নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেশের অর্থনীতিতে হরতালের কু-প্রভাব

সামহয়ারের আমি একজন নিয়মিত পাঠক। এই প্রথম কোন নিক খুলে লিখতে যাচ্ছি। সকলের সহযোগিতা কামনা করি।

সত্য কথায় যত দোষ !

সামহয়ারের আমি একজন নিয়মিত পাঠক। এই প্রথম কোন নিক খুলে লিখতে যাচ্ছি। সকলের সহযোগিতা কামনা করি।

সত্য কথায় যত দোষ ! › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেহ ভাবে আমি শিবির করি, কেহ ভাবে বিএনপি, কেহ বা আওয়ামীলীগ আবরা কেহ বা জাতীয় পার্টি!!

১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১০

১৯৯৬ সালের কথা। ঢাকা ভার্সিটিতে চান্স হলোনা বলে আবার ব্যাকফুটে গিয়ে পিসি কলেজে ভর্তি হলাম বি,কম-এ। তবে মনের তীব্র ইচ্ছা ছিল একাউন্টিং-এ অনার্স নিয়ে পড়ার। একটা বছর গ্যাপ দিয়ে হলেও অনার্স নিয়ে পড়র এটাই ছিল একমাত্র পণ। কলেজে যেতাম ঠিকই তবে ক্লাশ করতে নয়, আড্ডা মারতে। মনে আছে স্পষ্ট ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলাম। বন্ধু বান্ধব ছিল ভিপি, জিএস তাই ওদের সাথেই মিটিং মিছিল করে বেড়াতাম। কিছু বন্ধু ছিল ছাত্রদল করতো, আমাকে মাঝে মাঝে বলতো "কি-রে; তোকে দেখা যায় না কেন?" সারাক্ষণকি মিছিল করে বেড়াবি না-কি?



আমার সব থেকে কাছের দোস্ত সুমন তখন ছাত্র ইউনিয়ন করে। ছাত্র ইউনিয়ন মানেই যে কয়টা সাপোর্টার সেই কয়টা পোষ্ট। মাঝে মাঝে হাতে গোনা কয়েকজনের মিছিল চোখে পড়তো। একটা বছর এভাবে পার করে অবশেষে চান্স মিলল রংপুর কারমাইকেল কলেজে। সাবজেক্ট "একাউন্টিং"। কাল বিলম্ব না করে ভর্তি হয়ে গেলাম। আমি দক্ষিন বঙ্গের ছেলে, চলে গেলাম উত্তর বঙ্গে। আমিই ছিলাম কারমাইকেলের সবথেকে দুরের ছাত্র।



হোস্টেলে সিটের জন্য আবেদন করলোম। আমি এবং আরো দুইজন বন্ধু পেলাম কুষ্টিয়ার। ওরাও একই ডিপার্টমেন্টের ছাত্র। ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলাম বলে ছাত্র শিবিরের পোলাপান দেখলে কেমন যেন লাগত। আমি সিট নিলাম ২১৪ নম্বরে যেখানে সবাই নিরাপেক্ষ ছিল। আশে পাশের প্রায় সব রুমেই ছাত্র শিবিরের কোন না কোন কর্মীর সিট ছিল। তখন ছিল টগবগে তারুণ্যে ভরা একট চমৎকার জীবন। বন্ধু বান্ধবী আর আড্ডা নিয়ে মেতে থাকতাম। অনেক দুরের বন্ধু হিসাবে আমার একটা আলাদা পরিচিতি ছিল। মাঝে মাঝে ছাত্র শিবিরের সাথে ছাত্রলীগ, বিএনপি এবং জাতীয় পার্টির ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া বেধে যেত। হোস্টেল দখল করা ছিল ছাত্রলীগের পোলাপানদের প্রধান লক্ষ্য। আমি ওদের সাথে মিশতাম না কারন থাকি শিবির নিয়ন্ত্রিত হোস্টেলে কি দরকার শত্রু হওয়া? আমি হলাম অনেক দুরের একজন ছাত্র, আত্মীয় স্বজন কেউ নাই যে সমস্যা হলে দেখবে।



