নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তোমার জন্য লিখতে পারি এক পৃথিবী,,,,,,

আমি তোমায় যখন দেখি তার চেয়ে বেশী দেখি যখন তোমায় দেখিনা ,,,,,,,,,

অপরাজিতা নীল

অনেক কথার অনেক ভিড়ে হয়নি তোমায় বলা তোমার জন্য আমার আকাশ হাজার তারার মেলা আজকে আমার সব কবিতা সব কান্না হাসি তোমায় দিলাম বলতে এলাম,,,,,,,,,,,, তোমায় ভালবাসি,,,,,,,,,,,,,,,,,

অপরাজিতা নীল › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসলেই আমরা কোথায় যাচ্ছি???????????

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫

ঐশী ঐশী অনেক চিল্লাইছেন, এবার ঐশীরে বাদ দিয়া আপনার আশে পাশের রিমি, ঝিমি, কিমি , অর্ক, মর্ক, ঝকের্র দিকে তাকান ।

ঐশী যা করছে তা অনেক বাড়াবাড়ি, ওর পক্ষে সাফাই গাওয়ার কিছুই নাই।
কিন্তু এখন অনেকই ক্লাস ৬ বা ৭ এর ছেলে মেয়েকে মোবাইল দেওয়াটাকে বাড়াবাড়ি ভাবেনা ।
ক্লাস ৫ এর মেয়েরাও ভ্রু প্লাগ করে মায়ের সাথে!
সানি লিওন জামা কিনে!!!!!!!

বন্ধু বান্ধব অগনিত, কারন বন্ধু ছাড়া চলে ?
ক্লাস ৮ বা ৯ এ প্রেম করলে খারাপ মনে হয়না ।
আমাদের বন্ধুদের বাবা মার সাথেও আমাদের বাবা মার কথাহয়, আর এখনকার এসব ছেলে মেয়েদের ব্যক্তিগত জীবন আছেনা ?
রাতে বন্ধুর বাসায় থাকবো, এ কথা বাবা মাকে বলার সাহস ও থাকতো না, আর এখন ছেলে মেয়েদের অনুমতি লাগে নাকি ?
ইন্টার পর্যন্ত মা কলেজ যেতেন, কখনো মনে হতো না স্বাধীনতা নষ্ট হচ্ছে, আর এখন-

আমাকে কি তুমি বড় হতে দিবে না ?

অতিরিক্ত ব্যক্তি স্বাধীনতা ঠিক না, শাসন দরকার।
আর বাবা মা বাবা মাই, এতটা বন্ধু স্বলুভ হওয়া কি ঠিক যে ভয়টা পাবে না, গালি দিবে ?

কোন কিছু একদিনে ঘটেনা, ঐশীর মাধ্যমে একটা সামাজিক অবস্থা আমাদের সামনে আসলো আর কিছুইনা ।

আপনার বাসার ও আশেপাশের ভাইবোনদের দিকে এইবার একটু তাকান।...../:)/:)

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আমি দেখি এই যুগের না B:-)

পোষ্টে ++++++++++

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

অপরাজিতা নীল বলেছেন: আমার বান্ধবীরা আমাকে ভিক্টোরিয়ান যুগের বলে। :( :(

২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫০

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: আমার মনে হয় ঐশীর সমস্যাটা অন্য জায়গায় ! নেশা বা অতি আধুনিকতা , অতি স্বাধীনতার জন্য নয় । ঐশী মানুষিক ভাবে নির্যাতিত হয়েছে যার ফল এই হত্যা । ঐশীর যেই সুইসাইড নোট পাওয়া গেছে সেখানে সে লিখেছে গত দুই বছর ধরে সে সম্পূর্ণ একা ! তাহলে কিভাবে সে রঙিন দুনিয়ার নেশা ক্লাব বন্ধুবান্ধব নিয়ে উৎসবে মেতেছিল ?
ঐশীর সুইসাইড নোট এর কিছু অংশ দিলাম পড়েন আর ভাবেন ।
জীবনযুদ্ধে হেরে গেলাম এই কথাটা আগে শুধু বইতে পড়তাম। তখন অনুভব করতে পারিনি, এখন বুঝতে পারছি জীবনযুদ্ধে হেরে যাওয়া আসলে কী জিনিস। আমি সব সময় শুনে এসেছি, যারা আত্মহত্যা করে তারা নাকি দোজখে যায়। জিনিসটা কেন জানি বিশ্বাস করতে পারি না। কারণ যে মানুষটা এখন স্বেচ্ছায় আত্মহত্যা করতে যাচ্ছে, তার ভিতরে কী পরিমাণ হতাশা, কষ্ট, দুঃখ থাকলেই না জানি সে এমন একটা কিছু করার সিদ্ধান্ত নিতে পারে! এই জায়গাটাকে আমরা কতই না ভালোবাসি। হাজার কষ্টের মধ্যেও লড়াই করে যাই শুধুমাত্র এই জায়গাটাতে টিকে থাকার জন্য, একটু সুখে থাকার জন্য। একটা মানুষের বুক কতটা ভেঙ্গে গেলে এই ধরনের, এই সাধের জীবন, পৃথিবী ছেড়ে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারে! তার বুক ভাঙ্গা কষ্টের কি কোনো দাম নেই। পৃথিবীর যেখানে আমরা এক টুকরো সুখের জন্য কত কিছুই না করি, এতো কষ্ট পাওয়ার পরও। ঈশ্বর কী এতোটাই পাষাণ! কি দোষ করেছিলাম আমি। জীবনের কথা না হয় বাদই দিলাম। আমি এমনকি খারাপ কাজ করেছিলাম যে, কোনো কিছুই সত্যি হতে দেখলাম না। মাঝখান দিয়ে জীবনে আরো যে যুদ্ধ করে যাব সেই উপায়টাও শেষ হয়ে গেল। ঈশ্বর বুঝি আসলেই পাষাণ।

