|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্ল্যাক ডেজার্টে ব্ল্যাক হিল
আঠাশে সেপ্টেম্বর ভোর পাঁচটায় ঢাকা থেকে কুয়েত এয়ারলাইন্সের
এ ৩০০-৬০০/৬০০সি এয়ার বাস কখনোও একত্রিশ হাজার থেকে ছত্রিশ হাজার ফিট উচ্চতায় ভেসে ভেসে আমাদের নিয়ে যাচ্ছে কায়রোর উদ্দ্যেশ্যে। 
কুয়েত এয়ারপোর্টে যাত্রীরা নেমে আসছে সিড়ি দিয়ে
বিজনেস ক্লাসের জানালা দিয়ে চেয়ে আছি আমি নীচের দিকে।ঢাকা থেকে যখন উড়াল দিয়েছিলাম তখন ছিল মেঘের খেলা। আর চার ঘন্টা ট্রানজিট শেষে কুয়েত সিটি থেকে যখন রওনা দিলাম তখন চেয়ে দেখি ঝক ঝকে আকাশ নীচে আদিগন্ত বিস্তৃত মরুভুমি আর মাঝে মাঝে পাহাড়ের সারি।আমি অবশ্য একটু কনফিউজড ছিলাম ওগুলো কি! কিন্ত আমার ভুগোলবিশারদ স্বামী জানালো ওগুলো মরুভুমি আর পাহাড়ই।
ধু ধু সেই উষর মরুপ্রান্তর
সেই মরুর মাঝে দেখলাম চিকন ফিতার মতন একদম সোজা এক কালো রেখা মাইলের পর মাইল অতিক্রম করে মিশে গেছে দিগন্ত রেখায়, কখনও বা একশ চল্লিশ বা একশ পয়তাল্লিশ ডিগ্রী বাঁক নিয়ে।আমার স্বামী জানালো ওটা রাস্তা! আমি অবাক হয়ে গেলাম এত সোজা কোনো আকাবাকা নেই!
ও বল্লো বাঁকা করার প্রয়োজন তো নেই এখানে।
এত বাহুল্য কথা বল্লাম একারনেই যে এমন একটি চকচকে সোজা মসৃন রাস্তা দিয়ে আমরা যাচ্ছি সেই গন্তব্যে যা কিনা আড়াইশো কিমি তে গিয়ে শেষ হবে। 
জীপের জানালা দিয়ে তোলা রাস্তার ছবি।
অত্যন্ত দ্রুতগতিতে চলছে টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার জীপ, একশ চল্লিশের নীচে নামছেই না কাটা। এরা প্রত্যেকেই অত্যন্ত দক্ষ ড্রাইভার। এদের মধ্যে সবচেয়ে কমবয়সী হাসি খুশী যে বাচ্চা চালকটি তার নাম মুহাম্মাদ হামাদ।
এখানে প্রসংগত একটা কথা বলি তাহলো ওখানে যত লোকের সাথে পরিচয় হয়েছিল তাদের নাম হয় আহম্মেদ নয় মুহাম্মদ। শুধু এক টাংগাওয়ালার টাংগা যেটা আমি একটু চালিয়েছিলাম লুক্সরে তার নাম আবু কারিম!
জীপ চলছে সেই ফিতার মতন সোজা রাস্তায়। দুপুর তিনটা বাজে প্রচন্ড গরমে দম আটকে আসছে ।এসি তে ঠান্ডা না হওয়ায় গাড়ীর জানালাটা একটু খুলে দিয়েছি। হু হু করে বাতাস ঢুকছে। মুহুর্তে মুহুর্তে সবাই পানির বোতলে মুখ দিচ্ছে।ঠান্ডা পানির বোতলটা এমন গরম হয়েছে মনে হচ্ছে এখন চা পাতা দিলে চা বানানো যাবে।
জীপের জানালার ফাক দিয়ে তোলা ছবি
আমাদের জীপে আমরা ছাড়াও দুজন ইজিপশিয়ান আমেরিকান আর দুজন খাঁটি মার্কিন মেয়ে ছিল আঠারো থেকে বিশের কোঠায় বয়স।ওরা চারজন বন্ধু। ঐ চারজনের মধ্যে একটাই ছেলে তার নাম ওমার।সে সামনের সিটে বসে অনর্গল আরবী ভাষায় কথা বলছে আহমাদের সাথে।বাকি তিনটা মেয়ে আমাদের পেছনের সীটে।
মিশরে সাধারন মানুষের মধ্যে ইংরেজী ভাষার চল বেশ কম তবে ট্যুরিজমের সাথে যারা জড়িত তারা মোটামুটি কাজ চালানোর মত ইংরাজী জানে। গাইড কাম ড্রাইভার মাঝে মাঝে আমাদের সাথেও কথা বলছে সেই ঝড়ের বেগে গাড়ী চালানোর ফাকে ফাকে। 
কালো মরুভুমি
ডানে বায়ে চেয়ে দেখছি হলুদ মরুভুমি কালচে হয়ে আসছে। ছোটো ছোটো টিলার মতন ।দেখতে অনেকটা আগ্নেয়গিরির মত লাগছে।জানলাম এটাই ব্ল্যাক ডেজার্ট। মাইলের পর মাইল এরকম দৃশ্য।
হটাৎ রাস্তা ছেড়ে ডান দিকে এক বাঁক নিয়ে মরুভুমির দিয়ে চলতে শুরু করলো জীপগুলো। উচু নীচু খানা খ্ন্দক আর পাথরের টুকরোর উপর দিয়ে যাচ্ছি মনে হচ্ছে কোনো কার র্যালীর আমরা অংশগ্রহনকারী। 
রাস্তা ছেড়ে কালো মরুভুমিতে প্রবেশ
কিছুদুর এভাবে চলার পর এক জায়গায় চারটি জীপই থামলো। নেমে দেখলাম মরুভুমির মাঝে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা হলুদ পাথরের টিলার উপর কয়লার চেয়েও অত্যন্ত কঠিন কালো পাথরের ছোটো ছোটো টুকরোয় আবৃত চারিদিক।জানতে পারলাম সেগুলো ব্যাসল্ট আর গ্রানাইট সাথে কয়লার টুকরো ও আছে । কিন্ত পাথরগুলো আলগা হয়ে বিছিয়ে আছে।
কালো যে কত সুন্দর হতে পারে সেটাই দেখছি মনপ্রান ভরে। খুব সুন্দর সেই দৃশ্য সবাই ছবি তুলতে লাগলো। টিলা বেয়ে উঠা নামা সবই চল্লো। বাহারিয়া থেকে ৫০ কিমি দুরত্বে এই অত্যাশ্চর্য কালো মরুভুমির শুরু।
