নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিদেশ নিয়ে ভাবি সর্বদা তবে দেশের কথাও কিন্তু ভুলি নাই । আমার চরম শত্রু পরা শক্তিধর সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তাদের দালাল,সুবিধা ভোগী, চাটার দল ও জি হুজুর হ হুজুর মার্কা ব্যক্তিত্বহীন লোকগুলি । আমার ব্যক্তিগত শত্রুতা কারো সঙ্গে নেই । মাঝে মধ্যে লিখার স্বার্থে

বিদেশ পাগলা

বিদেশ নিয়ে চিন্তা ভাবনা করি । দেশের কথাও ভাবি । আমার এলার্জি বা ক্ষোভ রক্তচোষা পরাশক্তিধর সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তাদের অনুগত দালাল,সুবিধা ভোগী ব্যক্তিত্বহীন জি হুজুর হহুজুর মার্কা চাটার দলদের ব্যাপারে । ব্যক্তিগত ভাবে কারো সাথে কোন শত্রুতা নেই । মত প্রকাশ ও লেখার কারণে মাঝে মধ্যে ঝগড়া হওয়া অস্বাভাবিক না কিন্তু পরক্ষনে সেটা ভুলে যায় । কারণ এ পৃথিবী বড় ক্ষনস্থায়ী !

