নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২০১০ সনে যখন ক্রেইগ ভেন্টার এর গ্রুপ একটা ব্যাক্টেরিয়ার জিনোম (ক্রোমোজম যেখানে সব ডিএনএ থাকে) কে ল্যাবে তৈরী করে সেটা একটা ব্যাক্টিরিয়ার 'খোলস' কোষে প্রবেশ করিয়ে দেখান যে ল্যাবে তৈরী করা জিনোম যেভাবে ডিজাইন করা হয়েছে সেই ডিজাইন অনুযায়ী 'কৃত্রিম' ব্যাক্টিরিয়া কাজ করা আরম্ভ করছে, তখন ই পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা নড়ে-চড়ে বসেন। কেননা জিনোমই হল সকল প্রানের ব্লু-প্রিন্ট। আপনার যে জীবন সেটা শুধুই সম্ভব হয়েছে আপনার বাবার কাছ থেকে হাফ আর মায়ের কাছ থেকে আরেক হাফ 'জিনোম' পাওয়ার মাধ্যমেই। এখন যদি এই জিনোম ল্যাবে বানিয়ে কোন ভ্রুনের মাঝের অরিজিনাল জিনোম বের করে ল্যাবে তৈরী করা জিনোম প্রতিস্হাপন করা হয়, তাহলে ই 'ডিজাইনার' মানুষ তৈরী করা সম্ভব হয়ে উঠবে। কিন্তু ব্যাক্টেরিয়াতে করা যত সহজেই সম্ভব সেটা কোন eukaryotic organism- যে গ্রুপ এর মাঝে আছে মানুষ থেকে আরম্ভ করে এককোষী ছত্রাক ইস্ট (যেটা পাউরুটি তৈরী তে ইউজ হয়- উপরের ছবিটা), সেখানে সিনথেটিক জিনোম বানানো এখনও সম্ভব ছিল না (প্রচুর complexity).
গত সপ্তাহে এক সাথে ৭ টা রির্সাচ পেপার বিশ্বখ্যাত সাইন্স জার্নালে প্রকাশ হল যেখানে দেখানো হল এই প্রথম ইস্টের এর জিনোম যেটা ১৬ টা ক্রোমোজম নিয়ে গঠিত, তার মাঝে কৃত্রিম ৭ টা ক্রোমোজম ল্যাবে তৈরী করে ইস্টে (yeast) সফল ভাবে প্রতিস্হাপন করা হয়েছে। তার মানে কৃত্রিম ৭টা ক্রোমোজম ই নেচারাল ভাবে কাজ করছে। এই কৃত্রিম ক্রোমোজম কে আরো ইফিসিয়েন্ট ভাবে কাজ করার জন্য ক্রোমোজমের 'অপ্রয়োজনিয়' অংশ কে বাদ দিয়ে ই তৈরী করা হয়েছে.... Very scary indeed.........Now what will hold them up to synthesize human genome to create/design artificial people in the lab say in 50 years......
Below is the coverpage image of the Science Journal on the artificial chromosome
Science Journal Article Link
নিচের ছবিতে দেখানো হচ্ছে কিভাবে জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের 'build a genome' course/class এর মাধ্যমে ইস্টের জিনোমের ছোট ছোট টুকরা সিনথেসাইজ করা হয়েছে ২০১৪ সনে। এক বার এই ক্লাশ টাকে কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল...।
After Thoughts: কিছুদিন আগে একজনের ব্লগ পোস্টে বিবর্তন বাদ নিয়ে অনেক কথা বলতে হয়েছিল...এনারা কোন প্রমান ছাড়াই বলবে বিজ্ঞান আজ যা বলছে বিবর্তন নিয়ে তা মিথ্যা..উনার যেটা বিশ্বাস করেন সেটাই সত্য..। প্রমান হিসাবে বলেন ...যেহেতু বানর এখনও বিদ্যমান, সেহেতু বানর থেকে মানুষের উৎপত্তি হয় নাই....এই যদি হয় উনাদের জ্ঞান বিবর্তন নিয়ে তাহলে আলোচনা করাই নিস্ফল। মাত্র একজনের বিজ্ঞান আবিস্কার পুরা পৃথিবীর লোকদের বিশ্বাস এর ভিত নাড়িয়ে দিয়েছিল উনি যখন বলেছিল সূর্য না ...পৃথিবীই সূর্যের চারিদিকে ঘুরে। এক জনের বিজ্ঞান ই সব চেন্জ করেছে। এখন কোর্ট টাই পরা ইভানজেলিক্যাল প্রিস্ট রা টিভি তে এসে বলে ও হ এটা তো বাইবেলের এত তম অহিতে প্রতিকী ভাবে বলাই আছে। গ্যালিলিও বলার আগে সে এটা খুজে পায় নাই। আজ আমেরিকা থেকে বাংলাদেশে, কট্ররবাদীরা স্কুল/কলেজ এর পাঠ্য-পুস্তক থেকে বিবর্তনবাদ তুলে দিতে চাচ্ছে কিন্তু তারাও একদিন বিজ্ঞানের এমন এমন যুগান্তরী আবিস্কারে স্বীকার করতে বাধ্য হবেন বিবর্তনবাদকে। যেমন স্বীকার করতে বাধ্য হতে হয়েছিল রোমান ক্যাথলিক চার্চকে ৩৫০ বছর পরে ১৯৯২ সনে প্রকাশ্যে ঘোষনা দিয়ে।
Roman Catholic church admits Galileo was RIGHT
বিজ্ঞান বসে নাই, কিন্তু চার্চের লোকজন কোন কিছুর চর্চা না করেই তার বিশ্বাসকে আকড়ে ধরে আছে
Website of Synthetic yeast
২| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩
কলাবাগান১ বলেছেন: বিজ্ঞান পরিবর্তন না হলে, এই ফেসবুক জীবনে চোখে দেখতেন না
৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ও তথ্য নিয়ত পরিবর্তনশীল। আগে মেডিক্যাল সায়েন্টিস্টরা বলতেন ডিমের কুসুমে প্রচুর কলস্টেরল আছে, যা মানুষের হার্টের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে উল্টো কথা। ডিমের কুসুমে থাকা কলস্টেরল এলডিএল নয়, এটি এইচডিএল, যা মানুষের হৃৎপিণ্ডকে ভালো রাখে। কী বলবেন আপনি?