আমাদের চারটি জীপ দাড়িয়ে
জার্মানদের মধ্যে একজন ছিল তরুন ধর্মান্তরিত মুসলমান।সে ওখানে তৈয়াম্মুম করে নামাজ আদায় করলো। এখানে অনেক গুলো ছবি তোলার কারনে আমাদের ক্যামেরার ব্যটারী কমে এসেছিল যার ফলে পরে প্রচন্ড অনুশোচনায় ভুগেছিলাম। যাক বেশ কিছুক্ষন সময় কাটিয়ে সেখানে আবার রওনা দিলাম। বিকাল হয়ে আসছে খরতাপটা কমে আসছে।
সুর্য অস্তাচলে
কালো মরুভুমি শেষ হয়ে এখন এক হলুদ মরুতে প্রবেশ ঘটলো আমাদের। দু জায়গায় চেক পয়েন্ট অতিক্রম করতে হলো। কর্তৃপক্ষকে বাহারিয়া থেকে পারমিশন আনতে হয় এখানে প্রবেশের জন্য ।
কিছুক্ষন পর রাস্তা ছেড়ে অদুরেই যেখানে গাড়ী থামলো তার নাম কৃস্টাল মাউন্টেন। 
ক্রিস্টালে পরিনত হওয়া পাহাড়
এখানে পাহাড়ের কিছু অংশ প্রচন্ড সুর্যের তাপে কৃস্টালে পরিনত হয়েছে।বেশ কস্টই হলো বেয়ে উঠতে খাড়া টিলাটায়।
এখনও অবশ্য সুর্য অস্ত যায়নি।একটা জীপের চাকার সমস্যা দেখা দেয়ায় চাকা বদলানো হলো।মিশেলিন কোম্পানির চাকা, যে কোম্পানী ফরমুলা ওয়ান রেসিং স্পন্সর করে ব্রীজস্টোনের সাথে।
আবার রওনা হোলাম এবার আমাদের গন্তব্য পিচ্চি একটা মরুদ্যান তারপর সেই স্বপ্নের তুষার মরুভুমি।
প্রসংগত উল্লেখ্য যে অনেকেই আমার গত পোস্টে বিভিন্ন তথ্য জানার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তাদের জন্য আমার এবার যথাসাধ্য প্রচেস্টা।আর আমাদের এই মরুভ্রমনে খরচ হয়েছিল দুজনের সাতশ মিশরীয় পাউন্ড ।এক পাউন্ডে বিডি টাকা দশের কিছু বেশী।
চলবে...।
সাদা আর কালো মরুভুমি তৃতীয় পর্ব
তৃতীয় পর্ব
১৩৯ টি 
+৪৩/-৪ ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৫২
জুন বলেছেন: তাই নাকি সীমানা খুব খুশী হোলাম তোমার মন্তব্যে।
২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৫৫
কাউসার রুশো বলেছেন: পিরামিড দেখেননি ?
+++
১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:০৯
জুন বলেছেন: দেখেছি রুশো। আপনি আমার এর আগের পোস্টটা দেখেন নি
খুফু পিরামিড আর আমি
ওখানে পিরামিডের সামনে আমার ছবি আছে।
৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৫৫
মাহিন মাজেদ বলেছেন: গোগ্রাসে শেষ করলাম সাদা আর কালো মরুভুমি। অদ্ভূত সুন্দর। +++
১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:২৭
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাহিন এখনো শেষ হয়নি
আপনাদের আর একদিন কস্ট করতে হবে :#>
ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৫৬
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: বাহ, বেশ সুন্দর জায়গা তো!
১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:২৯
জুন বলেছেন: হ্যা খুব সুন্দর দুরন্ত ইজিপ্টে এই ট্যুরটা আমার অনেক ভালোলেগেছে।
৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৫৭
শিউলীমালা বলেছেন: ধন্যবাদ লেখককে । মিসর সম্পর্কে আরো জানতে চাই।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:০৯
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে শিউলীমালা ..লিখতে থাকি দেখা যাক কি হয়।
৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:০০
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আপা খাটি আমেরিকান মেয়ের ছবি তুল নাই? 
১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৪১
জুন বলেছেন: তুলেছি কিন্ত তোমাদের মতন বাচ্চা ছেলেদের সামনে দেয়া ঠিক না :#> :#> :#>
৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:০১
নিমপাতা১২ বলেছেন: সুন্দর বর্ণনার জন্য ধন্যবাদ
১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৫০
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ নিমপাতা ১২
৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:০৪
সত্যবাদী মনোবট বলেছেন: আহ!!!
মরুভূমি দেখা শেষ........... কি মজা রে।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:১১
জুন বলেছেন: মনোবট তুমি কি পড়েছো আমার পোস্ট ??