বিদেশ পাগলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

X( X(( দেশের জাতীয় স্বার্থে পূনর্বাসন দরকার ! X( X((

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩

একটি বিশাল অংশ যারা সরকারি চাকুরি না পেয়ে ডেসটিনির মত প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করত । তারা তো আর চাকুরী করে ভুল করে নাই । কত বিপদ একে তো চাকুরী নেই, তার পর ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের প্রচন্ড চাপ । অনেকে সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা,হার্ট এ্যাটাক করেছে, হামলা-মামলা,মৃত্যুর ঝুকি,পলাতক,কেঊ বা বিদেশে চলে যেতে বাধ্য হয়েছে । বাড়িতে ঠিকমত ঘুমাতে পারে না ! এর জন্য দায়ী কে ? অনেক দক্ষ ও সম্ভাবনাময় জন বল অকালে ঝরে পড়লো । আমরা তাদের কাজে লাগাতে পারলাম না বরং হারালাম মূল্যবান সম্পদ । সকল দোষ সরকারের । কিভাবে এসব প্রতিষ্ঠান অনুমতি পায় ? সত্যিকারে যারা দোষী তাদের ফাঁসি হলে ও অমাদের কোন দুঃখ নেই । বাংলাদেশের আইন বড় বিচিত্র ধনীদের জন্য একরকম ও দরিদ্রদের জন্য অন্যরকম ! সাবেক সেনাপতি হারুন-অর-রশিদ ডেসটিনির পরিচালক তার কি বিচার হল ? তার বিচার সব চাইতে কঠিন হওয়া উচিত ছিল কারণ কোন লোভে তিনি এ প্রতিষ্ঠানে যোগ দিয়ে ছিলেন ? দোষ করলে পরিচালকরা করেছে সাধারণ সদস্য ও কর্মীরা তো কোন দোষ করে নাই । বাংলাদেশের দেশীয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অন্যতম উচ্চতায় পৌছেছিল ডেসটিনি । অজস্র সম্পদ ও জনবল ছিল তাদের । উল্লেখ্য মাঝে নিজ অর্থে ডেসটিনি পদ্মা সেতু করার আগ্রহ দেখিয়েছিল । সরকার দেশপ্রেমিক ,দক্ষ ও সৎ লোক কে নতুন পরিচালক হিসাবে নিয়োগ দিয়ে প্রতিষ্ঠানটিকে লাভ জনক ও শক্তিশালি করতে পারতো । ফলে জনগন টাকা ফেরত পেত অনায়াসে । এত বড় একটা সমস্যার দায় সরকার কোন ভাবে এড়াতে পারে না ।এটা কোন আঞ্চলিক সমস্যা নয় বরং জাতীয় সমস্যা অনেক বড় ব্যাপার । পূর্বেও যুব কর্মসংস্হান সোসাইটি(যুবক) দ্বারা একই সমস্যা ঘটেছে । তাদেরও প্রচুর সম্পদ এবং জনবল ছিল । যুবকের ব্যাপারে বর্তমান সরকার সমাধানের কঠোর প্রতিজ্ঞা করলেও কোন সমাধান দেন নাই । বার বার আশ্বাস দিয়েও কি অজ্ঞাত কারনে সরকার সত্যিকারের সঠিক কার্যকরি ব্যবস্থা নিচ্ছে না জানি না । বেসরকারী প্রতিষ্ঠান (এনজিও) গরীব মিসকিন দরিদ্র জনগনের কথা বলে কোটি কোটি টাকা অনুদান আত্মসাৎ করছে । স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা করা ও দেখার কেউ নেই । দরিদ্র ,নিম্নবর্ণের হিন্দু ও উপজাতিদের ধর্মান্তরিত সহ অসৎ উদ্দেশ্যে বিদেশী এনজিও গুলি কি করছে ? বিদেশী মিশনারীরা ঢাকা সোনার গাঁ, শেরাটন বা রেডিসন হোটেলে বরং একরাত কম কাটিয়ে হলেও দ্রুত পার্বত্য চট্টগ্রাম যেতে আগ্রহী । সমগ্র বাংলাদেশের ৬০ টি জেলাতে ঐ সমস্ত এনজিওরা যে অর্থ ব্যয় করে তার চাইতে বেশী টাকা ব্যয় করে সিলেট ও পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবন,রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়িতে ।এটা কি দুর্নীতি না ? আর চাকুরী , ব্যবসা, পুলিশ ও উকিলের কথা না হয় বাদ দিলাম । বি.সি.আই. ,কাজল , জি.জি.এন ,যুবক ,ইউ.নি.পি-টু-ইউ , আর্থফাউন্ডেশন ,আই.টি.সি.এল এবং প্রভাতী নামে প্রতিষ্ঠানের দ্বারা মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে (সূত্র : প্রথম আলো ৩১/০৩/২০১২) । ওয়ান বাই ওয়ান, এমওয়ে ,নিউ.ওয়ে এম.এল.এ(মাল্টিলেভেল মার্কেটিং) নামে ব্যাঙের ছাতার মত কত রং ঢং এর প্রতিষ্ঠান ইয়ত্তা নেই । শুরুতে বাংলাদেশে অনেক প্রতিষ্ঠান ভাল কাজ করতে থাকে দুঃভাগ্য পরবর্তীতে দূর্নীতি গ্রস্থ হয় । তাদের শুরুতে যে সুনাম থাকে তা ধরে রাখতে পারে না । যাই হোক দূর্নীতি নেই এমন দেশ পৃথীবিতে পাওয়া যাবে না, কম আর বেশী । আর বাংলাদেশে এমন কোন সেক্টর নেই যেখানে দূর্নীতি নেই ।