আগামীতে বিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠিত অনেক সত্যই বদলে যাবে, তাতে কোন সন্দেহ নাই। তাই বলে আমি বলছি না যে বিজ্ঞানের বাইরের সত্যগুলি অকাট্য। এগুলির মধ্যেও অনেক গালগল্প আছে।
১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০০
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনি ডিমের কসুম নিয়ে ভুল বললেন। যারা ডিমের ব্যবসায়ী তারা এসব বলে। ডিমের কসুম ক্ষতিকর এটা প্রমানিত। ভুডু সাইন্স বলে কসুম প্রয়োজনীয়। আপনি এক মাস ডিমের কসুম খেয়ে আপনার কলেস্টেল মেপে দেখবেন তখন বুঝবেন। বিজ্ঞান সত্য দ্বারাই প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। সত্যের জন্যই আজ আমরা বিশ্বাস কৈ পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে ঘোরে উল্টা টা না। বিজ্ঞান প্রমান দিয়েই পরিবর্তন হয়
৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৫৫
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: ভাই সবি সত্যি !
তয় মানুষ বানর থেকে উৎপত্তি; এটা একটা ডাহা মিথ্যাকথা।
এটা বিজ্ঞান হতে পারে না।
৫=২ ?
কখনো নয়।
৫*০=২*০ = ০ ( এটা বিজ্ঞান ? জোর করে?)
এবার প্রমানিত?
বাস্তুব কি বলে?
১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ২:১৭
কলাবাগান১ বলেছেন: আপানদের দৌড় এতেই সীমাবদ্ধ......ক্লাস ফাইভ/সিক্সের ছাত্র/ছাত্রীদের সময় কাটানো এমন বাল্যখিল্য অংক দিয়ে পুরা পৃথিবীর বিজ্ঞানীদের ভুল প্রমান করলেন... বাহ...পড়ালিখার আর দরকার নাই। কোন বিজ্ঞানী আজ পর্যন্ত্য বলে নাই যে বানর থেকে মানুষ সরাসরি তৈরী হয়েছে......আপনার বুঝেন ই না বিবর্তনবাদ কাকে বলে.....অবশ্য বুঝার মত পড়ালিখা না থাকলে ই হেফাজতি মার্কা লজিক নিয়ে আসেন...এক কাজ করে হার্ভাড/এমআইটি এর বাঘা বাঘা বিজ্ঞানী দের প্রতিস্টিত বিবর্তনবাদ থিয়োরী কে আপনি যে সহজ অংক দিয়ে 'ভুল' প্রমানিত করলেন...তাদের কে বলেন যে নাকে ক্ষত দিয়ে রির্সাচ ছেড়ে দিতে আর আপনি এমন সহজ অংক দিয়ে পুরা বিশ্ব কে তাক লাগিয়ে দিবেন।
৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:১৯
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সিনথেটিক জিনোম এর মত বিজ্ঞানের কঠিন টার্মস আমি বুঝব না কারণ এইটা আমার বিষয় না। তবে বিজ্ঞানের আবিস্কার নিত্য দিনের আমাদের চলার সাথী। জীবন ধারণ থেকে জীবন বাঁচানো সব কিছুতেই বিজ্ঞানের আশীর্বাদ পেয়ে যাচ্ছি আমরা। এগিয়ে চলুক বিজ্ঞান যাত্রা।
১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ২:২৪
কলাবাগান১ বলেছেন: সিনথেটিক জিনোম এমন কোন কঠিন বিষয় নয়। আপনার আমার মাঝের যে আকৃতিগত/চরিত্রগত পার্থক্য তার মুলে ই রয়েছে আপনার শরীরের কোষের মাঝে থাকা ডিএনএ যে টার হাফ সবাই পায় বাবার থেকে আরেক হাফ পায় মায়ের থেকে। তাই আপনার/আমার কোষের ডিএনএ টা হল প্রাকৃতিক। এখন ই ডিএনএ কেই যদি ল্যাবে কৃত্রিম ভাবে তৈরী করা হয় (সিনথেটিক জিনোম) এবং এই সিনথেটিক জিনোম দিয়ে 'মানুষ' 'তৈরী' করা হয়, তাহলে মানুষের জন্মের যে প্রক্রিয়া তার উপর যে প্রভাব পড়বে তা অচিন্তনয়ী। এখানে দেখানো হয়েছে সিনথেটিক ডিএনএ দিয়ে এক কোষী প্রানীকে তৈরী করার প্রচেস্টা....আজ এক কোষী প্রানীকে 'কৃত্রিম (সিনথেটিক)' ভাবে তৈরী করা গেলে, ৫০ বছর পরে বহুকোষি মানুষ/উদ্ভিদ তৈরী করা ও কি অসাধ্য হবে!!!!!!!!
৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৬:০৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একটা ইনফো জানার ছিলো সেটা হলো ক্রেগ ভেন্টার তার সর্বশেষ গবেষনায় দেখিয়েছিলেন জীবনের ন্যুনতম কতগুলো প্রোটিন ব্লকের জিনোম দরকার। এই প্রোটিন ব্লকের আদ্যক্ষর সহ জিনোমগুলোর নাম শর্টকাটে কোথায় পাওয়া যাবে এটা।
১৩ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৫৮
কলাবাগান১ বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে দেখলাম @উদাসী স্বপ্ন। মনে হয় প্রোপাইটরি ইনফরমেশন বিধায় তারা পেপারে পুরা জিনের লিস্ট টা রিপোর্ট করে নাই। তাদের সাপ্লিমেন্টাল ডকুমেন্ট এ পার্সিয়াল লিস্ট দেওয়া আছে
http://science.sciencemag.org/content/sci/suppl/2016/03/23/351.6280.aad6253.DC1/aad6253-Hutchison-SM.pdf
৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:২৫
রিফাত_হাসান বলেছেন: এটাতো কৃত্রিম জীবন না। শুধুমাত্র ডি এন এ টা সিনথেটিক। সুতরাং যেই লাউ সেই কদুই। যে ডিএনএ বাবা বা মায়ের কাছ থেকে আসতো সেটা আসবে মেশিন থেকে। এর বেশি কিছু না। বাবা মায়ের কাছ থেকে আসলে যেটা লাভ সেটা হল মানুষের মধ্যে ভিন্নতা আসে। আর সিনথেটিক হলে সবাই দেখতে একই রকম হবে।
মানুষের একটা প্রোটিন অনুর ডিজাইন করার ক্ষমতা নাই, জীবন তো দূরের কথা। মানুষ যা করতে পারবে তা হল আল্লাহর সৃষ্টি করা প্রোটিন অনুর নকশা থেকে কৃত্রিম ভাবে সেই প্রোটিন তৈরি করা। ৫০ বছরে কৃত্রিম জীবন তৈরি করা সম্ভব? হা হা হা।
১৩ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:১০
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার শিক্ষার লেভেল এক বাক্যেই প্রকাশ পেয়েছে
"সিনথেটিক হলে সবাই দেখতে একই রকম হবে।" জিনোম কিভাবে কাজ করে তার সন্মন্ধে আপনার কোন ধারনাই নাই
ডিজাইনার বেবী কেন বলা হচ্ছে...সিনথেটিক জিনোম ডিজাইন হবে ডিজাইনারের ইচ্ছা অনুযায়ী...সবুজ চোখ চাই...গায়ের রং মিহি কালো চাই, মাংশপেশী ওয়ালা লোক চাই যুদ্ধ করার জন্য....সবই সম্ভব ডিএনএ এর সিকোয়েন্স এর ভেরিয়েশনের মাধ্যমে। আপনি যেটা পারেন সেখানে যান ...এই যুগে এই মানসিকতা নিয়ে পরে থাকলে অনেক পিছিয়ে যাবেন। গ্রো আপ উইথ অপেন মাইন্ড
আর আপনার মত এই বাল্যখিল্য মন্তব্য রোমান চার্চ ও জোর করে বলেছিল পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরে... পরে ৩৫০ বছর পরে নাকে ক্ষত দিয়ে বিজ্ঞানীর কথা মেনে নিতে হয়েছিল।
আপনার রোগের নিরাময়ে যত ঔষুধ তৈরী হচ্ছে সেটা তো কোন অলরেডী তৈরীর নকশা থেকে কৃত্রিম ভাবে তৈরী না...সম্পূর্ন নতুন মলিকুলস... এক কাজ করে রাগ করে বিজ্ঞানীর আবিস্কার কোন ঔষুধ খাবেন না কেন না এটা তো অলরেডি সৃষ্টি করা প্রোটিন থেকে বানানো না....
৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:০০
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: রিফাত_হোসেন... ক্রেইগ ভেন্টারের প্রথম জিনোম ডিজাইনটাতে নিজেদের নাম লিখে ডিজাইন করেছেন..যেটা কোনো কপি পেস্ট ছিলো না। আর্টিক্যালটা কি দিবো?