আমি তো এখনো সাদা মরুভুমিতে আসিই নি 
চলবে লেখাটা ও দেখলেনা 
৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:১২
সাগর রহমান বলেছেন: লেখাটির বিষয়বস্তু(ট্যাগ/কি-ওয়ার্ড): ইবনে বতুতা।, ইবনে বতুতা। ............ যথার্থ
ছবির সাথে এ বনর্নার খুবই দরকার ছিলো ।
সুন্দর পোষ্ট যথারীতি। ভালো থেকো।।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৭:১৭
জুন বলেছেন: ইবনে বতুতা হওয়ার সাধ মনে মনে লালন করি সবসময় জানিনা হতে পারবো কি না?
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ সাগর।
১০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৩৪
প্রিন্স_হাইয়ান বলেছেন: লেডি বতুতার লেখনী পড়ে মনে হচ্ছিল যেন আমি ই চলে গেছি সেই মরু প্রান্তরে........................অসাধারন সুন্দর হয়েছে ছবিগুলো।
পরের পর্বের অপেক্ষায়.....................
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৭:২২
জুন বলেছেন: হ্যা প্রিন্স ভালোই একটা নাম দিয়েছো লেডী বতুতা 
লেখার কথা বলো শুধু ছবির কথা বলছো কেন!
ঐ সাদা আর কালো মরুর যে সৌন্দর্য তার একশ ভাগের দশ ভাগও ছবিতে আসেনি।
এত তাড়াতাড়ি পরের পর্ব না ....আমার কস্ট হচ্ছে
১১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৩৮
দালিয়া বলেছেন: দেখতে চাই।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৭:২৩
জুন বলেছেন: কি দেখতে চাচ্ছেন দালিয়া 
১২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৪২
ডাসট ইন দা উইনড বলেছেন: সুন্দর লেখা....ভালো লাগলো....কিন্তু ৩১০০ হাজার থেকে ৩৬০০ হাজার ফুট উচ্চতায় কমার্শিয়াল বিমান কখনোই উড়ে না..উড়তে পারেনা...ঐ উচ্চতায় মহাকাশযান যেতে পারে....ফিগারটা ৩১০০০-৩৬০০০ ফুট অথবা ৩১ হাজার থেকে ৩৬ হাজার হবে.....ধন্যবাদ
১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৪৬
জুন বলেছেন: জী অনেক ধন্যবাদ আমি জানতাম কিন্ত লিখতে গিয়ে ভুলে একটা শুন্য কম পরে গেছে.. আমি ঠিক করছি এখুনি।
ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৪৩
হানিফ রাশেদীন বলেছেন:
বহুদিন তারি সঙ্গে ভেসেছি প্রেম তরঙ্গে
সেই সে সুজনের সাথে হতো দেখাশোনা
আপু...
১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩৩
জুন বলেছেন: তাই নাকি রাশেদীন কোথায় দেখা হতো বলুনতো !!
১৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৪৩
দূর্যোধন বলেছেন: ভালো লাগলো ।
মরুভুমিটা/পাহাড়টা কালো কেন,তা কোনো গাইড কে জিজ্ঞেস করেছিলেন ??
+
১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪৯
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ দুর্যোধন
মুলত: হলুদ মরুভুমির উপর কালো ব্যাসল্ট আর কয়লার টুকরোর মত অত্যন্ত কঠিন শিলা নিবিড় ভাবে বিছিয়ে আছে বিস্তৃত জায়গা জুড়ে।
আমার মনে হয় সুর্যের তাপে সৃস্টি।
১৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৪৭
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আপা এককাজ কর ইমেইলে পাঠিয়ে দাও 
১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:০৫
জুন বলেছেন: হ্যা তারপর তোমার মা এসে আমাকে ধরুক আর কি :!>
১৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৪৯
অরুনোদয় বলেছেন: পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
পরের পর্বের অপেক্ষায়.....................
১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:০৭
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অরুনোদয়...আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম।
১৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:০২
সুরঞ্জনা বলেছেন: খুব ভাল লাগল। কাল মরুভুমি শুনেই তো কেমন যেন ভয় ভয় করছে। কেউ যদি ঐসব মরুভুমিতে হারিয়ে যায় তাহলে? 
যেমন পড়েছিলাম আনিসুল হকের একটি বইতে।
অধীর অপেক্ষায় পরের পর্বের জন্য।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:১৭
জুন বলেছেন: সুরন্জনা তোমাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সবসময় সাথে থাকার জন্য।
গাইড ছাড়া ওখানে যাওয়া সত্যিই ভয়ংকর।
লিখছি শেষ পর্ব...দেখি কবে শেষ হয়।
১৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:০৭
ডেইফ বলেছেন: এ বছরের শুরুতে ২ বার দাওয়াত ছিল মিশরে যাবার। একটা বারও যেতে পারিনি ব্যস্ততার কারণে। আপনার পোস্ট পড়ে আপু এখন বেশ আফসোস হচ্ছে। যথারীতি পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। লেখা আর ছবিগুলো জন্য ধন্যবাদ রইল।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৪৪
জুন বলেছেন: ডেইফ এর পর যদি সুযোগ পাও তাহলে আর হাতছাড়া করোনা।
অনেক খুশী হোলাম তোমার মন্তব্যে।
১৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:১১
সাগর রহমান বলেছেন: জুনাপু.............
১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:১৮
জুন বলেছেন: হু যাচ্ছি সাগর।
২০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩৯
জিসান শা ইকরাম বলেছেন: কাল মরুভুমির কথা জানতাম না। এই প্রথম জানলাম।
খুব ভাল লাগছে - আমার স্বপ্নের মিশরের কথা শুনে।
বর্ননা খুবই ভাল হচ্ছে । অপেক্ষা পরের পর্বের জন্য।
+++
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:২৪
জুন বলেছেন: জীসান কালো মরুভুমির কথাও আমিও জানতামনা যদি মিশর না যেতাম।
তোমার ভালোলাগার কথা শুনে আমারও খুব ভালোলাগছে।
পরের পর্ব লিখছি একটু অপেক্ষা করো।
২১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৫৪
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: আবার 'বলুনতো' আপনি কী আমার ব্লগে আপনার কমেন্টের আমার রিপ্লাই দেখেন নি?
