![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহয়ারের আমি একজন নিয়মিত পাঠক। এই প্রথম কোন নিক খুলে লিখতে যাচ্ছি। সকলের সহযোগিতা কামনা করি।
এবার মাদরাসার পাঠ্য বইয়ে আল্লাহর সাথে শরিক করা হয়েছে। বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল নবম-দশম শ্রেণীর ‘বাংলা সাহিত্যের’ ১৯ নম্বর গদ্যাংশের ৯৪ নম্বর পৃষ্ঠায় মোহাম্মদ আকরম খাঁ রচিত ‘বিদায় হজ্ব’ অধ্যায়ে ‘অসাম্যের প্রতিবাদ’ প্যারার ৯৬ পৃষ্ঠার দ্বিতীয় লাইনে ‘আল্লাহর সকল সন্তানকে’ (নাউজুবিল্লাহ) লেখা হয়েছে “কুলপতি হজরত এব্র্রাহিম এই সহানুভূতি শিক্ষা ও সাম্যের শিক্ষাদানের জন্যই ‘ইতর-ভদ্র’ নির্বিশেষে ‘আল্লাহর সকল সন্তানকে’ আরাফাত ময়দানে সমবেত হইবার জন্য আহ্বান করিয়াছিলেন।” আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করা সম্পূর্ণ শিরক। পবিত্র আল কুরআনে শিরক (আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করা) কবিরা গুনাহ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। বিভিন্ন মাদরাসার শিকেরা পাঠদানের সময় লেখাটি নজরে পড়ে। লেখাটি দেখে শিক্ষকেরা বিব্রত হওয়ার পাশাপাশি তাদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। আল্লাহর সাথে শরিক করে এমন লেখা দেখে অভিভাবকদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। অনেকে এ প্রতিবেদককে ফোন করে বলেন, ‘তাদের সন্তানদের পাঠ্য বইয়ে এমন লেখা মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। তারা অবিলম্বে এই বইয়ের সাথে যারা জড়িত তাদের শাস্তি দাবি করেন।’
আমাদের হাসিনা আপার ছেলে জয় ভাইয়া সর্বদা মাদ্রাসা শিক্ষাদান পদ্ধতির পরিবর্তন চান। তিনি হয়তো নিরপেক্ষ নির্দলীয় ধর্মবই তৈরী করার লক্ষ্যে কঠিন গবেষনায় লিপ্ত রয়েছেন। কিছুদিন আগে নবম-দশম শ্রেণীর ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বইয়ে ঢুকিয়েছিল "দেবদেবীর নামে জবাই পশু হালাল!"
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) প্রণীত ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ বইয়ের মাধ্যমে ভয়াবহ শিরক শিক্ষা দেয়া হচ্ছে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের। ২০১৩ সাল থেকে নবম-দশম শ্রেণীর জন্য পাঠ্য ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বইয়ের ৮২ পৃষ্ঠায় লেখা হয়েছে ‘দেবদেবীর বা আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে উৎসর্গকৃত পশুর গোশত খাওয়া হারাম’।
এখানে দেবদেবীর নামে পশু উৎসর্গ করা না হলে সে পশুর গোশত খাওয়া হারাম ঘোষণা করা হয়েছে। এর মানে হলো দেবদেবীর নামে কোনো পশু উৎসর্গ করা হলে তার গোশত খাওয়া হালাল!
একই সাথে এখানে দেবদেবীকে আল্লাহর সমকক্ষ করা হয়েছে!
