নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তোমাকে অভিবাদন,বাংলাদেশ,তুমি ফিরে এসেছ লাল সবুজ আঁকা পতাকার ভেতরে।।

শহীদের খুন লেগে, কিশোর তোমার দুই হাতে দুই, সূর্য উঠেছে জেগে।-------হাসান হাফিজ

কাউসার আলম

কতজনের কত কিছুই হল আমার না হয় পান্তা ভাত আর নুন, কত কী যে হওয়ার কথা ছিল আমার না হয় পাগলামিটাই গুণ।।

কাউসার আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

১০ দশ ১০ দশ ১০ দশ

১৬ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩২

সুখি হওয়ার ১০ টি টিপস

১। সব কিছু স্বাভাবিক ভাবে নিন ।

২। নিজের কষ্টকে কখনো বড় করে দেখবে না ।

৩। নিজের কষ্টের সাথে অন্যের কষ্ট তুলনা করুন আশা করি কষ্ট

থাকবে না । (শেখ সাদির

মতো)

৪। অপরকে ভালবাসুন মন থেকে তাহলে তার কাছ থেকে অনেক কিছু জানতে পারবেন এতে করে আপনার কষ্ট কমে যাবে ।

৫। নিজেকে কখনো অসুখী ভাববেন না ।নিজেকে পৃথিবীর

সবচেয়ে সুখি ভাবুন ।

৬। নিজেকে কারো সাথে তুলনা করে ছোট করবেন না ।

৭। নিজেকে কখনো অসফল ভাববেন না ।

৮। কষ্ট লাগলে নদী, পাহাড়

বা নিরিবিলি পার্কে একা একা বা কোন আপন জনকে নিয়া ঘুরতে যান ।

১০। প্রয়োজনের বেশী, অর্থের পিছনে ছুটবেন না ।

" আপনিই পৃথিবীর সব থেকে সুখি মানুষ, এই সত্যকে বুকে ধারণ করুন "

বিঃদ্রঃ যে যার যার ধর্মের নিয়ম কানুন মেনে চলুন। সবচেয়ে বড় কথা সৃষ্টিকর্তার কাছে সাহায্য চান ।



জীবনের ১০টি সবচেয়ে সুন্দর এবং ভালোলাগার কিছু মুহূর্তঃ

১. প্রেমে পড়া ।।

২. শেষ পরীক্ষা দিয়ে বের হওয়া ।।

৩. ঘুম থেকে উঠার পর বেঁচে থাকার আনন্দ ।। আবিষ্কার করা যে, আপনি আবারো ঘুমোতে সক্ষম ।।

৪. বন্ধুদের ফোন পাওয়া, যাতে জানানো হয়, আজকের ক্লাস বাতিল করা হয়েছে।। আন অফিসিয়াল ছুটি

৫. পুরনো বন্ধুর সাথে দেখা হওয়া এবং উপলদ্ধি করা যে কিছুই বদলায়নি এখনো ।। বন্ধুটা একদম আগের মতই আছে ।।

৬. সদ্য জন্ম নেয়া একটি শিশু বাচ্চার নরম তুলতুলে হাত স্পর্শ করা ।।

৭. যখন একা থাকেন তখন সবচেয়ে প্রিয় মানুষটার ফোন কল অথবা মেসেজের জন্য অপেক্ষা করা ।।

৮. হাইওয়েতে বৃষ্টির মধ্যে প্রিয় মানুষটাকে নিয়ে গাড়িতে ঘুরা ।।

৯. প্রিয় মানুষটার সাথে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলা ।। অসাধারণ অনুভূতি ।। ♥

১০. আর সর্বশেষটি হলো, উপরের লেখাগুলো পডার সময় আপনার ঠোঁটের কোণায় ঝুলে থাকা হাসিমুখটা ।। আর আপনি যদি হেসেই থাকেন তাহলে এখনই ভালো লাগল বাটনে চাপ দিন...... :) :-P