আমার মন জানে আর আমি জানি
সুজনের সাথে কোথায় হতো দেখাশোনা
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:২০
জুন বলেছেন: হ্যা দেখেছি রাশেদীন আমি দু:খিত।
২২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:১৪
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: অনেক ভাল লাগল দেখে ও পড়ে
আপা, ব্লাক হিলই কি পবিত্র কুরআন বর্নিত মুসা (আঃ) এর তুর পাহার (তুর মানে শুনেছি পুড়ে কয়লা কালো)?
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২৩
জুন বলেছেন: কি জানি আমিনুল হতেও পারে কারন মুসা নবী তো মিশরেই জন্মগ্রহন করেছিলেন।একটা কালো পাথর আমি কুড়িয়ে এনেছি কিন্ত এমন অদ্ভুত পাথর আমি কখোনো চোখে দেখিনি
তবে প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকেই এখানে মানুষের বসবাস ছিল বলে ইতিহাসে উল্লেখ করা আছে।
ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২২
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: এমন পোস্ট চলতেতো হবেই
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩৪
জুন বলেছেন: হ্যা সম্রাট তোমরা না থাকলে অনেক আগেই থেমে যেত কিন্ত,
এর জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩৭
রাতমজুর বলেছেন: 
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৪৯
জুন বলেছেন: 
:#>
২৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০০
কালপুরুষ বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা দুটোই চমৎকার। ভাল লাগলো।
চলুক......
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৮:৫৭
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কালপুরুষ ভাই আপনাকে ভালোলাগার জন্য।
২৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০৪
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: ৪ আর ৬ নং ছবি খুব ভালো লেগেছে।
আর ভ্রমন কাহিনী মানেইতো জুন আপু। অনেক সুন্দর।
চলতে থাকুক খুব ভালো লাগছে।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:০৩
জুন বলেছেন: ছবি ভালোলাগার কি আছে .... তুমি না আমার সাথে জীপে বসে আছো
নিজের চোখেই তো সব দেখছো
অনেক খুশী হোলাম...
২৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:১০
সায়েম মুন বলেছেন:
কালোর সৌন্দর্যে নয়ন জুড়াইলো। এরপর সাদা মরুভূমি---যাকে আপনি এই পোষ্টে বলছেন তুষার মরুভূমি 
ঢকঢক--------------পরের পোষ্ট----------- 
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৪৭
জুন বলেছেন: মুন আরো অনেকের মত তোমার উৎসাহ আমাকে লেখার প্রেরনা যুগিয়ে যাচ্ছে অবিরত।
জানিনা শেষটা কি হবে! মনের মত হবে কিনা আমার তাই ভাবছি।
দোয়া কোরো
সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৪৩
মুভি পাগল বলেছেন: চমতকার লেখনী প্লাস সব ছবি
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৮:৫৫
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুভিপাগল আপনাকে ভালোলাগার জন্য।
২৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৫১
টিনটিন` বলেছেন: আমার এই আপুটা খুব ভ্রমন প্রিয়।
আমিও, কিন্তু.........
সুযোগ নেই। 
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৫২
জুন বলেছেন: টিনটিন ভাইয়া আমার, তোমার মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল বলে আমি লজ্জিত। সংসারের কত ঝামেলা সামলে ব্লগে লিখি মনের একটু আনন্দের জন্য তাও মাঝে মাঝে ম্লান হয়ে যায়।
ভালো থেকো সুযোগ একদিন অবশ্যই আসবে সেই দোয়া করি।
৩০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৭:৪৭
নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: সাথে সাথে বেড়ালাম। সুযোগ করে দেয়ায় অনেক ধন্যবাদ। +
অপেক্ষায়......।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:১২
জুন বলেছেন: নুরুন নেসা আপনার মতন ব্যাস্ত মানুষও যে সময় করে পড়েছেন তার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৩১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৭:৪৯
সত্যচারী বলেছেন: এবারের পর্বে কিছুটা তুলনামূলক সন্তুষ্ট হয়েছি, যথারিতী চমৎকার বর্ননা পেলাম, অভূত সুন্দর কিছু ছবিও পেলাম, সাথে কিছু পেলাম অহংকার (বিজনেস ক্লাসের জানালা দিয়ে চেয়ে আছি আমি নীচের দিকে, বিজনেস শব্দটা ব্যাবহার না করলেও চলত, অনেকেরই চোখে বালি পড়তে পারে, আর আমার হবে আফসোস, কারন আমরা ইকোনমীর চেয়ে কমদামে যদি ৪র্থ ক্লাস বলে কিছু থাকত, তাই খুজতাম), আর একটা প্রশ্ন, আপনি বার বার ১৪০ কিমি কে ঝড়ের গতিতে বলছেন(অত্যন্ত দ্রুত গতি বোঝাতে চেয়েছেন), আসলে তেমন কিছুই নয়, ২৫০ কিমি সোজা রাস্তায় ১৬০ কিমি এর নীচে চালানোটায় বোকামী (যদি স্পীড বরাদ্দকৃত না থাকে), আর ১৪০ কিমি বেগের গাড়ীর জানালা খুলে কতক্ষন ছিলেন তাও জানতে ইচ্ছা করে, কারন ১৪০ কিমিও নিতান্তই কম নয়, প্রচন্ড বাতাসের ধাক্কা লাগার কথা ক্ষনে ক্ষনে, নিঃশ্বাস নেয়াটাও কষ্টকর।
যাই হোক পর্বটা সুন্দর হয়েছে, মনে হল জীপের মধ্যে আমিও বসে ছিলাম আপনাদের পেছনের সীটে,
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৮:৪৩
জুন বলেছেন: সত্যচারী তুলনামুলক সন্তস্ট হওয়ায় আমি মন খারাপ করিনি কারন একেবারে খারাপ তো লাগেনি!