পবিত্র কুরআনে পশুর গোশত হারাম হওয়া বিষয়ে যে সুস্পষ্ট আয়াত রয়েছে, তারও সরাসরি বিপরীত পাঠ্যপুস্তকের এ বিষয়টি।
পাঠ্যপুস্তকে শিরকের বিষয়টি মুসলিম শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের নজরে আসায় তারা বিস্মিত হয়েছেন। দেবদেবীকে আল্লাহর সমকক্ষ করা এবং দেবদেবীর নামে পশু উৎসর্গ করা পরোক্ষভাবে জায়েজ আখ্যায়িত করায় তারা চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। কুরআনের আয়াতের সরাসরি বিরোধিতা করে এ ধরনের শিরকি বিষয় পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করার ধৃষ্টতা দেখে অনেকে স্তম্ভিত হয়েছেন।
বইয়ের দ্বিতীয় অধ্যায়ের পাঠ ২৪-এর একটি বিষয় হলো ‘শরিয়তের আহকাম সংক্রান্ত পরিভাষা’। পরিভাষার অধীনে একটি বিষয় হলো ‘হালাল-হারামের সংখ্যা’। হারাম-হালালের সংখ্যা বিষয়ে ৮২ পৃষ্ঠায় ১৭ ধরনের হারাম বস্তুর তালিকা দেয়া হয়েছে। তালিকার ৫ নম্বর ক্রমিকে লেখা হয়েছে ‘দেবদেবীর বা আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে উৎসর্গকৃত পশুর গোশত খাওয়া হারাম’।
বইটি নবম ও দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য ২০১৩ সাল থেকে পাঠ্য করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড। বইটির রচয়িতা হলেন মুহম্মদ আবদুল মালেক, ড. মুহম্মদ আবদুর রশীদ ও ড. মোহাম্মদ ইউছুফ। সম্পাদনা করেছেন ডক্টর মো: আখতারুজ্জামান। বইটিতে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে নাম লেখা রয়েছে প্রফেসর মো: মোস্তফা কামালউদ্দিনের।
আগের ইসলাম শিক্ষা বইয়ে যা ছিল : এর আগে নবম-দশম শ্রেণীর জন্য ধর্ম শিক্ষা হিসেবে পাঠ্যবইটির নাম ছিল ‘ইসলাম শিক্ষা’। ইসলাম শিক্ষা বইটি ১৯৯৬ সাল থেকে পাঠ্য হিসেবে নির্ধারিত ছিল। এই বইয়ের ৪৩ পৃষ্ঠায় ‘হালাল ও হারাম’ শিরোনামে হারাম বস্তুর যে তালিকা উল্লেখ ছিল সেখানে ৫ নম্বর ক্রমিকে লেখা ছিল ‘যে সকল প্রাণীকে কোন দেবদেবীর নামে উৎসর্গ করা হয়, তার গোশত হারাম।’
এ ছাড়া আগের ইসলাম শিক্ষা বইয়ে পিতামাতার অধিকার নামে একটি বিষয় ছিল। কিন্তু ২০১৩ সালের জন্য প্রণীত ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ বইয়ে এ বিষয়টি বাদ দেয়া হয়েছে। এ বিষয়সহ আরো অনেক বিষয় নিয়ে চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। তাদের প্রশ্ন পিতার মাতার অধিকার বিষয়ে যদি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দেয়া না হয় তাহলে কিসের নৈতিক শিক্ষা তাদের দেয়া হচ্ছে?
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো: মোস্তফা কামালউদ্দিনের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি নয়া দিগন্তকে বলেন, তাদের কাছে আগেই ভুলটি ধরা পড়েছে। জানুয়ারি মাসেই তারা দেশের সব জেলা, থানা শিক্ষা অফিসারকে চিঠি লিখে নির্দেশ দিয়েছেন ভুল সংশোধন করে যেন শিক্ষকেরা কাসে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দেন। তিনি বলেন, তা ছাড়া বইটি যারা লিখেছেন তাদের কাছেও এ বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে।
পশু হারাম হওয়া বিষয়ে কুরআনের আয়াত : কোন ধরনের পশুর গোশত খাওয়া হারাম তা আল্লাহ পবিত্র কুরআনে স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন। সুরা আল মায়েদার ৩ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘মৃত জন্তু, রক্ত, শুয়োরের গোশত এবং যে জন্তু আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে জবাই কিংবা উৎসর্গ করা হয়েছে, তা সবই তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে।…পূজার বেদীতে বলি দেয়া জন্তুও হারাম…।’