দুবছর ওখানে থেকে পড়ালেখা চালাতে লাগলাম। সত্য কথা বলতে কি এই দু'বছরে কোনদিন আমি ছাত্র শিবির কর্তৃক কোন প্রকার বাধা বিঘ্ন বা ডিষ্টার্ব এর স্বীকার হইনি। চমৎকার পড়ালেখার পরিবেশ ছিল, ছিলনা কোন উচ্চবাচ্চা। কেউ হলরুমে জোরে সাউন্ড দিয়ে টিভি দেখলে শিবিরের নেতা গোছের বড়ভাইরা ডাক দিত। খালেদ ভাই ছিল ছাত্র শিবিরের সভাপতি। আমাকে মাঝে মাঝে নামাজ পড়তে ডাকত। ওনার রুম ছিল ২১২, আমি ভাবতাম বিছানার নিচে মনে হয় তলোয়ার বা আগ্নেয় অস্ত্র আছে। তাই মাঝে মধ্যে রুমে গেলে উঁকি ঝুঁকি মেরে দেখতাম। গোটা ক্যাম্পাসের বাইরে ছিল তিন দলিয় ছাত্রদের আধিপাত্য। যতবার গন্ডগোল বাধতো আমরা একটা নিরাপদ আশ্রয়ে গিয়ে পর্যাবেক্ষণ করতাম। শিবিরের হাতে গোনা কয়েকজন ছাত্র ছিল দুর্দান্ত সাহসী। ছাত্রলীগ এবং বিএনপির পোলাপানকে বাশের লাঠি নিয়ে ধাওয়া করে ক্যাম্পাস থেকে বের করে দিতো।



আমরা থাকতো দোটানায়। কারন শিবিরের সাথে না গেলে ওরা যদি অন্য কিছু মনে করে; আবার ভাবতাম ক্যাম্পাসের বাইরে গেলে যদি শিবির মনে করে রাম ধোলাই দেয়; যাই হোক রংপুর থেকে অসুস্থ হয়ে খুলনা বিএল কলেজে ট্রান্সফার নিয়ে চলে এলাম। এখানেও হোস্টেলে সিট নিতে চেষ্টা করলাম। এক বড়ভাই শর্ত দিল যদি তার এক বছরের ভাড়া দিয়ে দেই তাহলে তার সিটটা আমাকে দিয়ে দিবে। আমি রাজী হয়ে তার সাথে উক্ত রুমে গেলাম। উনি ছাত্রলীগ করতো, রুমে গিয়ে দেখি সেখানে একজন শিবির কর্মী, একজন বিএনপি ও একজন ছাত্রলীগ মিলিয়ে জগাখিচুড়ি অবস্থা। সিগারেটের ধোয়া আর তাস খেলা ছিল এখানকার প্রধান বৈশিষ্ট। আমি এক রাত থেকে পরেরদিন মেসে চলে যাই। কারন সিগারেটের গন্ধ আমি সহ্য করতে পারতাম না। তাছাড়া যে কতঘন্টা সেখানে ছিলাম তারই মধ্যে শিবির ভাই আর ছাত্রলীগ ভাইয়ের সাথে কয়েকবার তর্ক বিতর্ক হয়েছে। যা এক পর্যায়ে হাতা হাতির পর্যায় পর্যন্ত পৌঁছেছিল।



খুলনায় চলে আসাতে একটা সুবিধা ছিল, যখন মন চাইতো বাড়ি দৌড় দিতাম। এক সপ্তাহ থেকে আবার চলে আসতাম, যেখানে কারমাইকেলে থাকা অবস্থায় ৪/৫ মাসে একবার আসতাম। বাড়িতে গিয়ে আমার প্রধান আড্ডাখানা ছিল মুনিগঞ্জ নদীর ঘাট। ওখানে বেশ কিছু পরিবর্তন চোখে পড়ল। ছাত্রলীগের কিছু ছোট ভাই বেহালা ক্লাব খুলে বসেছে তাস আর ক্যারাম খেলার জন্য। এখানে আড্ডা ওখানে আড্ডা, ছোট গ্রুপ, বড় গ্রুপ ইত্যাদি। প্রকাশ্যে সিগারেট খেতেও ছোট ছোট ছেলে-পেলেরা ভয় পেত না। আজ এখানে মারামারি কাল ওখানে মারামারি। চিংড়ি ঘের দখল, মাস্তানি, বিএনপির সমার্থকদের চড় থাপ্পড় মারা। এবং সবৃপরি কালিদাস বড়ালকে গুলি করে খুন করা। তখন আওয়ামীলীগ ক্ষমতায়, আইন শৃঙ্খলার চরম অবনতি দেখে এবং এলাকার ছোট ছোট ভাই বেহালাকে গাঞ্জা ও অস্ত্র হাতে দেখে অন্তরের অন্তস্থল থেকে বুঝে গেলাম তৎকালীন সরকারের গতিবিধি।