১৩ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:১২
কলাবাগান১ বলেছেন: আর্টিক্যাল পড়ে বুঝতে পারবে কি? জিনোমের মধ্যে নাম কিভাবে লিখে সেটা যদি বুঝতো তাহলে বলত না সিনথেটিক জিনোম হলে সবাই দেখতে একই রকম হবে।
৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভাই কলাবাগান১, আমি ডিম ব্যবসায়ীদের মতামত জানাইনি। মেডিক্যাল সায়েন্টিস্টদের মতামত জানিয়েছি। আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত গবেষণার ফলাফল থেকে ডিমের কুসুম সম্পর্কে এই তথ্য জেনেছি। বিশ্বাস না হলে ১০ মার্চের দৈনিক মানবকণ্ঠ পত্রিকার ১২ পৃষ্ঠায় প্রকাশিত রিপোর্টটি আপনি দেখতে পারেন। সেখানে রিপোর্টের শেষে রেফারেন্সও দেওয়া আছে। সুতরাং আমার ভুল হয়নি। ভুল যদি হয়ে থাকে, তাহলে ওই গবেষকদের হয়েছে।
ধন্যবাদ।
১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
কলাবাগান১ বলেছেন: ডিম ব্যবসায়ীদের টাকায় রিসার্চ করা হলে ই ডিমের কুসুম কে ভালো বলতেই পারে। আপনি একটা রিসার্চ ফলাফলের উপর নির্ভর করে কোন কনক্লুশনে আসতে পারবেন না...।এর মাঝে অনেক ব্যবসার ব্যাপার থাকে। আপনি যদি রিসার্চ লাইনে থাকেন তখন ই আপনি বুঝতে পারেন কোন রিসার্চ এর মেথডোলজি/সেম্পল সাইজ এগুলি বিশ্বাস যোগ্য। শয়ে শয়ে রিসার্চ রেজাল্ট ভাল ভাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যখন বলে যে একটা ডিমে দিনের ৭০% কোলেস্টরল থাকে এবং ভাল কোলেস্টেরল এই কুসুমে নাই, তখন সেই রিসার্চ কেই বিশ্বাস করি। কসুম কোন ভাবেই ভাল কোলেস্টেরল কে বাড়ায় না...এট প্রমানিত
১০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১১
রিফাত_হাসান বলেছেন: হুমম, দেখলাম ক্রেইগ ভেন্টার তো অনেক প্রোটিনের নকশা করেছেন। নিশ্চয়ই এই প্রোটিনগুলো এই দুনিয়ার অন্য কোন জীবের দেহে পাওয়া যায় না, কেবল মাত্র ভেন্টার সিন্থেটিক ব্যাক্টেরিয়াতে পাওয়া যায়। ওয়াওওওও। আবার যেই ওয়াটার মার্ক সিকোয়েন্স দিয়ে নিজেদের নামগুলো লিখেছেন, সেই ওয়াটার মার্ক থেকে যেই প্রোটিনগুলো হয় সেগুলোতো খুবই ইউনিক। এগুলো ছাড়া সিন্থেটিক লাইফ হতোইনা।
হুমম, আমার জানাই ছিল না ড্রাগ ডিসাইনের মাধ্যমে যে লিগ্যান্ড বানানো হয় সেগুলো আর প্রোটিন আসলে একই জিনিস। এজন্যই দুটোকেই মলিকিউলস বলে। হা হা হা
১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৯
কলাবাগান১ বলেছেন: দুই একটা জার্গন ছেড়ে নিজেকে আর হাস্যপদ করবেন না...যখন জানেনই না কিভাবে জিনোম কাজ করে তখন সে টা নিয়ে আগ না বাড়িয়ে হেফাজত রা কি বলে সেটা শুনেন কাজে দিবে। আপনার মতে তো বিজ্ঞানীদের একটা অনু ও তৈরীর ক্ষমতা নাই....ড্রাগ গুলি তো নতুন ভাবে বিজ্ঞানীরা তৈরী করেছে....কোথাও বলা হয় নাই ড্রাগ গুলি প্রোটিন.....।অবশ্য অনেক মডিফাইড গ্রোথ হরমোন কে ও ড্রাগ হিসাবে ইউজ হচ্ছে।
যাহোক আপনি আপনার বিশ্বাস নিয়ে থাকুন ..আপনার কাছে জীবনের যে ডেফিনেশন সেটা যে ধীরে ধীরে চেন্জ হবে সেটা বলা ই বাহুল্য...
৩০ বছরের গড় আয়ু এখন ৭০-৮০ বছর হয়েছে...বিজ্ঞানীদের আবিস্কারের কল্যানেই
১১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মুমিনদের পক্ষে বিবর্তন আংসিক ভাবে গ্রহণযোগ্য হলেও 'ল্যাবে তৈরী করা কৃত্রিম জীবন' মেনে নেয়াটা কঠিন হবে।
মোবাইলে লাউডস্পিকারে ওয়াজে শোনা মুমিন বান্দাদের এতদিনের লালিত বিশ্বাস (ঈমান) ধ্বংস মেনে নিবে?
১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৯
কলাবাগান১ বলেছেন: কথা সেটাই...
১২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৪৭
টারজান০০০০৭ বলেছেন: মুমিনরা মানলে তালগাছতো হইবো বুঝলাম , না মানলে কি গাছ হইবো জাতি জানতে চায় ?
১৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৪৪
রিফাত_হাসান বলেছেন: আপনি গায়ের জোড়ে আমার মন্তব্য ঘুরিয়ে দিলে তো হবে না। আমি কোথাও বলিনি যে বিজ্ঞানীদের একটা অনুও তৈরী করার ক্ষমতা নেই।
১। আমি ৭ নম্বর মন্তব্যে বলেছি মানুষের একটা প্রোটিন অনুর ডিসাইন করার ক্ষমতা নেই।
২। আপনি ১০ নম্বর মন্তব্যের প্রতিউত্তরে বলেছেন "আপনার মতে তো বিজ্ঞানীদের একটা অনু ও তৈরীর ক্ষমতা নাই"
এই দুটি পয়েন্টের মধ্যে পার্থক্যটা কি আপনি ধরতে পারছেন? দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন অর্থ। আপনার কমিউনিকেশন স্কিল এত খারাপ কেন? আপনাকে একটা প্রশ্ন করি। ১ নম্বর পয়েন্ট আর ২ নম্বর পয়েন্টের ভাবগত অর্থে কি কোন পার্থক্য আছে? আপনি উত্তর দিবেন শুধু হ্যাঁ অথবা না লিখে। তারপর আমরা পরবর্তী আলাপ চালিয়ে যাব।
১৪ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩০
কলাবাগান১ বলেছেন: আগে বলুন সিনথেটিক জিনোমে সবাই দেখতে কি ভাবে এক হবে? মিনিমাম কয়টা জিন থাকলেই জীবন চলে সেটা পর্যন্ত্য এখন বিজ্ঞানী রা জানে .......আর আপনি এসেছেন অনুর ডিসাইন এর ক্ষমতা নিয়ে...বিজ্ঞানীর দের ক্ষমতা তাদের ব্রেইনে চাপাতি তে না।
প্রোটিন এর আইসোফ্রম গুলি নিয়ে একটু পড়ুন...
আপনার মত লোকদের সাথে আলাপ চালানোর কোন ইচ্ছাই নাই...... আপনারা এখন ও পড়ে আছেন পাথর যুগে আপনারা ই মনে করেন বানর থেকে মানুষ হয়েছে......আজ পর্যন্ত্য কোন ধর্মান্ধ কে দেখলাম না একটা সুচ পর্যন্ত্য আবিস্কার করতে
খোদা হাফেজ
১৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪১
রিফাত_হাসান বলেছেন: আচ্ছা আমি বলছি। যখন বাবা বা মায়ের কোষের মিয়োসিস বিভাজন হয় তখন জেনেটিক রিকম্বিনেশিনের মাধ্যমে বাবা এবং মায়ের দুটি একই ক্রোমোসমের চারটি করে মোট আট রকম ক্রোমোসম হয়। প্রতিটি ক্রোমোসমই ইউনিক হয়। তার পর সেই আটটি ক্রোমোসমের যেকোন দুটি সন্তানের দেহে আসে। তাই সন্তান বাবা এবং মায়ের কাছ থেকে একটি করে মোট দুটি একই ক্রোমোসম পেলেও পুরোপুরি ১০০% আইডেন্টিক্যাল ক্রোমোসম পায় না। সেকারণে পৃথিবীতে এখন ৮০০ কোটি মানুষ হলেও প্রত্যেকে দেখতে এবং আচরণে ভিন্ন হয়।
সিন্থেটিক ক্রোমোসমের ক্ষেত্রে আপনি যদি একই ক্রোমোসম ব্যবহার করেন তাহলে মানুষগুলো দেখতে একই রকম হবে। আপনি যদি র্যান্ডম রিকম্বিনেশন করে বিভিন্ন ধরণের ক্রোমোসম বানান তাহলে অবশ্য দেখতে বিভিন্ন হবে। কিন্তু যদি আমি ফ্যাক্টরিতে চুল কালো চাই, এবং আপনি যদি চুল লাল চান, আর বাদ বাকি সব যদি একই থাকে তাহলে আমার বাচ্চা আর আপনার বাচ্চা দেখতে একই রকম হবে। শুধু চুলের রঙের পার্থক্য থাকবে। আমি এই হিসেবেই বলেছি যে সিন্থেটিক জিনোমে সবাই দেখতে একই রকম হবে।
ব্লগে আসলে বিভিন্ন ধরণের মানুষ আসেন। সবাই সবার লিখা পড়েন। কিন্তু সবাই তো সব বিষয়ে একই রকম জ্ঞান রাখে না। তাই না? কোন কিছু আমি বেশি জানবো, কোন কিছু আপনি বেশি জানবেন। কেউ যদি আপনার লিখা পড়ে কোন মন্তব্য করেন, তাহলে আপনার উচিত তাঁকে সম্মান করে তাঁর না জানাটুকু জানতে সাহায্য করা। কঠিন ভাষায় যা সম্ভব না, তা কিন্ত নরম ভাষায় খুব সহজেই করে ফেলা সম্ভব।
ভাল থাকবেন।
১৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০২
কলাবাগান১ বলেছেন: বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ে বায়োলজি/জেনেটিস্ক পড়াই গত ১৫ বছর ধরে
১৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৬:৫২
রিফাত_হাসান বলেছেন: বাহ। আমি বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ে বায়োলজি/জেনেটিস্ক পড়ছি। এই বছরের শেষেই অবশ্য ডিগ্রী হবে ইনশাল্লাহ।
সেইক্ষেত্রে আপনি তো আমার শিক্ষক।
১৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: কোন বিজ্ঞানী আজ পর্যন্ত্য বলে নাই যে বানর থেকে মানুষ সরাসরি তৈরী হয়েছে......আপনার বুঝেন ই না বিবর্তনবাদ কাকে বলে.....অবশ্য বুঝার মত পড়ালিখা না থাকলে ই হেফাজতি মার্কা লজিক নিয়ে আসেন
আপনি ঠিক বলেছেন।
চিলে যে কান নেয়নি তা কিন্তু বোকা শিশুটাই বলেছে।
বানর থেকে সরাসরি মানুষ হয়নি তো কোথা থেকে হল?