কিন্তু ২০১৩ সালের পাঠ্যপুস্তকে যা লেখা হয়েছে তা সরাসরি কুরআনের এ আয়াতের বিপরীত।
শুধু মাত্র দাদা আর সিস্টারদের খুশী করার জন্য এই জাতীয় লেখা ইসলামের মধ্যে ঢুকিয়ে এই সরকার আবারো প্রমাণ করলো যে তারা কিসের গোলাম।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০
সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: ধিক্কার জানাই
২| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
আমরা তোমাদের ভুলব না বলেছেন: শুধু মাত্র দাদা আর সিস্টারদের খুশী করার জন্য এই জাতীয় লেখা ইসলামের মধ্যে ঢুকিয়ে এই সরকার আবারো প্রমাণ করলো যে তারা কিসের গোলাম।
৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
আবিদমামা বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ সত্য প্রচার করার জন্য। আজকে একজন জানাল মাদ্রাসা বোর্ডের ৮ম শ্রেণীর ফিকহ বইয়ের ১০ পৃষ্ঠায় নাকি লিখা হয়েছে “ইসলাম আল্লাহর নিকট মনোনীত জীবন ব্যবস্থা নয় কুরআনে বলা হয়েছে” ব্যাপারটা কতটুকু সত্য জানাবেন প্লিজ।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: ইসলামই আল্লাহর নিকট একমাত্র মনোনীত দ্বীন। পূর্বে যতো গ্রন্থ এবং নবীর আগমন ঘটেছিল তা শুধু মাত্র নির্দিষ্ট একটা জাতী বা গোষ্টীর নিকট আর ইসলাম এসেছে সকল মানব জাতীর নিকট।
অন্যান্য ধর্মম্বলীরা তাদের নবীবে অন্যায় ভাবে হত্যা করেছিল এবং তারা তাদের উপর নাযিলকৃত তাওরাত, ইঞ্জিল, জাব্বুরকে নিজেদের ইচ্ছামতো পরিবর্তন এবং পরিবর্ধ করেছিল যার কারনে আল্লাহপাক তাদের স্থালে ইসলামকেই মনোনিত ধর্মরূপে ঘোষনা দেন এবং আল কুরআন সেই ১৪০০ বছর থেকে অবিকল অবিক্রত অবস্থায় আছে এবং কাল কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর আগমণবার্ত প্রতিটি ধর্মের মহান গ্রন্থের মধ্যেই আছে যেমন ধরুন খৃষ্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ ইত্যাদি। তারা যদি তাদের কেতাব পড়ে অবশ্যই তা খুঁজে পাবে। আর যদি না পড়ে তাহলে যেন ডাঃ জাকির নাযেকের লেকচার "বিভিন্ন ধর্ম গ্রন্থে মুহাম্মাদ (সাঃ)" বাজার থেকে কিনে শুনে নেয়। ওখানে তথ্য প্রমান সহ বিস্তারিত আছে।
৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭
ব্লাক উড বলেছেন: অত্যন্ত আপত্তিকর বিষয়। নিন্দা জানাই এই জঘন্যতার।
(এই পোস্ট কি আপনার নিজের লেখা-নাকি কপি পেস্ট? কারন পোস্টের প্রথম প্যারার শেষ দিকে উল্লেখ করা হয়েছে-অনেকে এ প্রতিবেদককে ফোন করে বলেন, ‘তাদের সন্তানদের পাঠ্য বইয়ে এমন লেখা মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। তারা অবিলম্বে এই বইয়ের সাথে যারা জড়িত তাদের শাস্তি দাবি করেন।’ -যা পড়ে মনে হয় লেখাটা কোনো পত্রিকা থেকে নেয়া। যদি তাই হয়-তাহলে এই পোস্টের সূত্র উল্লেখ করা বাঞ্চনীয়।)
৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
বোকা_ছেলে বলেছেন: জয় বাংলা
জয় ভারত মাতা
প্রতিবাদ কইরলে গুলি করা হইবেক
সমালোচনা কইরলে রাজাকার এর সার্টিফিকেট দেওয়া হইবেক
জয় বাংলা
৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
বিডি আমিনুর বলেছেন: হচ্ছেটা কি ?
