বাসর রাতে স্বামীর সহায়তায় নববধূকে গণধর্ষণ! : পীরগাছায় ছাত্রী কুড়িগ্রামে গৃহকর্মী ধর্ষিত

১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫

আমরা নিজেদের স্বাধীন দেশের নাগরিক বলে দাবী করি। ৭১ এর গণধর্ষনের দায়ে রাজাকার আলবদরদের মুন্ডিপাত করি। সর্বদা দৃষ্টিকে ওদিকে ঘুরিয়ে রাখার চেষ্টা করি। মাঝে মাঝে মনে হয় ৭১ এর পরে এই দেশে কেউ কোনদিন ধর্ষনের স্বীকারই হয়নি। ভাবতে অবাক লাগে আমরা আজ আল্লাহর দেয়া বিধানকে বাদ দিয়ে মনগড়া বিধানের তাবেদারী করছি। আজ যদি এসকল ব্যভিচারীদের প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হতো তাহলে কি এই ধরনের নিকৃষ্ট মানের অপকর্মের হার বাড়তে পারতো? গত দুদিন আগে ভারতে এক বিদেশী পর্যাটককে গণ ধর্ষণ করা হয়েছে তার স্বামীর সামনে!! গোটা ভারত জুড়ে ধর্ষনের শাস্তি মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার জন্য জোরাল আন্দোলন চলছে। আর আমরা সেখানে কি করছি?

দেখুন দেশ কোথায় চলে গেছে। Click This Link



এই দেশে ততদিন শান্তি আসবে না যতদিন না আমরা আল্লাহর নাফারমানি থেকে বিরত হব। আল্লাহ পাক অসংখ্যবার আল কোরআনের মধ্যে বলেছেন "তোমরা ব্যভিচারের নিকটবর্তী হয়ো না, নিশ্চয়ই উহা জঘন্য ঘৃণ কাজ"

আমাদের ঈমানের স্তর এতো নিচে চলে গেছে যে আমরা আধুনিকতার সাথে পাল্লাদিয়ে চলছি। ধর্মকে তথা কথিত মনে করে নিজের মধ্যে এক দুর্বল খোঁড়া যুক্তি দাঁড় করিয়েছি।



আমরা সারা দিনের মধ্যে একবারও মৃত্যুর কথা স্মরণ করি না। বস্তুবাদ আমাদের ব্যস্ত রাখে পরকালের কথা স্মরণে। মিথ্যা আমাদের মুখের অমিয় বানীতে রূপ নিয়েছে। ইনিয়ে বিনিয়ে আমরা হয় কথ নয় এবং নয় কথাকে হয় করে চলেছি। একবারও ভাবছি না মিথ্যা হচ্ছে বড় মাপের কবিরা গোনাহের মধ্যে একটি। নিশ্চয়ই মিথ্যা মানুষের অন্তরকে কলুষিত করে দেয়। যারা অনর্গল মিথ্যা কথা বলে তাদের দৃষ্টিতে সত্য বলে কিছুই ধরা দেয় না।



আমরা মানুষ জাতী নিজেদের যতোই বুদ্ধিমান মনে করি না কেন। আসলে আমরা এক নির্বোধ সম্প্রদায়। আল্লাহ পাক যুগে যুগে বহু সম্প্রদায়কে ধ্বংস করেছেন যার ইতিহাস আমরা জানি। হয়তো আমাদের এইসকল ধৃষ্টতা, শিরকি কার্যকলাপ, বেদাতি চাল চলন, ইয়াহুদী নাসারাদের অনুসরণ, সর্বপরী আল্লাপাকের বেধে দেওয়া সীমাকে লংঘন করাই আমাদের একদিন ধ্বংসের সম্মুখীন করে ছাড়বে। আল্লাহপাক যখন কোন জাতীকে বা দেশকে ধ্বংস করতে চান তখন সেখানে জালিম নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেন। যেন আমরা অতি দ্রুত ধ্বংসের দিকে ধাবিত হই।