বাংলাদেশে কয়েক বার দূর্নীতিতে শীর্ষে ছিল । তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে নিয়োজিত বিদেশী কোম্পানী অক্সিডেন্টাল ও নাইকো মাগুর ছড়া এবং টেংরাটিলায় লক্ষ লক্ষ ঘনফুট গ্যাস নষ্ট করেছে কিন্তু ক্ষতিপুরন দেয় নাই এটা কি দুর্নীতি না । এখন কনকোফিলিপস ও টাল্লো বেশীরভাগ কাজ পাচ্ছে । বিস্তারিত জানতে লিংকটি দেখুন : Click This Link । গুলিস্থান-যাত্রাবাড়ি ফ্লাইওভার করতে প্রথমে যে টাকার বাজেট ছিল সর্বশেষ কেন তা ২/৩ গুন হয়ে গেল ? জনসাধারণ প্রায় পাচ বছরের অধিক সময় বর্ণনাহীন দুঃখ কষ্ট ভোগ করলো অথচ সুফল পেল কোটিপতি ঘুষখোর ও অবৈধভাবে সম্পদের অধিকারীরা ! মুল উদ্দেশ্য ছিল যানজট মুক্ত করা । সে যানজট কি মুক্ত হয়েছে ? প্রশ্নজাগে তাহলে কোটি কোটি টাকা ব্যয়, দীর্ঘ সময় ও জনসাধারনকে দীর্ঘ বর্ণনাতীত কষ্ট কাদের স্বার্থে দেওয়া হয়েছে ? এটা কি দুর্নীতি না ? রাস্তাঘাটে মানুষ যানজট-জ্যামের কারণে যে মুল্যবান সময় নষ্ট ও শারীরিক কষ্ট কোন কোন ক্ষেত্রে অর্থ অপচয় হয় । যার গাড়ি আছে তার তিন চারটি ও আছে আবার এমনও আছে তিন গ্রামে/ ইউনিয়ন খুজলেও একটি গাড়ি পাওয়া যায় না । একটি গাড়িতে অধিকাংশ সময় একজন বা দুজন লোক থাকে । একাটি প্রাইভেট কার রাস্তার কত অংশ দখল করে যেখানে একটি বাসে পঞ্চাশ ষাট জন লোক অনায়াসে চড়তে পারে । একটি জরীপের মাধ্যমে জানা গেছে ঢাকা শহরে প্রতিদিন কর্মসংস্থান ও বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রায় চার হাজার নতুন লোক আসে যারা খুব কমই ফিরে যাই । কেন অফিসিয়াল কাজ-কর্ম , ব্যবসা-বানিজ্য , শিক্ষা প্রতিষ্ঠান , শিল্প - কলকারখানা ও যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বিকেন্দ্রীকরণ করা হচ্ছে না । এগুলি কি দুর্নীতি না ? পদ্মা সেতুর জন্য বরাদ্ধকৃত প্রথমে বাজেটের টাকার চেয়ে বর্তমানে কেন তিন চার গুন হল ? যেখানে পদ্মা সেতু যমুনা সেতুর তুলনায় খুব বেশী বড় নয়। বিশ্বের দৈর্ঘে শীর্ষ দশটি সেতুর সাথে তুলনা করলে ব্যাপারটি পরিস্কার হয়ে যাবেন । চীনের হানজু বে ব্রিজ ৩৬ কিঃমিঃ চাইতে দ্বিগুন ব্যয় ৬কিঃমিঃ পদ্মা সেতুর ---তথ্য সুত্রঃ সামহোয়্যািইনব্লগ.নেট এর ব্লগার “ চন্দন” ও “ মুভি পাগল” এর লেখা দেখুন। ভারত ছোট বড় প্রায় ২২টি নদীর মুখে বাঁধ দিয়েছে । এই নদী ধর্ষনটার প্রভাব তথাকথিত পাকিস্তানের নারী ধর্ষনের চেয়ে ও মারাত্মক ! কারণ নদীর বাধের জন্য প্রাকৃতিক জীব-বৈচিত্র ও প্রাণীকুলের যে ক্ষতি হবে তা সুদুর প্রসারী ব্যাপক তা হাজার বছর ধরে চলবে। ক্ষতির হিসাব করা ও সময় নির্ণয় করা হলে বুঝতে পারবেন ভারত কত বড় শত্রু ? এ ব্যাপারে জানতে ব্লগ , নেট ও পরিবেশবাদীদের সাহায্য নিতে পারেন । সরকার এ ব্যাপারে আন্তর্জাতিক হেগের আদালতে যাচ্ছে না । এ কি দুর্নীতি নয় ? হল মার্ক কেলেংকারী, সোনালি ব্যাংক কেলেংকারী,পদ্মা সেতু কেলেংকারী,বেসিক ব্যাংক কেলেংকারী,রানা প্লাজা ধ্বস,গার্মেন্টস কেলেংকারী ,শিয়ার বাজার কেলেংকারী ,এন.জি.ও দের লুটপাট,কর ফাকি, সচিবালয়ে দুর্নীতি,হাউজিং কোম্পানির অবৈধ জমি দখল । বর্তমান দুই মন্ত্রীর দূর্নীতি(কামরুল-মায়া) দুর্নীতি । থলের বিড়ালের রেল কেলেংকারী,বিদেশে বড় ধরনের অর্থ পাচার । মোবাইল ফোন কোম্পানি বিশেষ করে গ্রামিণ ফোন বার বার অন্যায়-দূর্নীতি করে ফাইন(জরিমানা) দিয়ে মাফ পাচ্ছে । তিতাস গ্যাস ও বিদ্যুত সেক্টরে সহ অনেক দূর্নীতি হচ্ছে । বিদেশে নিয়োগপ্রাপ্ত রাষ্ট্র দূতদের অপকর্মের শেষ নেই । যারা নিয়মিত পত্রিকা পড়েন দেখবেন মধ্যপ্রাচ্য, নেপাল , মালয়েশিয়া, জাপান