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪২

কাউসার আলম বলেছেন: ভালবাসা নিয়ে ১০টি মজার তথ্য (একটু জানুন, একটু হাসুন)
ভালবাসা জীবনের আলো। ভালবাসা জীবন যাপনের মানকে উন্নত করে, মানুষকে করে স্মার্ট। একথাটি যারা না মানে, তাদের জ্ঞাতার্থে বৈজ্ঞানিক মজার কিছু তথ্য তুলে ধরা হল:
১. যখন মানুষ প্রিয়জনক ঠোট চুম্বন করে তখন সে মাথা বাম দিকে না নুইয়ে ডান দিকে বাকিয়ে নিয়ে যায় (৬০% ব্যক্তির ক্ষেত্রেই এরকম হয়)
২. বিজ্ঞরা বলে থাকে দুটি নদীর সংযোগ স্থলে ০৪ হাজার বছর আগে ভালবাসার গান লিখে রাখা হয়েছিল।
৩. ৫ ভাগের ১ ভাগ ভালবাসা একতরফা হয় পরবর্তীতে দুজনদুজনাতে জড়িয়ে যায়।
৪. ভালবাসায় পতিত হলে মানুষের মনও দেহ শান্ত থাকে। তাদের নার্ভস লেবেল উন্নয়ন হয় এবং স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি পায়।
৫. সম্প্রতি একটি জরীপে ভালবাসার কেন্দ্র সংযোজক Philadelphia International Airport সব চেয়ে ভালবিমান বন্দর হিসাবে ঘোষনা দেওয়াহয়েছে।
৬. ভালবাসা হার্টরেট বাড়ানোর মাধ্যমে মানুষের ভিতরের ভয় দূর করে।
৭. যে সকল লোক নিয়মিত প্রতিদিন সকালে তার স্ত্রীকে কিস করে তারা ৫ বছর বেশি বাচে যারা করে না তাদের চেয়ে।
৮. প্রেমিকাকে ডায়মন্ড প্রদান দুজনের মধ্যে ভালবাসা বৃদ্ধি করে।
৯. নতুন প্রেমিক প্রেমিকাদের হরমোন ডিসঅরডার সমাধানে প্রেমের ভূমিকা অত্যধিক।
১০. ভালবাসার মানুষকে খুজে নিতে কমপক্ষে ১২ জন মানুষের সাথে ডেট করা উচিত তাতে প্রকৃত জুটি মেলার সম্ভাবনা বেশি।

২| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

কালোপরী বলেছেন: আমি একা একাই বৃষ্টিতে ঘুরি :)

২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৮

কাউসার আলম বলেছেন: একা বৃষ্টিতে ঘুরার মাঝে মজা আছে কিন্তু ............

৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৬

কাউসার আলম বলেছেন: সম্পর্ক অটুট রাখার ৭ উপায়

বন্ধুত্বের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। জীবনে সফল হতে ভালো বন্ধুর সহযোগিতা খুবই প্রয়োজন- এ কথা সবাই জানেন। কিন্তু ভালো বন্ধু ক’জনই বা পাওয়াযায়। কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভাষায়- ‘বন্ধু আমি পেয়েছি, যার সাক্ষাৎ আমি নিজেই করতে পারবো না। এরা সবাই আমার হাসির বন্ধু, গানের বন্ধু, ফুলের সওদার খরিদ্দার এরা। এরা অনেকেই আমার আত্মীয় হয়ে উঠেছে, প্রিয় হয়ে উঠেনি কেউ।’
আবার ভালো বন্ধু কাউকে পেলেও প্রয়োজনীয় পরিচর্যার অভাবে তিনি হারিয়ে যেতে পারেন জীবন থেকে। বন্ধুত্ব তৈরি হতে সময় লাগে। দীর্ঘদিন ধরে পরস্পরের প্রতি আস্থা, বিশ্বাস ও ভালোবাসার সমন্বয়ে ধীরে ধীরে তৈরি হয় বন্ধুত্ব। তবে বন্ধুত্ব নষ্ট হতেখুব বেশি দিন লাগে না। সামান্য বিষয় নিয়ে অবিশ্বাস কিংবা আস্থাহীনতার কারণে দীর্ঘদিনের অন্তরঙ্গ বন্ধুও হয়ে যেতে পারে প্রাণের শত্রু। যদিও কেউ কেউ বলতে পারেন- এমনটা হলে বুঝতে হবে, তাদের মাঝে সত্যিকারের বন্ধুত্বই ছিল না। সে বিতর্কে আমরা যাব না।
আজ আমরা বন্ধুত্ব শক্তিশালী করা ও অটুট রাখার উপায় নিয়ে আলোচনা করব। তবে তার আগে জানবো ভালো বন্ধুত্বের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।
ভালো বন্ধুত্বের বৈশিষ্ট্য কী?
ক. পরষ্পরের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রাখে
খ. সর্বাবস্থায় পরস্পরকে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত থাকে
গ. আনন্দ কিংবা বেদনার বিষয়গুলো পরস্পর ভাগাভাগি করে নেয়
ঘ. পারষ্পরিক পরামর্শের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করে
ঙ. নিজেদের মধ্যে কোনো বিষয়ে ভুল বোঝাবুঝি হলে তা নিরসনে প্রস্তুতথাকে
চ. আজীবন বন্ধুত্ব বজায় রাখে, এমনকি নিজের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থানের উন্নতি হলেও
সম্পর্ক শক্তিশালী ও অটুট রাখবেনকিভাবে?
বন্ধুত্ব কিংবা সম্পর্ক শক্তিশালী ও অটুট রাখার অনেক পন্থা আছে। যা ব্যক্তিত্ব ও সামাজিক অবস্থানের ওপর নির্ভর করে। তবে এখানে আমরা সাধারণ কিছু পরামর্শ দেব। যা আপনার সম্পর্ককেচিরদিন অটুট রাখতে সহায়তা করবে।
ক. আস্থা ও বিশ্বাস
আস্থা ও বিশ্বাস মানুষের মহৎ গুণ। এটি সম্পর্ক শক্তিশালী ও অটুট রাখার ক্ষেত্রে অতি গুরুত্বপূর্ণ। বন্ধু, স্বামী-স্ত্রী, প্রেমিক-প্রেমিকা সবার ক্ষেত্রেই এ কথা প্রযোজ্য। আপনারসাথে ভালো সম্পর্ক আছে, এমন কাউকেআপনি বিশ্বাস করলে, তিনিও একইভাবে আপনাকে বিশ্বাস করবেন। আর তখন সম্পর্ক শক্তিশালী হয়ে উঠবে। কিন্তু এই বিশ্বাস অবিশ্বাসে রূপ নেবে, যখন এতে সন্দেহ ও স্বার্থপরতা থাকবে। আর তা বেশি দিন চলতে থাকলে, যে কোনো সম্পর্কই ভেঙে যাবে। আর দু’জন হবেন দু’মেরুর বাসিন্দা। নিশ্চয়ইআমরা তা কেউ চাই না।
আপনি হয়তো বলতে পারেন, বন্ধু সব সময় আমার জন্য ভালো কিছু করবে- তা কিভাবে বিশ্বাস করবো? ভালো কথা। আমরা আবারো বলবো ভালো বন্ধুকে বিশ্বাস করুন। কারণ এটা নিশ্চিত যে, ভালো বন্ধু আপনার কখনো ক্ষতি করবে না।
খ. গুরুত্বপূর্ণ দিন মনে রাখুন
আপনার বন্ধুর জন্ম, বিবাহসহ স্মরণীয় দিনগুলো মনে রাখুন। এ দিনে তাকে সম্ভাষণ জানান। উপহারওপাঠাতে পারেন। অনেকে উপহার দেয়ারক্ষেত্রে দামের বিষয়টি মুখ্য মনেকরেন। আসলে ভালো বন্ধু টাকা দিয়ে বিবেচিত হয় না। আন্তরিকতাই মুখ্য। তাই উপহার দেয়ার ক্ষেত্রেআপনার সাধ্যের ব্যাপারটি খেয়াল রাখুন। আপনি সাধারণ একটি কার্ডও পাঠাতে পারেন।
গ. সমস্যার সময় সাহায্য করুন
এ বিষয়ে ব্যাখা দেয়ার প্রয়োজন পড়ে না। শুধু বলবো, বন্ধুকে যে কোনো উপায়ে যতভাবে সম্ভব সাহায্যকরতে চেষ্টা করুন।
ঘ. যোগাযোগ রক্ষা করুন
Out of sight out of mind-ইংরেজি এ প্রবাদটি আমরা সবাই জানি। সেজন্যযেখানেই থাকুন না কেন- যোগাযোগ রক্ষা করুন। তথ্য প্রযুক্তির এ যুগে ফোন বা ই-মেইলে যোগাযোগ করা খুবই সোজা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, টুইটার তো আছেই। এছাড়া ব্লগে আপনার দিনলিপি লিখেওবন্ধুকে শেয়ার করতে পারেন।
ঙ. আনন্দগুলো ভাগাভাগি করুন
আপনার আনন্দের বিষয়গুলো বন্ধুর সাথে ভাগাভাগি করুন। তার চিন্তা-ভাবনাও শুনুন। বন্ধুর উল্লেখ্যযোগ্য অর্জনে বাহবা দিন ও মজা করুন। রাসুল সা:-এর সাহাবিরা যখন একত্রিত হতেন, তখন পরস্পর অনেক বিষয় শেয়ার করতেন। এমন কি তাদের আলোচনায় স্ত্রীদের সাথে সম্পর্কের বিষয়ও চলে আসত।
চ. সুস্থ প্রতিযোগিতা বজায় রাখুন
অনেক সময় দুই বন্ধুর অসুস্থ প্রতিযোগিতার কারণে ভালো বন্ধুত্বও নষ্ট হয়ে যায়। তাই বন্ধুর সাথে প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে সচেতন থাকুন। পরষ্পরকে ছাড় দিন।
ছ. টাকা-পয়সার লেনদেন
টাকা পয়সার লেনদেনের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন। সম্ভব হলে বন্ধুর কাছ থেকে টাকা ধার না করাই ভালো। তবে খুব প্রয়োজন হলে করতে পারেন। সেক্ষেত্রে যথাসময়ে পরিশোধ করতে চেষ্টা করুন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে টাকা পয়সার লেনদেন নিয়ে বন্ধুদেরমাঝে ভুল বোঝাবুঝি ও মন কষাকষির সৃষ্টি হয়। যার ধারাবাহিকতায় বন্ধুত্ব ভেঙে যায়।
পরিশেষে বলবো, সম্পর্ক তথা বন্ধুত্ব অটুট রাখতে চাই পারস্পরিক আস্থা, বিশ্বাস, দায়িত্বশীলতা ও সম্মানবোধ। যার মাধ্যমে সম্পর্ক হবে আরো বেশি শক্তিশালী ও দৃঢ়তর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.