বিজনেস ক্লাস বলেছি এ কারনে সামনের দিকে হওয়ায় জানালা দিয়ে নিচের দৃশ্যগুলো দেখার সুযোগ হয়েছে নাহলে ইকোনোমি ক্লাসে যতবার ঘুরেছি পাখার উপর সীট পেয়েছি বাইরে তাকালে খালি পাখা দেখা যায়।
তুমি খেয়াল করেছো কিনা জানিনা আমি কিন্ত আমার আচার আচরণে সব সময় একটা লো প্রোফাইল মেইনটেন করার চেস্টা করে আসছি যাতে আমি যেন সবার থেকে আলাদা হয়ে না যাই আর কেউ কিছু বলতে না পারে।তাহলে আমার খুব খারাপ লাগবে।আমি সামু ও সামুর ব্লগারদের অনেক কেই অনেক ভালোবাসি।
সত্যচারী জানালা টা একটু ফাক করে রেখেছিলাম...বাতাসের শব্দে গতিটাকে আরো দ্রুত মনে হচ্ছিল।মনে হয় সে আরো জোরেই চালিয়ে ছিল কারন সে তিনটা কার র্যালীর দ্রুতগতির নতুন জীপকেও পিছু ফেলে দিয়েছিল।
পিছনের সীটে আমেরিকান তিনটা মেয়ের সাথে বসেছিলে কই আমি দেখিনি তো তোমাকে!
৩২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:০৬
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
দুই পর্ব একসাথে দেখলাম!!বর্ননা ছবি দুটই সুন্দর!! ভ্রমন কাহীনি বর্ননায় আপনি সিদ্ধহস্ত!!সেটা আবার প্রমান হল!!
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:১১
জুন বলেছেন: ফাহাদ প্রশংসা করার মত কি কিছু লিখি বলো! শুধু নিজের চোখে যাদেখি তাই নিজের ভাষায় লিখে চলছি...
সাথে থেকো শেষ পর্যন্ত কেমন...
৩৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৪১
শেষের_কবিতা বলেছেন: ধন্যবাদ। চমতকার বর্ণনা, মনে হচ্ছিল আমি জীপেই ছিলাম ।
কোন গল্পে যেন কালো পাহাড়ের কথা পড়েছিলাম, আজ যেন বাস্তবতা ছুয়ে গেল।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৪
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শেষের কবিতা ভালোলাগলো বলে।
আমি সত্যিই অনেক খুশী হয়েছি।
৩৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৪৭
সাইমুম বলেছেন: সূর্য অস্তাচলে। 'অস্তাচল' জিনিসটি কি?
দিলাম একটু প্যাজগি লাগিয়ে
তবে '+' তো মাস্ট।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৫৪
জুন বলেছেন: সাইমুম আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগতম তবে ঐ শব্দের পোস্টমর্টেমকে বাইরে রেখে আসবেন 
অনেক ধন্যবাদ।
৩৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:১১
সাইমুম বলেছেন: এক সময় (কখন জানি না) ভারতবাসী বিশ্বাস করতো, পৃথিবীর সর্বপশ্চিমের জায়গাটির নাম 'অস্তাচল'।
ঠিক আছে, বাইরে রেখে আসবো।
নিউজ সংক্রাস্ত কোনো বিষয়ে ভূগোলবিদ দুলাভাইকে 'জ্বালাতন' করা যাবে তো?
পারলে দুলাভাইয়ের নাম্বারটা দিয়েন। তাকে 'শালা' শব্দের পোস্টমর্টেম শুনিয়ে দেবো।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:২৩
জুন বলেছেন: তাই নাকি সাইমুম অনেক কিছু জানছি আপনার পোস্টমর্টেম থেকে তা আমি দুস্টামী করে যাই বলিনা কেনো!
দুলাভাই কি নিউজ দিবে
৩৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:০২
কালীদাস বলেছেন: জীবনে একবারের জন্য হলেও মরুভূমিতে উঁকি মারার ইচ্ছা ছিল!
পোস্ট দেখার পর একবারের জন্য হলেও যাওয়ার ইচ্ছা হল!
যাব!! কোন একদিন।
অনেক ধন্যবাদ, জুন! চমৎকার পোস্টের জন্য!
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৫৮
জুন বলেছেন: কালীদাস সব মরুভুমি কিন্ত একরকম নয়.... যদি পারেনতো মিশরের এই অপরূপ দুই মরুভুমির রূপ দেখে আসবেন ....
যার সাথে আর কোনো কিছুর তুলনা হয়না।
ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৩৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: প্লাস ২৩।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪২
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:০৩
সত্যচারী বলেছেন: অন্য কারো মন্তব্যে কষ্ট পান গিয়া, আমার কমেন্ট পইড়া কষ্ট পাইয়েন না প্লিস
আসলে কি, আমরা তো ইকোনমী ক্লাসের যাত্রী, আমাদের কেউ আদর করে ডেকে বলেনা, 'ওরে!!! আয় !! আয়!!! বিজনেস ক্লাসে এসে বয়, " তাই নিজেদের কাউকে আলাদা করে বিজনেস ক্লাসের কথা বলতে শুনলে খারাপ লাগে.................. :-< :-< :-< :-< :-< আর আপনিতো আমাদেরই একজন, তাইনা............??