মানুষ বিবর্তনের মধ্য দিয়ে নতুন কোন প্রাণীতে(নাকি জড়) পরিনত হবে তাকি বাঘা বাঘা বিদূষীরা বলেছে?
নাকি এখানেই বিবর্তন শেষ?
শুনেন ডারউইন সাহেবের ধারনাটার একটা মুল্য অবশ্যই আছে। ওনার আবিষ্কারের সময়টা জানেন? ওই সময় বিজ্ঞানে মুসলমানদের ধারে কাছেও কেউ ছিল না। তো তাঁহারা এই সময় ডারউইন সাহেবকে পাইয়া লাফাইতে শুরু করল।
লাফাইতে লাফাইতে কেউ খেয়ালই করল না কতটুকু ঠিক আর বেঠিক।
আজ ওনার বক্তব্যের অনেটাই সংশোধন হচ্ছে। এটা স্বাভাবিক।
মানুষ এক অনন্য প্রাণি। এর বিবর্তন হয় মস্তিকে। চার পা থেকে দুই পা নয়।
আর নিজকে একটু জ্ঞানী ভাবা বাদ দেন। দেখলাম সবাইকে মূর্খ প্রমান করতে আপনার খুব ভাল লাগে।
এটা যে কত বড় মূর্খামী তাকি বলে দিতে হবে??????
আজকাল ডিম ব্যবসায়ীরাই গবেষনা করায়।
কলা ব্যবসায়ীরাই কলা গবেষষনা কারায়। আপনি স্বীকার করেছেন।
তো জিনোম ব্যবসায়ী কারা?
১৫ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার লজিকে ডারউইন এর দ্বিতীয় মৃত্যু হল
১৮| ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৫৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বানর থেকে সরাসরি মানুষ হয়নি তো কোথা থেকে হল?
কিছুই যখন বুঝেন না এইসব জেনে ঈমান হাল্কা করে লাভ কি?
আল্লাহ তো হও বললেই হয়ে যায়।
আপনে কি মনে করেন আল্লায় পদে পদে একটা একটা করে হও হও করে সব বানাইছে? বেকুব কাহাকে বলে?
আল্লাহ (সৃষ্টিকর্তা) বহু আগে প্রথমে বিশ্বভ্রমান্ড তৈরি করে দিয়েছেন,
বা সেটা আগে থেকেই ছিল। সকল শক্তির উৎস সেটাই। বিগব্যাং হয়ে ডিসইন্ট্রিগেটেড ও সম্প্রসারন হয়েছে, আবার কেন্দ্রিভুত হয়ে আবার মহাবিষ্ফোরন, ছায়াপথ হয়েছে, এখনো চলমান।
অনেক পরে পানি ও অক্সিজেন সমৃদ্ধ গ্রহ,
এরপর ঠান্ডা হয়ে প্রানের আবির্ভাব
এসব ঘটনা গুলো প্রকৃতির সাধারন নিয়মেই ঘটেছে। বার বার হও হও বুতে হয় নি
পরবর্তিতেও প্রাকৃতিক কর্মকান্ডে এপর্যন্ত ঈশ্বরের কোন হস্তক্ষেপ পরিলক্ষিত হয়নি।
এর পর বাকি ব্যাপারগুলো প্রাকৃতিক ভাবেই ডেভোলপ করছে। এজাবৎ বড় কোন অস্বাভাবিকতা পরিলক্ষিত হয়নি।
বিরামহীন গবেষনা এখনো চলছে, মানুষের জ্ঞানের অনেক অনেক অগ্রগতি হয়েছে। তবে আরো অনেক জানার আছে।
মানুষ এখুনি টোটালি সবকিছু জেনে ফেলবে সেই সুদিন এখনো আসেনি।
বিবর্তন সহ অন্যান্ন প্রাকৃতিক ব্যাপারগুলো নিয়ে বিজ্ঞানিদের মধ্যে কিছু টেকনিক্যাল টার্ম ছাড়া মুল ব্যাপারটি (বিবর্তন) নিয়ে কোন বিতর্ক নাই।
এজাবৎ প্রাপ্ত মাটিখুড়ে পাওয়া প্রাচিন কংকাল, জিবাষ্ম গুলো প্রাকৃতিক স্বাভাবিক বিবর্তনগুলো সমর্থন করে।
শতকোটি, প্রায় ৫শ কোটি বছর আগে পৃথিবী নামক গ্রহে প্রানের আবির্ভাব
প্রথমে এমাইনো এসিড+পানি
তারপর জীবানু সদৃস্য প্রান
এককোষি জীব
এরপর এমিবা
তারপর স্পঞ্জ আকৃতির সামুদ্রিক ... জীব
এরপর গিরিগিটির মত হয়ে ডাঙ্গায় উঠা
তারপর আরো কোটিকোটি বছর পর স্তন্যপায়ী জীব
এরপর বহুকটি বছর বিবর্তিত হয়ে বিভিন্ন প্রজাতিতে ভাগহয়ে এসেছে। কিছু টিকে আছে। অধিকাংশই বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
৫০ কোটি বছর আগে ডাইনাশোর জাতীয় প্রানী রাজত্ত্ব করে মানুষ আসার ১২ কোটি বছর আগেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে, খাদ্যাভাবে।
বহু বিবর্তনের পর মানুষ জাতীয় প্রানীর আবির্ভাব মাত্র আড়াই কোটি বছর আগে।
এরপর মাত্র ১০ হাজার বছর আগে মানুষ কিছুটা সভ্য হতে সুরু করে, ছোট ছোট সমাজ গঠন করে, টেক্সটাইল, পাথরাস্ত্র, আগুন জালাতে শিখে। বিচ্ছিন্ন ভাবে চন্দ্র-সুর্য, পর্বত, আগুন যে যেভাবে পারে আরাধনা সুরু করে। পরে কল্পিত ঈশ্বরের মুর্তি বানিয়ে পুজা করতে থাকে।