কেন জানিনা আওয়ামীলীগের প্রতি যে ভালোবাসা ছিল তা বিনষ্ট হয়ে গেল মূহুর্তে। পরবর্তীতে বিপুল ভোটে বিএনপি জয় লাভ করল। আমি চুপচাপ পড়া লেখা নিয়ে থাকলাম। কালীদাস বড়াল হত্যার পর আমার এলাকার মাস্তানরা গা ঢাকা দিল। যে প্রধান কিলার ছিল সে এখনো মালয়েশিয়ায় পালাতক। শুরু হলো বিএনপির দৌরাত্ম। সেলিম সাহেব বিএনপির এমপি এবং আমার এলাকায় বাড়ি হওয়ায় এলাকার পোলাপান আবারো মাথা চড়া দিয়ে উঠতে লাগল। এলাকাবাসি যখন অতিষ্ট তখন বের হলো র্যাব এবং ক্রস ফায়ার। একে একে মাথা ধরা সন্ত্রাসীরা পড়ে যেতে লাগল। বিএনপির প্রতি একটা ভালোবাসা জন্মালো। বাগেরহাটের কোথাও মাস্তান খুঁজে পাওয়া যেত না। সব গ্রুপ যেন গর্তে পালাতেই দিশেহারা। আমরা যেন হাফ ছেড়ে বাঁচলাম। বিএনপির সন্ত্রাস নিধন কর্যকলাপ খুবই প্রসংসার দাবীদার ছিল। এখানেই আমার মন বিএনপির প্রতি একটু ঝুঁকে গেল।



এর পর এলো তত্তাবধায়ক সরকার "ফখরুদ্দিন"

হিন্দি ছবি অনিল কাপুরের "নায়ক" ছবির মতো সরকারের দুর্নিতীর পর্দা একে একে ফাঁস করতে লাগল। কোকো, তারেক রহমান সহ ফালুর টিন চুরি পর্যন্ত সব মানুষের সামনে চলে এলো। অবশেষে দুই নেত্রীকে জেলে পুরে এক বিশাল দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো যা জাতি সারা জীবন মনে রাখবে। দুই নেত্রী একত্রিত হয়েই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পতন ঘটালো। রাজনীতির নির্মম খেলায় হেরে গেল ফখরুদ্দীন। তবে তিনি যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেলেন আমাদের জীবদ্দশায় যেন এমন কেউ না করতে পারে সেজন্য আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় এসেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনী প্রকৃয়াকে বাতিল করে একটি আইন পাশ করল। দুর্নীতি দমন কমিশন সেই আগের মতো বৃদ্ধাশ্রমে পরিনত হয়ে গেল।



কোথায় কোন অন্যায়ের বিচার নাই। দুর্নীতির শ্বেতপত্র কেউ প্রকাশ করে না ভয়ে। মহল্লায় মহল্লায় দলা-দলি, টেন্ডারবাজী, হল দখলনিয়ে আন্তঃ কোন্দল সরকারী অফিসে অবাধ ঘুষ বাণিজ্য, হত্যা, গুম, দ্রব্য মূল্যের ঊর্দ্ধগতি, শেয়ার বাজারের ধ্বস, পদ্মাসেতু কেলেংকারী, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজী ইত্যাদি এমন ভাবে মাথা চড়া দিয়ে উঠেছে যে আমরা সাধারণ জনগন রাস্তায় বের হতেই ভয় পাই।



আমি নিজেকে প্রশ্ন করি, কাকে ভোট দিব? কিসের রাজনীতি করবে? কাকে ক্ষমতায় বসিয়ে নিজেদের সর্বনাশ ডেকে আনব?



এসব প্রশ্নের কোন উত্তর খুঁজে পাই না। শুধু নির্বিকার হয়ে আকাশ পানে চেয়ে থাকি আর ভাবি "ঘৃণা করি আমি এসব নোংরা রাজনীতিকে, যারা আমাদের মতো সাধারণ জনগণকে ব্যবহার করে রজনীতির অন্তরালে বলে ফায়দা লুটছে"



আমি ঘৃণা করি আওয়ামী দুর্নীতিকে, ঘৃণা করি বিএনপির হরতালকে, ঘুণা করি সকল দলের সেই সকল রাজাকারকে যারা মা-বোনের ইজ্জত লুটেছিল, ঘুণা করি মেরুদন্ডহীন জাতীয় পার্টিকে যারা ঘন ঘন মত পাল্টায়। আমি জানি আমার ঘৃণায় কারো কিছু যায় আসে না তাতে কি; আমি ঈমানের দুর্বলতম স্তরে বসে মনে মনে এসকল জালিমদের অভিষাপ দেই।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৪

বোকামন বলেছেন:





সম্মানিত লেখক,
ওরা চায় আমরা রাজনীতি ঘৃনা করে তা থেকে দুরে সরে থাকি । এই সুযোগে ফায়দা লুটে নেওয়ার ...