তবে বিজনেস ক্লাসের জানালার ব্যাপারটা ব্রেকেটে লিখে দিলে ওখানেই ক্লিয়ার হয়ে যেত।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:০৫
জুন বলেছেন: না কস্ট পাইনি সত্যচারী ঠিকই তো বলেছো।
আর এটা যে একটা অহংকারের বিষয় সেটাই আমার মাথায় আসেনি ।আসলে আমি একটু বোকাই।
৩৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৫১
সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: অনেক বেশী তথ্য সমৃদ্ধ পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৫৬
জুন বলেছেন: সত্যি বলতে কি এটা লেখার সময় আপনার আগের কমেন্ট আমি মাথায় রেখেছিলাম। তাই একটু তথ্য দেয়ার চেস্টা করেছি। তবে টাকা পয়সার হিসাব আমি মাথায় ঢুকতে দেইনা বা মনেও থাকেনা তার জন্য এ তথ্যগুলো হয়তো বাদ পরে যায়।
কস্ট করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৪০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৪২
মুহিব বলেছেন: পড়ছি।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:০৩
জুন বলেছেন: হ্যা পড়ুন মুহিব আপনাদের জন্যই তো আমার লেখার এই চেস্টা।
৪১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৩
চেম্বার জজ বলেছেন: অসাধারন সুন্দর বর্ণনা, সেই সংগে সুন্দর ছবিওয়ালা পোস্টে ধন্যবাদ এবং ২৪ তম প্লাস।
সব ভালর মাঝেই কিছু খারাপ চলে আসে। এই সুন্দর পোস্টেও সামান্য একটু খারাপ চলে এসেছে-যা ব্লগার সত্যচারী উল্যেখ করেছেন। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি-আপনি এক্সিকিউটিভ ক্লাশের কথা আপনি নিজেকে প্রচারের জন্য অবশ্যই করেননি-যার ব্যাখ্যাও আপনি দিয়েছেন এবং সেটাই সত্য।
পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায়।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৩০
জুন বলেছেন: চেম্বার জজ সত্যি করে বলছি আপনার মন্তব্যে আমি অনেক খুশী হয়েছি।
না না বিন্দুমাত্র কোনো প্রচারের মনোবাসনা আমার নেই আমি খুব সিম্পল। আপনি আমার খুফু ও পিরামিড আর আমি পোস্টে আমার ছবি দেখলেই বুঝবেন।
লিখবো তবে একটু সময় নিচ্ছি বুঝেনই তো সংসার সামলে লেখা।
৪২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০২
নীল ভোমরা বলেছেন: পড়তে ভাল লাগলো। প্লাস।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৯
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভালোলাগার জন্য নীল ভোমরা
প্লাসের জন্য আরেকটা।
৪৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৯
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: সুন্দরম পোষ্ট। ভালো লাগলো।
আপু কেমন আছেন?
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪৬
জুন বলেছেন: মনসুর অনেক ভালোলাগলো তোমাকে দেখে।
এত দেরী করে কখনোতো তুমি আসোনা!
আশাকরি ভালো ছিলে।
আমি ভালো আছি।
ধন্যবাদ অনেক।
৪৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৪৭
দালিয়া বলেছেন: সাদা আর কালো মরুভুমি দেখতে চাই।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪৯
জুন বলেছেন: আমি সবাইকে বলবো দেখার জন্য... যদি সুযোগ হয় দালিয়া।
৪৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৫১
শ।মসীর বলেছেন: দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া..................ছবি আর লেখাই দেখে নিচ্ছি.....
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৫৬
জুন বলেছেন: ছবি কি দেখছেন ! আপনি যা সুন্দর ছবি তুলেন।
একেতো গাড়ীর ভেতর থেকে তোলা ছবি, তাতে হাত থেকে কয়েকবার পরে গিয়ে লেন্সে ময়লা লেগেছে... তার উপর আপনি সানগ্লাস পরে দেখছেন !
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৪৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৫:৩৪
মিলটনরহমান বলেছেন: আপনার বর্ণনা ক্ষমতা ভালো।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৫৮
জুন বলেছেন: তাই নাকি মিলটন ! শুনে খুব ভালোলাগলো।
ভালো আছেন আশাকরি
ধন্যবাদ।
৪৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৭:৩৮
সত্যচারী বলেছেন: ধন্যবাদ জুনাপু,,,,,,,,,,,,,,,,, বিষয়টা আমি আগেই বুঝেছিলাম, আপনার অনেকগুলি পোষ্ট আমি পড়েছি, তেমন কোথাও আপনাকে অহংকারী মনে হয়নি, তাই বুঝেছিলাম বিজনেস ক্লাস আপনি প্রচার বা অহমিকায় দেননি, বরং লেখার সূত্রে চলে এসেছে,
আসলে মন্তব্যে যদি কিছু বিরোধিতা না থাকে তবে পোষ্ট পানসে মনে হয়, তাই একটু নেড়ে-চেড়ে দিলাম আরকি, রাগ করবেন না প্লিজ,
জান্গান মারাহ, নানতি কেন্না জুয়াল (রাগ কইরেন না, করলে আপনি বিক্রী হয়ে যাবেন) (এটা প্রায় অর্ধ শতাব্দি আগের মালয়েশিয়ান ছবি 'তিগা আবদুল' এর বিখ্যাত এক ডায়লগ, এখনো হরহামেশাই ব্যবহার হয়)
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৩২
জুন বলেছেন: না রাগ করিনি সত্যচারী এ জিনিসটা আমার মধ্যে খুব কম।
মাঝে মাঝে মনে হয় একটু থাকাই ভালো ছিল হা হা হা।
তুমি যা বলেছো একদম খাঁটি কথা।
৪৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৪৯
সারথী মন বলেছেন: অসাধারন সুন্দর লেখাটা আগেই পড়ে ২৭ নম্বর প্লাস দিয়েছিলাম। যখন মন্তব্যটা সেন্ড করি-তখন কারেন্ট চলে যায়!