আল্লাহপাক আমাদের হেফাজত করুন।

আমরা নিজেদের স্বাধীন দেশের নাগরিক বলে দাবী করি। ৭১ এর গণধর্ষনের দায়ে রাজাকার আলবদরদের মুন্ডিপাত করি। সর্বদা দৃষ্টিকে ওদিকে ঘুরিয়ে রাখার চেষ্টা করি। মাঝে মাঝে মনে হয় ৭১ এর পরে এই দেশে কেউ কোনদিন ধর্ষনের স্বীকারই হয়নি। ভাবতে অবাক লাগে আমরা আজ আল্লাহর দেয়া বিধানকে বাদ দিয়ে মনগড়া বিধানের তাবেদারী করছি। আজ যদি এসকল ব্যভিচারীদের প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হতো তাহলে কি এই ধরনের নিকৃষ্ট মানের অপকর্মের হার বাড়তে পারতো? গত দুদিন আগে ভারতে এক বিদেশী পর্যাটককে গণ ধর্ষণ করা হয়েছে তার স্বামীর সামনে!! গোটা ভারত জুড়ে ধর্ষনের শাস্তি মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার জন্য জোরাল আন্দোলন চলছে। আর আমরা সেখানে কি করছি?

দেখুন দেশ কোথায় চলে গেছে। Click This Link



এই দেশে ততদিন শান্তি আসবে না যতদিন না আমরা আল্লাহর নাফারমানি থেকে বিরত হব। আল্লাহ পাক অসংখ্যবার আল কোরআনের মধ্যে বলেছেন "তোমরা ব্যভিচারের নিকটবর্তী হয়ো না, নিশ্চয়ই উহা জঘন্য ঘৃণ কাজ"

আমাদের ঈমানের স্তর এতো নিচে চলে গেছে যে আমরা আধুনিকতার সাথে পাল্লাদিয়ে চলছি। ধর্মকে তথা কথিত মনে করে নিজের মধ্যে এক দুর্বল খোঁড়া যুক্তি দাঁড় করিয়েছি।



আমরা সারা দিনের মধ্যে একবারও মৃত্যুর কথা স্মরণ করি না। বস্তুবাদ আমাদের ব্যস্ত রাখে পরকালের কথা স্মরণে। মিথ্যা আমাদের মুখের অমিয় বানীতে রূপ নিয়েছে। ইনিয়ে বিনিয়ে আমরা হয় কথ নয় এবং নয় কথাকে হয় করে চলেছি। একবারও ভাবছি না মিথ্যা হচ্ছে বড় মাপের কবিরা গোনাহের মধ্যে একটি। নিশ্চয়ই মিথ্যা মানুষের অন্তরকে কলুষিত করে দেয়। যারা অনর্গল মিথ্যা কথা বলে তাদের দৃষ্টিতে সত্য বলে কিছুই ধরা দেয় না।



আমরা মানুষ জাতী নিজেদের যতোই বুদ্ধিমান মনে করি না কেন। আসলে আমরা এক নির্বোধ সম্প্রদায়। আল্লাহ পাক যুগে যুগে বহু সম্প্রদায়কে ধ্বংস করেছেন যার ইতিহাস আমরা জানি। হয়তো আমাদের এইসকল ধৃষ্টতা, শিরকি কার্যকলাপ, বেদাতি চাল চলন, ইয়াহুদী নাসারাদের অনুসরণ, সর্বপরী আল্লাপাকের বেধে দেওয়া সীমাকে লংঘন করাই আমাদের একদিন ধ্বংসের সম্মুখীন করে ছাড়বে। আল্লাহপাক যখন কোন জাতীকে বা দেশকে ধ্বংস করতে চান তখন সেখানে জালিম নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেন। যেন আমরা অতি দ্রুত ধ্বংসের দিকে ধাবিত হই।



আল্লাহপাক আমাদের হেফাজত করুন।

১০ টি +০/-০