![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিদেশ নিয়ে চিন্তা ভাবনা করি । দেশের কথাও ভাবি । আমার এলার্জি বা ক্ষোভ রক্তচোষা পরাশক্তিধর সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তাদের অনুগত দালাল,সুবিধা ভোগী ব্যক্তিত্বহীন জি হুজুর হহুজুর মার্কা চাটার দলদের ব্যাপারে । ব্যক্তিগত ভাবে কারো সাথে কোন শত্রুতা নেই । মত প্রকাশ ও লেখার কারণে মাঝে মধ্যে ঝগড়া হওয়া অস্বাভাবিক না কিন্তু পরক্ষনে সেটা ভুলে যায় । কারণ এ পৃথিবী বড় ক্ষনস্থায়ী !
আমাদের প্রিয় পার্বত্য চট্টগ্রাম with Obaydullah Al Mahadi and 4 others.
December 18, 2013 •
পার্বত্য চট্টগ্রামে ইউএনডিপি’র ভয়াবহ গোপন মিশন ‘ভিশন-২০৩০’
By: মোঃ আবুল কাসেম
জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসুচী (ইউএনডিপি) পাহাড়ে তাদের কার্যক্রম শুরু করার পর থেকেই পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে ষড়যন্ত্রের একটি নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর উন্নয়নের জন্য ইউএনডিপির প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা থাকলেও বাস্তবে ঘটছে তার বিপরীত। অগ্রাধিকারের নামে ইউএনডিপির বিভিন্ন উচ্চ পদে বসে চাকমা সম্প্রদায়ের একটি চিহ্নিত গোষ্ঠী চালিয়ে যাচ্ছে তাদের নানামুখী ভয়াবহ বাংলাদেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র। পাহাড়ের উপজাতীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে চাকমা সম্প্রদায়ের লোকরাই অন্যান্যদের চেয়ে অধিক সচেতন, শিক্ষিত ও স্বচ্ছল। অথচ দেখা গেছে উন্নয়ন বঞ্চিত বাঙ্গালীসহ অন্যান্য উপজাতীয় জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে ইউএনডিপি একচেটিয়া চাকমা সম্প্রদায়ের কিছু গোত্রের সার্বিক উন্নয়নে প্রকল্প গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে কর্মরত ইউএনডিপির বড় থেকে ছোট সকল কর্তাই চাকমা সম্প্রদায়ের। ফলে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রেও নেয়া হয় বৈষম্যনীতি। পাহাড়ের অন্যান্য সম্প্রদায়, যেমন- ত্রিপুরা, মার্মাসহ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অন্যান্য জনগোষ্ঠীর মানুষদের জীবন জীবিকার মান দেখলেই তা স্পষ্ট হয়ে উঠে। উপজাতীয়দের অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষ পুর্বে যেমন ছিলো বর্তমানে আরো অধিক দারিদ্রসীমার নীচে বসবাস করছে। বড়কর্তা চাকমা বাবুদের ইশারায় ইউএনডিপির বিভিন্ন প্রজেক্টে কর্মকর্তা কর্মচারীদের ৯০ ভাগই নিয়োগ পেয়ে থাকে চাকমা সম্প্রদায়ের লোকজন।
ইউএনডিপি পার্বত্য চট্টগ্রামে উন্নয়নের জোয়ার বইয়ে দেয়ার কথা প্রচার করলেও বাস্তবে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, ইউএনডিপির প্রতিটি প্রজেক্টের অর্ধেক বরাদ্দ খরচ হয়ে থাকে জনবল, যোগাযোগ ও যানবাহন খাতে। অবকাঠামোগত দু চারটি প্রকল্পছাড়া অধিকাংশই সভা, সেমিনার, বিদেশ ভ্রমণ,কনসালটেন্সী, ওর্য়াকশপসহ অদৃশ্যখাতে। প্রকল্পগুলির বাস্তবায়ন হয়ে থাকে চাকমাদের নিয়ন্ত্রিত হাতেগোনা কয়েকটি স্থানীয় এনজিওর মাধ্যমে। এভাবেই ইউএনডিপি’র পরিকল্পিত সহযোগিতায় এগিয়ে যাচ্ছে শুধু চাকমা সম্প্রদায় আর স্বপ্ন দেখছে জুম্ম ল্যান্ড নামে একটি স্বাধীন পৃথক রাষ্ট্রের। সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে চলছে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব বিরোধী ভয়াবহ গোপন মিশন ‘ভিশন-২০৩০’।
সুদুরপ্রসারী এই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবে ভারতের অরুনাচল থেকে দেড় লাখ উপজাতীয়কে বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে পুশইন করার গোপন তৎপরতা চলছে। ইউএনডিপির বিভিন্ন প্রকল্পে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে জায়গা করে নেয়া পার্বত্য চট্টগ্রামের চাকমা সম্প্রদায়ের এক শ্রেণীর উচ্চ শিক্ষিত স্বাধীনতা লোভী চাকমা বাবুদের অতীত বাসনারই নতুন ফসল পুশইন করার এই ষড়যন্ত্র। ইউএনডিপিতে কর্মরত উচ্চ ও নিম্ন পদস্থ নির্ভরযোগ্য অনেক সুত্রেই এই তথ্য পাওয়া গেছে।
এই কর্মকর্তারাই উপজাতীয়দের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সুযোগ সুবিধার কথা বলে ভারতের অরুণাচল থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামে আনার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে চাকমা সম্প্রদায়ের একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা, আধিপত্য এবং কোন এক সময় পৃথক রাষ্ট্রের স্বপ্নই তাদের ষড়যন্ত্রের এই পথে বেগবান করে তুলছে প্রতিদিন। এই স্বপ্ন দেখার পেছনে রয়েছে বহুমূখী উপাদান। নানামুখী সুযোগ সুবিধা আর সাহায্য সহযোগিতা পেয়ে সেই স্বপ্নের রাষ্ট্র দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে উপজাতীয়দের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম (বিশেষ করে চাকমা সম্প্রদায়ের একটি অংশ)।
(বিস্তারিত কমেন্টের লিঙ্ক এ)
লেখার মাধ্যমে আমার দায়িত্ব আমি পালন করছি। #আশাকরি Like দিয়ে আপনার দায়িত্বও আপনি পালন করবেন।
§!
