![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মারিয়া ডি কনসিকো ইউএই এয়ারলাইন্সের একজন বিমানবালা হিসেবে বাংলাদেশ ভ্রমণ করেন। সেই সময় তিনি ঢাকার একটি বস্তি পরিদর্শন করেন। বস্তিবাসীর দারিদ্রতা তাঁকে ব্যথিত করে। এদেশ থেকে ফিরে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর নির্মম অবস্থা কোনভাবেই ভুলতে পারছিলেন না তিনি। একমাস পর তাদের সাহায্যের দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হয়ে তিনি আবার বাংলাদেশে আসেন।
দরিদ্র শিশুদের সহায়তার মানসে ২০১০ সালে তিনি দাতব্য প্রতিষ্ঠান “মারিয়া ক্রিষ্টিনা ফাউন্ডেশন” প্রতিষ্ঠা করেন। এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এদেশের সুবিধাবঞ্চিত পরিবারকে সাহায্য করতে শুরু করেন তিনি। একটি এক কামরার স্কুলে শিশুদের শিক্ষা দেয়ার মাধ্যমে শুরু হয় তার কাজ। কারণ তিনি মনে করেন শিক্ষাই দারিদ্র্যচক্রকে ভেঙে ফেলতে পারে। ফাউন্ডেশনের জন্য অর্থ সংগ্রহ করতে এ যাবৎ মারিয়া অনেক ঝুঁকিপূর্ণ কাজকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। তার মধ্যে লন্ডন এবং দুবাইয়ে ম্যারাথনে অংশগ্রহণ, কিলিমানজারো শৃঙ্গ জয়, উত্তরমেরু অভিযান এবং সাত মহাদেশে পরপর সাতদিনে তিনি সাতটি ম্যারাথনে অংশ নেন। তাঁর র্সবশেষ চ্যালেঞ্জ ছিল ৮ হাজার ৮শ মিটার উচ্চতার এভারেস্ট শিখর জয়। এই লক্ষে গত ৮ এপ্রিল পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট অভিযান শুরু করেছিলেন এই পর্তুগিজ নারী। গত ২১ মে মঙ্গলবার পৌঁছে যান এভারেস্ট শিখরে।
অভিনন্দন এভারেস্ট জয়ী, বাংলাদেশের হতদরিদ্র মানুষের অকৃত্রিম বন্ধু মারিয়া ডি কনসিকো’কে।
২| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
ছাসা ডোনার বলেছেন: অভিনন্দন এভারেস্ট জয়ী মারিয়া ডি কনসিকো’কে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
মোমের মানুষ বলেছেন: অভিনন্দন দরিদ্র মানুষের বন্ধু, এভারেস্ট জয়ী মারিয়া'কে