নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জন্মসূত্রে মানব গোত্রভূক্ত; এজন্য প্রতিনিয়ত \'মানুষ\' হওয়ার প্রচেষ্টা। \'কাকতাড়ুয়ার ভাস্কর্য\', \'বায়স্কোপ\', \'পুতুলনাচ\' এবং অনুবাদ গল্পের \'নেকলেস\' বইয়ের কারিগর।

কাওসার চৌধুরী

প্রবন্ধ ও ফিচার লেখতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। পাশাপাশি গল্প, অনুবাদ, কবিতা ও রম্য লেখি। আমি আশাবাদী মানুষ।

কাওসার চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বর্গীয় দেবীর উপাখ্যান।

০২ রা মে, ২০২১ রাত ১২:৫১


খানকি-মাগী একটা বেশ্যা ছিল; না, শুধু বেশ্যা নয় নর্তকীও ছিলো। আর নর্তকীরা তো বেশ্যা-ই। অকাট্য যুক্তি! দূরো এরচেয়ে বেশি কিছু, রক্ষিতা ছিল। মেয়েটি তো ছোটকাল থেকেই চরিত্রহীন, ক্লাস এইটে পড়ার সময় পাশের গ্রামের বিবাহিত এক ছেলের সাথে পালিয়ে গিয়েছিল। তয়, মালটা কিন্তু জব্বর ছিল। দুপুরে খুন হওয়া ভিকটিম সুন্দরী তরুণীর চারিত্রিক সনদ/চারিত্রিক পোস্টমর্টেম করার দায়িত্ব যাদের উপরে আপনা আপনি বর্তেছিল তারা শেষমেশ এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন, 'মেয়েটি আসলেই বেশ্যা ছিল।' অতএব, জাতির কাছে তা প্রমাণ করতে সবরকম তথ্য উপস্থাপন করা তাদের 'মানবিক' দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।

এই তো কিছুদিন আগের ঘটনা, পা থেকে মাথা পর্যন্ত হলুদ কার্বন কাগজে মোড়ানো একজন সুন্দরীর মৃত্যুটি অপমৃত্যু হওয়ায় দেবতারা সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলেন না তাকে স্বর্গে নাকি নরকে নিক্ষেপ করবেন। হঠাৎ করে মৃত্যু হওয়ায় তার পাপ-পূণ্যের খতিয়ান তখন পর্যন্ত দেবী ইউফ্রেসের হাতে পৌঁছায়নি। শেষমেশ, তার জীবনের সমস্ত পাপ-পুণ্য হিসাবে করে দেখা গেল সমানে-সমান! স্বর্গে টস করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোন সুযোগ নেই।

এখন উপায়?

বিষয়টি নিষ্পতি করতে 'সিমোনি ইউফ্রেস' প্রধান দেবতা 'ক্যাথরিন ম্যাতচ্যাত' এর স্বরণান্ন হলেন। পুরো বিষয়টি ধৈর্য সহকারে শুনে দেবতা সিদ্ধান্ত দিলেন, মৃত্যুর ঠিক আগমুহূর্তে তিনি যে কথাগুলো বলেছিলেন/কল্পনা করেছিলেন তার সত্য-মিথ্যার উপর নির্ভর করবে কার্বন সুন্দরীর নরক ভাগ্য। প্রমোদতরীতে ভ্রমনকালীন একটি কার্গো জাহাজের ধাক্কায় মৃত্যুবরণ করার আগ পর্যন্ত তিনি যার বাহুডোরে ছিলেন তাকে তিনি সত্যিকারে ভালোবেসেছিলেন কিনা? এই ভালোবাসায় কোন 'প্রলোভন' সিনড্রোম ছিল কিনা? আদেশ পাওয়ামাত্র একজন দেবতা পুরো বিষয়টির ময়নাতদন্ত করে জানালেন, 'হে মহান মালিক, সারা পৃথিবীর অধিপতি; এই হতভাগী সত্যি সত্যি তার প্রেমিককে ভালোবেসেছিল। তদন্তে প্রলোভনের কোন প্রমাণ মিলেনি। গত দুই বছর ধরে মৃত্যুর পর স্বর্গে যার সাথে থাকার জন্য দৃঢ় সংকল্প করেছিলেন তিনি সেই ব্যক্তি। প্রেমিক ভাগ্যক্রমে সেদিন বেঁচে গেছেন।

প্রধান দেবতা একটু চিন্তিত হয়ে সিমোনিকে জানালেন, তার কাঙ্খিত প্রেমিককের এ পর্যন্ত স্বর্গে আকাঙ্কিত সুন্দরীদের যে তালিকা আমরা পেয়েছি সে তালিকায় তো উনি নেই, এমনকি তার স্বীকৃত একমাত্র বউও নেই। এ পর্যন্ত নথিভূক্ত করা ২০ জনের যে এক্সক্লোসিভ তালিকা পেয়েছি তার মধ্যে আছেন ৫ জন বলিউড সুন্দরী, ৩ জন বাংলাদেশী অভিনেত্রী/মডেল, ২ জন ইজিপশিয়ান গায়িকা/নৃত্যশিল্পী, ১ জন হলিউড তারকা। আর বাকি ৯ জন হচ্ছেন পর্ণস্টার!

