নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মনের মধ্যে জমে ওঠে হাজার ও হাজার কথা, খচ খচ করে খোঁচাতে থাকে, শ্রোতার সংখ্যা কম এই পৃথিবীতে, আমি এসেছি এখানে শুনতে মাঝে মাঝে ইচ্ছে হলে কিছু বলতেও।

চাষাভুষার কাব্য

চাষা

চাষাভুষার কাব্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

একমুঠো ভারতবর্ষ- আমাদের ভারত ভ্রমণ এর ৫ম পর্ব, শিমলা থেকে মানালি।

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:২৮

একমুঠো ভারতবর্ষ- ৪য় পর্ব, শিমলার পথে পথে।

একমুঠো ভারতবর্ষ- ৩য় পর্ব, আহ শিমলা!

একমুঠো ভারতবর্ষ-২য় পর্ব কলকাতা থেকে শিমলা।

একমুঠো ভারতবর্ষ-১ম পর্ব মুর্শিদাবাদ।

পরদিন ভোরবেলা শিমলা ছেড়ে রওনা দিলাম মানালির উদ্দ্যেশে। শিমলা থেকে মানালির দূরত্ব ২৫৮ কিলোমিটার, পুরো রাস্তাটাই ছবির মত সুন্দর। কখনো পাহাড়ের উপর দিয়ে, কখনো পাহাড়ের কোল ঘেঁষে ভয়ঙ্কর রাস্তা, কখনো ভ্যালি, দুপাশে মনোরম পাহাড়। কখনো সুন্দরী বিয়াসের পাশাপাশি ছুটে চলা। শিমলার অবস্থান পাহাড়ে আর মানালি ভ্যালিতে, শিমলা থেকে মানালি নিচুতে অবস্থিত। শিমলা থেকে বের হয়েই চোখে পড়ল একপাল পাহাড়ি ছাগল, দেখতে একেবারেই আমাদের ছাগলের মত নয়।


ছুটতে ছুটতে ছুটে চলা আর অপরূপ পাহাড় আর লেকের রূপে অবগাহন করা



এরকম অসংখ্য ঝর্ণা আছে চলার পথে



শিমলা থেকে মানালির পথেই পড়ল প্রায় তিন কিলোমিটারের লম্বা টানেল, এটা নাকি এশিয়ার বৃহত্তম টানেলগুলোর একটি, ভয় পাইছি টানেলের টুটা ফাটা ছাদ দেখে, গাড়ির গ্লাস খুলে বাইরে হাত দিতেই দেখলাম হাত ভিজে যাচ্ছে টানেলের ছাদ থেকে চুইয়ে পড়া পানিতে।




এরপর এক পাঞ্জাবি ধাবা তে থামলাম দুপুরের খাবারের জন্য, চমৎকৃত হলাম ওদের বাসনকোসন দেখে, আর চাটনি টা ছিল অসাধারণ, এখনো ঝাঝ লেগে আছে মুখে। ধাবার পাশ দিয়েই বহমান সুন্দরী বিয়াস, পাথুরে খরস্রোতা বিয়াস! মনমাতানো কল কল কলতান তুলে ছুটে চলেছে।



শিমলাতে আপেল গাছের করুন দশা দেখে মন খারাপ হয়েছিলো কিছুটা শিমলা থেকে মানালির পথেই সে কষ্ট কিছুটা কমে গেল উদ্ভিন্নযৌবনা ফুলেল এই আপেল গাছ দেখে।



কালো মেঘে আকাশ গেল ঢেকে


হঠাৎ করেই উকি দিল সাদা ঝকঝকে বরফ চুড়া, এবার অনেকটাই স্পষ্ট, পৌঁছে গেছি মানালি ভ্যালি, স্বপ্নের মানালি। স্বপ্নটা ছুয়েই ফেললাম শেষ পর্যন্ত---- শিমলা থেকে মানালি পৌঁছে গেলাম।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩৮

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: দিল্লী থেকে শিমলা হয়ে মানালির বাস জার্নিটা এখন পর্যন্ত আমার জীবনের সবচেয়ে দীর্ঘ্য বাস জার্নি। তবে খুব উপভোগ করছিলাম অপরুপ দৃশ্যগুলা দেখতে দেখতে যাবার জন্য। স্মৃতি মনে পরলো অনেক

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৪৪

চাষাভুষার কাব্য বলেছেন: এরপর গেলে কালকা শিমলা টয় ট্রেন টা মিস করবেন না, অসাধারণ! দৃশ্যগুলো কখনই ভোলার নয়, ভালো থাকবেন।

২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫০

মহান অতন্দ্র বলেছেন: সুন্দর তো। ছবি গুলো দেখতে বেশ লেগেছে।

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৩৭

চাষাভুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার প্রবাসে পড়লাম, খুব ভালো লেগেছে। বাইরে পড়তে যাচ্ছে এমন সবারই পড়া উচিৎ।

৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯

ইচ্ছের ঘুড়ি বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া, পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম.

০২ রা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩

চাষাভুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৩৩

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: আপনার হাতের লেখা যেমন ভাল ঠিক তেমনই ছবি। কিন্তু লেখা অনুযায়ী পাঠক কম। হতাশ হবেন না চালিয়ে যান। আমরা তো আছিই।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭

চাষাভুষার কাব্য বলেছেন: হতাশা ব্যাপারটা একেবারেই নেই আমার মধ্যে, ধন্যবাদ পড়ার জন্য এবং আশা জাগানিয়া মন্তব্যের জন্য, ভালো থাকবেন।

৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: কি মনোরম দৃশ্য। প্রাণ জুড়িয়ে গেল।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০২

চাষাভুষার কাব্য বলেছেন: হুম আসলেই প্রাণ জুড়ানো, ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪১

কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ ধন্যবাদ।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৫

চাষাভুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ কল্লোল পথিক, পথটাই আসলে ছবির মত আমি কতটুকু ধরতে পেরেছি জানিনা। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯

বিজন রয় বলেছেন: নতুন পোস্ট দিন এবার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.