সহ বিদেশের অন্যান্য দেশে তারা কি করেছিল ? তাদের নাম উল্লেখ না করে বলছি দু একটি ঘটনা-----একজন ছিল উনি গায়ে হাত দিয়ে কথা বলার অভ্যাস, আর একজন ছিলেন নেপালী মেয়ে মটর সাইকেলের পিছনে নিয়ে ঘুরতেন আর ঢক ঢক করে মদ খেতেন, মালয়শিয়া শ্যালক-শ্যালিকা নিয়ে মার্কেটিং নিয়েব্যস্ত আর অফিস চালাতেন স্ত্রী, অপর জন জাপানি মেয়ে কে চাকুরীর লোভ দেখিয়ে ধর্ষন করেছেন এমন আর ও কত কি মগের মুল্লুকের আধুনিক রসালো মুখরোচক গল্প । দেশপ্রেমিক, দক্ষ,সৎ, যোগ্য ও পরিশ্রমী লোকের পরিবর্তে রাজনৈতিক বিবেচনায় নারী-মদ খোরদের কারণে বাংলাদেশের ভাবমুর্তি কতটুকু নষ্ট হয়েছে ? দুর্নীতি বাংলাদেশের সর্ব নিম্ন থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে চরম ও কঠিন আকার বিদ্যমান করছে । বাংলাদেশের একটি সেক্টর দেখাতে পারবেন বুকে হাত দিয়ে যেখানে দুর্নীতি নেই ! চ্যালেঞ্জ পারবেন না । যত দোষ নন্দ ঘোষের । একটি প্রবাদ আছে------- “সকল মাছ গু (পায়খানার মল) খায় ঘাড়ো মাছের দোষ হয় ”। আরে ভাই কোন লোকটি সাধু-দরবেশ সন্যাসী বলুনতো ? যে কৃষক সে ও দুর্নীতি করে জমির আইল ঠেলে চিহ্ন সরিয়ে । তার দুর্নীতি করার যত টুকু ক্ষমতা আছে সে ততটুকু করে । সে বড় ধরনের দুর্নীতি করতে পারে না কারণ তার সীমাবদ্ধতা। স্কুল-কলেজের শিক্ষক ছাত্রদের গণিত ও ইংরেজীর দুর্বলতা কে পুঁজি করে ভয় দেখিয়ে প্রাইভেট বা কোচিং এর নামে দুর্নীতি করে । বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা প্রাকটিক্যাল-থিসিসের বা গবেষনাতে বেশী নম্বরের লোভ দেখিয়ে ধর্ষন বা অর্থ নিচ্ছে । বিদেশে প্রশিক্ষনের নামে যাচ্ছে সরকারী খরচে আর ফিরে আসছে না । অনুমোদন ছাড়াই অন্য প্রতিষ্ঠানে পার্টটাইম চাকুরী করছে । সমাজে সবচেয়ে সম্মানিত ঈমাম-মুয়াজ্জিন রমজান মাসে দু চার টাকার ইফতারীর লোভ সামলাইতে পারে না । ঠিক তেমনি ঠাকুর মসাই ও প্রসাধ এবং সেইন্টপলরা ও কম যায় না । আর এসব ধর্মীয় পুরোহিতরা টাকা পয়সা নগদ পেলে কি করতো সৃষ্টি কর্তাই ভাল জানেন । মাথায় কোন সমস্যা হলে মাথা কেটে ফেলা যেমন সমাধান নয় ঠিক তেমনি দুর্নীতি নামে ডেসটিনি ও যুবক কে বন্ধ করা প্রচন্ড ভুল ছিল তার মাসুল দিচ্ছে লক্ষ লক্ষ লোক । শুধু মাত্র একটি ভুল সিদ্ধান্তের কারণে যে ক্ষতি হলো এবং আগামীতে আরও হবে এর দায়বভার কে নিবে ? এ হলো বাংলাদেশের বিচার ! কত বড় বুদ্ধি হীন জঘন্য সিদ্ধান্ত ! নুন্যতম বিচার বিশ্লেষন ও গবেষনা করা হয় নাই , কেন এত উদাসীনতা ? সকল দুর্নীতি বিশ্লেষন করলে ডেসটিনি ও যুবকের দুর্নীতি নস্যি ছোট বাবু ! তাহলে জাতীর ব্যাপক জনস্বার্থে ডেসটিনি ও যুবক এর দুর্নীতি সত্বেও এর অসহায় সদস্য ও কর্মীদের জন্য জরিমানা বা অন্য কোন উপায়ে হলেও সংশোধনের সুযোগ দেওয়া উচিত ছিল । অন্যথায় প্রভাবশালীরা সরকারী ও বিরোধী দলের লোক সব সম্পদ লুট-পাট করবে । পক্ষান্তরে ক্ষতিগ্রস্থরা নিরবে চোখের জল ফেলবে ও দীর্ঘ নিঃশ্বাস ছাড়বে এবং কিয়ামত পর্যন্ত টাকা ফেরত পাবে না ! আমি জন স্বার্থে জন নেত্রী শেখ হাসিনা মহাদয় কে অত্যন্ত বিনীত ভাবে অনুরোধ করছি দয়া করে ক্ষতিগ্রস্থদের সম্পদ ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করুন । আপনি সব হারিয়েছেন দুঃখির দুঃখ সব চেয়ে ভাল বুঝার কথা আপনার। পূর্বের সরকার কি করেছে সেটা দেখার দরকার নেই । আমরা চাই দ্রুত উত্তম সমাধান । কাউকে মৃত্যু দন্ড বা ফাঁসির দেওয়ার চাইতেও বেশী মূল্যবান সম্পদ বা টাকা ফেরত পাওয়া । মামলা-হামলা থেকে অসহায় কর্মী ও সদস্যদের অব্যহতি দিবেন । আর যারা বেকার তাদের যোগ্যতানুসারে পুনর্বাসন করবেন দয়া করে । জাতি চীর কৃতজ্ঞ থাকবে আপনার নিকট !

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.