যেহেতু স্বর্গে তিনি কাঙ্খিত পুরুষকে পাচ্ছেন না সেহেতু তাকে আরেকবার সুযোগ দেওয়া হোক। তিনি যে রঙের কার্বন কাগজে মোড়া ছিলেন সেভাবে একই জায়গায় তিনি আবির্ভূত হবেন, সেখানে আমরা একজন দায়িত্বশীল দেবতাকে বসিয়ে রাখবো। এবার বলতে হবে, 'মৃত্যুর আগে আমি যার সাথে ছিলাম সে একটা লম্পট, দুই বছর বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সে আমাকে ভোগ করেছে। আমি পেটের দায়ে তার সব অত্যাচার মেনে নিয়েছি। এখন আমি এই লম্পটের বিচার চাই।' ব্যাস, এটুকু বলেই থেমে যেতে হবে। এর একচুল কমিবেশি হবে না। তিনি বেঁচে থাকার সময় স্বর্গে যেসব পুরুষদের সঙ্গ কল্পনা করেছিলেন এবার সবার সাথে যখন খুশি মেলামেশা করার সুযোগ পাবেন।

হঠাৎ প্রধান দেবতার দরবারে,'পেগাসিম' নামের এক দেবীর আবির্ভাব হলো। তিনি একটু চিন্তিত মনে দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলতে শুরু করলেন, 'হে মহান অধিপতি, আজ দুপুরে যে সুন্দরী মেয়েটির মৃত্যু হয়েছিল সেই মেয়েটির চারিত্রিক পোস্টমর্টেম যারা করেছিল তারা স্বর্গের সুন্দরী রমনীদের আকাঙ্ক্ষিত তালিকায় এই মেয়েকে রেখেছে। এটা কিভাবে সম্ভব?

প্রধান দেবতা মুচকি হেসে উত্তরে বললেন, 'আমরা তো মনের খবর রাখি, এরা সমাজের কাছে মেয়েটিকে নষ্টা হিসাবে উপস্থাপন করলেও মনে মনে তর রূপ-যৌবনকে ভালোবাসে, একান্তে পেতে উন্মাদ হয়ে আছে। যেহেতু জীবিত থাকতে তাকে পায়নি সেই হতাশা থেকে এমন স্ববিরোধী আচরণ করছে। আমরা প্রেমে বিশ্বাসী, এতে পুণ্য বাড়ে।' তাদের এই চাওয়াকে সাধুবাদ জানাই।

ঢাকা মেডিক্যালের ডাক্তারদের 'আইলারে নয়া দামান আসমানেরও তেরা' গানটির সাথে ডান্স খুব ভালো লেগেছে। ডাক্তারা গোমড়ামুখে না থেকে এভাবে আনন্দে একটু নাচানাচি করলে ভালোই লাগে। করোনা মহামারিতে ডাক্তারদের চাঙ্গা রাখতে ডান্সটি খুবই ইতিবাচক হবে। আর 'সুন্দরী ফুড়ি গো, খই থাকি আইয়া, ফেইসবুক ইনস্টা আর স্নেপচ্যাটে হামাইয়া' গানটির বড় ভক্ত আমি। দু'টি গানই নতুন ঢংয়ে গাওয়া। সিলেটি ফোক। লেখাটি পড়ে যাদের মাথায় ধরেছে/ধরেনি তারা রিলাক্স মুডে ইউটিউবে গান দু'টি শুনে আসুন। সত্যি ভালো লাগবে। লেখার কঠিন গোলক ধাঁধা থেকে মুক্তি মিলবে।


ফটো ক্রেডিট,
গুগল।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মে, ২০২১ রাত ১:৩২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কাওসার চৌধুরী আগের
লেখাটির মতোই জটিল/কুটিল
হয়েছে।
মন্তব্য সেই আগের মতো
আপনা মাংশে হরিণা বৈরী !

০২ রা মে, ২০২১ রাত ১:৪৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ।
ফেইসবুকে তো লেখাটির শিরোনাম পড়েই একজন একটি মন্তব্য করেছেন। আমার মতো মানুষ এতো নোংরা ভাষায় লিখতে পারি? অথচ, পুরো লেখাটি পড়লে বুঝতেন রহস্যটা কোথায়। আপনার লেখাগুলো নিয়মিত পড়ি। সব লেখায় কমেন্ট করা সম্ভব হয় না। ভালো থাকুন। নিরাপদে থাকুন। ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা।

২| ০২ রা মে, ২০২১ রাত ২:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কি পরীক্ষা নিরীক্ষা করছেন?