আপনার ভ্রমন কাহিনী এই ব্লগের সেরা ভ্রমন কাহিনী। আপনি ছাড়াও আমার আরো একজন প্রিয় ব্লগার জুল ভার্ণ ভাইর ভ্রমন পোস্ট পড়েও অনেক কিছু জানা যায়।
ধন্যবাদ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৩৬
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে সারথী মন ।সেরা বল্লে লজ্জা পাই।
লিখছি যা চোখে দেখেছি তাই.. নিজের ভাষায়।
৪৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:২৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: এই পর্বটাও ভাল হয়েছে।
তবে আমার কেন যেন মনে হচ্ছে এই পর্বটা সবচেয়ে আগে আসলে ভাল হতো!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৩৯
জুন বলেছেন: আমি ধারাবাহিক ভাবে লিখছি রেজোওয়ানা।
ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৫০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৮
চতুষ্কোণ বলেছেন: এই পর্বে এসে সত্যি আফসোস হচ্ছে। জানি না কখনো যাওয়া হবে কিনা। ছবি আর বর্ণনায় এই পর্ব অনেক ভালো লাগলো।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:১২
জুন বলেছেন: যদি কখনো মিশর যাও এখানে যেতে ভুলোনা।
তখন হয়তো আমার কথা মনে পরবে।
সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৫১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৪৯
হুপফূলফরইভার বলেছেন: আগে সোমায় কইরা পইরা নেই~ হের পরে দেখুম কি লিকছেন~ তয় আইজকা হারাদিন মনে হয় দৌড়ের উপ্রে থাকুন লাগব~ 
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৭
জুন বলেছেন: আচ্ছা দৌড়াতে থাকো পরে দেখা হবে হুপ
৫২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৭
করবি বলেছেন: অনেক সুন্দর জায়গা আপু। কালো মরুভূমির কথা আগে জানতাম না। চলুক .........
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:২৫
জুন বলেছেন: আমিও জানতামনা কালো মরুভুমি বলে কিছু আছে করবি।
দেখে হতবাক হয়ে গেছি।
চলুক সাথে থেকো...
৫৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৩৪
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: অনেক সময় নিজের চোখে দেখার চেয়ে ছবি বেশি সুন্দর।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৯
জুন বলেছেন: এটা অনেক সময় ঠিক ... কিন্ত পাকা এটা তুমি চোখে না দেখলে বিশ্বাস করবেনা।
আমি বর্ননার কোনো ভাষাই খুজে পাচ্ছিন।
৫৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:০৮
পুরাতন বলেছেন: জীপের জানালা দিয়ে তোলা কালাপাহাড় খুব পছন্দ হইছে, ওখানকার খাবারের দাম কেমন মনে হলো...
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৩৭
জুন বলেছেন: পুরাতন, বাংগালী খাবার ছাড়া কোনো খাবারই আমার ভালোলাগেনা।ওরা ঝাল খায়না ।একটা একটু ভালোলেগেছে তাহলো খিচুড়ীর মত আর আলু টমেটোর ঝোল তরকারী, টক টক মত।
আমি বেশীর ভাগ সময় রিভার ক্রুজ ছাড়া ম্যাকডোনাল্ড আর কেএফসি তে খেয়েছি। মিশরীদের বেশীরভাগ খাবার রুটি আর শর্মা ও অনেক রকম কাবাব যা একবেলা ভালো লাগে।
৫৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৩৯
সত্যবাদী মনোবট বলেছেন: আমি তো আসছি...........কিন্তু
তুমি তো যাও-ই নি আমার ঘরে...............
নতুন পঁচা একটা পোষ্ট দিছি। সময় হলে ঘুরে এসো।
আমার শরীরটা ভালো না। দোয়া করো।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৩০
জুন বলেছেন: তাই নাকি কবে দিলে ? যাবো...আসলে নিজের এই পঁচা পোস্ট লিখতে গিয়ে খুব কস্ট হচ্ছে।
৫৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৫৪
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
অনেক পরিশ্রমী পোস্ট। ছবি এবং কথায় চলমান। প্লাস কম হয়ে যায়।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৩
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ স্বদেশ।
কেউ কেউ আমাকে আরো পরিশ্রম করতে বলছে যা আমার পক্ষে সম্ভব নয় শত কাজের মাঝে।
৫৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:১৯
মুখ ও মুখোশ বলেছেন: ব্ল্যাক ডেজার্ট আর ব্ল্যাক হিল সম্পর্কে জেনে বেশ ভাল লাগল আর সবচেয়ে ভাল লেগেছে সাবলিল বর্ননা। সত্যিই অপুর্ব!
ভাল লাগাগুলো শেয়ার করার জন্যে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
২০ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৪১
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মুখ ও মুখোশ।
আপনার মন্তব্য আমাকে লিখতে অসম্ভব প্রেরণা যোগায়।
৫৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০১
সুবিদ্ বলেছেন: প্রচলিত মিশর ভ্রমনের বাইরে অনেক কিছু জানা হচ্ছে।
অনেক ধন্যবাদ আপা শেয়ারের জন্য...
২০ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৪৫
জুন বলেছেন: তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ সুবিদ কস্ট করে আমার লেখা পড়ছো বলে।
৫৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:০৪
মে ঘ দূ ত বলেছেন: "লেডি বতুতা" - দারুণ নাম জুটিয়েছেন তো । ম্যাভেরিক দিল বুঝি?
পড়ছি...