আমাদের যার যার অবস্থান থেকে কিছু করা উচিত

ভালো থাকবেন

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৫১

সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: আমি ভেবে পাই না কাকে ভোট দিব। আমার দৃষ্টিতে ব্যক্তি যদি যোগ্য হয় দল যোগ্য না আবার দল যদি যোগ্য হয় ব্যক্তি যোগ্য না। এহেন পরিস্থিতিতে কি করা উচিত?

২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৭

মোমের মানুষ বলেছেন: সুবিধভাগি এগিয়ে চল!!
সুবিধাভোগি জিন্দাবাদ!!

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৫৩

সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: কথাটা উল্টা হয়ে গেল। বলুন "অসুবিধাভোগি এগিয়ে চল, অসুবিধাভোগি জিন্দাবাদ" আমি রাজনৈতিক সুবিধা কোনদিন ভোগ করতে পারি নাই কারন আমি রাজনীতি করি না। যারা সুবিধা নিতে চায় তাদেরকেই সুবিধাভোগি বলে। আমার কোন রাজনৈতিক ফায়দার দরকার নাই। এবং কখনো না।

৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫০

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনার ঘৃণা জামাত শিবিরের উপর সমান থাকা উচিৎ, সকল দল বলতে আপনি জামাত শিবিরের নাম না উল্লেখ করে নিজের জাত চিনিয়ে দিলেন, আশা করি নিজেকে শুদ্রাবেন, আর না শুদ্রালে নিজেই পস্তাবেন, আমাদের কি ? ফ্রী উপদেশ দিতে ইচ্ছা হোল তাই দিলাম।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৫৬

সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: ঘুণা করি সকল দলের সেই সকল রাজাকারকে যারা মা-বোনের ইজ্জত লুটেছিল

লেখাটা ভাল করে পড়েছেন? আপনাদের মতো লোক জাত কখনো জাত বেজাত চিনতে পারবে না।

৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪০

পেন্সিল স্কেচ বলেছেন: আমি কিছু করি না ,সবার একয় অবস্থা =p~ =p~ =p~

৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৪

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন:
সত্য কথায় যত দোষ ! এইটা কিন্তু সত্য !


ভাই আমিওওও সব ট্যাগ পাইছি B-)) B-)) B-)) B-)) B-)) B-)) B-)) B-))

৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:২১

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন:
সত্য কথায় যত দোষ ! এইটা কিন্তু সত্য !


ভাই আমিওওও সব ট্যাগ পাইছি B-)) B-)) B-)) B-)) B-)) B-)) B-)) B-))

৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩

পথহারা সৈকত বলেছেন: আমি একট ৩য় শ্রেনীর ব্লগার.....কোন ট্যাগ পেলাম না......

৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক@ জাতের লোক চিনতে হয় না তাদের সংখা অনেক বেশি কিছু ভদ্র মুখি বেজাত লোক আছে বলেই যত সমস্যা,


আমি ঘৃণা করি আওয়ামী দুর্নীতিকে, ঘৃণা করি বিএনপির হরতালকে, ঘুণা করি সকল দলের সেই সকল রাজাকারকে যারা মা-বোনের ইজ্জত লুটেছিল, ঘুণা করি মেরুদন্ডহীন জাতীয় পার্টিকে যারা ঘন ঘন মত পাল্টায়। আমি জানি আমার ঘৃণায় কারো কিছু যায় আসে না তাতে কি; আমি ঈমানের দুর্বলতম স্তরে বসে মনে মনে এসকল জালিমদের অভিষাপ দেই।




এই পুরা আংশে কোথায় জামাত শিবিরের নাম উল্লেখ আছে বলবেন দয়া করে??? নাকি জামাত শিবির দের এই দলে ফেলতে আপনার কলিজু কেপে যায়, সমস্যা নাই ভাই আপনার জন্য সাকা চৌ জেলে বশে মেশিনে ধার দিচ্ছে।

৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

তুষার মানব বলেছেন: বোকামন বলেছেন:





সম্মানিত লেখক,
ওরা চায় আমরা রাজনীতি ঘৃনা করে তা থেকে দুরে সরে থাকি । এই সুযোগে ফায়দা লুটে নেওয়ার ...

আমাদের যার যার অবস্থান থেকে কিছু করা উচিত

ভালো থাকবেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.