বড় ধর্মগুলোর আবির্ভাব আরো অনেক পরে সুরু হয় ৬ হাজার বছর আগে হিন্দুইজম, ইহুদিজম, কনফুসিয়াসসিজম, চালু হয়। এরপর বৌধ্যিজম। দুহাজার বছর আগে জিসাস খ্রাইস্টের খ্রীষ্টান।
ইসলাম আসে মাত্র দেড় হাজার বছর আগে।
অর্থাৎ মানবজাতী আবির্ভাবের পর তারা ৯৯% সময় ধর্মবিহীন কাটিয়েছে।
সভ্যতা ও সমাজগঠনের সুরুতে ধর্মের ভুমিকা ছিল, এখনো আছে। হয়তো আরো কিছুদিন থাকবে।
কোন বিভেদ হাঙ্গামা না করে যার যার ধর্ম পালন করে যাওয়া উচিত।
আংশিক পালন করলে বা একদম না করতে চাইলেও সমস্য নেই।
সৃষ্টিকর্তা যদি থেকেও থাকে সে বিশাল মাপের হবে। সে এতবড় কাঙ্গাল হবেনা যে মানুষের জিকির-সেজদা কে কমবেশী করে গুনতে যাবে।
বেশির ভাগ ধর্মিও পুস্তক গুলো বিজ্ঞান এবং বিবর্তন এর ব্যাপারে খুবই অস্পস্ট বিভ্রান্তিকর, এ ব্যপারে না না ভাবে ব্যাখ্যা বা অপব্যাখ্যা দেওয়া সম্ভব।
বিশ্বাসে কোন যুক্তি খাটেনা। তাই ধর্ম থাকবে, ঈশ্বরও থাকবে।
বিজ্ঞান বিজ্ঞানের গতিতেই চলছে এবং চলবে।
১৫ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪
কলাবাগান১ বলেছেন: কাকে এসব বুঝান। হেফাজত যদি ইভুলশিউনারী বায়োলজির মলিকুলার বেসিস বুঝত, তাহলে ...........
১৯| ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: কি যে লেখেন না আপনি ! তিনি "হও" বলেছেন আর সবাই হয়েছে। এই সব বিবর্তন -টিবর্তন সব কুফরি মতবাদ। জাকির নায়েকের লেকচার শোনেন নি ?
১৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৩
কলাবাগান১ বলেছেন: আমি সেখানে যাব না কিন্তু এত প্রমান থাকার পরও ধর্মান্ধ রা চোখে দেখে না.......তাদের বিশ্বাস এত প্রবল যে ক্লাশ ফাইভ সিক্সের লজিক দিয়ে হার্ভাড/এমআইটি র বাঘা বাঘা সাইনটিস্টদের রিসার্চ রেজাল্ট কে অবজ্ঞা করে।
২০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মুল্যবান পোষ্টটির জন্য । বিজ্ঞানের একটি অগ্রগতিকে আমাদের কাছে তুলে ধরার জন্য রইল প্রাণডালা অভিনন্দন ।
বিজ্ঞানকে ব্যবহার করে খোদ বিজ্ঞানকে নিয়েই কিছু কথাবার্তা দেখে একটু বিস্ময় বোধ করলাম । তবে ক্রস সেকসন অফ পাঠকের কথা বিবেচনায় নিয়ে এই পোষ্টে যদি কিছু Glossary বা biological terminology যথা DNA molecule , chromosomes , Synthetic Yeast প্রভৃতি একটু বিষদভাবে ব্যাখ্যা দেয়া হত তাহলে অনেক পাঠকের পক্ষে তা বুঝা আরো সহজ হতো বলে মনে হয় । মন্তব্যের ঘরে অনেক সহ-ব্লগার যে সমস্ত কথা বলেছেন সেগুলি হয়ত অন্যরকম হতে পারতো ।
যাহোক , এখানে Synthetic শব্দটি যে Fabricated by synthesis and not produced naturally or organically তা আরো একটু বিশদভাবে বলা হলে আমাদের অনেকের পক্ষে বিষয়টির গভীরে গিয়ে বুঝতে আরো সহজ হতো ।
এক কোষী ইস্টের (Yeast) জিনোম যা ১৬ টা ক্রোমোজম নিয়ে গঠিত, তার মাঝে কৃত্রিম ৭ টা ক্রোমোজম ল্যাবে তৈরী করে ইস্টে (yeast) সফল ভাবে প্রতিস্হাপন করা হয়েছে। তার মানে কৃত্রিম ৭টা ক্রোমোজম ই নেচারাল ভাবে কাজ করছে। এই সংবাদটুকু জেনে ভাল লাগছে ও অনেক আশান্বিত হওয়া গেল এই ভেবে যে synthetic DNA might help to remove stretches from human, plant, bacterial or yeast chromosomes in hopes of averting disease, manufacturing medicines, or making food more nutritious. Yeast has long served as an important research model because their cells share many features with human cells and are simpler and easier to study.