২১ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৫৮
জুন বলেছেন: না মেঘদূত ম্যাভেরিক নয় এ নামে কয়েক জনই ডাকছে বলোতো এটা কি হলো :#> :!> :#>
৬০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:০৬
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: ছবিগুলা চমৎকার। এই জায়গায় একবার যেতে পারলে অনেক ভাল লাগত।++++++
২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:০৩
জুন বলেছেন: সত্যি ভালোলাগতো এই ব্যপারে আমি সবাইকে গ্যারান্টি দিতে পারি।
ভালোলাগার জন্য ভালোলাগা।
৬১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:২৩
নিউটন বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর ও পারনবন্ত লেখা। আমি আগে দেখতে পারি নাই। এক্সাম চলছে তাই। তবে অনেক মিস করে ফেলেছি মনে হয়, আগেই দেখা উচিত ছিলো। এক্সামটা ভালই হতো।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:০৮
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ নিউটন।
আশাকরি তোমার এক্সাম ভালো হয়েছে।
ভালো থেকো।
৬২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৩
অতন্দ্র তওসিফ বলেছেন: নিঃসন্দেহে একটা অত্যন্ত ইন্টারেস্টিং জায়গা। আপনার লেখা বেশ ভাল লাগলো।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:০৩
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে তওসিফ ভালোলাগার জন্য।
৬৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১১
আরুশা বলেছেন: অনেক অনেক ভালোলাগা আপু। এমন সুন্দর করে কি ভাবে লিখেন আপনি ! ভাবলে ও অবাক লাগে আমার।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:০৩
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আরুশা। যা মনে আসি তাই লিখি কোনো বিশেষ কষ্ট করিনা এই আর কি।
৬৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:০৪
অচেনা রাজ্যের রাজা বলেছেন: হুম কালো মরুভূমি নামে যে কিছু একটা আছে নতুন জানলাম। আচ্ছা এই মরুভূমির আশপাশে কি বর্ডার আছে ??
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:০৩
জুন বলেছেন:
না না কোনো বর্ডার নেই ।
আমরাও সেখানে গিয়েই জেনেছি
৬৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:০৬
জসিম বলেছেন:
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:২৪
জুন বলেছেন:
৬৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৪১
সানিয়া রহমান বলেছেন: আপা সাদা আর কালো কি আপনি নাম দিয়েছেন নাকি এটাই নাম।
অনেক ভালোলাগলো ।
++++++++
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:১১
জুন বলেছেন: না না আমি নাম দেবো কেনো সানিয়া !! এটা ওদের ই দেয়া নাম ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইট ডেজার্ট অব বাহারিয়া।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এত্তগুলো প্লাসের জন্য।
৬৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৪৮
আদনান মাননান বলেছেন: Click This Link
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:১২
জুন বলেছেন: দেখলাম আপনার লিন্ক। কি বলবো আর !!
৬৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪৬
সাজিদ ঢাকা বলেছেন: কবে যে মিসর যাব , , , , মরুভুমি দেখি নাই
০৫ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৪৬
জুন বলেছেন: যান ঘুরে আসুন সাজিদ, তবে মরুভুমির ও আলাদা সৌন্দর্য্য আছে।
৬৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: ++++++++++++++++++++++
৭০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কান্ডারী অথর্ব
দু একটা কথা বল্লে আরো ভালোলাগতো ।
৭১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৪০
মাহের ইসলাম বলেছেন: কৃশটাল পাথরের ভালো শো পিস পাওয়া যাওয়ার কথা।
নিশ্চয় মিস করেননি?
নাকি তেমন সুযোগ ছিল না?
৭২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রথম পর্ব পড়ার পরে এই পর্ব পড়লাম।
আপনি শখ করে টাঙ্গা চালিয়েছেন!!! বিস্মিত হলাম।
টাঙ্গা ওয়ালার নাম আবু কারিম। এই নামের অর্থ আসলে কারিমের বাপ। আব বা আবু বা আবুল অর্থ বাবা। ওনার নাম কারিম বা আবু না। আমার আব্বার নামের আগে এই ভাবে আবু ছিল। আরব দেশে এই আবু নিয়ে আমার আব্বা সমস্যায় পড়তেন। আরবের লোকেরা আমার বাবাকে বলত তুমি অমুকের বাপ এটা তো বুঝলাম। কিন্তু তোমার নাম তাহলে কি ? আমাদের রসূলের (সা) আরেকটা উপনাম ছিল আবুল কাশেম। অর্থাৎ কাশেমের বাবা। রসূলের (সা) একজন ছেলে হয়েছিল যার নাম ছিল কাশেম।
এই ধরণের রাস্তায় গাড়ি চালানো সহজ। কারণ একই দিকে একই গতিতে গাড়ি চলছে তো চলছে। আমার বয়স যখন ১৮ তখন আমি সৌদি আরবের এই ধরণের হাইওয়েতে বিনা লাইসেন্সে গাড়ি চালিয়েছি। যদিও কাজটা অবৈধ ছিল। কিন্তু কিছু কিছু এলাকায় পুলিশ থাকতো না। এসি ছাড়া এই ধরণের গরমে গাড়িতে যাওয়া কষ্টদায়ক নিশ্চয়ই। গতির কারণে জানালা খুলে রাখাও মুশকিল।
সৌদি আরবের মরুভূমির মধ্যে একবার একটা প্রচণ্ড গভীর একটা জলাশয় দেখেছিলাম। শোনা যায় ঐ জায়গাতে উল্কা পড়ার কারণে এই ধরণের জলাশয় সৃষ্টি হয়ছে।
এই ধরণের কালো মরুভুমি মনে হয় আসলেই বিরল। সুযোগ পেলে দেখতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৪৯
সীমানা পেরিয়ে বলেছেন: মনে হচ্ছে নিজেই ঘুরে বেড়াচ্ছি ....+++++++++++