশন না করার অনুরোধ করছি।
অনুরোধ করেছেন ধন্যবাদ। আসসালামু আলাইকুম।
১৫ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:১৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ওয়ালাইকুম আচ্ছালাম।
১২| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পরের গল্পটা বেশ মজাদার। ব্যালেন্সড হইয়া গেছে রাজা আর রানিতে। মুরগি উপহার দেয়ার সময় আমারও খটকা লাগছিল - এ বেটা এসব কী উপহার দিচ্ছে!!!
ব্যবহারেই বংশের পরিচয় - ধ্রুব সত্য। এ প্রবাদ একদিনে এমনি এমনি গড়ে ওঠে নি। গাঙের পানি ঘোলা ভালো, জাতের মেয়ে কালো ভালো। এটাও একই ধারার প্রবাদ (আরো অজস্র থাকা সম্ভব)। তবে, মাঝে মাঝে এর ব্যতিক্রম দেখা যাবে। ব্যতিক্রম দিয়া কোনো নতুন থিওরি তৈরি করা যায় না, একজিস্টিং প্রোভার্ব চেঞ্জ বা মোডিফাইও করা যায় না।
১৫ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ঠিক বলেছেন সোনা ভাই। প্রবাদ প্রবচন প্রতিটি ভাষার অমূল্য সম্পদ। বাঙালীর হাজার বছরের সংস্কৃতি তথা সামগ্রিক জীবনাচরণে প্রবাদ প্রবচন সমৃদ্ধ একটি ধারা হিসেবে বিবেচিত। প্রবাদ প্রবচনের মাধ্যমে বাঙালির জীবন, ধর্ম, সংস্কৃতি, আচার, বিশ্বাস ও রসবোধের পরিচয় পাওয়া যায়। ভেবে দেখুন, খনার বচন কিভাবে এখনো আমাদের কৃষক পেশায় ব্যবহৃত হচ্ছে।
১৩| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:২৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ব্যবহার দিয়ে কি সবসময় বংশের মূল্যায়ন হয়? আমাদের নবীর অনেক সাহাবীদের বংশ মর্যাদা বেশ নিচু মানের ছিল!
১৫ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: না সব সময় এইসব গল্প বাস্তবের সঙ্গে মেলে না। আমার নিজ অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি, আমাদের পরিবারটি বংশপরম্পরায় কৃষি কাজ করে একটা পরিবার.....সেই পরিবারের একটা ছেলে আমার বাসায় কাজ করতো। ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত পড়িয়েছি আমিই। আমার এক আত্মীয়ের সহযোগিতায় একটা সরকারি অফিসের মালী হিসেবে চাকরিতে ঢুকিয়ে দেই। ওর দুটি মেয়ে সন্তান। একজন চলতি বছর বিসিএস ফরেন সার্ভিস এ যোগ দিয়েছে অন্য মেয়েটি সরকারি মেডিকেল কলেজের ছাত্রী।
আর আমার পোস্ট কিন্তু কোনো ইতিহাস নয়, স্রেফ একটা শোনা গল্প।
১৪| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:১৭
নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: কৃষক বা রাজার জিনগত বা শারীরিক কোনো পার্থক্য নেই, এই গল্পে শ্রেণীবিভেদ বাজে ভাবে এনফোর্স করা হচ্ছে। সোর্স ম্যাটেরিয়ালের এই ভুল মেনে নেয়া কষ্টকর। আমি বরং এই গল্পকে আমাদের সমাজের মানসিক প্রতিচ্ছবিই বলবো।
১৫ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার পোস্ট কিন্তু কোনো ইতিহাস নয়, স্রেফ একটা শোনা গল্প।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৪০
স্বাধীন বাংলা ৭১ বলেছেন: ব্যাবহারে বংশের পরিচয়.... ঠিক কথা কৈছেন।,. একজন দেখলুম ব্লগে অন্য একজন কে রামছাগল বুইড়া ছাগল বইলা গালি দিতাছে। হে অবশ্য আগে খোচাখুচি কৈরছে । কইল আপনিও হেরে গালি দিছোন/