লেখার মতো আরো অনেক কিছুই আছে। কিন্তু আর কিছুই লিখতে পারছি না। জ্বরের জন্য হাত কাঁপছে। শরীর জ্বলন্ত আগুনের মতো গরম। চোখের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসছে। এখন যে কেউ একজন গায়ে হাত রাখবে এমন কেউ নাই। থেকেও যেন নাই। এই কথাটা সত্যি- মানুষ পৃথিবীতে আসে একা, চলেও যায় একা। হায়রে পৃথিবী! কত ভালোবাসার, কত সাধের! আমি ভাবব এক সময় পৃথিবী নামে আমার পরিচিত একটা ছেলে ছিলো!

৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
@২ নাম্বার কমেন্ট, Click This Link

৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১২

রাজীব নুর বলেছেন: ঐশী'র ১২ পৃষ্ঠার সুইসাইডাল নোট পড়ে আমার যা মনে হলো- ঐশী কে সবাই খারাপ বলছেন। কিন্তু আমার কাছে ঐশী কে খারাপ মনে হচ্ছে না। ঐশী একজন ধর্মভীরু মেয়ে। আল্লাহর উপর তার অনেক আস্থা ছিল। ঐশী'র বাবা মার, মেয়ের প্রতি ছিল এক আকাশ উদাসীনতা এবং অবহেলা। ছেলে-মেয়েদের যে পরিমান আদর ভালোবাসা প্রয়োজন বাবা-মার কাছ তা ঐশী জন্মের পর কখনও পায়নি। এই জন্য তার অনেক বন্ধুর প্রয়োজন হয়ে পড়েছিল। এর মধ্যে দুই একজন বন্ধু ছিল খারাপ। তাদের কাছ থেকেই ইয়াবা খাওয়া শিখে। ইয়াবা খাওয়া ছাড়া ঐশী'র বেশ কিছু ভালো দিক আছে। সে প্রচুর পড়া শোনা করতো। সত্যিকার অর্থে ঐশী একটা সহজ সরল মেয়ে। তবে হয়তো প্রেম ভালোবাসা করে বারবার ব্যর্থ হয়েছে।ঐশী একটা দুঃখী মেয়ে- ছোটবেলা থেকেই তার কোনো স্বপ্ন সত্যি হয়নি। দিনের পর দিন সে সুন্দর সময়ের জন্য অপেক্ষা করেছে। নিজের দুঃখ-কষ্টের কথা কাউকে কখনও বলতে পারেনি।
ঐশী অস্থির এবং চঞ্চল একটি মেয়ে, কিছুটা জিদ্দী। সে চেয়েছিল এক আকাশ আনন্দ নিয়ে বাবা মা এবং বন্ধুদের নিয়ে সুন্দর একটি জীবন।ঐশী অনেক অভিমানী- তীব্র জ্বর নিয়ে একা একা কষ্ট করেছে কিন্তু সে বাবা মাকে ডাকেনি, ঐশী চেয়েছিল বাবা-মা নিজ থেকে এসেই তার কপালে হাত রাখুক।
আমার ভাবতে ভালো লাগে- ঐশী তার বাবা মায়ের খুনী না। অন্য কোনো ঘটনা আছে। সেই ঘটনা ঐশী ছাড়া অন্য কেউ জানে না।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫

অপরাজিতা নীল বলেছেন: এটা ভাবতে পারলে আমারও অনেক ভাল লাগত।

কিন্তু ঐশী কখনই আল্লাহ ভিরু ছিল না, থাকলে একাকীত্ব দূর করার জন্য নামাজ পরত , এই রকম উশৃঙ্খল জীবন বেছে নিত না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.