| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জুল ভার্ন
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
ঐক্যমতের নামে চাপিয়ে দেওয়া রাজনীতিঃ রাষ্ট্র থেকে জনতা আবারও নির্বাসিত.....
ঐক্যমতের নামে জনগণকে বাদ দেওয়া হচ্ছে- রাষ্ট্র ডিজাইন হবে টং দোকানের বেঞ্চিতে বসে গুলতানি মারা, আজাইরা প্যাচাল পারা বেহুদা বিষয়!
ঐক্যমত কমিশন, সংস্কার কমিশন- নাম শুনলেই মানুষ এখন বিরক্ত! সবাই জানে, এগুলো জনগণের নয়, বরং একদল সুশীল আর বিদেশি প্রভুর আঁকা ব্লুপ্রিন্ট। উদ্দেশ্য একটাই- বিএনপিকে ঠেকানো আর জাতীয়তাবাদী রাজনীতিকে কোণঠাসা করা।
আমি যখনই যাদের সাথে কথা বলি- কেউই “সংস্কার”, “সুশীল”, “গণভোট” বোঝে না, বোঝার দরকারও নেই। কিন্তু তারা বোঝে কে দেশ বেচে খেয়েছে, কারা দেশের জন্য লড়ছে। রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ ঠিক হবে যদি সেই টং দোকানের সামনে প্যাচাল পারা বেহুদা কথা বলা মানুষগুলোও তার অংশ হয়- না হলে এটা কোনো গণতন্ত্র না, এটা এলিটদের রাষ্ট্র দখলের প্রজেক্ট।
এখন সময় এসেছে সোজা কথা বলার-
রাষ্ট্র মানে জনগণ, জনগণ মানে রিকশাওয়ালা, দোকানদার, মজুর-মজদুর, ছাত্র ইমাম- আমরা সবাই। এদের কাউকে বাদ দিয়ে যে ঐক্যমত হয়, সেটা চক্রান্ত, সংস্কার নয়। অনেক বিদেশি শক্তি ও তাদের দেশীয় সহযোগীদের চোখে কাঁটা। তারা চায় এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে সিদ্ধান্ত হবে বিদেশে, বাস্তবায়ন হবে ঢাকায়, আর জনগণ থাকবে দর্শক সারিতে।
ইউনুস সরকারের কমিশনগুলো যেন রাষ্ট্র নয়, এক ধরনের ল্যাবরেটরি- যেখানে জনগণের ট্যাক্সের টাকা দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলে, কিন্তু ফলাফল জানতে জনগণের কোনো অধিকার নেই!
নোট অফ ডিসেন্ট যেখানে ছিল, সেটাই যদি গণভোটে গায়েব হয়ে যায়- তাহলে এটা গণতন্ত্র না, “ডকুমেন্টেড প্রতারণা”। জনগণকে অন্ধ করে “হ্যাঁ” ভোট চাইলে সেটা ঐক্যমত নয়, সেটা জোরপূর্বক মত চাপিয়ে দেওয়া। এটা কোন গণতান্ত্রিক তত্ত্বে পড়ে? এটা রাষ্ট্র নয়, এটা প্রশাসনিক শর্টকাট দিয়ে সার্বভৌমত্ব হাইজ্যাক করা।
ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস স্যার, বহিরাগত আলী রিয়াজ, আজন্মের সুবিধাবাদী বদিউল মজুমদার গং, আপনারা জনগণকে এত ছোট, এতো বোকা ভাবেন কেন? এই দেশ টিকে আছে কৃষক, শ্রমিক, ফুটপাতের টং দোকানদার, রিকশাওয়ালার কাঁধে- বিদেশীদের সনদে নয়। জনগণের অজান্তে তৈরি রাষ্ট্রের কোনো নৈতিকতা নেই, আইনগত ভিত্তি নেই।
যেখানে মতভেদ আছে, সেখানে আলোচনার দরজা বন্ধ করা মানেই ভয় পাওয়া! আর ভয় মানেই দুর্বলতা, দুর্বলতা মানেই অন্যের ডিজাইন মেনে নেওয়া! অনেক সংস্কার করেছেন- এবার প্রত্যাশিত নির্বাচন দিয়ে বিদায় নিন, আমাদের মুক্তি দিন।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১০
জুল ভার্ন বলেছেন: চাঁদাবাজির অভিযোগে বিএনপির ৭ হাজারের বেশি নেতাকর্মীদের বহিস্কার করেছে। অস্রবাজির অভিযোগ বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত চক্রান্ত এবং অপপ্রচার যোগ করেছেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টি এবং জামায়াতে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে নিশ্চুপ থাকবেন।
২|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:২৪
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: সহমত ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১০
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ৩৬শে জুলাইকে প্রাধান্য দিতেই হবে তবেই না ভোটমোট। ৩৬ শে জুলাই না ঘটলে ভোটের কথা কেউ ভাবতো কি? তখন তো জান নিয়ে টানাটানি। বিএনপির এত উতলা কেন? জামাতকে প্রতিপক্ষ ভাবছে কেন? বিএনপি কি জামাতের মত ছোট দল? বিএনপির ভয় পাওয়ার কিছু নেই ক্ষমতায় বিএনপিই যাবে তবে তাদের চাঁদাবাজী অস্ত্রবাজী বন্ধ করতে হবে মানুষ চাঁদাবাজী অস্ত্রবাজী দেখতে চায় না।