বছর তিনেক আগে ডেইলি টেলিগ্রাফে একটি সংবাদ ভাষ্যে দেখেছিলাম লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজে অনুশ্ঠিত Sixth International Meeting on Synthetic Biologyতে বৃটেনের Universities and Science এর মিনিষ্টার ডেভিড উইলট্স synthetic yeast নিয়ে গবেশনার জন্য ৬০ মিলিয়ন পাউন্ড ( বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৬০০ কোটি টাকা ) এর একটি প্যকেজ বরাদ্দ দিয়েছেন যা এ কাজের গবেশনায় অনেক সহায়ক হয়েছে ।
দুনিয়া জোড়েই এটা নিয়ে গবেশনা চলছে, আপনার এই পোষ্ট হতে প্রাপ্ত লিংক ফলো করে সে লিখার সুত্র ধরে বিষদভাবে জানতে পারলাম how the global Sc2.0 team has built five new synthetic yeast chromosomes, meaning that 30 percent of S.cerevisiae’s genetic material has now been swapped out for engineered replacements. This is one of several findings of a package of seven papers published March 10 as the cover story for Science.
An international team of more than 200 authors produced the latest work from the Synthetic Yeast Project (Sc2.0). By the end of this year, this international consortium hopes to have designed and built synthetic versions all 16 chromosomes – the structures that contain DNA – for S. cerevisiae.
অনেক ধন্যবাদ বিজ্ঞনের একটি জয়যাত্রার সংবাদ দানের জন্য । আল্লা মানুষকে জ্ঞান দান করেছেন তার সৃস্টিকে বুঝার জন্য , জানার জন্য ও মানব কল্যানে প্রয়োগ করার জন্য । DNA molecule , chromosomes প্রভৃতি যে আল্লারই সৃস্ট সেগুলিকেই সিনথেসাইজ বা প্রয়োজনীয় সমন্বয় করে তাকে বহুবিদ মানব কল্যানে প্রয়োগ করা যায় এ অনুভবটুকু সকলের মাঝে আসুক এ কামনাই করি । আল্লাহ হলেন এই বিশ্ব মকলুকাতে সবচেয়ে বড় বিজ্ঞানী , মানুষ আল্লাহ প্রদত্ত জ্ঞান দিয়ে যত বেশী বিজ্ঞান নিয়ে কাজ করছে বিশ্ব ব্রম্মান্ডের সৃস্টি কর্তার বিজ্ঞতা ও কলাকুশিলতা সম্পর্কে ততই বেশি জানতে পারতেছে এবং স্রস্টার প্রতি বিজ্ঞানীদের ভক্তি ও বিশ্বাস ততই দিন দিন বাড়ছে । আর যারা বিজ্ঞান নিয়ে তেমন কোন কাজই করছেনা শুধু তার অবদানকে ব্যবহার করছে, ততই তারা বিজ্ঞানের আবিস্কার গুলিকে ব্যবহার করে বিজ্ঞানের বিপক্ষে বিভিন্ন ধরনের ভ্রান্ত ধারণা পোষন করছে । দোয়া করি আল্লাহ যেন আমাদের সকলকে সঠিকভাবে বিজ্ঞান বুঝার তৌফিক দান করেন ।
অনেক অনেক শুভ কামনা রইল ।
২৭ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩
কলাবাগান১ বলেছেন: আমার আবার আপনার মত এমন সহজ ভাবে লিখার সক্ষমতা নাই বিধায় ছোট ছোট পোস্ট দেই। বাংলা টাইপ করতে জান যায় যায়... ধন্যবাদ বিশদ আলোচনার জন্য। আপনার মন্তব্য অন্যদের বুঝতে অনেক সাহায্য করবে।
২১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৪
টারজান০০০০৭ বলেছেন: বিজ্ঞান নিজেই একটা ধর্ম হইয়া উঠতেছে দেখা যায় , এর বিশ্বাসীর সংখ্যাও দেহি কম না ! সমস্যা হইলো বিজ্ঞান ধর্মের নিজেরই কোনো স্থির বিস্বাশ্য নাই , আছে সুশৃঙ্খল কর্ম পদ্ধতি যার ফলাফল প্রায়ই পরিবর্তন হয় !
পক্ষান্তরে ধর্মের সুনির্দিষ্ট বিস্বাশ্য আছে যা সাধারণত পরিবর্তন হয় না !