০২ রা মে, ২০২১ রাত ৩:৫৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



ধন্যবাদ।
আমি ভালো স্রোতা হওয়ার প্রেকটিস করছি।

৩| ০২ রা মে, ২০২১ রাত ৩:০৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: গালি টালি যাই দেন ছবিটা সৌদি রাজ পরিবারের দিয়েছেন :D

০২ রা মে, ২০২১ ভোর ৪:০৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



ধন্যবাদ।
শিরোনামের গালিগুলো কিন্তু আমার নয়। একটি সুন্দরী মেয়ে খুন হলে এদেশের পুরুষদের একটি বড় অংশ কোন প্রকার যাচাই-বাচাই না করে এসব বিশেষণ ব্যবহার করেন। এতে একরকম পৈশাচিক আনন্দ উপভোগ করেন। লেখাটি শেষপর্যন্ত যারা পড়বেন তারা বুঝতে পারবেন। আর ছবিটি দুবাইতে তোলা হলেও সৌদি আরবের কারো নয়।

৪| ০২ রা মে, ২০২১ ভোর ৪:১১

রোকসানা লেইস বলেছেন: তিলতিল খুঁজতে হবে কতটা স্খলন :) নারী হইল কেনো।
ভালো লিখেছেন

০২ রা মে, ২০২১ ভোর ৪:১৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



ধন্যবাদ।
একজন পুরুষ হাজারটা অন্যায় করুক, চরিত্র ধুতরা ফুলের মতো হোক; এতে সমস্যা নেই। পুরুষদের তো অধিকার, পৌরুষেয় অলঙ্কার এগুলো। সমাজের বড় একটা অংশ বাহবা দেয়। কিন্তু একজন নারীর অপরাধ তার সিকিভাগ হলেও পাবলিক তাকে নরকের কীট বানিয়ে ছাড়ে। এগুলো আমাদের পুরুষতান্ত্রিক সমাজের বড় ব্যাধি। নারী থাকবে অবলা। তার এতো দৌড়ঝাপ কেন!

৫| ০২ রা মে, ২০২১ ভোর ৬:৪৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

আমাদের সুরুচির অভাব রয়েই গেল।
আমাদেরকে আরো মার্জিত হতে হবে।

০২ রা মে, ২০২১ সকাল ৯:৫৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



ধন্যবাদ।
আমাদের মানসিকতা নোংরা। আত্মসমালোচনা করি না। অন্যকে ছোট করে আনন্দ পাই। মৃত মানুষদের অপবাদ দেই। আপত্তিকর ভাষায় আক্রমণ করি। আচরণে মার্জিত না হলে মানুষ হিসাবে উন্নত হওয়ার সুযোগ নেই।

৬| ০২ রা মে, ২০২১ সকাল ১১:৩৪

রেজওয়ান ইসলাম বলেছেন: গ্রীক দেবতাদের মাধ্যমে আমরাও দুষ্ট লোকেদের মনোবাসনা জানলাম।সুন্দর লিখেছেন।

০২ রা মে, ২০২১ দুপুর ১:২৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ।
আমাদের কতশত দেবতা আছেন। তবে, ভিন্ন মোড়কে। এদের ঘাটতে গেলে সমস্যা আছে।
তাই গ্রীক দেবতার আশ্রয় নিতে হলো।

৭| ০২ রা মে, ২০২১ দুপুর ১:৩৯

শেহজাদী১৯ বলেছেন: অনেকেই সুযোগের অভাবে সাধু।
এই মিথ জানতাম না।
ধন্যবাদ জানানোর জন্য।

০২ রা মে, ২০২১ বিকাল ৪:৪১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ।
সুন্দর মন্তব্য করেছেন। সুযোগের অভাবে এদেশে অনেকে সাধু।

৮| ০২ রা মে, ২০২১ বিকাল ৫:১১

তারেক ফাহিম বলেছেন: পোস্টের শুরুতে গালি-গালাজ পড়তে একটু খারাপ লাগছিল।

০২ রা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ।
একটি মেয়ে মারা গেছে। সে জীবিত থাকতে আপনার কিংবা আপনার পরিবারের কোন ক্ষতি করেনি। তবুও আপনি নিজ দায়িত্বে তার চরিত্রের পোস্টমর্টেম করছেন! তাকে এসকল গালি দিচ্ছেন। পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মেয়ে হিসাবে উপস্থাপন করছেন। এগুলো আমাদের নিচু মানসিকতার বহিঃপ্রকাশ। আমরা কখনো ভাবি না, তার মতো আমার একটি সন্তান আছে, বোন আছে। এসব নোংরা ভাষা ব্যবহারে আমাদের চারিত্রিক দূর্বলতা ফুটে উঠে।

৯| ০২ রা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নেওয়াজ আলি বলেছেন: গালি টালি যাই দেন ছবিটা সৌদি রাজ পরিবারের দিয়েছেন :D

ছবিটি সৌদি রাজ পরিবারের নয়
তিনি আমাদের দেশের গর্ব বহু
মানুষের নায়িকা পরী !! তিনি
এখন দূবাইতে উড়ছেন !!