তথ্য সুত্র : সরাসরি ফেসবুক হতে সংগৃহীত ----------------- ‘‘ আমাদের প্রিয় পার্বত্য চট্টগ্রাম ’’
শুধুমাত্র ছঁবিটি উপরে দেওয়া হয়েছে ।
১৮ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:১৬
বিদেশ পাগলা বলেছেন: সত্য কথা হচ্ছে এ ব্যাপারটা বাংলাদেশ সরকারের উচিত যাচাই-বাছাই বা তদন্ত করা । কারণ এটা সার্বভৌমত্বের ব্যাপার । সাম্রাজ্যবাদী দাতা রাষ্ট সমুহ যত শক্তিশালী হউক দেশের ব্যাপারে কোন ছাড় দেওয়া উচিত না ।
সেই সাথে জন সচেতনতা ও সতর্কতা দরকার । মিডিয়ার এ ব্যাপারে গুরুত্ব পুর্ন ভুমিকা আছে । কোন অজ্ঞাত কারণে মিডিয়া এড়িয়ে যেতে পারে না ।
ধন্যবাদ আপনাকে ।
২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২১
পারভেজ উদ্দিন হৃদয় বলেছেন: এখনি যথাযথ ব্যাবস্থা নিতে হবে,
১৮ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৫
বিদেশ পাগলা বলেছেন: আমরা ভাই অনেক দুর্বল ও শক্তিহীন । শুধূ পারি কাউকে জ্ঞাত করতে । বাদ বাকী তদন্ত ও ব্যবস্থা নেওয়ার দায়িত্ব অবশ্যই সরকারের প্রশাসনের । আরও আছে গোয়েন্দা সংস্থা ও মিডিয়া । তাদের অনেক স্বচ্ছ ও জবাবদিহি হওয়া উচিত।
দুঃখ জনক যে অনেক সময় সততা,যোগ্যতা,দক্ষতা,দেশপ্রেমের অভাব এবং দুর্নীতির কারণে অনেক বড় গুরুত্বপুর্ন খবরও লোক চক্ষুর আড়ালে থেকে য়ায় । হয়তো এটা ও সে ধরনের ব্যাপার ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২৮
বিজন রয় বলেছেন: খারাপ।
১৮ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪০
বিদেশ পাগলা বলেছেন: দাদা কি করবেন বলুন আমরা তো অসহায় ! বাংলাদেশের অধিকাংশ লোকই দেশ প্রেমের পরিবর্তে দুর্নীতি প্রেমিক !
লোক মুখে শুনতে পায় যে ----- এশিয়া মহাদেশে সাম্রাজ্যবাদী খ্রীষ্ট সম্প্রদায় ভারতের কিছু অংশ,বার্মার কিছু অংশ ও বাংলাদেশের পার্বত্য এলাকা নিয়ে ‘‘ জুমল্যান্ড নামক ’’ রাষ্ট্র গঠন করতে চায় । এ জন্য সকল ধরনের কাজ তারা করছে । যেটা করতে ইসরাইল,পুর্বতিমুর অথবা দক্ষিন সুদানের মত কৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে । উপজাতিদের একটা বড় অংশই বর্তমানে ধর্মান্তরিত খ্রীষ্টান ।
আর বর্তমান দুনিয়াতে একটাই কথা জোর যার মুল্লুক তার । ক্ষমতার সামনে সকলেই অসহায় । জাতিসংঘ,মানবতা, নীতিবাক্য কোন কাজে আসে না ।
ধন্যবাদ দাদা ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:৪৫
আকদেনিজ বলেছেন: আতঙ্কের বিষয়।