২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪
সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ
৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
সাত সাগেরর মাঝি বলেছেন: জয় বাংলা
জয় ভারত মাতা
প্রতিবাদ কইরলে গুলি করা হইবেক
সমালোচনা কইরলে রাজাকার এর সার্টিফিকেট দেওয়া হইবেক
জয় বাংলা
২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪
সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: জয় বঙ্গবন্ধু।
৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
সাদা মাটা গরীব ছেলে বলেছেন: এইখানে মনে হচ্ছে সন্তান দ্বারা আল্লাহর বান্দাহ বুঝাতে চাইছেন লেখক। কারন লেখক তো এত মূর্খ না যে আল্লাহর সন্তান বলে ফেলবে ডাইরেক্ট। লেখকদের কাজ তো এরকমই বিভিন্ন উপমা দিয়ে লেখনীকে রসালো করে তোলা। তবুও কথাটা মেনে নেয়া যায়না
২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫
সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: বান্দা আর সন্তান এক নয়। এখানে শাক দিয়ে মাছ ঢাকা যাবেই না। লেখক মূর্খতো নয়ই সে জেনে বুঝে এটা ঢুকিয়েছে। সে ইহুদীবাদ খৃীষ্টানবাদ ইসলামের মধ্যে ঢুকানোর অপচেষ্টা করেছে মাত্র।
৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
নেয়ামূল হক বলেছেন: সেকুলারিজমের নামে উগ্র মৌলবাদী নাস্তিকদের ধর্মযুদ্ধ (জিহাদ) মাদ্রাসা (ইসলামী) শিক্ষা ব্যাবস্থার দিকে।
১০| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
আহমেদ রিজভী বলেছেন: আচ্ছা শুধু আওয়ামী যমানায় ই দেশে এ জাতীয় অপকর্মগুলু কেন হয় ? ধিক্কার জানাই এ জাতীয় যাবতীয় অপকর্মের ।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭
সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: ওনারা ভাদা দাদাদের নিয়ে দেশ গড়েছেনতো তাই ভাদা দাদাদের অনুরোধে একটু আধটু চেঞ্জ করেন আর কি !!
১১| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
এই আমি সেই আমি বলেছেন: মাহমুদুর রহমানরে খবর দেন । যাতে করে সে এইটা তার পেপারে ফেনাইয়া লিখে আগামী শুক্কুর বারে একটা দাঙ্গা লাগাতে পারে।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: আপনাদের জন্যই আজ এই হাল !! আল্লাহর পূত্র বানাচ্ছে অথচ প্রতিবাদ করতে পারব না।
১২| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
আহলান বলেছেন: এ ব্যপারে শাহরিয়ার কবির বা জাফর কিকবলের বক্তব্য কি হতে পারে? এরাই তো দেশের বর্তমান বুদ্ধিজীবি
২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: তারা বলবেন; ঠিকই আছে কই আমরাতো বেশী সমস্যা দেখছিনা;
১৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ‘দেবদেবীর বা আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে উৎসর্গকৃত পশুর গোশত খাওয়া হারাম’..
আল্লাহ ব্যতিত সকল দেবদেবী বা অন্যের নামে উৎসর্গকৃত পশুর েগাশত খাওয়া হারাম- এই কথাতে কোন আপত্তি আছে?
এই কথাটাই শব্দের বিন্যাসে আগে পরে বলা হয়েছে, যাতে অর্থ ভিন্ন হয় না।
কিন্তু আল্লাহর সন্তাদের এটা ঘোর আপত্তিকর। অবশ্যই এই বই প্রত্যাহার করা উচিত। এবং সংশ্লিষ্টদের কঠিন শাস্তি দেয়া উচিত।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: আল্লাহ ব্যতীত দেবদেবীর নামে উৎসর্গকৃত পশুর গোশতা খাওয়া হারাম। এইটা হলে আমাদের কোন আপত্তি নাই কিন্তু ঘটনাটা গেছে উল্টে।
আমিও শাস্তি দাবী করি।
১৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫
আলাউদ্দীন বলেছেন: লজ্জা হয় তাদের জন্য যারা এগুলোকে না দেখার ভান করে এড়িয়ে চলেন....
১৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২২
এই আমি সেই আমি বলেছেন: আমদের জন্য নয় , আপনাদের মত মর্দে মুমিনদের জন্য ৬০ লাখ ইহুদি আজ ১২০ কোটি মুসলমানরে ঠেঙ্গায় । কথায় কথায় খোলা তরবারি নিয়ে ছুটে জেহাদ করতে ।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
নদীর তীরে বলেছেন: নাউযুবিল্লাহ ।
কি শুরু করছে নাস্তিক শিক্ষামন্ত্রী ?