০২ রা মে, ২০২১ রাত ৮:১৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




আহা, কি নূরানী চেহারা!
আপনি ফাঁস করিয়া দিলেন। তিনি এদেশের হাজারো কোটিপতির বিনোদন মোঘল।

১০| ০৩ রা মে, ২০২১ রাত ১২:৫৫

সোহানী বলেছেন: জীবনভর মেয়েদের নিয়ে লিখলেও এ বিষয় নিয়ে চোখ কান বন্ধ রেখেছিলাম। কারন এক ধরনের কষ্ট হতাশা কাজ করছিল। হয়তো লিখবো....

০৩ রা মে, ২০২১ দুপুর ২:৪২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ, আপু।
এসব বিষয় নিয়ে লিখুন। সমাজটা অন্ধকার থেকে বেরিয়ে আসুক।

১১| ০৩ রা মে, ২০২১ রাত ২:১৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: প্রধান দেবতার বিচার কার্য্য ভালো হয়েছে।

স্বর্গীয় দেবীর ছবিটা ক’দিন আগে ফেবুতে দেখেছি।

০৩ রা মে, ২০২১ দুপুর ২:৪৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ।
প্রধান দেবতা তো মহান অধিপতি। তার উদারতা আর মহানুভবতা অনুকরণীয়!
স্বর্গীয় দেবীর ছবিটা সুন্দর হইছে।

১২| ০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৫:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার লেখায় ধার এবং তেজ দুটাই আছে। যা আমাকে মুগ্ধ করে।

লেখাটা আগেই পড়েছি। কিন্তু তখন মন্তব্য করতে পারি নি। কমেন্ট ব্যানে ছিলাম।

০৬ ই মে, ২০২১ রাত ১২:২৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



ধন্যবাদ, রাজীব ভাই।
লেখাটি মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন এজন্য কৃতজ্ঞতা। ভাবছি লেখাটিকে গল্পে রূপান্তরিত করবো। নতুন নতুন চরিত্র, রিউমার আর টুইস্ট সংযুক্ত করবো। আপনি এখন মন্তব্য করতে পারছেন, আপনার পোস্ট প্রথম পাতায় আসছে এগুলো ইতিবাচক খবর। আপনি সামু ব্লগের প্রাণ। লিখুন মন খোলে, ভালো থাকুন।

১৩| ১৬ ই মে, ২০২১ সকাল ১১:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: দেবতা বলে কথা! তারা কত কি ভাবেন!

২০ শে মে, ২০২১ রাত ১২:০৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ, স্যার।
দেবতারা তো সীমাহীন ক্ষমতার অধিকারী।
তাদের বান্দাদের জন্য কত রকম আয়োজন! তবুও বান্দা বুঝে না!!

১৪| ১৬ ই জুন, ২০২১ ভোর ৫:৫৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



সুন্দর করে তুলে ধরেছেন অবস্থাটি ।
দেবতার মুখে বাণী তুলে দিয়েইতো সাধু জনেরা
যুগে যুগে পৃথিবীর সকল প্রান্তে সেই প্রাচীন কাল হতেই
সমাজ দেশ ও রাজ্য শাসন করে গেছেন দুর্দান্ত দাপটে ।
বড় ভয় পাপের ভয় তাই কেও কথা না কয় , বলে যা
সাধু জনে, সকলেই তা মেনে নয় অধোবদনে ।
এর কোন শেষ নেই এখনো আছে সমাজ ও রাজ্য
শাসনের বিভিন্ন স্তরে স্তরে ।

শুভেচ্ছা রইল ।

০২ রা জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৫৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ।
প্রতি উত্তর করতে দেরী হওয়ায় দুঃখিত। দেবতা, গড এসব দোহাই দিয়ে নিজেদের আখের গুছিয়ে নিচ্ছে এসব প্রতারক ভন্ড। মনে হয় বেহেশত-দোযখ, স্বর্গ-নরকের সব জিম্মা এদের কাছে। এরা যে বাণী প্রচার করে তাই এখন ধর্ম। সাধারণ মানুষ এদের প্রতারণা সহজে ধরতে পারে না, আর কেউ সাহস করে এদের বিরুদ্ধে কথা বললে তাকে হেনস্থা করা হয়। নাস্তিক বলে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়।

ভালো থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.